Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ওয়াজ মাহফিলে বয়ানরত অবস্থায় ইমামের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

কুলাউড়া(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি ;মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় একটি ওয়াজ মাহফিলে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বয়ানরত অবস্থায় মঞ্চেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী (৬৮)। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

তিনি ওই ইউনিয়নের বায়তুল মামুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের স্থানীয় রাজাপুর জামে মসজিদে আসন্ন রমজান উপলক্ষে দারুল কেরাত মাজিদিয়া ফুলতলি ট্রাস্টের প্রস্তুতিমূলক বাৎসরিক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির ওয়াজ পেশ করতে যান মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী।

এ সময় বয়ান শুরু করে দুরুদ শরীফ পাঠ করা অবস্থায় তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাইকের ওপর পড়ে যান। পরে দ্রুত তাকে মাহফিল থেকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাজারের মুসলিম এইড কমিউনিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে ইমামের মৃত্যুতে পুরো উপজেলার মুসল্লি ও আলেমদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাষক মো. মমদুদ হোসেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে  জানান, মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী তার গ্রামের মসজিদে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন। ওয়াজ শুরুর মিনিট দুয়েকের মধ্যে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।


আরও খবর



ট্রেন দুর্ঘটনায় দায়ীদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে: মোদি

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ভারতের ওডিশার বালেশ্বরে তিন ট্রেনের দুর্ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্রেন দুর্ঘটনার পর গতকাল শনিবার ঘটনাস্থল বাহাঙ্গা বাজার স্টেশন পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি, ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিসহ একাধিক গণমাধ্যমের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে ওডিশার বাহাঙ্গা বাজার এলাকায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চেন্নাইগামী করমন্ডল এক্সপ্রেস ও বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। একই সঙ্গে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয় একটি মালগাড়িও। এই তিন ট্রেনের দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৮৫০ জনের বেশি।

দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে নরেন্দ্র মোদি

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মোদি বলেন, ‘এটি বেদনাদায়ক ঘটনা। আহতদের চিকিৎসার জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করবে সরকার।

তিনি আরও বলেন, ‘সব দিক থেকে তদন্তের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দোষীদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।

এর আগে ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার উত্তরে বালেশ্বরের বাহাঙ্গা বাজারে বিমানবাহিনীর উড়োজাহাজে করে যান মোদি। এরপর তিনি বালেশ্বর জেলা হাসপাতালে আহত যাত্রীদের দেখতে যান। এ সময় ভারতের কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণু ও শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান তার সঙ্গে ছিলেন। 


আরও খবর



গাইবান্ধায় চরাঞ্চলে বাদাম চাষ করে কৃষকের মুখে হাসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image
সিরাজুল ইসলাম রতন গাইবান্ধা সংবাদদাতা:-বর্ষার প্রমত্ত্বা ব্রম্মপুত্র তিস্তা যমুনার আগ্রাসী হয়ে যেমন গিলে খায় বসতি, তেমনই শুকনো মৌসুমে ফিরিয়ে দিচ্ছে কিষাণ-কিষাণীর স্বপ্ন।ব্রম্মপুত্রের ভাঙাগড়ার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষগুলো চরাঞ্চলে চিনা বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে।
দিগন্তব্যাপী বাদামের সবুজপাতা হলুদ হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে কৃষকরা। কেউ কেউ আগাম বাদাম তুলে রোদে শুকাচ্ছেন। চাষাবাদ সহজ, বিপণনে ঝামেলাহীন ও তুলনামূলকভাবে অধিক লাভ হওয়ায় কৃষকরা কাঁচা বাদামের নাম দিয়েছেন ‘গুপ্তধন’। 

গাইবান্ধা জেলা সদর, ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা বেষ্টিত ২৮ টি ইউনিয়নে ১৬৫টি চরে বন্যা পরবর্তী বালুময় প্রায় ২ হাজার হেক্টর জমিতে এ বছর চীনা বাদামের চাষ হয়েছে বলে কৃষি বিভাগ জানিয়েছে।চীনা বাদাম রোপনের পর অন্য ফসলের মতো সেচ, পরিচর্যার ও রাসায়নিক সারের খুব বেশি প্রয়োজন না হওয়ায় চীনা বাদাম চাষে ঝুঁকছে চাষীরা। ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদেও চরাঞ্চল নদের বুক জুড়ে অসংখ্য ছোট বড় চর।আর এসব বালুচরে মাইলের পর মাইল বাদামের জমি। সাদা বালুর জমিতে সবুজ আর সবুজ ছেয়ে গেছে লতানো বাদামের গাছে। 

প্রতিটি লতানো বাদাম গাছের মুঠি ধরে টান দিলেই উঠে আসছে থোকা সোনালি রঙের বাদাম। এ যেন বালুর নিচে লুকিয়ে থাকা গুপ্তধন।উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের কালাসোনা,কাবিলপুর, রতনপুর, কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের সাতারকান্দি,রসুলপুর, হাড়ভাঙ্গা, ফজলুপুর ইউনিয়নের খাটিয়ামারী, চন্দনস্বর, কাউয়াবাঁধা, চিকিরপটল, তালতলা, এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের জিগাবাড়ী,হরিচন্ডি, বুলবুল চর, ফুলছড়ি ইউনিয়নের খোলাবাড়ী, বাজে ফুলছড়ি,টেংরাকান্দি, দেলুয়াবাড়ী,গজারিয়া ইউনিয়নের জিয়াডাঙ্গা , গলনাসহ চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চরের জমিতে এবার ব্যাপকভাবে বাদামের চাষ করা হয়েছে। বাদাম পরিচর্যায় খরচ ও সময় দুটোই কম লাগে।

এসব চরে বাসন্তী, সিংগা সাইস্টোর, বারী চিনাবাদাম-৫, বারী চিনাবাদাম-৬ সহ স্থানীয় জাতের বাদামের আবাদই বেশি করা হয়েছে। কৃষাণি ও কিশোর-কিশোরীরা গাছ থেকে বাদাম ছাড়িয়ে স্তুপ করে রাখছেন। প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র চাষিরা জমি থেকে বাদাম হাটে নিয়ে বিক্রি করছেন। বাদাম চাষ করে চরাঞ্চলের প্রায় ২০ হাজার কৃষক পরিবারে ফিরে এসেছে সচ্ছলতা।
ফলে অনেকটাই দুর হয়েছে চরাঞ্চলের কৃষকদের নিত্য অভাব অনটন। তাদের মলিন মুখে ফুটেছে হাসি। চরের বালুতে প্রতি বিঘা জমিতে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ করে বাদাম উৎপাদন হয় ২০-২৪ মণ।

প্রতিমণ কাঁচা বাদামের বাজার মূল্য ২৪০০ থেকে ২৬০০ টাকা। এতে উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে কৃষকের বিঘা প্রতি লাভ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা।চলতি মৌসুমে বাদামের ফলন অনেকটা ভালো ও বাজারে দাম বেশি পাওয়ায় জেলার কৃষকরা উৎফুল্ল।বাদাম গাছ প্রায় পরিপক্ক হওয়ায়  চর এলাকায়  বালির নিচে হাত বাড়ালেই উঠে আসছে মুঠো মুঠো গুপ্তধন। প্রতিটি বাদাম গাছের মুঠি (উপরের অংশ) ধরে টান দিলেও উঠে আসছে থোকা থোকা সোনালী রঙের চিনা বাদাম তথা বালির নিচে লুকিয়ে থাকা গুপ্তধন।

সুলতানপুর গ্রামের বাদাম চাষী আউয়াল জানান কৃষি অফিস থেকে বীজ নিয়ে বাদম চাষ করেছি।আশানুরূপ ফলন পাবো বলে আশা করছি।একই গ্রামের বাদাম চাষী ছামছুল বলেন ২০ শতক জমিতে বাদাম চাষ করেছি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তা নিয়েছি আশা করছি বাম্পার ফলন হবে।দাম ও আশানুরূপ পাওয়া যাবে।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নাজমা বেগম বলেন এবার আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে।কৃষক ন্যায্য মুল্য পাবে।পলাশবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিসার ফাতেমা কায়সার মিশু বলেন এ উপজেলায় মোট ৮ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে।

গাইবান্ধা  জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন চলতি মৌসুমে গাইবান্ধা জেলায় ৭ টি উপজেলার ২০০০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষের লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্জিত হয়েছে ২০৭০ হেক্টর জমিতে। এছাড়া ও খরিপ মৌসুমে ২৫০ হেক্টর জমিতে চিনা বাদাম চাষের লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা চলমান রয়েছে।

আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০তম বছর আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধিতা এবং মানবতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারীদের জন্য ১৯৫০ সাল থেকে চালু হয় জুলিও কুরি শান্তি পদক। সোভিয়েতপন্থি বিশ্বশান্তি পরিষদের এই পদকটি অন্যদের মধ্যে পেয়েছেন কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো, ভিয়েতনামের সংগ্রামী নেতা হো চি মিন, চিলির গণ-আন্দোলনের নেতা সালভেদর আলেন্দে, ফিলিস্তিনের জনদরদি নেতা ইয়াসির আরাফাত প্রমুখ। ১৯৭৩ সালের ২৩ মে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তালিকায় যুক্ত হয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ বঙ্গবন্ধুর এই শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়কত্বের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে ১৪০ দেশের প্রায় ২০০ সদস্যের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুকে এই পদকে ভূষিত করার সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্বশান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভা। এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর পদক প্রাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম ঘোষণা করা হয়। পরের বছর ২৩ মে, এশীয় শান্তি সম্মেলনের এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে সেই পদক বঙ্গবন্ধুকে পরিয়ে দেন পরিষদের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল রমেশচন্দ্র।

মুক্তিযুদ্ধের কালপর্বে ভারত-সোভিয়েত শান্তিমৈত্রী ও সহযোগিতা চুক্তি-১৯৭১ এবং বাংলাদেশ-ভারত শান্তিমৈত্রী ও সহযোগিতা-চুক্তি-১৯৭২ সইয়ের মাধ্যমে এই উপমহাদেশে উত্তেজনা প্রশমন ও শান্তি স্থাপনের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু সরকারের জোট নিরপেক্ষ নীতি অনুসরণ এবং শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান গ্রহণের নীতির ফলে বাংলাদেশ বিশ্বসভায় একটি ন্যায়ানুগ দেশের মর্যাদা লাভ করে। সবার প্রতি বন্ধুত্বের ভিত্তিতে বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘পৃথিবীর বৃহত্তম শক্তি যে অর্থ ব্যয় করে মানুষ মারার অস্ত্র তৈরি করছে, সেই অর্থ গরিব দেশগুলোকে সাহায্য দিলে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা হতে পারে।’

বঙ্গবঙ্গুকে জুলিও কুরি শান্তি পদকে ভূষিত করতে ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর চিলির রাজধানী সান্তিয়াগোতে প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় প্রস্তাব তোলেন বিশ্বশান্তি পরিষদের মহাসচিব রমেশচন্দ্র। পরে তা সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।

উল্লেখ্য, বিশ্বশান্তি পরিষদের পুরস্কারটি ১৯৫০ সালে চালু হলেও এর জুলিও কুরিও শান্তি পদক নামকরণ হয় ১৯৫৯ সালে। আগের বছর মারা যাওয়া ফরাসি বিজ্ঞানী জ্যঁ ফ্রেডেরিক জুলিও কুরির নামে পদকটির নাম রাখা হয়। নোবেল পুরস্কারজয়ী এই বিজ্ঞানী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গেরিলা বাহিনীতে যোগ দিয়ে এবং তাদের জন্য হাতিয়ার তৈরি করেও অবদান রাখেন। তার অবদানের কারণেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি সহজতর হয়। তিনি নিজেও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বিশ্বশান্তি পরিষদের সভাপতিও ছিলেন।


আরও খবর



ঢাকার বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়েছে

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকার বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৯টা ৩৫মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৪৪ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে ঢাকা। বাতাসের মান অনুসারে এ বায়ু বিশেষ ব্যক্তিদের জন্য ‌‘অস্বাস্থ্যকর’। শুক্রবার এ তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল চতুর্থ।

একিউআই স্কোরে শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর, স্কোর ১৫৮। ১৫৪ স্কোর নিয়ে যথাক্রমে দ্বিতীয় স্থানে ইসরায়েলের জেরুজালেম, তৃতীয় স্থানে ভারতের দিল্লি, চতুর্থ স্থানে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর। পঞ্চমে রয়েছে পেরুর লিমা, স্কোর ১৪৯।

সুইজারল্যান্ডের বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষক সংস্থা একিউএয়ার একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কিনা, তা জানায়।

একিউআই মান ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।


আরও খবর



রূপগঞ্জের ইছাপুরা ব্রীজ-দুর্গামন্দির সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

মোঃআবু কাওছার মিঠু ( নারাযণগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ

রূপগঞ্জের ইছাপুরা ব্রীজ-দুর্গামন্দির সড়কের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল ৬ জুন মঙ্গলবার রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মোঃ ছালাউদ্দিন ভুইয়া এ সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা উপ সহকারী প্রকৌশলী এস এম সাব্বির হোসেন, রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মোমেন।


রূপগঞ্জ ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, জাকিয়া সুলতানা, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন, আনোয়ার হোসেন, রোমান মোল্লা, আক্তার হোসেন, কাউছার আহম্মেদ, মোমেন মোল্লা, ওমর ফারুক, বাচ্চু মৃধা, দীপক চন্দ্র সাহা, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল প্রধান।


রূপগঞ্জ ইউনিয়ন মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক লাকী আক্তার, ইছাপুরা শ্রী গোপাল গিরিধারি মন্দিরের সভাপতি সংগ্রাম চন্দ্র রায় রানা ও যুবলীগ নেতা আতিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।৪২২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৩দশমিক ৭ মিটার প্রস্থ্যে এ সড়ক ইউনিব্লকে নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩ লক্ষ ৩৭ হাজার টাকা। আগামী এক মাসের মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর