Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

রোমান্স শুভ কর্কটের, মতানৈক্য এড়ান সিংহ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৩৪২জন দেখেছেন

Image

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল)

সামাজিক অবস্থান সুদৃঢ় হতে পারে। পাবলিক ইমেজ বৃদ্ধি পাবে। কোনো উচ্চাশা পূরণ হতে পারে। কর্ম পরিবেশ অনুকূল থাকতে পারে। বেকারদের  কারো চাকরি হতে পারে।

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে)

পেশাগত দিক ভালো যাবে। কাজকর্মে ভাগ্যের আনুকূল্য পেতে পারেন। মন ভালো থাকবে। জ্ঞানস্পৃহা বৃদ্ধি পাবে। ভ্রমণ ফলপ্রসূ হতে পারে।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন)

দিনটি মিশ্র সম্ভাবনাময়। সামাজিক সংকট এড়িয়ে চলুন। জৈবিক কামনা বাসনাকে সংযত রাখুন। অন্যথায় বদনাম হতে পারে। ব্যবসায়িক দিক ভালো যাবে না।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই)

ব্যবসায়িক দিক ভালো যাবে। বিক্রয়-বাণিজ্যে লাভযোগ আছে। নতুন বিনিয়োগ ফলপ্রসূ হতে পারে। কোনো ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সহযোগিতা পেতে পারেন। রোমান্স ও বিনোদন শুভ।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট)

ব্যক্তিগত দায় দায়িত্ব বৃদ্ধি পেতে পারে। কর্মস্থলে সহকর্মীদের সহযোগিতা না-ও পেতে পারেন। কর্মস্থলে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতানৈক্য এড়িয়ে চলুন। নিজের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। শরীর অসুস্থ হতে পারে।

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর)

নিজের মনোভাব স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করুন। প্রেম ভালোবাসার জন্য সময় অনুকূল থাকতে পারে। রোমান্টিক প্রস্তাবে সাড়া পেতে পারেন। সৃজনশীল কাজে সুফল পাবেন। পড়াশোনায় মন বসাতে পারবেন।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর)

বিলাস দ্রব্য কেনাকাটা হতে পারে। কোনো প্রত্যাশা পূরণ হতে পারে। মন ভালো থাকবে। পারিবারিক পরিবেশ অনুকূল থাকতে পারে। পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বোধ করতে পারেন।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর)

আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হতে পারে। ব্যক্তিগত যোগাযোগে সুফল পাবেন। কাজকর্মে উৎসাহ বোধ করতে পারেন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকতে পারে।

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর)

বাড়িতে অতিথি সমাগম হতে পারে। প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার চেষ্টা করুন। পড়াশোনার আনন্দ পাবেন। আর্থিক দিক ভালো যাবে। প্রাপ্তিযোগ আছে।

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি)

আত্মপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা জোরদার করুন। সেক্ষেত্রে সাফল্য পেতে পারেন। কাউকে দেখে ভালো লাগতে পারে। দাম্পত্য সম্পর্ক ভালো থাকবে। শরীর মোটামুটি ভালো থাকতে পারে।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি)

দিনটি মিশ্র সম্ভাবনাময়। আইনগত ঝামেলা এড়িয়ে চলুন। ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। দূরের যাত্রা হতে পারে। গোপন শত্রু সম্পর্কে সতর্ক থাকুন।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ)

ট্রেড ইউনিয়ন কর্মীদের জন্য সময় অনুকূল থাকতে পারে। সাংগঠনিক কাজে সুফল পাবেন। কোনো আশা পূরণ হতে পারে। আর্থিক দিক ভালো যাবে। জ্যেষ্ঠ ভাইবোনদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে।


আরও খবর



মোরেলগঞ্জে জমির বিরোধে হত্যার ঘটনায় ২৪ জনের নামে মামলা, গ্রেফতার ৫

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৪জন দেখেছেন

Image
শেফালী আক্তার রাখি,মোরেলগঞ্জ প্রতিনিধিঃবাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে জমির বিরোধে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। শুক্রবার রাতে নিহত কৃষক হাকিম জোমাদ্দারের ভাই হারুণ জোমাদ্দার বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২৪ জনকে এজাহার নামীয় আসামি করা হয়েছে। যার প্রধান আসামি প্রতিবেশি বারেক হাওলাদারের ছেলে শহিদুল ইসলাম হাওলাদার। পুলিশ অভিযান চালিয়ে এ মামলার ৫ আসামিকে গ্রেফতার করে শনিবার বেলা ১০টার দিকে বাগেরহাট কোর্টে সোপর্দ করেছে। এরা হচ্ছেন, আব্দুস সালাম ফকির, হাসান হাওলাদার, নাজমা বেগম, লাইজু বেগম ও জাহানারা বেগম।

এর আগে, শুক্রবার বেলা ৮টার দিকে গুয়াতলা গ্রামের আইয়ুব আলী জোমাদ্দারের ছেলে আব্দুল হাকিম জোমাদ্দারকে(৬২) পিটিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিবেশি শহিদুল ইসলাম ও তার লোকজন। মারপিটে আরও ৭ জন আহত হন।

জানা গেছে, বারেক হাওলাদার ও হাকিম জোমাদ্দারের মধ্যে ৩.৪২ একর জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছে ৪/৫ বছর ধরে। ঘটনার দিন গত শুক্রবার বারেক হাওলাদারের ছেলে শহিদুল হাওলাদারের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি বাহিনী হাকিম জোমাদ্দারের বসতঘরের সামনে থেকে বিাবদমান ওই জমির কিছু অংশে ঘেরাবেড়া দিয়ে দখল করে নেয়। ওই সময় দখলে বাধা দিলে হাকিম জোমাদ্দার ও তার লোকজনদের ওপর হামলা করে শহিদুলের বাহিনী। হামলায় গুরুতর জখমী দুই সন্তানের পিতা হাকিম জোমাদ্দার ঘটনাস্থলেই মারা যান।

হত্যাকান্ডের খবর পেয়ে মোরেলগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আশিকুর রহমান ও বাগেরহাট জেলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন(পিবিআই) এর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও এ হত্যা মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দীন বলেন, ঘটনার পর থেকেই এলাকায় পুলিশ অবস্থান করছে। এ পর্যন্ত ৫ জন আসামি গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।

আরও খবর



ছয়মাস আগেই জানা যাবে বন্যার আগাম পরিস্থিতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৯৮জন দেখেছেন

Image

মিঠুন দাস মিঠু, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, নিটার:বাংলাদেশের সিলেট, সুনামগঞ্জ ও কুড়িগ্রামসহ উওর-পূর্বাচঞ্চলের জেলাগুলো গতবছরের মে-জুনে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার স্বীকার হয়। পাহাড়ি ঢল ও অতি ভারী বৃষ্টিতে নদনদী ও হাওরের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে এবং পানিবন্দি হয়ে পড়ে সিলেট-সুনামগঞ্জের প্রায় ৪০ লাখ মানুষ। সম্প্রতি, সেই বন্যা পরিস্থিতির আগাম সংবাদ ছয়মাস পূর্বেই জানার এক প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছেন সাভারে জাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-নিটার এর শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সমন্বিত একটি দল।

ভয়াবহ এ বন্যার পিছনে বেশকিছু কারণকে দায়ী করা হয় এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলো: অস্বাভাবিক জলবায়ু পরিবর্তন, ভারতের ইচ্ছেমতো বাধ ব্যবহার, পানি-পলি ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনা,  অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ, নদীদখল ও যত্রতত্র বালু উওোলন।

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে ভারতের চেরাপুঞ্জি অঞ্চলে। বঙ্গোপসাগরে থেকে আসা জলীয় বাষ্প মেঘালয়ের পাহাড়ের সাথে ধাক্কা লেগে ওপরে উঠে যায় এবং পরবর্তীতে ভারী হয়ে বৃষ্টি আকারে পড়তে শুরু করে। অন্যদিকে, সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্ত থেকেই ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি এলাকার শুরু হয়েছে এবং সেখানকার বৃষ্টির পানি  সরাসরি ছয় থেকে আট ঘন্টার মধ্যে তাহিরপুর হয়ে হাওরে এসে মেশে। সিলেট-সুনামগঞ্জের এ ভয়াবহ বন্যার পেছনে চেরাপুঞ্জির এই প্রবল  বৃষ্টিপাতকে প্রধান কারন বলে ধারণা করা হয়। অপরদিকে, উজান থেকে আসা পলি-পাথর, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় বেষ্টনী পদ্ধতির ব্যবহার, অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ, নদীদখল-নদীভরাট, যত্রতত্র বালু উওোলনের ফলে নদীগুলোর পানি বহনের ক্ষমতা কমে যায় এবং পানিবন্দি হয়ে পড়ে লাখ লাখ মানুষ। এছাড়া নদীর নাব্যতা নষ্টের জন্য ভারত অংশে অপরিকল্পিত পাথর উওোলনকে ও দায়ী করা হয়, উজানে পাথর উওোলনের ফলে মাটি আলগা হয়ে নদীতে চলে আসে এবং নদীর তলদেশ ভরে যায়। এই কারণেই মেঘালয়, আসাম বা চেরাপুঞ্জিতে বেশি বৃষ্টিপাত হলেই সিলেট, সুনামগঞ্জ বা কুড়িগ্রাম এলাকায় বন্যার তৈরি হয়।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতির জন্য দায়ী এসকল প্রভাবকের সমন্বয় করে মেশিন লার্নিং, এডভান্সড ডিপ লার্নিং এলগরিদম ব্যবহার করে কিভাবে ছয়মাস আগেই বন্যার আগাম সংকেত জানা যাবে সে সম্পর্কিত একটি গবেষণা পেপার পাবলিশ করেছে নিটারের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং  বিভাগের একদল শিক্ষার্থীরা। "হাইড্রো-ইনফরমেটিক মডেলিং ফর ফ্লাড প্রেডিকশন থ্রো এক্সপ্লেইনেবল এআই টু ইন্টারপ্রেট ওয়াটার ডাইনামিকস ইন-বাংলাদেশ প্রার্সপ্রেক্টিভ" শীর্ষক গবেষণা পেপারটির অথর হিসেবে আছেন নিটারের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দশম ব্যাচের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসেইন মাহির, মোঃ তানজুম আন তাসরিফ, মোঃ আমির হামজা, তওফিকুল হক তামিম। শিক্ষকদের মধ্যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের লেকচারার দীপাঞ্জলি কুন্ডু এবং একই বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর জনাব আনিসুর রহমান।

সম্প্রতি, গবেষণা পেপারটি মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) কর্তৃক আয়োজিত ষষ্ঠ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিইইআইসিটি) এ প্রেজেন্টেশনের জন্য গৃহীত হয়।


আরও খবর



ক্যানসারে মারা গেলেন পেপার রাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট সাদ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় ব্যান্ড পেপার রাইমের গায়ক আহমেদ সাদ। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করার পর মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তার বয়স হয়েছিল ৫২ বছর।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সঙ্গীতশিল্পী সাদের স্কুলজীবনের বন্ধু ও পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্য অনিন্দ্য কবির অভিক বলেন, অনেক বছর ধরেই সাদ ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করছিল। মাঝখানে কিছুটা ভালোও হয়েছিল। কিন্তু মাস কয়েক হল পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে রোগটি।

তিনি বলেন, সাদের ৩ দিন আগে হার্ট অ্যাটাক হয়, তখন ওকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার সকালে আবারও হার্ট অ্যাটাক হয়। পরে রাতে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাদকে মৃত ঘোষণা করেন।

অভিক আরও জানান, মরদেহ দাফনের বিষয়টি পারিবারিকভাবে চূড়ান্ত করা হবে।

মূলত ব্যান্ড পেপার রাইম এবং এর ভোকাল আহমেদ সাদ নব্বই দশকে মাত্র একটি অ্যালবাম প্রকাশের মাধ্যমে শ্রোতাহৃদয়ে জায়গা করে নেন। ব্যান্ডটির হার্ডরক, মেলোরক, সফট রক ঘরণার গানগুলোর কথা ও সংগীত ভীষণ গ্রহণ করে নেয় শ্রোতারা। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘অন্ধকার ঘরে’, ‘আকাশের কী রং’, ‘এলোমেলো’ গানগুলো শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে।

পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যস্ততার জন্য ওই বছরই কার্যক্রম থমকে যায় ব্যান্ডটির। তবে ২০০৯ সালে সেটি সক্রিয় করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এ সময় ব্যান্ডে নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দেন মিরাজ ও লনি। ড্রামার অভিক ২০১১ সালে দেশে ফিরে ব্যান্ডে যোগ দেন।

তারপর অনুশীলন করতে থাকেন তারা। নতুন অ্যালবাম প্রকাশেরও কথা চলে। কিন্তু ব্যান্ডটির ভোকালিস্ট সাদের অসুস্থতা সেটি আর হয়ে উঠে না। ফলে ২০১২ সালে পথচলা অনেকটা অনানুষ্ঠানিকভাবে থমকে যায়।

২০১৭ সালে সবশেষ ‘আবার’ নামের একটি মিক্সড অ্যালবাম প্রকাশ হয় পেপার রাইমের। আশিক মিউজিকের ব্যানারে মিক্সড অ্যালবামটির গানটির শিরোনাম ছিল ‘দাঁড়াও বন্ধু’।

প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ২৪ জানুয়ারি স্কুল বন্ধুরা মিলে প্রতিষ্ঠা করেন পেপার রাইম ব্যান্ড। এর লাইনআপে ভোকালে ছিলেন সাদ, গিটারে রাশেদ, কিবোর্ডে নাসের, বেইজ গিটারে সুমন ও ড্রামসে অভিক।


আরও খবর



গলাচিপায় উপজেলা পর্যায়ে প্রাইস প্রকল্প পরিচিতি ও অবহতিকরণ সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৯জন দেখেছেন

Image

গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:কারিতাস বাংলাদেশ বরিশাল অঞ্চল কর্তৃক গলাচিপা উপজেলার চরকাজল ইউনিয়নে বাস্তবায়িত প্রাইস প্রকল্প অবহিতকরণ ও পরিচিতি সভা বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় উপজেলা পরিষদের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কারিতাস বাংলাদেশ বরিশাল অঞ্চল স্থানীয় সরকারের সমন্বয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গলাচিপা উপজেলাধীন চরকাজল ইউনিয়নে প্রাইস্ধসঢ়; প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে যা জানুয়ারী ২০২৪ শুরু হয়ে নভেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত চলমান থাকবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল সভাপতিত্ব করেন ফ্রান্সিস বেপারী, আঞ্চলিক পরিচালক, কারিতাস বরিশাল অঞ্চল।

সভার মূল বিষয় বস্তু উপস্থাপন করেন স¤্রাট সেরা-কর্মসূচী কর্মকর্তা, কারিতাস বরিশাল অঞ্চল এবং মো. জহিরুল ইসলাম, প্রকল্প কর্মকর্তা, প্রাইস্ধসঢ়; প্রকল্প। আরও

উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা খোকন চন্দ্র দাস, প্রকল্প বাস্তবায়ন ইঞ্জিনিয়ার এম. এম. আসাদুজ্জামান আরিফ, উপজেলা সমাজসেবা  কর্মকর্তা মো. অলিউর রহমান, উপজেলা পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রহমান,গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্য এর প্রতিনিধি এসআই আবদুর রহমান, উপজেলা তথ্য সেবা কর্মকর্তা ইসমাত আরা প্রমুখ।


আরও খবর

ভোলায় ইস্তিস্কার নামাজ অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




সি‌লেট বিভা‌গের শ্রেষ্ঠ ও‌সি হ‌লেন মোহাম্মদ শাহ আলম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৭জন দেখেছেন

Image

র‌নি,ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতি‌নি‌ধি:সিলেট বিভাগের ৩৯টি থানার মধ্যে শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নির্বাচিত হয়েছেন।সুনামগঞ্জ‌ জেলার ছাতক থানার মোহাম্মদ শাহ আলম। গত মঙ্গলবার  তাকে এই পুরস্কার দেন সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান বিপিএম (বার)পিপিএম-সেবা। সিলেটে মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তাকে এই পুরস্কার দেয়া হয়। মূলত পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশনা মোতাবেক মান দণ্ডের বিচারে গত জানুয়া‌রি  থে‌কে মার্চ তিন মাসের অপরাধ সভা পর্যালোচনায় সিলেট বিভাগের ৩৯টি থানার মধ্যে শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ শাহ আলম।

সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক থানার ওসি মো. শাহ আলমের কর্মদক্ষতায় বদলে গেছে ছাতক থানার সার্বিক চিত্র। তি‌নি পে‌য়ে‌ছেন শ্রেষ্ঠত্বের পুরুষ্কার। উন্নতি হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির। সাম্প্রতি থানায় কমতে শুরু করেছে মিথ্যা মামলা রুজুর সংখ্যা। নিয়মিত অভিযানে বেড়েছে পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেপ্তারের সংখ্যা। পুলিশের কঠোর নজরদারিতে কমেছে উপজেলায় চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই ও দস্যুতার মতো অপরাধমুলক ঘটনা।

২০ ২৩ সালের ৭ আগষ্টে ছাতক থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম (আইজিপি ব্যাজপ্রাপ্ত) যোগদানের পর থেকে এখন পর্যন্ত ৯৫টি সাজা পরোয়ানা খারিজ করা হয়েছে ও দুর্ধর্ষ ৬জন আন্তঃজেলা ডাকাত সর্দারকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বছর ও চলতি বছরের জানুয়ারী পর্যন্ত অপরাধ পরিসংখ্যান যাচাই করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।তাছাড়াও বর্তমানে ছাতক থানা দালাল মুক্ত হওয়ায় স্থানীয়রা আইনি সেবা পেতে অনেকটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন সেবা গ্রহীতারা। যার বড় সাফল্য হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন রকমের সংঘাত ছাড়া সুষ্ঠ সুন্দর হয়।

থানার অপরাধ পরিসংখ্যান হিসাব অনুযায়ী শাহ আলমের যোগদানের পর থেকে-২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে ২৪ সালের জানুয়ারী মাস পর্যন্ত কোন ডাকাতি কিংবা দস্যুতার ঘটনা ঘটেনি। খুন ৫টি, ধর্ষণ ৬টি, গবাদি পশু চুরি ১টি, অস্ত্র আইন ৩টি, চোরাচালান ২১টি, মাদক ১২টি, ১৯টি মহিষ উদ্ধার, ২শ বোতল ভারতীয় মদ, ৩০কেজি গাজা, প্রায় ১৩শ বস্তা চিনি ও ১৪০বস্তা পেয়াঁজ জব্দ, যৌতুক,সিধেল চুরি,মোবাইল চুরি,ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন,সড়ক দুর্ঘটনা,১০টি সহ অন্যান্য আইনে ওই বছরের ৬ মাসে মোট মামলা রজু করা হয় ১৩৪টি। নিষ্পত্তি করা হয়েছে ১৭৬টি। একই সময়ে থানা পুলিশের অভিযানে মোট গ্রেপ্তার করা ক‌রেন ১৬৮ জনকে। মোট গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল করা হয়েছে মোট ৮৫টি। এর মধ্যে জিআর,সিআর মামলায় ৩০টি ও সাজাপ্রাপ্ত ২৮ জন আসামি গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। আদালতে মোট নন এফআইআর প্রসিকিউশন দেওয়া হয়েছে ১১০টি। এছাড়াও ভারতীয় পিয়াজ, চিনি, নাসির বিড়ি, গাজা, বিদেশী মদ ও শাড়ী জব্দ করা হয় ১কোটি ২৩লক্ষ ৩২হাজার ৭৩৫টাকার অবৈধ পন্য।

এদিকে, মামলার রুজুর বিষয়ে কঠোর যাচাই-বাছাইর কারণে ইদানিং মিথ্যা মামলা থেকেও রেহাই পাচ্ছেন স্থানীয় জনসাধারণ। পুলিশ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিতই বিট পুলিশিংয়ের মাধ্যমে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে মাইকিং এর কারনে বড় রকমের দাঙ্গা-হাঙ্গামার ঘটে‌নি  বলে  চলে এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন হাট বাজারে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনার কারণে কমেছে হামলা মামলার প্রবণতা। সর্বশেষ চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় পণ্য পিয়াঁজ, চিনি সহ ৭জন আসামিকে গ্রেপ্তারসহ টিউবওয়েল চুরির পণ্য উদ্ধার করা হয়।

থানার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, মাদকদ্রব্য,চোরাচালান, মামলার রহস্য উদঘাটনসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখায় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় তাকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে পুরুস্কৃত করা হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলার পু‌লিশ সুপার মোহাম্মদ এহসান শাহ সহ চার পু‌লিশ সুপার উপ‌স্থিত ছি‌লেন।

জানা গেছে,এর আগে তিনি রাজধানী ঢাকাস্থ ডিএমপি শাখায় কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ী মাদারীপুর জেলায়।তিনি ২০২৩ সালের (৭ আগষ্ট) ছাতক থানায় যোগদাে‌নের পর বিভা‌গের শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পুরুস্কৃত হয়েছেন মোহাম্মদ শাহ আলম।ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, থানার সব অফিসার ও ফোর্সদের দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই তার এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। সিলেট বিভাগের এই শ্রেষ্ঠত্বের অর্জন ছাতক থানার সকল অফিসার ও ফোর্সকে উৎসর্গ করেন তিনি।


আরও খবর