Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

এ আর রহমানের স্টুডিও দেখে আসিফের আক্ষেপ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ১৮৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর নতুন গানের রেকর্ডিং করতে ভারতের মুম্বাইয়ে অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রাহমানের স্টুডিওতে গিয়েছে। তারপরই সামাজি যোগাযোগমাধ্যমে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে নিজের আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন এই গায়ক।

রেকর্ডিং শেষে আসিফ আকবর ফেসবুকে লিখেছেন, মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রাহমান স্যারের কে এম স্টুডিওতে। কমপক্ষে ১৫ হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও।

তিনি আরও লিখেছেন, ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কী চমৎকার পরিবেশ! যারা উনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন, তাদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। তার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।

নতুন উপলব্ধির কথা জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, এখানে শিল্পী–মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষাব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই।

আসিফ আরও লিখেন, সমিতি আর নির্বাচনি কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালো লাগে না। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে।

আসিফের ভাষ্যে, একসময়ের পেশাদার সব রেকর্ডিং স্টুডিও বাংলাদেশে এখন বন্ধ। যদিও নতুন রেকর্ডিং স্টুডিও তৈরি হয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে কিছুই না। বেশির ভাগ স্টুডিও এখন ঘরকেন্দ্রিক, তা–ই উঠে এসেছে আসিফের কথায়।

তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা, সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।


আরও খবর



নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১১০জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে দেশে বইছে তীব্র তাপদাহ ও খরা। তীব্র তাপদাহের প্রভাব পড়েছে জনজীবনসহ ফসলে। ফসলি জমির মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। মাটি থেকে উঠছে গরম হাওয়া উঠছে। নওগাঁয় গত কয়েকদিন থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ থেকে ৩৮ ও ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। প্রচন্ড গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণীকুল। ফসলি জমিতে শ্রমিকরা কাজ করতে গিয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল বহুলাংশে কমে গেছে। রোদ থেকে বাঁচতে মোটা কাপড় পরিধান করছেন। কেউ কেউ রোদে চশমা ও ছাতা ব্যবহার করছেন। স্বস্থি পেতে বার বার পানি করতে হচ্ছে। এদিকে আবহাওয়া অফিস থেকে সুখকর কোন বার্তা পাওয়া যাচ্ছে না। এ মাসে বৃষ্টিপাতের তেমন সম্ভাবনা ও নেই। তাই আজ বৃহস্পতিবার সকালে বৃহত্তর কৃষি প্রধান  নওগাঁ জেলার সদর,রাণীনগর,সাপাহার ও পত্মীতলা সহ ৪ উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়  এ দিন সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর দাখিল মাদরাসা মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা নজিবর রহমান এবং দুবলহাটি ইউনিয়নের মাতাসাগর ঈদগাহ মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা হুসাইন আহমেদ।

পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পাবলিক মাঠে প্রায় শতাধিক মুসল্লি নিয়ে নামাজ আদায় করা হয়। মোনাজাতের আগে দুই রাকাআত নফল নামাজ আদায় করে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মুকিম।

সাপাহারের সাপাহার সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদরাসার আয়োজনে মাদ্রাসা মাঠে শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশ গ্রহণে বিশেষ এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত নামাজের জামাতে ইমামতি করেছেন ওই মাদরাসার হিফযু বিভাগের পরিচালক ও উক্ত মাদরাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা মোঃ ওমর ফারুক।

রাণীনগর উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় শতাধিক ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন। এ নামাযে ইমামতি করেন, ঐতিহাসিক কুসুম্বা শাহী মসজিদের খতিব ও বেলঘরিয়া ফাজিল মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ মোস্তফা আল আমিন।

এছাড়াও মহাদেবপুর উপজেলার পাহাড়পুর বাজার মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। 

সাপাহার সরফতুল্লা ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, চলমান আবহাওয়া থেকে কিছুটা স্বস্থি পেতে গরমের তাপমাত্রা কমে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় সালাতুল ইসতিসকার আদায় করা হয়েছে। 


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী ভোট কেন্দ্র স্থান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৬জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃরৌমারীতে প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্র পরিচালিত হয়ে আসা কেন্দ্রটি অনত্র স্থান্তরিত হওয়ায় এলাকাবাসি বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানব বন্ধন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রৌমারী উপজেলাধীন ৩ নং বন্দবেড় ইউনিয়নের বন্দবেড় গ্রামে। মানব বন্ধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বন্দবেড় গ্রামের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আলহাজ্জ কদম আলী , বন্দবেড় ৮ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আবু রেজাসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, বন্দবেড় গ্রামের নামে বন্দবেড় ইউনিয়নের সৃষ্টি হয়েছে দেশ স্বাধীনের পর হতে। যে গ্রামে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্রে নিয়মিত ভোটের কার্যক্রম চলে আসছিল।

হটাৎ করে ৪/৫ দিন আগে রৌমারী উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানাযায়, বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসা ভোট সেন্টারটি কেটে বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানন্তরিত করা হয়েছে। এমন সংবাদে বন্দবেড় গ্রামের শতশত মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে।

যার পরিপেক্ষিতে বন্দবেড়ের শতশত ভোটার প্রতিকারের জন্য দফায় দফায় মানব বন্ধন ও বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এলাকাবাসির প্রানের দাবী অবিলম্বে পূর্বের স্থানে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহাল করা হউক। তারা আরো বলেন, ভোট কেন্দ্রটি বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় বহাল না রাখলে বন্দবেড়ের ২ হাজার ভোটার ভোট বর্জনের হুসিয়ারী প্রদান করেন। পরিশেষে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহালের  নিমিত্তে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেন।

এব্যাপারে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান বলেন, যেহেতু ভোট কেন্দ্রটি বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জরিপের মাধ্যমে স্থানন্তরিত করা হয়েছে, পূর্বের স্থানে বহাল করার আমার এখতিয়ারের বাইরে। এব্যাপারে ঢাকা নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেন।


আরও খবর



আত্রাইয়ে শিক্ষা সেবিকাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষে নওগাঁর আত্রাইয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আশা’র শিক্ষা সেবিকাদের নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ  কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আত্রাই উপজেলার ভবানীপুর শাখার উদ্যোগে সোমবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির সিনিয়র শাখা ব্যবস্থাপক  মো.আব্দুস ছাত্তার। 

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আত্রাই প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক নাজমুল হক নাহিদ, শিক্ষা সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম। 

দুই দিন ব্যাপী এই কর্মশালায় ১৫ জন শিক্ষা সেবিকা এবং ১জন শিক্ষা সুপার ভাইজার অংশগ্রহণ করেন।  

উল্লেখ্য নওগাঁ জেলায় ৩৪টি ব্রাঞ্চে ৫১০ জন শিক্ষা সেবিকা ও ৩৪ জন শিক্ষা সুপারভাইজারের সমন্বয়ে হতদরিদ্র পরিবারের শিশু শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করেন ।


আরও খবর



ফরিদপুরে ১২৭ বোতল ফেনসিডিল'সহ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

টিটুল মোল্লা"ফরিদপুর:১২৭ বোতল ফেনসিডিল সহ ১(এক)মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০,সিপিসি-৩ ফরিদপুর।এ ব্যাপারে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়,গতকাল সোমবার র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানাধীন বদরপুর এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে চুয়াডাঙ্গা জেলা হতে কুয়াকাটাগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে যাত্রী সেজে ফেনসিডিল বহনকালে ১২৭ (একশত সাতাশ) বোতল ফেনসিডিলসহ আনুমানিক যার মূল্য  ৩,৮১,০০০/- (তিন লক্ষ একাশি হাজার) টাকা'সহ ০১(এক) জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মোঃ ওমর আলী (৩৯),পিতা- মৃত দলিল উদ্দিন,সাং- কুতুবপুর (মাঝপাড়া), থানা- দামরহুদা, জেলা- চুয়াডাঙ্গা বলে জানা যায়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী বলে স্বীকার করেন।সে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে ফেনসিডিলসসহ অন্যান্য মাদকন্ত্রব্য সংগ্রহ করে অভিনব কৌশলে রাজধানী ঢাকা, ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মাদক মামলা রুজু করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে র‌্যাব জানায়।।


আরও খবর



মধুপুরে সড়ক দখল করে চলছে ধান মাড়াই ও খড় শুকানোর মহোৎসব

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৩জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃ- টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন ব্যস্ততম ও কাঁচাপাকা সড়ক দখল করে ধান মাড়াই ও খড় শুকানোর কাজ করছেন স্থানীয় কৃষাণ-কৃষাণিরা। ফলে একদিকে রাস্তা যেমন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমনি বৃদ্ধি পেয়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ব্যস্ততম সড়ক সহ পাড়া মহল্লার কাঁচা-পাঁকা রাস্তায় চলছে ধান মাড়াই ও খড় শুকানোর মহোৎসব।


যানবাহন ও সর্বসাধারণে যাতায়াতের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে কতিপয় কৃষাণ-কৃষাণী ধান মাড়াই সহ খড়ের স্তুপ ফেলে সাধারণ পথচারীদেরকে মারাত্মক দুর্ঘটনার মুখে ঠেলে দিচ্ছেন।বিশেষ করে মধুপুর কাঁঠাল তলী মোড় হতে চাপড়ী বাজারে হয়ে গারো বাজার, কুড়ালিয়া মোড় হতে বাগানবাড়ি চৌরাস্তা, রক্তিপাড়া বাসস্ট্যান্ড হতে চাপড়ী, কাকরাইদ হতে গারো বাজার সহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লার রাস্তা গুলো বর্তমানে খড় ও ধান মাড়াই মেশিন মালিকদের দখলে।


এসব ব্যস্ততম সড়কপথে বাস, ট্রাক, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল ছাড়াও রিকশাভ্যান এবং ইজিবাইক চালকরা সার্বক্ষণিক দুর্ঘটনার আতঙ্কের মধ্যে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে।খানাখন্দে ভরা রাস্তাগুলোতে ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন যানবাহন চলাচলে যেমন দুর্ভোগ বাড়ছে তেমনি রাস্তায় ধান মাড়াই ও খড় শুকানোর কাজে বাড়ছে দুর্ঘটনার শঙ্কা।


এই খড়ের গাদায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বেশ কয়েকজন মোটরসাইকেল চালক ও পথচারী হাত পা ভেঙে পঙ্গু হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। এমনও পরিবার রয়েছে যে পরিবারের একমাত্র উপার্জনের মানুষটি আজ পঙ্গু হয়ে বিছানায় পড়ে আছে, এই অসহায় পরিবারের দায়ভার কে নিবে?সাধারণ মানুষের নিরাপদে পথচলায় যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার ও জনসাধারণ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর