Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

অপারেটরদের যাতাকলে পিষ্ট তানোরের কৃষকরা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫১জন দেখেছেন

Image
তানোর প্রতিনিধি: বরেন্দ্র অঞ্চল খরা প্রবন এলাকা রাজশাহীর তানোর উপজেলা। এউপজেলার জনসাধারনের উপার্জনের একমাত্র উপায় কৃষি ফসল উৎপাদন। রয়েছে সেচ ভূর্তুকির গভীর অগভীর নলকূপ।অপারেটর নিয়োগ আছে রাজনৈতিক বিবেচনায়। নিয়োগ পেতে লাগে নিম্মে ৫০-৮০ হাজার টাকা । আর এইসবের খরচের খড়গ পড়ে অসহায় কৃষকদের উপর। একারনে অপারেটরদের যাতাকলে পিষ্ট হচ্ছেন কৃষকরা। যদিও জমি কৃষকদের, কিন্তু রাজত্ব অপারেটরদের। বিশেষ করে আলু মৌসুমে প্রজেক্টে জমি লীজ দেয় অপারেটরেরা। অধিক টাকায় লীজ দিয়ে নামমাত্র টাকা কৃষককে দিয়ে অপারেটরেরা আত্মসাৎ করেন। অপারেটরেরা আলু মৌসুমে লাখ লাখ টাকা পকেটে ভরেন এমন অভিযোগ অহরহ। আবার এসব নিয়ে কৃষকরা প্রতিবাদ করলে সেচ দিবে না, ফসল মেরে ফেলবে। এভয়ে কেউ প্রতিবাদও করতে সাহস পায় না। ফলে কোনভাবেই অপারেটরদের কালো থাবা থেকে মুক্তি পাচ্ছেনা কৃষকরা। চরম অসহায় হয়ে পড়েছেন স্কীম ভুক্ত চাষীরা।

জানা গেছে, উপজেলায় বিএমডিএর আওতায় গভীর নলকূপ রয়েছে ৫৩৬ টি, ব্যক্তি মালিকানা ১৬ টি মোট ৫৫২ টি। অগভীর বিদ্যুৎ চালিত ৪১১ টি, ব্যাক্তি মালিকানা। অগভীর ডিজেল চালিত ৫০ টি। এলএলপি বিদ্যুৎ চালিত ৩ টি, এলএলপি ডিজেল চালিত ৩৫০টি। মোট ১ হাজার ৩৬৬ টি গভীর অগভীর সেচ পাম্প রয়েছে।

উপজেলায় আবাদ যোগ্য কৃষি জমি রয়েছে ২৩ হাজার ৯৯৩ হেক্টর, সেচের আওতায় ২২ হাজার ৩৩২ হেক্টর।সেচ বহির্ভুত জমি রয়েছে ১ হাজার ৬৬২ হেক্টর। এক ফসলী  জমি ৩৪৪ হেক্টর। দুই ফসলী ৪ হাজার ৫৪০ হেক্টর। তিন ফসলী ১৯ হাজার ১০৯ হেক্টর। নীট ফসলী জমি ২৩ হাজার ৯৯৩ হেক্টর,  মোট ফসলী জমি ৬৬ হাজার ৭৫১ হেক্টর।  নিবিড়তা ২৭৮%, ভূমি  ব্যবহার ৮২%। উচুঁ জমি ২০ হাজার  ৩৮৬ হেক্টর, মাঝারি উচুঁ জমি ১ হাজার ৫৭৮ হেক্টর, মাঝারি নিচুঁ জমি ১ হাজার ৫৫৩ হেক্টর, নিচু জমি ৪৭৬ হেক্টর জমি রয়েছে। 

খোজ নিয়ে জানা গেছে, বিশেষ করে গভীর নলকূপের অপারেটর নিয়োগ হয় রাজনৈতিক বিবেচনায়। যে যখন ক্ষমতায় গভীর নলকূপ নিয়ে চলে বেপরোয়া বানিজ্য। বর্তমানেও ক্ষমতাসীন দলের নিয়ন্ত্রনে গভীর নলকূপ। নিয়োগ পেতে লাগে কাড়িকাড়ি টাকা। আর এই টাকা তুলতে সেচ হার নির্ধারন হয় অপারেটরের ইচ্ছায়। যদিও সেচে প্রচুর ভূর্তুকি, এর তিল পরিমান সুবিধা পায় না কৃষকরা। যে সকল গভীর নলকূপের আওতায় আলুর প্রজেক্ট হয়, সে সব গভীর নলকূপের অপারেটরা কৃষকের জমি লীজ দিয়ে কাড়িকাড়ি টাকা হাতিয়ে নেয়।

কৃষকরা জানান, যে গভীর নলকূপের স্কীম ভুক্ত ১০০ বা ২০০ কিংবা ৩০০ বিঘা জমিতে আলুর প্রজেক্ট হয়। যিনি প্রজেক্ট করেন তাকে যোগাযোগ করতে হয় অপারেটরের সাথে। প্রতি বিঘা লীজ হয় ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকায়। কিন্তু কৃষককে ৫ হাজার টাকাও দেওয়া হয় না। প্রতিবাদ করলে ধান চাষ করতে পারবেন না। বিঘা প্রতি বোরো ধানে সেচ হার ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়। আবার টান্সফর্মা কিংবা মটর বা ড্রেন এসব দোহায়ে আদায় করা হয়।  সমিতি বা কার্ড এর মাধ্যমে সেচ দেওয়া হলে খুবই কম খরচ হবে। এছাড়াও ব্যক্তি মালিকানা মটরে আরো বাড়তি সেচ হার আদায় করা হয়। এক কথায় যে ভাবে পার কৃষকদের  ধ্বংস কর।

এদিকে বানিজ্যিক লাইন নিয়ে বেপরোয়া সেচ বানিজ্য চলছে। মুন্ডুমালা, বাধাইড় ও কলমা এলাকায় গভীর নলকূপগুলো তিন ঘন্টার বেশি চালাতে পারেনা। দিনের দিন পানির লেয়ার নিচে নেমে যাওয়ার কারনে আরো বাড়তি সেচ হার আদায় করা হয়।

বিএমডিএর সহকারী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান জানান, গভীর নলকূপে প্রকার ভেদে ঘন্টাপ্রতি ১২৫-১৩০ ও ১৩৫ টাকা নির্ধারন করা হয়েছে। কোন অপারেটর বাড়তি সেচ হার নিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এজন্য কৃষকদের সচেতন হতে হবে। কারন সরকার সেচে ভূর্তুকি দিচ্ছে। আর কেউ বেশি নিবে তা বরদাস্ত করা হবে না।

আরও খবর



মাগুরায় দুইমাথা বিশিষ্ট শিশুর জন্ম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় দুই মাথা বিশিষ্ট কন্যা শিশুর জন্ম  হয়েছে।মাগুরা জাহান প্রাইভেট হাসপাতালে সোমবার রাতে সিজার করা হলে এ শিশু দেখা যায়। হাসপাতালের মালিক ডাক্তার মাসুদুল হক এর হাতে একটি গর্ভবতী মহিলা সিজার হন।ডাক্তার মাসুদুল হক, গর্ভবতী মায়ের সিজার কার্য শেষ করার পর জানান ।  উক্ত গর্ভবতী মায়ের পেট থেকে কণ্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় ।  উক্ত কন্যা একটি হলেও তাার দুইটা মাথা। এবং তাহার দুইটা হাত দুইটা পা স্বাভাবিকভাবে হয়েছে, কিন্তু তাহার পায়খানা এবং প্রস্রাবের রাস্তা একই স্থানে । জাহান হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার মাসুদুল হক জানান । বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের শিশু দেখা যায়। তবে  মাগুরা জেলায় এটাই সর্বপ্রথম এ ধরনের শিশু জন্মগ্রহণ করল।  মা ও শিশুর সুস্থতার ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন তাঁরা উভয়ে সুস্থ আছেন।


আরও খবর



এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ৩০ জুন শুরু হবে ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা । লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ১১ আগস্ট। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে ২১ আগস্টের মধ্যে শেষ করতে হবে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর আবুল বাশার স্বাক্ষরিত রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।‌

রুটিন অনুযায়ী, ৩০ জুন থেকে শুরু হচ্ছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। প্রথম দিন বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে পরীক্ষা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। রুটিন দেখতে এখানে ক্লিক করুন।


আরও খবর



মেহেরপুরে নার্সিং কলেজ কাজের মেয়াদের সঙ্গে বেড়েছে ব্যয়

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে মানুষের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে ২০১৯ সালে নার্সিং কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পাঁচ বছরে প্রকল্পটির মেয়াদ বেড়েছে চার দফা। সঙ্গে বেড়েছে ব্যয়ও। শুরুতে এর ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। পরে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চতুর্থবারের মতো বাড়ানো কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। এখনো ৪০ শতাংশ কাজ বাকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ঢাকার পিয়াস কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এ কাজ করছে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবদুল মালেক জানান, এই নার্সিং কলেজটি নির্মাণের শুরুতে দেশে করোনা দেখা দেয়। ওই অবস্থায় নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে হয়। পরে নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়ে যায় অনেকাংশে। বড় লোকসানের আশঙ্কায় কাজ ধীরগতিতে করা হচ্ছে। তবে বেশির ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজও চলতি বছরে শেষ করা হবে।

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ও মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, অভিজ্ঞ শিক্ষকের মাধ্যমে যোগ্যতা সম্পন্ন নার্স তৈরি করতে একটি নার্সিং কলেজ তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিল মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল। সরকার এ প্রস্তাবে সাড়া দেয়। ২০১৯ সালে ১৮০ আসন বিশিষ্ট নার্সিং কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রথমে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। চতুর্থবারের মতো কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। এখনো অনেক কাজ বাকি। প্রকল্পটির ব্যয়ও বেড়েছে। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা, পরে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে প্রায় ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ব্যয় আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সরেজমিনে গত ১০ এপ্রিল নির্মাণাধীন কলেজ প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, চারতলা কলেজ ভবনের ভেতরের প্লাস্টার করা হয়নি। জানালার ফ্রেম নেই। বাথরুমের কাজ এখনো হয়নি। মেঝেতে ধুলার আস্তর পড়ে রয়েছে। মাত্র পাঁচজন শ্রমিক কাজ করছেন ঢিমেতালে। শিক্ষার্থীদের আবাসিক ভবনের দশা আরও করুন। দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকার কারণে দেয়ালগুলো স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীদের আলাদা আলাদা কক্ষ করা হয়নি। বাথরুমের কাজও করা হয়নি। প্রকল্প দেখভালের দায়িত্বরত আবদুল মালেক জানান, পিলার ও চারতলা ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হলে বৈদ্যুতিক সংযোগ, পানির লাইন, গ্রিলের কাজ, মেঝেতে টাইলসহ অন্যান্য কাজ করা হবে।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক হাসিবুস সাত্তার অভিযোগ করে বলেন, একটি কলেজের নির্মাণকাজে যদি পাঁচ বছর লেগে যায়, তাহলে কীভাবে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব। এত দিন এই এলাকার শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজে যোগ দিতে পারতেন। জেনারেল হাসপাতাল আরও দক্ষ নার্স পেত।এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুল কাদের বলেন, তাঁরা তাগিদ দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ঠিকাদার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সময় বাড়িয়ে নেন। তাঁর আবারও ঠিকাদারকে কাজ শেষ করার তাগাদা দেবেন।

এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, একটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে নার্সিং কলেজ নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতিতে সেই লক্ষ্য পূরণ করা যাচ্ছে না। দ্রুত কলেজের কাজ শেষ করার দাবি জানাচ্ছেন।


আরও খবর



বিশ্ববাসীকে বাঙালি জাতি আলোর পথ দেখায়: মেয়র তাপস

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ রাতের বেলা ১২টা ১ মিনিটে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়। আমরাই একমাত্র জাতি যারা নতুন সূর্যোদয়কে বরণের মাধ্যমে বর্ষবরণ করে থাকি।বলেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, সুতরাং বাঙালি জাতি বিশ্ববাসীকে আলোর পথ দেখায়। বাঙালি জাতি আলোর দিশারী।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে নগর ভবন প্রাঙ্গণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

নতুন বর্ষকে বরণের মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ রচনা অব্যাহত থাকবে জানিয়ে মেয়র তাপস বলেন, জাতির পিতার লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নে জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববাসীকে আলোর পথ দেখাতে চায়। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে তিনি এ দেশকে একটি উন্নত বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। তার সে অগ্রযাত্রাকে সমুন্নত রাখতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা সবাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।

অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির প্রমুখ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।

উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ড. আওলাদ হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এস ডি রুবেল এবং করপোরেশনের সংগীত শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন।


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে ঈদ আনন্দ মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে প্রথমবারের মত পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক প্রকৌশলী এরশাদ আলী আকাশের উদ্যোগে ঈদ আনন্দ মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা অনুষ্টিত হয়েছে।শনিবার সকাল ১০টায় দুইশতাধিক মোটর সাইকেল যোগে গোদাগাড়ী পৌর শহরে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করে। এ সময় সাধারন মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করে আনন্দ উৎসব সবাই । শোভাযাত্রাটি গোদাগাড়ীর শহরের বিভিন্ন সড়ক এসে সুলতানগঞ্জ বাজারে এসে শেষ হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও লেস ফুটওয়্যার বিডির চেয়ারম্যান গোদাগাড়ীর কৃতিসন্তান প্রকৌশলী এরশাদ আলী আকাশ বলেন,ঈদ ধনী-গরিব নির্বিশেষে সকলের জীবনে আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে আসে। ঈদের আনন্দ আমাদের সবার।” তিনি বলেন, ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে মুসলমানদের আত্মশুদ্ধি, সংযম, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির মেলবন্ধন পরিব্যাপ্তি লাভ করুক- এটাই হোক ঈদ উৎসবের ঐকান্তিক কামনা। তিনি আরো বলেন,দলমত নির্বিশেষে আমি সবার পাশে থেকে সেবা করে যেতে চাই। তাই আপনার আমার জন্য দোয়া করবেন যে আপনারদের পাশে সব সময় থাকতে পারি।


আরও খবর