

বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
আদালত প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রকাশ্যে জনসভায় ‘হত্যার হুমকি’ দেওয়া রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার সকালে হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চে বিষয়টি উত্থাপন করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া। তখন আদালত ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি রাষ্ট্রপক্ষকে অবহিত করতে বলেন এবং পুলিশের সবশেষ পদক্ষেপও জানতে চান।
এ সময় রাজশাহীর পুলিশ সুপার জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘হত্যার হুমকি’র ঘটনায় মামলা হলেও এখনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ১৯ মে ‘সরকারের পদত্যাগ, গায়েবি মামলা ও গণগ্রেপ্তার বন্ধ, সরকারের দুর্নীতির প্রতিবাদ ও ১০ দফা দাবিতে রাজশাহীতে সমাবেশ করে বিএনপি। সেই সমাবেশে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ প্রধানমন্ত্রীকে ‘কবরস্থানে’ পাঠানোর হুমকি দেন।
২২ সেকেন্ডের সেই ভিডিওতে চাঁদকে বলতে শোনা যায়, ‘আর ২৭ দফা, ১০ দফার মধ্যে আমরা নাই। এক দফা- শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করার জন্য যা যা করণীয় আমার করব ইনশাআল্লাহ।
রবিবার ১১ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
আলমগীর হোসাইন, চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ অবৈধভাবে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পের সন্নিকট থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বাধাহীনভাবে ক্রমাগত বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে প্রকল্পটি। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে উপজেলার বামনের হাট রেগুলেটর থেকে চিলমারী উপজেলার জোড়গাছ বাসন্তীপাড়া পর্যন্ত যে কোন জায়গায় ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পটি দেবে গিয়ে দেখা দিতে পারে বিপর্যয়।
যুগের পর যুগ ধরে করালগ্রাসী ব্রহ্মপুত্র নদ দেশের অন্যতম প্রাচীন নৌ বন্দর চিলমারীকে গ্রাস করে চলছিল। ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ তাদের বাস্তভিটা হারিয়েছে। কোন কোন পরিবার নিঃস্ব হয়ে পথের ভিখারি হয়েছে। বর্তমানে চিলমারী উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩টি ইউনিয়ন পুরোপুরি ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বিলীন। বাকি তিনটি ইউনিয়নের অর্ধেকেরও বেশি অংশ ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রাস করে ক্রমাগত চিলমারীর শেষ অংশটুকু গিলে খাওয়ার পথে এগোচ্ছিল। গত ১৭ই জুলাই ১৯৯৩ইং চিলমারী বন্দর নদী ভাঙন প্রতিরোধ আন্দোলন নামক একটি সংগঠনের ব্যানারে নদী ভাঙ্গণ প্রতিরোধ আন্দোলন হয়। আন্দোলনকারীরা চিলমারী থেকে পায়ে হেঁটে কুড়িগ্রাম গিয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি দেন। জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে অবস্থান নিয়ে সংগ্রাম করেছেন।
এই আন্দোলন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টিতে আনতে সক্ষম হয়। অবশেষে দীর্ঘ দেড় যুগ আন্দোলনের সফলতা আসে। ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের পঞ্চম বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা ফেজ-১ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৭ইং সালের জুলাই মাসে ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্প ফেজ-১ এর কাজ শুরু করা হয়। ৯৬৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২.৫ কিলোমিটার অংশে জুন’২০০৯ইং উক্ত কাজ শেষ হয়। এরপর থেকে ফেজ-২, ফেজ-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রকল্পের কাজ ২০১৭ সালে গিয়ে শেষ হয়। ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে চিলমারীবাসীর স্বপ্ন ও প্রাণের দাবি পূরণ হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবার পর চিলমারী উপজেলার যৎসামান্য অংশ রক্ষা পেয়ে বাংলাদেশের মানচিত্রে চিলমারী নামের একটি উপজেলার অস্তিত ধরে
রেখেছে। কিছু বালু ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন যাবৎ ডানতীর প্রকল্পের ডানতীর সংলগ্ন এলাকা থেকে বিরামহীন ভাবে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বালুর ব্যবসা করছে। শুধুমাত্র চিলমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর এলাকায় ১৪টি পয়েন্টে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এর ফলে প্রতিরক্ষা প্রকল্পের নীচ অংশে বিশাল আকৃতির গর্ত দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোপূর্বে অনেক এলাকায় একাধিক জায়গায় হঠাৎ কিছুদূর করে অংশ দেবে যাওয়ায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বোল্ডার ফেলে দেবে যাওয়া অংশগুলিতে নদী ভাঙন কোনোমতে ঠেকিয়ে রেখেছে। এই প্রতিরক্ষা প্রকল্পটির কোন অংশ পুরোপুরি দেবে গেলে আর চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না। এ বছর ৭০ সদস্য বিশিষ্ট একটি গ্রুপ একসাথে শেয়ার করে রমনা নৌ ঘাট সংলগ্ন এলাকায় বালু উত্তোলন করে নদী তীরেই বালুর স্তুুপ করে সেখান থেকে শতাধিক ট্রলিতে বালু বিক্রি করছে।
এছাড়াও বাসন্তী গ্রাম জোড়গাছের ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর ধরে রমনা মিয়া বাড়ির সামন ও পিছনসহ রাজারভিটা, পুটিমারী ও ফকিরের হাট এলাকায় মোট ১৪টি পয়েন্টে একাধিক গ্রুপ বা ব্যক্তি বালুর ব্যবসা চলছে। ফলে এই বালু ব্যবসার উপর প্রায় ২ হাজার পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। বিভিন্ন বালু পয়েন্টের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীরা নাম না প্রকাশের শর্তে জানায়, তারা অবৈধ নয় বরং বৈধভাবে বালুর ব্যবসা করতে চায়। তাদের দাবি চিলমারীকে বালু মহাল ঘোষণা দেয়া হউক। এটা হলে তারা যেমন বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারবে পাশাপাশি সরকারও এই বালু মহাল থেকে মোটা অংকের রাজস্ব পাবে।১৭ মে ২০২৩ বিকেলে চিলমারী উপজেলার সকল সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুর রহমানের সাথে চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ ও বালু উত্তোলন বন্ধ করার বিষয়ে এক মতবিনিময় করেন। এ সময় চিলমারী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম সাবু বলেন, প্রথমত বালু উত্তোলন বন্ধ না করলে চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না।
সরকার যদি চিলমারীতে বালু মহাল ঘোষণা দেয় তখন যত্রতত্র জায়গা থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ হবে এবং একটি নিরাপদ এলাকাকে বেছে নিয়ে একটি সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী বালু উত্তোলিত হবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম চিলমারী শাখার সাধারণ সম্পাদক এস, এম নুরুল আমিন সরকার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, তার প্রথম এবং শেষ কথা আগে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। তারপরে অন্য বিষয় নিয়ে ভাবা যাবে। প্রেসক্লাব চিলমারীর সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মণিরুল ইসলাম লিটু বলেন, চিলমারী থাকলে তো বালুর ব্যবসা থাকবে। চিলমারী না থাকলে বালুর ব্যবসা হবেটা কোথায়। তিনি বালু উত্তোলন বন্ধে সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানান।চিলমারী প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক সহকারী অধ্যাপক নাজমুল হুদা পারভেজ তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, পুরো চিলমারীর মানুষের একটাই কথা, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। চিলমারী উপজেলা রক্ষার বিকল্পে আর কোন শব্দ নাই। এ ব্যাপারে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমানকে বলেন, আমি বালু উত্তোলন বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু নানা কারণে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে পারিনি। আপনারা সাংবাদিকগণ পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। উপর থেকে আমাকে নির্দেশ দিলে আমি চিলমারীতে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেব।
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেছেন, ‘আমরা কাউকে কোনো আঘাত করি না। সবাইকে মাফ করে দিয়েছি। তারা (বিএনপি) আবারও ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে। সব এলাকার খবর রাখি। আমাদের সাচ্চা আওয়ামী লীগের কর্মী দরকার। যারা গা বাঁচাতে বিএনপির সঙ্গে গোপন যোগাযোগ রাখবেন তাদের আমাদের দরকার নাই।
আজ শনিবার সিদ্ধিরগঞ্জের ধনকুন্ডা এলাকায় আওয়ামী লীগের এক কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘বাংলাদেশকে ধ্বংসের জন্য খেলা হচ্ছে। আমাদের ভৌগলিক সীমা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে পৃথিবীর মানচিত্রে। এ জন্য বিরোধীরা আমাদের দেশের উপর নজর দিয়েছে। সবার একটাই টার্গেট শেখ হাসিনাকে সরানো। এই ষড়যন্ত্রই বিএনপি-জামায়াত করে যাচ্ছে গত এক বছর। আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলতে পারি, আগামী নির্বাচন তো দূরের কথা, কোনো নির্বাচনেও বিএনপি ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তারা অতীতের চাইতেও ভয়াবহ ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করছে। নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদের বিষয়ে আমাদের সজাগ থাকতে হবে।
নারায়ণগঞ্জের একটি স্থানীয় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি সংবাদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমার আমেরিকার ভিসা নাকি বাতিল হয়ে গেছে। আমার ভিসা ২০২৬ সাল পর্যন্ত আছে। তারা আবার লিখেছে শামীম ওসমান তুরস্কের পাসপোর্ট নিয়ে ইউরোপ ঘুরেছে। তুরস্কের পাসপোর্ট নিয়ে ইউরোপ ঘোরা সম্ভব না। আমার ভিসার মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত আছে তা আমি নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নেতৃবৃন্দকে দেখাব। আমার ভিসা বাতিল হয়েছে কিনা তখন তা প্রমাণ হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘২০০১ সালের পর যে অত্যাচার হয়েছে তা আমরা ভুলি নাই। ওই ৫ বছর আমাদের অনেক নেতাকর্মীর ওপর অত্যাচার করা হয়েছে। অনেক নেতাকর্মীকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। তারা বোমা হামলার ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের উপর দোষ চাপিয়ে দিয়েছিল। তাদের অত্যাচারের ফলাফল জনগণ এখন তাদের দিয়ে দিচ্ছে। যে ছেলে মায়ের খবর রাখে না সে দলের কি খবর রাখবে?’
সভায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন শাহ, যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি আবদুল মতিন মাস্টার, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন মিয়া, নাসিক ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মতিউর রহমান মতি, নাসিক কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লা, আনোয়ার ইসলাম, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী প্রমুখ।
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মধুপুরে কারিতাস আলোক-৩ প্রকল্প এর আয়োজনে জলছত্র কর্পোস খ্রীষ্ট উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কৃষি ও খাদ্য বৈচিত্র্য মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার(২২মে) কারিতাস আলোক-৩ প্রকল্পের আয়োজনে দিনব্যাপী এই মেলায় সভাপতিত্ব করেন মি: অপূর্ব ম্রং কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা নাফিজা আক্তার।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অরনখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ রহিম,ফা: সুবাস কস্তা সিএসসি জলছত্র ধর্মপল্লী, জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি মি: ইউজিন নকরেক, জিএমএডিসি,মি এর সভাপতি মি: অজয় এ মৃ, থাংআনী কোওপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নের সভাপতি মিহির মৃ, জলছত্র কর্পোস খ্রীষ্টি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সি: সুষমা কস্তা, কারিতাস আলোক-৩ প্রকল্প এর মাঠ কর্মকর্তা সুচনা রুরাম।
কৃষি ও খাদ্য বৈচিত্র্য মেলায় মোট ১৭ স্টলে শুধু মাত্র জৈব সার পদ্ধতিতে কৃষি ফসল চাষাবাদের প্রদর্শন করা হয়। স্টল প্রদর্শনী প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন চুনিয়া পুরুষ দল আলোক- প্রকল্প,২য় স্থান অর্জন করেন কাইলাকুড়ি নারী কৃষক দল আলোক -৩ প্রকল্প, ৩য় হয়েছে আইএফএস আইসিটি কৃষাণী দল। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরুষ্কার বিতরনী ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও ৩ জনের জন্য কৃষি সহায়তা প্রদান করা হয়।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব
শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শনিবার ১০ জুন ২০২৩