Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুরে চোরাকারবারী ও চাঁদাবাজদের রামরাজত্ব : দেখার কেউ নাই পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

দুর্ঘটনায় মেয়েকে হারিয়ে হাসপাতালের বেডে কাঁদছেন বাবা

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়েতে ইমাদ পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ১৭ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সুইটি (২০) নামের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীও রয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত এই বাসে করেই মেয়ে সুইটিকে নিয়ে গোপালগঞ্জ থেকে ঢাকা যাচ্ছিলেন মাসুদ মিয়া নামের এক ব্যক্তি।

দুর্ঘটনায় মাসুদ মিয়া নিজেও আহত হয়েছেন। তাকে শিবচরের পাঁচ্চর এলাকার ইসলামিয়া হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতালের বেডে শুয়েই মেয়ের জন্য কাঁদছেন এই বাবা।

আহত মাসুদ মিয়া বলেন, সুইটি নিয়ে গোপালগঞ্জ থেকে ইমাদ পরিবহনের বাসে করে তিনি ঢাকা যাচ্ছিলেন। রোববার ভোরে গোপালগঞ্জ থেকে বাসে ওঠেন তারা। মাদারীপুরের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় বাসটি পৌঁছালে পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যায়। এতে সুইটি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

তিনি জানান, সুইটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে দ্বিতীয় বর্ষে পড়তেন। ঢাকার মিরপুরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। সকালে মেয়েকে ঢাকায় পৌঁছে দিতে যাওয়ার পথেই এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মাসুদ মিয়া জানান, তাদের বাড়ি গোপালগঞ্জ সদরের পাঁচুরিয়া গ্রামে। সেখানেই পরিবার নিয়ে থাকেন। এসেনশিয়াল ড্রাগসে নিরাপত্তরক্ষী হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।

জানা গেছে, রোববার সকালে ঢাকার উদ্দেশে আসা ইমাদ পরিবহনের একটি বাস পদ্মা সেতুর আগে এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যায়। এ সময় দুমড়েমুচড়ে যায় বাসটি। এ পর্যন্ত ঘটনাস্থল থেকে ১৪ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

এ দুর্ঘটনায় আহত ১৫ জনকে উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাঁচ্চর রয়েল হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে হাসপাতালে নেয়ার পর আরও তিনজন মারা যান।


আরও খবর



সবাইকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজ করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কারো যাতে ডেঙ্গু না হয় সেজন্য সবাইকে কাজ করতে হবে, বলেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা হাসপাতালগুলোকে বলে রেখেছি। এখন চিকিৎসকরা ডেঙ্গু চিকিৎসা সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন। স্যালাইনের যে সংকটের কথা ভাবা হয়েছে, সেটা নিয়েও আমি বৈঠক করেছি। স্যালাইনের কোনো সংকট হবে না। তবে ডেঙ্গু না হোক; সেটা আমাদের সবার প্রার্থনা। বিপর্যয় না হওয়ার জন্য কী করতে হয়; সেটা আপনারা ভালো করে জানেন।

তিনি বলেন, বাসাবাড়ি সব কিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। অসুখ হলে তখন চিকিৎসা করতে হয়। কিন্তু কারো যাতে ডেঙ্গু না হয়; সেজন্য আমাদের কাজ করতে হবে। ঈদের ছুটিতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব নিয়ে আমি ঢালাওভাবে বলতে চাই না। আমি কী করেছি আপনারা নিজেরাই বলবেন। আমরা কতটা মনিটরিং করতে পেরেছি তা আপনারাই দেখছেন। যতটুকু সম্ভব যথাসাধ্য চেষ্টা আমি ঈদের সময়ে করেছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, মন্ত্রী হওয়ার আগেও এমন কোনো ঈদ নেই, যেদিন আমি হাসপাতালে যাইনি। এমন কোনো দুর্গাপূজা নেই যেদিন হাসপাতালে যাইনি। আগে হাসপাতালে যেতাম, তারপরে উৎসবে যেতাম। ওই চিন্তা করে এবারও সেই ধারা বজায় রেখেছি। আগে আমি একটা হাসপাতালে যেতাম, এবার অনেকগুলো হাসপাতালে গিয়েছি। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে, দায়িত্বরত চিকিৎসক ও নার্সদের উৎসাহ দেওয়া। তারা যাতে ঠিকমতো কাজ করেন। এছাড়া সবকিছু ঠিকমতো হচ্ছে কিনা; তাও দেখতে গিয়েছি।

তিনি বলেন, আমি এবার না বলেই হাসপাতালে গিয়েছি। ঈদের আগের দিন যে কয়েকটি হাসপাতালে গিয়েছিলাম, আমি কাউকে বলেনি। সেখানে গিয়ে চিকিৎসকদের উপস্থিত দেখতে পেয়েছি। সিনিয়র ও জুনিয়র সব চিকিৎসক ছিলেন। ঈদ উদযাপন ও নববর্ষের ছুটিতে হাসপাতালের কার্যক্রম সব ভালোভাবে চলেছে।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী পাহাড়ের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও জন জীবনের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও জনজীবনের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের পার্বত্যবাসীদের মধ্যে শান্তি ও উন্নয়নের যে সোপান রচনা করেছেন তা দেশবাসীর কাছে আজীবন এক মাইলফলক স্বীকৃতি হয়ে থাকবে।

বুধবার (১০এপ্রিল) খাগড়াছড়ি সদরের টাউন হল প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ (বিটিকেএস) এর আয়োজনে এবং বাংলাদেশ ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরাম ও বাংলাদেশ ত্রিপুরা যুব কল্যাণ সংসদের সহযোগিতায় ত্রিপুরা জাতির ঐতিহ্যবাহী বৈসু উৎসব ২০২৪ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালির শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, দেশের কর্ণধার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে অনেক উচ্চে আসীন করতে নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা সবাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ূ কামনা করি। প্রধানমন্ত্রী যেন আমাদের দেশের উন্নয়নের ধারাকে ত্বরান্বিত করে একটি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে পারেন সেজন্য আমরা সকলে আন্তরিকতার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে চাই।

প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, সকল সংস্কৃতির মাঝে আমরা ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে চাই। তিনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী বৈসু এ উৎসবের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ের মাঝে হৃদ্ধতার মেল বন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে। বৈসু মানুষের মধ্যে বৈষম্য দুর করবে, শান্তি, শৃঙ্খলা ও ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের শান্তি ও উন্নয়নের জন্য আদর্শ নাগরিক হিসেবে কোনো বিভেদ নয়, কোনো হানাহানি নয়, শান্তি, শৃঙ্খলা, সৌহার্দ্র সম্প্রীতি বজায় রেখে আমাদের সকলেরই দেশের উন্নয়নে কাজ করা বাঞ্ছনীয় বলে আমি মনে করি বলে মন্তব্য করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।

পরে রঙীন বেলুন উড়িয়ে বৈসু উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। তিনি বর্ণাঢ্য এক র‌্যালিতে অংশ নেন। র‌্যালিটি খাগড়াছড়ি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ত্রিপুরা সংসদের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এসময় ত্রিপুরা গোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সজ্জিত হয়ে ত্রিপুরা শিশু, কিশোর, তরুণরা গান, নৃত্যসহ এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি তা উপস্থিত সকলের সাথে উপভোগ করেন।

এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, খাড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, পুলিশ সুপার মুক্তা ধর,পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী,সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান  মোঃ শানে আলম, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক  মোঃ দিদারুল আলম, খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেইউজে) সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী সহ প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা শিবনারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

শিবনারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে।

ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন শিবনারায়ণ। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন অংশগ্রহণ করে কারাবরণ করেন। তিনি ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও নেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ৭ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এ লক্ষ্যে ছাত্রদের নিয়ে একটি বাহিনী মতান্তরে ‘ফেব্রুয়ারি-১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্রনেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাসের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক শোকবার্তায় শিবনারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।


আরও খবর



ফুলবাড়ীতে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোতে স্মরণ সভা অনুষ্টিত

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:ফুলবাড়ীতে কয়লাখনি বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠকদের স্মরণে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোতে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার স্মরণ সভা অনুষ্টিত।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় ফুলবাড়ী যমুনা নদী সংলগ্ন জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার আহব্বায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল এর সভাপতিত্বে স্মরণ সভা অনুষ্টিত হয়। স্মরন সভার শুরুতেই কোরআন তেলোয়াত করেন, সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল ও গীতা পাঠ করেন, শীবু। স্মরণ সভার প্রয়াত আকতারুল সরকার বকুল, আব্দুল জব্বার, দ্বীপ চাঁদ গুপ্ত, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম এ খালেক, আব্দুল মতিন, ইন্দ্রজিৎ দাস শিবু, আরিফুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ সরেন, সৌমিক করিম অর্জুন, মুক্তার হোসেন, গোলাম মোস্তফা চিস্তি’র স্মরণে এই স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন অর্থনীতিবিদ জাতীয় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য সচিব অধ্যপক আনু মোহাম্মদা। অন্যন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর জেলা তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির আহব্বায়ক ও জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মোঃ আলতাফ হোসেন, বাংলাদেশ কমিনিস্ট পার্টির নেতা মোশারফ হোসেন নান্নু, কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান মনির। ফুলবাড়ী তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির আহব্বায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল, সদস্য সচিব জয়প্রকাশ নারায়ন, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষা কমিটির সাবেক সদস্য এসএম নুরুজ্জামান, সদস্য মাহমুদুল হাসান বাবু, ওয়াকার্স পার্টির ফুলবাড়ী শাখার সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার, সিপিবি’র সদস্য মোঃ গোলাম কিবরিয়া, ফুলবাড়ী উপজেলা কমিনিষ্ট লীগের আহব্বায়ক সঞ্চিত প্রশাদ জিতু, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার সদস্য, এমএ কাইয়ুম, সদস্য মোঃ হামিদুল হক। স্মরণ সভায় মৃত্যুবরণকারী পরিবারের সকল সদস্যসহ সংগঠনের শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভা শেষে ইতি পূর্বে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের জন্য এইস্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। স্মরণ সভায় অত্মার মাগফেরত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত হয়।আয়োজনে ছিলেন তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখা।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের জামাত হবে ৫টি

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রতি বছরের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (৭ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বায়তুল মোকাররমে ঈদ জামাতের এ তথ্য জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

এতে বলা হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বুধবার বা বৃহস্পতিবার (১০ বা ১১ এপ্রিল) দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহ ও বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিরা দুই রাকাত ঈদের ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন। ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সভায় বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঈদের প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। এতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির থাকবেন মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৮টায়। মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. এহসানুল হক এ জামাতে ইমাম থাকবেন। মুকাব্বির থাকবেন অবসরপ্রাপ্ত মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম তৃতীয় জামাতে ইমাম থাকবেন। সকাল ৯টায় এ জামাত হবে। এতে মুকাব্বিরের দায়িত্বে থাকবেন মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত হবে সকাল ১০টায়। এ জামাতের ইমাম ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী এবং মুকাব্বির থাকবেন খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে। আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন এ জামাতে ইমামতি করবেন। তার সঙ্গে মুকাব্বির হবেন মসজিদের খাদের মো. রুহুল আমিন।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ পাঁচটি জামাতে কোনো ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।


আরও খবর