Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
শিরোনাম

ডেঙ্গুর সংক্রমণ বাড়ছে, সর্তক হওয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে আবারও ডেঙ্গুর সংক্রমণ বাড়ছে, প্রতিরোধে সবাইকে সর্তক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বিশ্ব টিকাদান সপ্তাহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ পরামর্শ দেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে মশার কামড় থেকে মুক্ত থাকতে হবে। আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। বাসা-বাড়ির ছাদ, আঙিনায় যেন পানি জমে না থাকে সেই ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

টিকাদান কার্যক্রম প্রসঙ্গে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমরা প্রতি বছর সাড়ে দুই কোটি শিশুকে টিকা দিয়ে থাকি, সবমিলিয়ে প্রায় ১০টিরও বেশি অসুখের টিকা দেওয়া হয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের জন্য ১ লাখ ২০ হাজার সেন্টার করে থাকি। এছাড়াও আমরা ১৫ থেকে ৪৯ বছরের নারীদের টিকা দিয়ে থাকি। তাদেরও ১০ রকমের রোগের টিকা দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ টিকার প্রতি আগ্রহী, তারা খুবই আনন্দের সঙ্গে টিকা নেয়। আমাদের মায়েরা শিশুদের টিকা দিতে আগ্রহী। তারাই আমাদের টিকাদানে সফলতার পেছনের বড় কারণ হিসেবে কাজ করে। এক্ষেত্রে সরকারের সদিচ্ছাও বড় কারণ। এই কার্যক্রমে বিরাট একটা লজিস্টিক সাপোর্ট লাগে, যা সরকার দেয়। টিকাদানের সময় অন্যান্য কাজকর্মও আমরা করে যাচ্ছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনায় বিশ্বে ৭০ লাখ মানুষ মারা গেছে, ৭০ কোটি লোক আক্রান্ত হয়েছে। আমরা ৩৬ কোটি টিকা দিতে সক্ষম হয়েছি। টিকা দেওয়ার কারণেই আমাদের দেশে মৃত্যুহার কম ছিল।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০০টি স্থায়ী ও এক লাখ ২০ হাজার অস্থায়ী টিকাকেন্দ্রের মাধ্যমে শিশু ও নারীদের সরকারিভাবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ১০টি মারাত্মক সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে জীবন রক্ষাকারী টিকা দেওয়া হয়ে থাকে। এছাড়া আরও কয়েকটি টিকা অচিরেই নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে যুক্ত হতে চলেছে। যার মধ্যে এইচপিডি টিকা অন্যতম। যার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা আমাদের নারীদের জরায়ুমুখের ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে সুরক্ষা দিতে পারব।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ডা. বরদান জুং রানাসহ অন্যান্যরা।


আরও খবর



স্ট্রিপ ক্লাবে স্ত্রীকে নিয়ে রাহুল! কড়া জবাব দিলেন আথিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক ;চলমান আইপিএলের মাঝপথে চোট পেয়ে ছিটকে যান লোকেশ রাহুল। লক্ষ্মৌ সুপার জায়ান্টসের অধিনায়ক এমনকি ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল থেকেও বাদ পড়েন। তবে ফাইনালের আগে চিকিৎসা করাতে লন্ডনেই রয়েছেন তিনি।

অস্ত্রপোচারের পর লন্ডনে  রাহুলকে ক্রাচ নিয়ে হাঁটতে দেখা যায়। এমন ছবি দেখে সমর্থকরা তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচু্র বার্তা দেন। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই নেটিজেনদের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় রাহুলকে। 

ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে লন্ডনের একটি স্ট্রিপ ক্লাবে এক ব্যক্তিকে দেখা যায়। অনেকে লোকেশ রাহুল বলে দাবি করেন। খবর ছড়িয়ে পড়ে তার সঙ্গে স্ত্রী আথিয়া শেঠিও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায় ভিডিওটির। অনেকের দাবি, বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যে বউকে নিয়ে এমন যৌন উদ্দীপক নাচ দেখতে যাওয়া, তারকা ক্রিকেটারের এ আবার কেমন রুচি। কেউ কেউ দাবি করেন যে, ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে অহেতুক আলোচনা না করাই ভালো। স্ত্রীকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে যেতেই পারেন লোকেশ। এক্ষেত্রে সঙ্গে স্ত্রী না থাকলে বরং সমালোচনা করা যুক্তিযুক্ত ছিল।

অবশেষে অকারণ বিদ্রুপকারীদের কড়া জবাব দিলেন আথিয়া। তিনি সকলের সামনে বিষয়টি পরিস্কার করতেই ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে কিছু ছবি ও সংক্ষিপ্ত বার্তা পোস্ট করেন। আথিয়া জানান যে, তিনি, লোকেশ ও তার কিছু বন্ধু মিলে সাধারণ একটা জায়গায় গিয়েছিলেন, যেখানে সবাই যায়।

স্ট্রিপ ক্লাবে যাওয়ার খবরকে মিথ্যে বলে আথিয়া লেখেন, ‘আমি সচরাচর নীরব থাকতেই পছন্দ করি এবং প্রতিক্রিয়া দেখাই না। তবে কখনও কখনও নিজের হয়ে কথা বলাও দরকার। রাহুল, আমি এবং আমার বন্ধুরা একটি নিয়মিত জায়গায় গিয়েছিলাম, যেখানে সবাই যায়। প্রসঙ্গের বাইরের বিষয়কে আমল দেওয়া বন্ধ করুন এবং খবর করার আগে সত্যতা যাচাই করে নিন।’


আরও খবর



থানাপুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন গ্রাম থেকে তিন হাজার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান

ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে নাসিরনগর থানা পুলিশ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিশেষ  অভিযান পরিচালনা করে প্রায় তিন হাজার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে।২ রা  মে ২০২৩ রোজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার নরহা  গ্রামের ছুরু রহমান মিয়া,মোজাম্মেল মিয়া,নাজমুল মিয়া,এমদাদ মিয়া,হাফিজুর রহমান সহ আরো কয়েকটি  বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এসব দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।


তাছাড়া উপজেলার ধরমন্ডল,হরিপুর,গোকর্ণ ইউনিয়নের নুরপুর উদ্ধারকৃত দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে রাম দা,কিরিস, লোহার তৈর ধারালো দা,রড, এক কাইট্টা, বল্লম টেটা সহ আরো নানবিধ। উল্লেখ্য, গত সোমবার(১ লা মে) দিবাগত রাত আনুমানিক  দেড় ঘটিকার সময় পূর্বশত্রুতার জের ধরে একই গ্রামের ছুরু রহমান ও তার ছেলে মোজাম্মেল মিয়া,নাজমুল মিয়া,এমদাদ মিয়া,হাফিজুর রহমান ও তার ছেলে আরিফ মিয়া সহ ১৪ /১৫ জন রাম দা,কিরিছ,রড ও লাঠিসোঠা ইত্যাদি।


দেশীয় অস্ত্র  নিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে দানু মিয়া চৌধুরী (৪০),তার  স্ত্রী আলফুজা বেগম(৩২)তাদের   দুই  ছেলে মেয়ে সুরাইয়া(১৩) ও ইয়াসিন (৫) এর উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে।আহতদের মধ্যে দানু চৌধুরী ও তার স্ত্রী আলফুজা বেগম  নাছিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য  কমপ্লেক্সে এনে চিকিৎসা করানো হয়েছে।


নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: হাবিবুল্লাহ সরকার  জানান,জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে পুনরায় সংঘর্ষে লিপ্ত হতে পারে এমন খবরের ভিত্তিতে বাড়ি  বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে প্রায় তিন হাজার  বিভিন্ন জাতের দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি আরো জানান,এলাকার শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে প্রতিটি ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রামে গ্রামে অস্ত্র উদ্ধার অভিযান কার্যক্রম ধারাবাহিক  ভাবে অব্যাহত থাকবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, বাতিল নয়, সংস্কার হবে : আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল নয়, সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, ‘আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল হবে না। আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ আইন সংস্কার হবে বলে প্রত্যাশা করছি।’

আজ বুধবার (৩ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৩ উপলক্ষে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) আয়োজিত ‘অধিকারের ভবিষ্যৎ গঠন (শেপিং এ ফিউচার অফ রাইটস)’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার রোধে সরকার কাজ করছে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমস্যা দূর করে এটাকে সর্বসাধারণ আইন করা হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কখনোই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করবেন না।

আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করার জন্য প্রণয়ন করা হয়নি। এটা সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে।

‘প্রথম আলো গণতন্ত্রের শত্রু’ - সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ বক্তব্য কতটা গ্রহণযোগ্য; সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সবার যেমন বাকস্বাধীনতা আছে, প্রধানমন্ত্রীরও আছে। আর প্রথম আলোর সম্পাদক জামিন পেয়েছেন। জনগণই নির্ধারণ করবে কোনটি সঠিক, কোনটি সঠিক নয়।

‘তবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার লিস্টে বাংলাদেশ যদি আফগানিস্তানের নিচে থাকে, তবে সেটা আসলেই প্রশ্নের সৃষ্টি করে,’ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন আনিসুল হক।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত অ্যালেক্স বার্গ ফন লিন্ডে, ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের ইনচার্জ সুজান ভাইজ, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ড. গীতি আরা নাসরিন, ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বিরামপুর পৌরসভার পানি ছড়াচ্ছে শীতলতার পরশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

মিজানুর রহমান মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুর জেলার বিরামপুর এলাকায় বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেও দেখা মিলেনি বৃষ্টির। প্রচন্ড খরা ও তাপদাহে প্রাণিকূলের ওষ্ঠাগত অবস্থা বিরাজ করছে।এ অবস্থায় বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায় রাস্তায় সকাল-বিকাল ছিটানো হচ্ছে পানি। গরমে অতিষ্ট শহরবাসী এতে ধুলি-বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা ও শীতলতার পরশ অনুভব করছেন।

জানা গেছে, শুষ্ক মৌসুমে ধূলি-বালি থেকে নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায়-রাস্তায় পানিবাহী গাড়ী দিয়ে প্রতিদিন সকাল বিকাল পানি ছিটানো হয়।এতে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী লোকজন, রাস্তার দু’পাশের দোকানী ও ক্রেতারা স্বস্তিতে চলাফেরা করতেন।কিন্তু বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেরও এই এলাকায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শহরবাসী ও প্রাণিকূলের নাভিস্বাশ উঠেছে। এ অবস্থায় শহরবাসীকে শীতলতার পরশ দিতে অধিক পরিমাণে পানি ছিটানো হচ্ছে।

বিরামপুর থানা পাড়ার বাসিন্দা মিশুক চালক কবির উদ্দিন বলেন, এই প্রচন্ড গরমে রাস্তায় চলাচল করা কঠিন ছিল। পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানোর ফলে আমরা ধূলি বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি একই সাথে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি এবং অনুভব করছি শীতলতার পরশ।

বিরামপুর পৌরসভার মেয়র  অধ্যক্ষ মো: আক্কাস আলী জানান, প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নানামূখি কার্যক্রম চলমান আছে। এই প্রচন্ড গরম থেকে শহরবাসীকে রক্ষার জন্য পানি ছিটিয়ে শীতলতার পরশ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর ফলে নাগরিকরা ধূলি- বালু ও রোগ জীবানু থেকেও রক্ষা পাবে। নাগরিকদের স্বস্তি দিতে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই পানি ছিটানোর কার্য্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ইস্পাত কারখানায় দগ্ধ আরও ২ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃরূপগঞ্জে রহিমা ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড কারখানার গলিত আগুনে দগ্ধ আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শেখ হাসিনা বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনষ্টিটিউটে চিকিৎসারত অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন ইলিয়াস (৩৫)। সে কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানার মৃধা বাড়ি এলাকার মোঃ ফজর আলী মিয়ার ছেলে। নিয়ন (২০)। তার পিতার নাম আহম্মদ। তার বাড়ি রাজবাড়ি জেলার রমকান্তপুর এলাকায়।

চুল্লি বিস্ফোরনের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়। বাকি ৪ জনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক।গত ৪ মে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩ টার দিকে উপজেলার সাওঘাট এলাকাস্থ রহিমা ইন্ডাষ্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেডে চুল্লি বিস্ফোরণ হয়। এতে ৭ শ্রমিক আগুনে ঝলসে যায়। আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত শেখ হাসিনা বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনষ্টিটিউটে ভর্তি করা হলে শংকর নামের এক শ্রমিককে মৃত ঘোষনা করেন চিকিৎসক।

পরে চিকিৎসারত অবস্থায় গতকাল ভোরে ইলিয়াস ও নিয়ন নামের আরও দুই শ্রমিক মারা যায়। গত ছয় মাস যাবৎ কারখানায় লোহা উৎপাদন শুরু হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস বলছে যেখানে দূর্ঘটনা ঘটেছে সেখানে তারা কোন অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা দেখতে পাননি। শ্রমিকরা নিরাপত্তা সরজ্ঞাম ব্যবহার করেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শ্রমিক বলেন, কারখানায় ডিউটিরত অবস্থায় তাদের কোন নিরাপত্তা পোষাক দেয়া হয়না।

একপ্রকার মৃতে্যুর ঝুকিঁ নিয়েই তারা সেখানে কাজ করে যাচ্ছে।শেখ হাসিনা বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনষ্টিটিউটের আবাসিক সার্জন এসএস আইয়ুব হোসেন বলেন, দগ্ধ ৭ জসের মধ্যে ৩ জন মারা গেছে। বাকি ৪ জনের অবস্থা আশংকাজন। তাদের মধ্যে রাব্বির শরীরে ৯৮ শতাংশ, জুয়েলের শরীরে ৯৫ শতাংশ, আলমগীরের শরীরে ৯০ শতাংশ ও ইব্রাহিমের শরীরে ২৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর