Logo
আজঃ শুক্রবার ১০ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিশ্বকাপ ফাইনালের টিকিটের দাম ৮৩ হাজার টাকা!

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ৩৩৬জন দেখেছেন

Image

 স্পোর্টস ডেস্ক; আর মাত্র ১ দিন পরেই শুরু হচ্ছে কাতার বিশ্বকাপ। তবে আসরটি নিয়ে এখনও বিতর্ক শেষ হচ্ছে না। ইতোমধ্যে কর্তৃপক্ষ সাফ জানিয়ে দিয়েছে ম্যাচ চলাকালী স্টেডিয়ামে কোনো রকম অ্যালকোহোল পান করা যাবে না। তবে সবশেষ সমর্থকদের চমকে দিয়েছে বিশ্বকাপ ফাইনালের টিকিটের দাম।

আগের সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেছে কাতার বিশ্বকাপের টিকিটের দাম। যা রাশিয়া বিশ্বকাপের থেকে গড়ে ৪০ শতাংশ বেশি। ফাইনালের টিকিট কিনতে ফুটবলপ্রেমীদের গড়ে ৬৮৪ পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৩ টাকার বেশি খরচ করতে হবে। এটি ২০১৮ বিশ্বকাপ ফাইনালের টিকিটের গড় দামের থেকে ৫৯ শতাংশ বেশি। এমন খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

এর আগে ৪ বছর আগের রাশিয়া বিশ্বকাপে টিকিটের গড় দাম ছিল ২১৪ পাউন্ড বা প্রায় ২৬ হাজার টাকা। কিন্তু এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮৬ পাউন্ড বা প্রায় ৩৫ হাজার টাকা। বলা হচ্ছে গত ২০ বছরেও কোনো বিশ্বকাপের টিকিটের গড় দাম এত বেশি ছিল না।

এ নিয়ে আয়োজক কমিটিক এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কাতার বিশ্বকাপই এখনও পর্যন্ত সব থেকে ব্যয়বহুল বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপের জন্য ছ’টি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। সংস্কার করা হয়েছে আরও দু’টি স্টেডিয়াম। আটটি স্টেডিয়ামের জন্যই শুধু খরচ করা হয়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার। রাজধানী দোহার অন্যান্য পরিকাঠামো গড়ে তুলতেও বিপুল অর্থ খরচ করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে রাস্তা, বিমানবন্দরও।’

এদিকে টিকিটের চড়া মূল্য নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলেও ফিফার এ নিয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানিয়েছে, বিশ্বকাপের ৩০ লাখ টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছে।

এর আগে ২০০৬ জার্মানি বিশ্বকাপের টিকিটের দাম নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল। সেবারও বলা হয়েছিল, গত ২০ বছরের বিশ্বকাপগুলির মধ্যে জার্মানি বিশ্বকাপের টিকিটের গড় দাম সর্বোচ্চ। তবে এবার কাতার ছাপিয়ে গেল জার্মানিকেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে । বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এই জামাত শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ৭টা ১১ মিনিটে।

ঈদের প্রথম জামাতে ইমাম ছিলেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

এদিন ফজরের নামাজের পর থেকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে জায়নামাজ হাতে জাতীয় মসজিদে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা। ঈদের নামাজ আদায় শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা। নামাজ শেষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কোলাকুলির পাশাপাশি ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।


আরও খবর



দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস- চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস- চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ মোট ১৩ জন প্রার্থী অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী হলেন- বর্তমান নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, বর্তমান দিনাজপুর-৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য মো. শিবলী সাদিকের ছোট ভাই ও বাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাজওয়ার মোহাম্মদ ফাহিম (নাইন্টি),  ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজামুল হাসান।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী হলেন-ওয়ায়েস করুনী, আফতাবুজ্জামান, গোলাম ফিরোজ করিব, আইনুল হক চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক ও আজিজার রহমান।

মহিলা ভাই চেয়ারম্যান পদে ৪ জন হলেন- বর্তমান ভাইস-চেয়ারম্যান পারুল বেগম, শিউলি বেগম, শাবানা খাতুন ও শেফালী বেগম রেখা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

আগামী ৫ জুন/২৪ইং রোজ বুধবার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবার নির্বাচনে উপজেলার ৭৩টি ভোট কেন্দ্রে নবাবগঞ্জ উপজেলার সাধারণ ভোটাররা গোপন ব্যালোটের মাধ্যমে তাঁরা তাদের ভোটাধিকার প্রযোগ করবেন। এবার উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা এক লক্ষ ৯৪ হাজার ৭৫ জন। পুরুষ ভোটার ৯৭ হাজার ৮'শত ৩৩ জন, মহিলা ভোটার ৯৬ হাজার ২'শত ৩৮ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের ৪ জন ।

নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার জানান, অবাধ সুষ্ঠ, শান্তিপূর্ণ ও সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে আমরা ইতিমধ্যে সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। আশা করছি আমরা নবাবগঞ্জ উপজেলাবাসীকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।


আরও খবর



বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম, যা আগামী ০১ জুলাই ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে। বিএটি বাংলাদেশের ১১৪ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হতে যাচ্ছেন তিনি। এফএমসিজি (ফাস্ট-মুভিং কনজ্যুমার গুডস) ও তামাক সহ বিভিন্ন খাতে বিপণন ও সাধারণ ব্যবস্থাপনায় প্রায় ৩০ বছরের বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে মনীষার।

মনীষা গত বছরের মার্চ থেকে বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে একজন অ-নির্বাহী পরিচালক (নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিএটি গ্রুপের অংশ সিলন টোব্যাকো কোম্পানি পিএলসি থেকে বিএটি বাংলাদেশে যোগ দিচ্ছেন। সিলন টোব্যাকো কোম্পানিতে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কর্মজীবনে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের একাধিক দেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে আবুধাবিতে কর্মজীবন শুরু করার আগে মনীষা ভারতের জ্যোতি নিবাস কলেজ থেকে বি.কম ও বিরলা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে মার্কেটিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন।

এক বার্তায় নতুন এই দায়িত্বের বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মনীষা বলেন, “১১৪ বছর ধরে এই অঞ্চলে কাজ করার ক্ষেত্রে সফলতা ও ইতিবাচক প্রভাবের সমৃদ্ধ পরম্পরা রয়েছে এমন একটি প্রতিষ্ঠান (বিএটি বাংলাদেশ) নেতৃত্বের জন্য আমার ওপর আস্থা রাখায় আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

বিএটি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির যাত্রা এগিয়ে নিতে ও সর্বোচ্চ সততার সাথে প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বজায় রাখতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতা ও সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদার হিসেবে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। আমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সকলের জন্য একটি সম্ভাবনাময় আগামী নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী আমি।”

মনীষা আব্রাহাম শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হবেন, যিনি ব্যবসায়িক সফলতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের মাধ্যমে বিএটি বাংলাদেশে একটি দৃঢ় পরম্পরা তৈরি করেছেন। শেহজাদ মুনিম বিএটি বাংলাদেশের একজন টেরিটরি অফিসার হিসেবে ১৯৯৭ সালে যোগদান করেন এবং ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম বাংলাদেশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। অবিচল নেতৃত্বের মাধ্যমে শেহজাদ কেবল তার প্রতিষ্ঠানের মানুষদেরই অনুপ্রাণিত করেননি, একইসাথে দেশের করপোরেট খাতের বাকিদের মধ্যেও স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার বুনন করেছেন। মনীষা আগামী ০১ জুলাই থেকে বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। অসাধারণ জ্ঞান ও দক্ষতার পাশাপাশি তার নেতৃত্ব গুণাবলী প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও দেশের প্রবৃদ্ধি অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে।


আরও খবর



নওগাঁয় মাদকের টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত, স্বামী জেলহাজতে

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁ মহাদেবপুরে মাদকের টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছে মাদকসেবী স্বামী ফজলে রাব্বী (৩৬)। মাদকসেবী স্বামীকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলা সদরের বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় তাদের ভাড়া বাসায়। এ ঘটনায় ওই গৃহবধুর ছোট ভাই সৌরভ হোসেন বাদি হয়ে মঙ্গলবার থানায় মামলা দায়ের করেন। 

মামলা সূত্রে জানায়, প্রায় ১৩ বছর পুর্বে এনায়েতপুর ইউপির কালুশহর মোল্লাপাড়া গ্রামের মৃত তজিবর রহমানের ছেলে ফজলে রাব্বীর সাথে নওগাঁ সদর উপজেলার বাছাড়ীগ্রাম পুর্বপাড়ার রেজাউল ইসলামের মেয়ে রিপা বানুর (৩০) বিয়ে হয়। তাদের ঘরে রাফিয়া জান্নাত (৯) ও সামিউল ইসলাম রোহান নামের চার বছরের ছেলে রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে রাব্বী ট্রেডার্স নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছেন এবং ওই দোকানের পাশেই ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। স্বামী ফজলে রাব্বী অধিক মাত্রাই মাদকাশক্ত হয়ে পড়ায় প্রায় তিন মাস পূর্বে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব নেন স্ত্রী রিপা বানু। ঘটনার দিন রাতে মাদক সেবনের টাকা না পেয়ে স্ত্রীর কানের দুল ও গলার চেইন নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে স্ত্রীর মাথায়, কপালে ও পেটে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে রেফার্ড করেন। পুলিশ ওই রাতেই অভিযান চালিয়ে ফজলে রাব্বীকে আটক করে। 

সত্যতা নিশ্চিত করে মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ফজলে রাব্বীকে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার সকালের দিকে  উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়ন (ইউপির)  ইলামদহী গ্রামে ঘটেছে ঘটনাটি। এঘটনায় সোমবার সকালের দিকে পাচন্দর ইউপি এলাকার দুবইল গ্রামের আশরাফুল আলী বাদী হয়ে দখল দার ইলামদহী গ্রামের ইয়ামিন ও রোসদুলকে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহীর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভূমি দপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন। তবে নির্মাণ কাজ বন্ধ হলেও রাতের আধারে বাড়ি নির্মাণ হবে বলে আশংকা অভিযোগ কারীর। এঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

অভিযোগে উল্লেখ, ইলামদহী মৌজার অন্তর্ভুক্ত এক নম্বর খাস খতিয়ানের নকশা মোতাবেক সরকারি রাস্তা রয়েছে। রাস্তার পিছনে অভিযোগ কারীর ধানী জমি রয়েছে। জমির সামনেই রাস্তা দখল ও একটি গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের জন্য জায়গাটি দখলে নেন ইয়ামিন ও রোসদুল।
সরেজমিনে দেখা যায়, ইলামদহী থেকে নোনা পুকুর যাওয়ার জন্য রয়েছে মাটির রাস্তা। সরকারি নকশায় জায়গাটি রাস্তা হলেও তার দক্ষিণে মাটির রাস্তা ব্যবহার করা হয়। বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য পাঁচটি গর্ত খনন করা হয়েছে। কাজ বন্ধ হলেও মিস্ত্রিরা রোডের কাজ করছিলেন। জায়গাটির পশ্চিমে জলাশয় রয়েছে, সেটিও ভরাট হয়ে পড়েছে। 

সেখানেই ছিলেন, অভিযোগ কারী আশরাফুল জানান, নকশায় রাস্তা এটি।পিছনে আমার ব্যক্তিগত জমি। জায়গাটি দীর্ঘ দিন ধরে ফাকা পড়ে ছিল। হঠাৎ করে সোমবার সকালের দিকে বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য খনন করে। আমি নিষেধ করলে তারা সাব জানিয়ে দেয় সরকারি লোক জন নিষেধ করলে কাজ করব না। তাছাড়া কাজ চলবেই। শুধু জায়গা দখল না একটি ইউকালেকটর গাছ কেটেছেন। তারা এর আগেও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটেছে।তবে দখলদার ইয়ামিন ও রোসদুল বলেন, জায়গাটি রাস্তা হলেও ব্যবহার হয়না। জায়গাটি আমরা দীর্ঘ দিন ধরে পরিচর্যা সহ আমাদের দখলে রয়েছে। যিনি অভিযোগ করেছেন তার জমি রয়েছে পিছনে। এজায়গা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আমাদের কে হয়রানির করার জন্য অভিযোগ করেছে। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে লোক পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও খবর