Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন মিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনীত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তি‌নি বর্তমা‌নে বেইজিংয়ে মা‌র্কিন দূতাবা‌সে ডেপুটি চিফ অব মিশনের দায়িত্ব পালন কর‌ছেন।

ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৯ মে) প্রেসিডেন্ট বাইডেন বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলের নাম ঘোষণা ক‌রেন।

বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে জ্যৈষ্ঠ কূটনীতিক মিলের মনোনয়ন এরই মধ্যে সি‌নেটে পাঠানো হয়েছে। সিনেটে শুনানির পর মিলকে যোগ্য মনে হলে তবেই মনোনয়ন চূড়ান্ত ক‌রে রাষ্ট্রদূত করে তাকে ঢাকায় পাঠানো হ‌বে। মিল ঢাকায় রাষ্ট্রদূত হলে বর্তমান রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের স্থলা‌ভি‌ষিক্ত হ‌বেন।

জ্যৈষ্ঠ কূটনীতিক মিল বেইজিংয়ে দা‌য়ি‌ত্ব পাল‌নের আগে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ইকোনমিক ব্যুরোর ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোসিয়েশন বিভাগের উপ-সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়ন বিভাগের পরিচালক ছিলেন তিনি।

মিনিস্টার কাউন্সেলর হিসেবে ১৯৯২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন তিনি। এরপর ওয়াশিংটনের ফরেইন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সহযোগী ডিন, ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন ডেভিড স্লেটন মিল।


আরও খবর



রেলওয়ের জমি,কোয়ার্টার ওপানির পাম্প দখল অব্যাহত,রেলকর্তৃপক্ষ নিশ্চুপ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুরে রেলওয়ের জমি, কোয়ার্টার ও পনির পাম্প রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তার ঘুষ বাণিজ্যের কারণে রেলওয়ের কোয়ার্টার ও ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে পানির পাম্প ও দখল করে সেখানে স্হাপনা নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে।  এই দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী রেলওয়ে জমিতে স্থাপনাকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে থাকেন বলে দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েও মিলছে না কোনো প্রতিকার। এতে সৈয়দপুর রেলবিভাগ হারাচ্ছে পুরোনো দিনের ঐতিহ্য। যার ফলে প্রায় প্রকাশ্যেই চলছে কোয়ার্টারসহ কোয়ার্টার ভেঙে ঘরবাড়ি নির্মাণ,ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ ও পানির পাম্প দখল। গত ৫০ বছরে সৈয়দপুর রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে প্রায় সারে ৪ শত একর সম্পত্তি ও ১২৩৮কোয়ার্টার।

পার্বতীপুর ৭ নং রেলওয়ের কাছারি ফিল্ড কানুনগো সাজ্জাদ হোসেন দখলের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, তৎকালীন রেল কর্তৃপক্ষ এ শহরে রেলকে ঢেলে সাজাতে প্রায় ৮৫০ একর ভূসম্পত্তি অ্যাকুয়ার করে নেন। ১৮৭০ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত রেলওয়ের এসব অ্যাকুয়ারকৃত জমি সুরক্ষিত ছিল। এরপর থেকে শুরু হয় রেলওয়ের জমি দখল বিক্রয়। যেসব জমি বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে খতিয়ান ভুক্ত বা দখল হয়েছে,সেগুলির রেকর্ড সংশোধনী মামলা ও দখলদার উচ্ছেদের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। 

রেলওয়ে কারিগরি পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান জানান,  সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কজন কর্মকর্তার ঢিলামি ও সেলামী নেয়ার কারণে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় সারে ৪ শত একর জমি ও প্রায় ১২৩৮ কোয়ার্টার বেদখলে চলে যায়। দখলবাজরা ওই কজন রেল কর্মকর্তা রেলের জমি দখল বিক্রয় কারিদের সেলামি নিয়ে লাখ লাখ টাকার মালিক হলেও রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে ৪২৭ একর সম্পত্তি ।

শহরের মুন্সিপাড়ার ইসলামিয়া স্কুল সংলগ্ন তন্ময় নামের এক ব্যাক্তি বলেন,ওই এলাকার ফটিক নামের এক ব্যক্তি রেলওয়ের কোয়ার্টার ভেঙে ও পতিত জমিতে একাধিক স্থাপনা নির্মাণ করেছেন এবং তার ছত্র ছায়ায় আশপাশ এলাকায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থাপনা নির্মাণ হয়েছে। এসব বিষয়ে অভিযোগ দিয়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার পকেট ভারী হওয়ায় প্রতিকার বা লাভবান হয়নি অভিযোগকারীসহ রেল বিভাগ। 

জানতে চাইলে ফটিক নামের ব্যাক্তিটি বলেন,মুন্সিপাড়ার কেউই কোয়ার্টার ভেংগে ঘরবাড়ি বানাতে রেলওয়ের লাইসেন্স বা অনুমতি নেয়নি। সবাই যেভাবে ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন,আমিও সেভাবেই নির্মান করছি।

 এ ছাড়া শহরের রেললাইনের দুপাশ, ড্র্রেনসংলগ্ন এলাকা ও অফিসার্স কলোনি, রসুলপুর হাওয়াদ পাড়াও গার্ডপাড়া এলাকায় রেলওয়ের জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্প দখল করে সেখানে নির্মান হচ্ছে পাকা দোকানপাট। 

স্থানীয়রা বলেন , সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের আঙুল ফুলে কলাগাছ হলেও রেল বিভাগ যেমন লোকসান ভুগছেন তেমনি অভিযোগকারীরা দখলদারদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। তারা বলেন, বাস্তুহারার নামে সৈয়দপুরের কোটি কোটি টাকার মালিকরাও রেলের জমি দখল করে বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মাণ করেছেন। বাস্তুহারাদের বাদ দিয়ে রেলওয়ের ঐতিহ্য রক্ষায় দখল হওয়া সব জমি উদ্ধার করে অপ্রয়োজনীয় সব জমি বিক্রি করা হলে সে টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর মতো সেতু নির্মাণের অর্ধেক অর্থ জোগান দেওয়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেন তারা।

শহরের মিস্ত্রি পাড়া মোড়ের বাবু নামের এক ব্যাক্তি বলেন, সেখানকার পানির পাম্প সংলগ্ন কিছু জমি বরাদ্দের জন্য শহীদ সন্তান শেখ জামিল ও নিয়াজ আহমেদ বাবলু পাকশি রেলবিভাগে আবেদন করেন। কিন্ত সেখানে পানির পাম্প বরাদ্দ দেয়া হয় না বলে জানানো হয়। এর পরপরই ঈদের আগে রমজান মাসে সরকারি বেসরকারি সব অফিস আদালত বন্ধ হয়ে যায়। ছুটি শেষে অফিস খোলার আগেই বাবলু নামের ওই যুবদল নেতা বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্পটি দখল নিয়ে স্হাপনা নির্মাণ কাজ শুরু করে দেন। তিনি আরো বলেন,শেখ জামিল হলেন শহীদ সন্তান। কিন্তু এরপরেও তাঁকে বরাদ্দ না দেয়ায় অভিযোগ দেয়া হয় স্হানীয় উপসহকারী প্রকৌশলীর দপ্তরে। কিন্তু ওই দপ্তরের উপসহকারী আবাসিক প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম  ঘটনাস্থল প্রদর্শন করার পরও কার্যকর কোন পদক্ষেপই নেননি। একজন যুবদল নেতা কিভাবে রেলওয়ের পানির পাম্প ও জমি বরাদ্দ পায়, এবং তার বিরুদ্ধে কিসের স্বার্থে ব্যবস্হা নেয়া হচ্ছে না সেটি ভাবার বিষয়। বিষয় টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা নেয়ার জোড় দাবী জানান তিনি। 

বিষয়টি নিয়ে সৈয়দপুর রেলওেয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল যাই, সেখানে নিয়াজ আহমেদ প্রথমে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে রাজস্ব প্রদানের কাগজ দেখান, এটাকেই তিনি লাইসেন্স মনে করেন। পরে তার বরাদ্দের কাগজ চাইলে  স্হাপনা নির্মাণের একটি বানিজ্যিক লাইসেন্স প্রদর্শন করেন। তিনি আরো বলেন, যেহেতু জায়গাটি রেলওেয়ের এবং সেখানে পানির পাম্প বিদ্যমান,সেহেতু যদি লাইসেন্স দেয়া হয়, তাহলে সেটি বাতিল করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ষ্টেট বিভাগ পাকশির বিভাগীয় প্রধানের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত লাইসেন্স বাতিল করে পাম্প টি রেলওয়ের নিজ দখলে নিতে পারবো না, ততক্ষণ পর্যন্ত ক্ষান্ত হবেন না।  একই সাথে বেদখল হয়ে যাওয়া ভুসম্পত্তি দখলে নেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। 


আরও খবর



ডোমারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন ও নমুনা শস্য কর্তন কাজের উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১০৭জন দেখেছেন

Image

মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে, মাঠ পরিদর্শন করে নমুনা শস্য কর্তন কাজের শুভ উদ্বোধন করেন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এসএম আবু বক্কর সাইফুল ইসলাম।

রোববার সকাল থেকে শুরু করে বিকাল পর্যন্ত জেলা ও উপজেলার কর্মকর্তাগণ ডোমার সদর ইউনিয়ন, বড়রাউতা, চিলাই, পাগলা বাজার সহ বেশ কয়েটি মাঠে কৃষকের ধান, ভূট্টা, বীজতাল ও গাছের চারা রোপণের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম, কৃষি সম্প্্রসারণ কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কনেশ^র রায়, রাব্বী আব্দুল্লাহ আবেদীন, কৃষক বিকাশ বর্ম্মা, সব্জি চাষী ওমর ফারুক প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক ফসল ঘরে তুলবেন এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।

হাট-বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে ভালো দাম পাবেন এমন আশায় বুক বেঁধেছেন তাঁরা। ডোমার সদর, বোড়াগাড়ী ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন ঘুড়ে দেখাযায় আনন্দ ও উৎসব মূখর পরিবেশে কৃষকরা ধান কেটে ঘড়ে তুলছে। কৃষকের সাথে কৃষানীদের আনন্দ যেন কমতি নেই। স্ত্রী সন্তান পরিবার নিয়ে অনেক কৃষক মাঠে ধান কেটে ঘড়ে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে। ফসলের খেতে শোভা পাচ্ছে সোনালী রঙের ধান। কৃষি অফিসের পরামর্শে চারা রোপন, সার, কিটনাশক ও নিয়মিত পরিচর্যার কারণে এবার উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে এমনটাই জানিয়েছেন কৃষকেরা।

কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৩হাজার ২শত ১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় এ বছর ৬৭ হাজার ৪শত মেঃটনঃ ধান অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে তীব্র গরম ও তাপদাহ হওয়ায় কৃষকদের নিয়মিত সেচ দেয়ার পরামর্শ দিতে কর্মকর্তাগণ সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করেছে। হাইব্রিড জাতের ধান থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক ফলন অর্জিত হবে বলে তিনি আশা করেন।  

স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় বোরো ধান খেতে পোকামাকড়ের আক্রমণ ও রোগবালাই কম হয়েছে। কৃষি অফিসের তদারকীর কারণে আকার ভেদে ৪৯ শতাংশ জমিতে ৪০ থেকে ৪২ মণ ধান ঘরে তুলতে পারবো। ধান কাটা, মাড়ায়, পরিবহন সব বাদ দিয়ে ধান বিক্রী করে সংসারের খরচ মিটিয়ে দেনা পরিশোধ করতে পারবেন এমনটাই আশা করেন তারা। বড়রাউতা এলাকার এলাকার চাষী বিকাশ বর্ম্মা বলেন, কৃষি অফিসের পরামর্শে ১০ বিঘা জমিতে ব্রি-ধান- লাগাই এতে বিঘা প্রতি ১৭/১৮ হাজার টাকা খরচ হয়। ধান পেয়েছি ২৭/৩০ মন। বাম্পার ফলনের সঙ্গে ভালো দাম পেয়ে অনেক খুশি তিনি।


আরও খবর



অর্থমন্ত্রী করোনা আক্রান্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বুধবার (১৫ মে) দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান এ কথা জানান।

সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

সচিব বলেন, সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে তিনি করোনা পজেটিভ, এ কারণে বৈঠকে সরাসরি উপস্থিত হননি।

অর্থমন্ত্রী জুমে যুক্ত হয়ে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সচিব আরও বলেন, করোনা আক্রান্ত হলেও অর্থমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়নি। তাকে দেখলে সুস্থ-স্বাভাবিকই লাগছে। মনে হয়েছে তিনি ভালোই আছেন।

উল্লেখ্য, দেশের ১৮তম অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দিনাজপুর-৪ আসনের এমপি আবুল হাসান মাহমুদ আলী। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি বঙ্গভবনে তিনি শপথ নেন।


আরও খবর



রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩১

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়।

মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাদের থেকে ২৫২ পিস ইয়াবা, ২৩.৫ গ্রাম ৩০ পুরিয়া হেরোইন ও ৩২ কেজি ৮০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বুধবার (১ মে) সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৮টি মামলা রুজু হয়েছে।


আরও খবর



আম নিয়ে সিন্ডিকেট হতে দেয়া হবে না: গোদাগাড়ীতে কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৭জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃকৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ বলেছেন, চলতি মৌসুমে রাজশাহীতে ফলন কম হওয়ায় আম নিয়ে সিন্ডিকেট হতে পারে। এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, আমের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে যেন খুব বেশি পার্থক্য না। সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। কৃষক যেন সঠিক মূল্য পান। আম নিয়ে কোন সিন্ডিকেট হতে দেব না।শুক্রবার (১৭ মে) দুপুর ১২টায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার কুমরপুর গ্রামে আমবাগান পরিদর্শন ও কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. আব্দুস শহীদ বলেন, ভারত, চীন, রাশিয়া ও বেলারুশ রাজশাহীর আম নিতে আগ্রহী। দ্রুতই চীনের একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহীর আম দেখতে আসবে। আমরা বেশি পরিমাণ আম রপ্তানির চেষ্টা করছি। তাই এ দলটির সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলে আমের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কিছু কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, আম রপ্তানির জন্য ২৫০-৩০০ কৃষককে সহায়তা করা হয়েছে। রপ্তানির জন্য রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম গ্রেডিং শেড এবং ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্বব্যাংকের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মাইকেল জন ওয়েবস্টের ও কোকাকোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জু-উন নাহার চৌধুরী। এর আগে কৃষিমন্ত্রী সোনাদীঘি গ্রামের কৃষক রাতুলে ফার্মে মাটিবিহীন চারা উৎপাদন, ই-ফার্মিং, ভার্মি কম্পোস্ট, বসতবাড়ি বাগান ও কৃষিক্ষেত পরিদর্শন করেন। বাগানটিতে বিশ্ব ব্যাংক, বেসরকারি সংস্থার ডাসকো, কোকাকোলা বাংলাদেশ লিমিটেড ও সিনজেনটার সহযোগিতায় উন্নত প্রযুক্তিতে আম চাষ করা হচ্ছে। এ ছাড়া গোদাগাড়ীর বিজয়নগর এলাকায় পানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তিতে ধান চাষও পরিদর্শন করেন। এরপর সোনাদীঘি এলাকায় নার্সারিতে উন্নত প্রযুক্তিতে চারা উৎপাদন পদ্ধতি দেখেন। এ সময় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন


আরও খবর