Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট

শীতার্ত অসহায় মানুষের মাঝে উষ্ণতা ছড়িয়ে দিলেন.খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে অসহায় ছিন্নমূল  নিম্ন আয়ের শীতার্ত  মানুষের মাঝে রাতের আঁধারে উষ্ণতা  ছড়িয়ে দিলেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)

রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে খাগড়াছড়ি পৌর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশের উদ্যােগে জেলার ছিন্নমূল নিম্ন আয়ের শীতার্ত অসহায় মানুষের মাঝে শতাধিক শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়।প্রধান অতিথি হিসেবে  শীতার্তদের হাতে শীতবস্ত্র (কম্বল)  তুলে দেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)

এসময় খাগড়াছড়ি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.জসীম উদ্দিন, পুলিশ সুপার কার্যালয়ের (ডিআই-ওয়ান) মো.আনোয়ারুল হোসেন,  খাগড়াছড়ি সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো.তানভীর হাসান, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুপ্রিয় দেব সহ পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শীতে  অসহায় মানুষেরা জেলা পুলিশের উপহার  শীতবস্ত্র (কম্বল) পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)এর প্রতি।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)বলেন পাহাড়ে প্রচন্ড এই শীতে অসহায় ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা প্রচুর কষ্ট করেন। তাদের কষ্ট লাঘবে জেলা পুলিশের উদ্যােগে ছিন্নমূল নিম্ন আয়ের শীতার্ত অসহায় মানুষের মাঝে শতাধিক শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়। সমাজের বিত্তশালী ও সামজিক সংগঠনগুলোর এগিয়ে আসার আহবান জানিয়ে তিনি আরো বলেন, 

আমরা আপনাদেরই সন্তান। আপনাদের প্রতি বুক ভরা ভালবাসা, শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান ও সহমর্মিতা নিয়ে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ এখানে এসেছে আপনাদেরকে আমাদের পরিবারের সদস্য হিসেবে পাশে দাঁড়াতে। এই শীতে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো পুলিশ বাহিনীর দায়িত্ব বলে মনে করি। এ সময় তিনি মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সহ সকল প্রকার ফৌজদারি অপরাধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াতে সবাইকে আহবান জানান।


আরও খবর



আত্রাইয়ে তীব্র গরম,দুর্ভোগে শ্রমজীবী মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:বৈশাখের শুরুর দিন থেকেই নওগাঁয় আত্রাইয়ে বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। সকাল থেকে সূর্য যেন আগুন ছড়াচ্ছে চারদিকে।বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সূর্যের তাপ। তাপমাত্রা বাড়ায় ভোগান্তি বেড়েছে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষের।বিশেষ করে গাড়ি চালক ও খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষদের কষ্ট বেড়েছে অনেক বেশি।

তীব্র গরমে ছন্দপতন ঘটেছে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায়। জীবিকার তাগিদে প্রতিকূল পরিবেশ উপেক্ষা করেও তারা ঘর থেকে বাইরে বেরোচ্ছেন। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে দীর্ঘসময় কাজ করতে না পারায় এবং রাস্তায় মানুষের আনাগোনা কম থাকায় ভাটা পড়েছে তাদের আয়ে।

শনিবার উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, সূর্যের প্রচন্ড তাপে নাজেহাল অবস্থায় রিকশাচালক, পথচারী, হকার, ফুটপাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ খেটে খাওয়া মানুষেরা বাইরে আছেন। রোদ থেকে বাঁচতে মাথায় গামছা ও কেউবা আবার মাথায় মাথাল ব্যবহার করছেন। আবার গরমে হাঁপিয়ে ওঠা অনেকে ক্লান্তি দূর করতে সড়কের পাশে ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে শরবত পান করে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন।

উপজেলার তারাটিয়া ছোটডাঙ্গা গ্রামের সিএনজি চালক রায়হান আলী বলেন, সকাল ১১টার পর থেকে রোদের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ সময় গাড়ি চালাতে খুব কষ্ট হয় আমাদের। অন্যদিকে, আগের মতো ভাড়া পাওয়া যায় না।

আবার বেশি সময় ধরে রিকশা চালানোও যায় না। অল্পতেই পানি পিপাসা পায়। এত কষ্টের মধ্যেও আমাদের জীবন বাঁচানোর তাগিদে রাস্তায় বের হতে হয়। কষ্ট পাচ্ছে প্রাণিকুল। এদিকে কৃষকদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে মাঠের কার্যক্রম।উপজেলার বজ্রপুর গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, কাঠ ফাটা রোদ মাথায় নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে কৃষকদের। খুব বেশি সময় মাঠে থাকা যায় না। অন্যদিকে শুকিয়ে যাচ্ছে নওগাঁর নদ-নদীর পানি। ফলে চাষাবাদে ব্যবহারের জন্য পানি পেতে কষ্ট পেতে হবে চাষিদের। সব মিলিয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে নওগাঁর আত্রাই উপজেলার জনজীবন।

শাহাগোলা রেলওয়ে স্টেশন এলাকার ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী মতিউর রহমান তিনি বলেন, আগে এরকম গরম দেখিনি। পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়েছি। একটু হাঁটার পরপরই বিশ্রাম নিতে হচ্ছে। গরমে দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় কমে গেছে।

শনিবার নওগাঁয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, চলমান তাপপ্রবাহ আরও কিছুদিন পর্যন্ত স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


আরও খবর



দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত দেশজুড়ে চলমান তাপদাহের কারণে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, তীব্র দাবদাহের দরুন শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় আগামী ২ মে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।

এর আগে, তাপদাহের কারণে সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকাসহ পাঁচ জেলার মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। তবে, মর্নিং ক্লাস দিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খোলা রাখা হয়েছিল।


আরও খবর



সুনামগঞ্জে পৃথক ঘটনায় ২জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জে গত ২৪ ঘন্টায় পৃথক ঘটনায় ২জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ পৃথক স্থান থেকে মৃতদের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। মৃতরা হলো- জেলার সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার পিরোজপুর গ্রামের সুরেশ রবি দাস (৪০) ও তাহিরপুর উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়নের মানিকখিলা গ্রামের নুর হোসেন (২৮)।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন হাসন নগর ভুবির পয়েন্ট এলাকায় মাহিন্দ্র ট্রাক ও সিএনজি চালিতো অটোরিক্সার মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ বাঁধে। এঘটনায় সিএনজিতে থাকা যাত্রী সুরেশ রবি দাস ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এঘটনায় আহত হয় চালক জীবন মিয়া (২০) ও যাত্রী কৃঞ্চ রবি দাস (৩২)। তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে রাতেই সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আর মৃত সুরেশ রবি দাসের লাশ ময়না তদন্তে জন্য মর্গে পাঠানো হয়।

অন্যদিকে এদিন সন্ধ্যা ৭টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত যুবক নুর হোসেনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।

এর আগে গত রবিবার (১৪ এপ্রিল) রাত ৮টায় তাহিরপুর উপজেলার সন্তুষপুর গ্রামের পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় নুর হোসেনসহ ১৫জন আহত হয়। তাদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ৫জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। আর নুর হোসেনের অবস্থা আশংকাজন হওয়ার কারণে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে পরদিন সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে সিলেট পাঠানো হয়। এঘটনায় এঘটনা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১জনকে গ্রেফতার করে। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।

চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত নুর হোসেনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি খালেদ চৌধুরী ও তাহিরপুর থানার ওসি নাজিম উদ্দিন পৃথক ঘটনায় ২জনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে আবাসিক ও বাণিজ্যক বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গ্রাহকরা মানববন্ধন করেছে। শনিবার সকাল ১০টা- থেকে ১২টা পর্যন্ত উপজেলা সদর ফিরোজ চত্বরে গোদাগাড়ী স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির আয়োজনে এ মানববন্ধন হয়। মানববন্ধনে সভাপতিত্বে করেন নাগরিক স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দীন বিশ্বাস। মানববন্ধন চলাকলীন বক্তব্য রাখেন উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শান্ত কুমার মজুমদার,উপজেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারন সম্পাদক এস এম বরজাহান আলী পিন্টু,গোদাগাড়ী পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শহিদুল ইসলাম,সাবেক কাউন্সিলর মামুন অর রশিদ মামুন,গোদাগাড়ী সুশীল সমাজের প্রতিনিধি মুসফিকুর রহমান ও আব্দুল করিম প্রমূখ।বক্তারা বলেন,প্রি-পেইড মিটারে টাকা রিচার্জের জন্য প্রথমে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে মিটার কোম্পানিতে টাকা পাঠাতে হবে যার জন্য নগদ বা বিকাশে ক্যাশ আউট ফি প্রদান করতে হবে।টাকা পাঠানোর পরে নগদ বা বিকাশ কোম্পানি ২০ ডিজিট এর একটি টোকেন নম্বর দিবে যা আবার মিটারে তুলতে হবে, ২০ ডিজিটের টোকেন নম্বর হওয়ার ফলে নম্বর ভুলের সম্ভবনা থাকে।বাসায় যদি কোন বৃদ্ধ মানুষ থাকে তবে নম্বর দেওয়াটা বড় সমস্যা হতে পারে, নম্বর সঠিকভাবে না দিতে পারলে বিদ্যুৎ আসবে না।প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট এবং মিটার ভাড়া দিতে হবে যা বাধ্যতামূলক। প্রতি হাজারে ২০০ টাকা ডিমান্ড চার্জ, ৪০ টাকা ভ্যাট এবং ৬০ টাকা মিটার ভাড়া হিসেবে টাকা রিচার্জের সাথে সাথে কেটে নেওয়া হবে।আপনি ৫-৭ দিনের জন্য বাসার বাইরে কোথাও গেলেন এমন সময় আপনার বাসার মিটারের টাকা শেষ, বাসায় বিদ্যুৎ নাই এবং আপনার বাসার ফ্রিজে অনেক খাবার আছে তাহলে আপনার বাসায় সমস্ত খাবার নষ্ট হয়ে যাবে। মিটারের মিটার রিডার এখন গ্রাহক নিজেই। তারপরও কেন প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ নেওয়া হয়।ডিজিটাল প্রি-পেইড মিটার আবাসিক (বাসা-বাড়ী), বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে স্থাপন-বাতিলের দাবি জানানো হয়।


আরও খবর



ক্যানসারে মারা গেলেন পেপার রাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট সাদ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২০৭জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন জনপ্রিয় ব্যান্ড পেপার রাইমের গায়ক আহমেদ সাদ। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করার পর মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তার বয়স হয়েছিল ৫২ বছর।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সঙ্গীতশিল্পী সাদের স্কুলজীবনের বন্ধু ও পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্য অনিন্দ্য কবির অভিক বলেন, অনেক বছর ধরেই সাদ ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করছিল। মাঝখানে কিছুটা ভালোও হয়েছিল। কিন্তু মাস কয়েক হল পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে রোগটি।

তিনি বলেন, সাদের ৩ দিন আগে হার্ট অ্যাটাক হয়, তখন ওকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার সকালে আবারও হার্ট অ্যাটাক হয়। পরে রাতে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাদকে মৃত ঘোষণা করেন।

অভিক আরও জানান, মরদেহ দাফনের বিষয়টি পারিবারিকভাবে চূড়ান্ত করা হবে।

মূলত ব্যান্ড পেপার রাইম এবং এর ভোকাল আহমেদ সাদ নব্বই দশকে মাত্র একটি অ্যালবাম প্রকাশের মাধ্যমে শ্রোতাহৃদয়ে জায়গা করে নেন। ব্যান্ডটির হার্ডরক, মেলোরক, সফট রক ঘরণার গানগুলোর কথা ও সংগীত ভীষণ গ্রহণ করে নেয় শ্রোতারা। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘অন্ধকার ঘরে’, ‘আকাশের কী রং’, ‘এলোমেলো’ গানগুলো শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে।

পেপার রাইম ব্যান্ডের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যস্ততার জন্য ওই বছরই কার্যক্রম থমকে যায় ব্যান্ডটির। তবে ২০০৯ সালে সেটি সক্রিয় করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এ সময় ব্যান্ডে নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দেন মিরাজ ও লনি। ড্রামার অভিক ২০১১ সালে দেশে ফিরে ব্যান্ডে যোগ দেন।

তারপর অনুশীলন করতে থাকেন তারা। নতুন অ্যালবাম প্রকাশেরও কথা চলে। কিন্তু ব্যান্ডটির ভোকালিস্ট সাদের অসুস্থতা সেটি আর হয়ে উঠে না। ফলে ২০১২ সালে পথচলা অনেকটা অনানুষ্ঠানিকভাবে থমকে যায়।

২০১৭ সালে সবশেষ ‘আবার’ নামের একটি মিক্সড অ্যালবাম প্রকাশ হয় পেপার রাইমের। আশিক মিউজিকের ব্যানারে মিক্সড অ্যালবামটির গানটির শিরোনাম ছিল ‘দাঁড়াও বন্ধু’।

প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ২৪ জানুয়ারি স্কুল বন্ধুরা মিলে প্রতিষ্ঠা করেন পেপার রাইম ব্যান্ড। এর লাইনআপে ভোকালে ছিলেন সাদ, গিটারে রাশেদ, কিবোর্ডে নাসের, বেইজ গিটারে সুমন ও ড্রামসে অভিক।


আরও খবর