Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সাফে স্বপ্নভঙ্গ, হারল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ২৩৩জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:বঙ্গবন্ধু সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে আব্দুল্লাহ আল বোলৌশির একমাত্র গোলে কুয়েতের কাছে হেরেছে বাংলাদেশ। ম্যাচের নির্ধারিত সময়ে কেউ গোল করতে না পারলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।

অতিরিক্ত সময়ের প্রথম অর্ধের যোগ করা সময়ে বাংলাদেশের প্রতিরোধ ভাঙল। ডান দিক দিয়ে আক্রমণে ওঠা আব্দুল্লাহ আল বোলৌশিকে কড়া পাহারায় রাখতে পারেনি তপু। তার পায়ের ফাঁক দিয়েই শট নেন কুয়েতের এই ডিফেন্ডার। জিকো কিছু বুঝে উঠতে পারার আগেই বল দূরের পোস্ট দিয়ে জড়ায় জালে।

আজ শনিবার বিকেল সাড়ে তিনটায় বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও কুয়েত। ম্যাচের দুই মিনিটের মাথায়ই আক্রমণে যায় বাংলাদেশ। তবে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি শেখ মোরসালিন। তবে প্রথমার্ধজুড়ে রক্ষণে দৃঢ়তা দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কুয়েতকে কোনো সুযোগ দেয়নি তারা।

সপ্তম মিনিটে আক্রমণে ওঠে কুয়েত। কর্নার থেকে পাওয়া বল কয়েক পা ঘুরে যায় আল রশিদের পায়ে। তার ক্রসে সালমান মোহাম্মদ হেড দিলে দারুণ দক্ষতায় ফিরিয়ে দেন ইসা ফয়সাল। দুর্দান্ত খেলেছেন গোলরক্ষক আমিনুর রহমান জিকোও। তবে হলুদ কার্ড দেখতে হয়েছে বাংলাদেশের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে। ফলে ম্যাচের প্রথমার্ধ গোলশূন্য ড্র হয়।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দল আক্রমণে শক্তি বাড়ায়। বেশ কিছু সুযোগও তৈরি করে দুই দল। কেউই কাজের কাজ করতে পারেনি। ফলে প্রথমার্ধের মতো ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধ গোলশূন্য ড্র হয়। ফলে ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়।

কুয়েতের বিপক্ষে জয় নেই বাংলাদেশের। বাংলাদেশের সঙ্গে এর আগে কুয়েতের মোট ২ বার দেখা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে মারদেকা কাপে প্রথম দেখায় বাংলাদেশ হারে ২-১ ব্যবধানে। পরে ১৯৮৬ সালে এশিয়ান গেমসে লড়ে দুই দল। সেবার ৪-০ ব্যবধানের বড় হার দেখতে হয় লাল-সবুজ জার্সিধারীদের। ৩৭ বছর পর আবারো মুখোমুখি হলো দুই দল।


আরও খবর



যামিনীপাড়া বিজিবি জোনের উদ্যােগে অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল  প্রতিনিধি:সীমান্ত সূরক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। তাই পবিত্র মায়ে রমজান উপলক্ষে  খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া জোনের আওতায় হতদরিদ্র,  দুস্থ, অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

শুত্রুবার (২৯ মার্চ) পবিত্র মায়ে রমজান মাস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি ব্যাটালিয়ন সদরে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। 

যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি বলেন,পার্বত্য এলাকায় স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখার লক্ষ্যে।যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে। এ বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইফতার পার্টি আয়োজন না করার ব্যাপারে নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তিনি বলেছেন, যাদের ইফতার পার্টি করার আগ্রহ ও সাধ্য আছে তারা যেন সেই ইফতার পার্টির টাকা নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে একাত্মতা পোষণ করে বিজিবি মহাপরিচালক বিজিবি'র সকল রিজিয়িন, সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় যামিনী পাড়া বিজিবি জোনের আওতায় ১০০ জনকে ইফতার ও শুকনা রসদ (চাল, ডাল, চিনি) বিতরণ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখেও স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) কর্তৃক ১১৫ জন দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



বিরামপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image
মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদেশজুড়ে তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন হাঁসফাঁস  এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ জীবজন্তুসহ কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ জন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ মোতাবেক বৃষ্টি প্রার্থনা করে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে বিরামপুর পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী আর্দশ হাইস্কুল মাঠে বিরামপুর ইমাম পরিষদের উদ্যোগে বৃষ্টি জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকেই মাঠে উপস্থিত হতে থাকেন সকল শ্রেণি বয়সের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। পরে নামাজ শেষে বৃষ্টির জন্য দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজে ইমামতি করেন বিরামপুর শিমুলতলী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক।

নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিরামপুর সহ সারাদেশে বৃষ্টি নেই। তীব্র তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। মহান আল্লাহতালা যেন বৃষ্টির মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে সবাইকে পরিত্রাণ করেন–এটাই প্রার্থনা।

আলহাজ্ব মাওলানা আশরাফুল ইসলাম  বলেন, যখন দীর্ঘদিন বৃষ্টি হতো না, তখন নবী করিম (সা:) সাহাবাদের নিয়ে যে বিশেষ সালাত আদায় করতেন, তাকে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ বলে। ইসতিসকা মানে বৃষ্টি প্রার্থনা করে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।

বিরামপুর আদর্শ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)  মকছেদ আলী জানান, তীব্র গরম থেকে রক্ষা পেতে বৃষ্টি কামনা করে নামাজ আদায় করেছেন ধর্মপ্রাণ মানুষ। নামাজ শেষে বৃষ্টি চেয়ে দোয়া করেছেন তারা। প্রায় এক হাজারেরও অধিক মুসল্লি ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। 

এই সালাতুল ইসতিসকার নামাজে সকল শ্রেণি বয়সের ধর্মপ্রাণ মুসল্লির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষক-ছাত্র , ব্যবসায়ী, কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।

আরও খবর



ভূমি অফিসের পরিছন্নতা কর্মীর বিরুদ্ধে জমি নামজারি করতে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানীর ডেমরা মাতুয়াইল এলাকায় জমি নামজারি  নামে ঘুষ নিয়েছে এসি ল্যান্ড অফিসের পরিচ্ছন্নতা কর্মী।ঐ পরিচ্ছন্নতা কর্মীর নাম সাইফুল। ডেমরা রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে কর্মরত। ই নামজারি ফাইল জমা দেওয়ার পর বিভিন্ন জটিলতার ভয় দেখিয়ে সেবা গ্রহিতাদের কাছ থেকে নানাভাবে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে ভূমি অফিসের লোকজন দীর্ঘদিন এমন অভিযোগ করে আসছিলেন সকলেই। নামজারি করতে আসা ভুক্তভোগীরা জানান সরকার ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাম জারি চালু করলেও ভূমি অফিসের দুর্নীতি এখনো কমেনি। নানা দোষ ত্রুটি ধরে ফাইল আটকে অর্থ আদায় করা নিত্যদিনের ব্যাপার। এতদিন ভূমি অফিসে নানা কর্মচারী কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিষয়ে জানা গেলেও এই অফিসে এবার একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মীও নামজারীর নামে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয় এমন প্রমাণ পাওয়া গেল। মাতুয়াইল মৌজার ১৬৯৬৫/২০২৩-২৪ নামজারি মোকাদ্দমায় বাদীর কাছ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা ঘুষ নেন পরিছন্নতা কর্মী সাইফুল। 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাইফুলের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে অকপটে ১০০০০ দশ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার কথা স্বীকার করেন পরিছন্নতা কর্মী সাইফুল ইসলাম। সাইফুল ইসলাম বলেন, কামাল নামক এক ব্যক্তির কাছ থেকে নামজারির জন্য ১০ হাজার টাকা গ্রহণ করেছি, কিন্তু আমি সেই টাকা একা নেইনি সার্ভেয়ার আনোয়ার এর কাছে বেশিরভাগ টাকা দিয়েছি নামজারির কাজ করার জন্য, আমরা নামজারি করতে টাকা নিলে শতভাগ গ্যারান্টির সাথে কাজ করে দেই।

সারা জমিনে দেখা যায়, জয় কালী মন্দিরে আশেপাশে ভূমি অফিসের কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে দালাল, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে বড় একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। কোন মানুষ বিনা পয়সায় সেবা পায় না এমনটি বলেছেন ভুক্তভোগীরা। শুধু কর্মকর্তা-কর্মচারী না নয় এই অফিসের দারোয়ান থেকে শুরু করে ঝাড়ুদার পর্যন্ত আপাদমস্তক দুর্নীতিতে মোড়ানো। প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার অনিয়ম দুর্নীতি হয় এই অফিসে। যার ভাগ নিচ থেকে উপর মহল পর্যন্ত পৌঁছে যায়। এই বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান মূলক একটি প্রতিবেদন আসছে আগামী সংখ্যায়।


আরও খবর



জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি ২৩ নাবিক মুক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩১ দিন পর মুক্তি পেলেন সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ ও জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিক।নাবিকরা সুস্থ আছেন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিনগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি বিমান বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর বিমান থেকে ডলারভর্তি তিনটি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে উঠে দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। তবে চুক্তি অনুযায়ী জাহাজটি যথাসময়ে ছেড়ে দেয়নি দস্যুরা। পরবর্তীতে আশপাশে কেউ আটক করছে কি না, সেটি নিশ্চিত হয়ে জাহাজ থেকে দস্যুরা নেমে যায়।

মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে ২৩ নাবিক নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এমভি আবদুল্লাহ। যদিও মুক্তিপণ কত এবং কীভাবে দেওয়া হয়েছে সেটি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি জাহাজের মালিকপক্ষের কোনো কর্মকর্তা।

কেএসআরএম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান বলেন, সমঝোতার পর নাবিকসহ জাহাজটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। জাহাজের চারপাশে একাধিক আন্তর্জাতিক যুদ্ধজাহাজ রয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

কবির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন ‘এমভি আবদুল্লাহ’ আগে ‘গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি বাল্ক কেরিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী এরকম মোট ২৩টি জাহাজ আছে কবির গ্রুপের বহরে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর



মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ এর চাউল বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পবিএ ঈদ- উল ফিতর উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদের ১হাজার ৮শ'৩৩জন  অসহায় দু:স্থ হতদরিদ্রদের মাঝে  প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ভিজিএফ এর চাউল বিতরণ করা হয়েছে। 

বুধবার (৩ এপ্রিল)  দুপুরের দিকে মাটিরাঙ্গা সদর ইউপি কার্যালয়ে সদর ইউনিয়নের নয়টি ওয়ার্ডে ১ হাজার ৮ শ' ৩৩টি  অস্বচ্ছল পরিবারের মাঝে পবিএ  ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ১০কেজি করে চাউল বিতরণ কার্যত্রুম উদ্বোধন করেন
মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেমেন্দ্র ত্রিপুরা।

এসময় তদারকি কর্মকর্তা উপজেনা প্রোগ্রামার রাজীব রায় চৌধুরী, মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো.রফিকুল ইসলাম, মাটিরাঙ্গা প্রেস-ক্লাবের সাধারন সম্পাদক মো.মুজিবুর রহমান সহ ইউপি সদস্য ও উপকার ভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর