Logo
আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

ফরিদপুরে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতরা অচিরেই গ্রেপ্তার হবে: র‌্যাব

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেছেন, ফরিদপুরে দুই সহোদর হাফেজকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িতরা অচিরেই গ্রেপ্তার হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত ‘পরিচয় পর্ব ও মতবিনিময় সভায়’ সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তিনি সদ্য বিদায়ী পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

ফরিদপুরের মধুখালীর ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লিতে মন্দিরের পাশে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার সঙ্গে জড়িত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ আসাদুজ্জামান ও সদস্য অজিত কুমার বিশ্বাসকে ধরিয়ে দিতে পুরষ্কার ঘোষণা করেছেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার। তাদেরকে গ্রেপ্তারে এলিট ফোর্স র‌্যাব কি ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, র‌্যাবের ইনটেলিজেন্স উইং বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। দেশের যেকোনো জায়গায় যেকোনো প্রান্তে যেকোনো ঘটনা চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এসব ঘটনা নিয়ে কাজ করে। অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের হাতে সোপর্দ করে থাকে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে র‌্যাব এ ঘটনায় কাজ করছে। অচিরেই এঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।

ফরিদপুরের মধুখালীর ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লিতে মন্দিরের পাশে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনাতে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা হচ্ছে সাইবার জগতে। যারা অপচেষ্টা করছেন তাদের শনাক্ত করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা অপরাধ সংঘটনের পর অপচেষ্টা বা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হতে পারে। অপরাধী গ্রেপ্তার হলেই সব বেরিয়ে আসবে।

কোন বিষয়টি কাজ করার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতিদিন যে ঘটনাগুলো ঘটে থাকে সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করি। আমার পূর্বের যে কর্মকর্তারা কাজ করে গেছেন। ঊর্ধ্বতনরা যে লিগ্যাসি রেখে গেছেন সেটাই আমি বহন করব। র‌্যাবের কার্যক্রমকে আরও বেগবান করব।

গত দুই বছর ক্রসফায়ার নেই৷ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কি খুব ভালো হয়ে গেলো যে র‌্যাবের সঙ্গে কোনো ক্রসফায়ার নেই। নাকি অন্য কোনো চাপে ক্রসফায়ার হচ্ছে না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে এই পর্যায়ে কথা বলার কিছু নেই৷ র‌্যাব কেন আত্মরক্ষার অধিকার সবার আছে। ক্রসফায়ার শব্দটি আমি ব্যবহার করতে চাই না। আমরা সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক। যদিও বিভিন্ন সময় এটা নিয়ে ভিন্নখাতে আলোচনা হয়।

কিশোর গ্যাং ও অস্ত্র-মাদক সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাদক নিয়ে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। কিশোর গ্যাং নির্মূলে উচ্চ পর্যায়ে নির্দেশনা পেয়েছি। আমরা কাজ করছি। প্রচুর কিশোর গ্যাং সদস্যকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। এদের আশ্রয়প্রশ্রয় ও মদদদাতাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে। তদন্ত করে এটা খুঁজে বের করা হবে। কিশোর গ্যাং চক্রকে আমরা সমূলে উৎখাত করব ইনশাআল্লাহ। এজন্য গণমাধ্যমের সহযোগিতাও কামনা করেন তিনি।

কুকি-চিনের তৎপরতা নির্মূলে র‌্যাব ও যৌথ বাহিনীর অভিযান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যৌথ বাহিনী কাজ করছে। র‌্যাব যৌথ বাহিনীর অংশ। এটা নিয়ে কিছু বিষয় গোপনীয়তা রয়েছে অভিযানের স্বার্থে। এতোটুকু বলতে পারি, র‌্যাব এ ক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করছে।


আরও খবর



বেনজীর আহমেদ মামলা লড়তে আইনজীবী নিয়োগ দিলেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সাবেক পুলিশের মহাপদির্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ হাইকোর্ট মামলা লড়তে আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন।মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠায় তা অনুসন্ধান করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ঘটনায় দুদকের উপপরিচালক হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই দিন তার দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাউদ্দিন রিগ্যান হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিটটি দায়ের করেন। রিটে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়। রিটে দুদক চেয়ারম্যান, সচিবসহ চারজনকে বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে। এর আগে রোববার (২১ এপ্রিল) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা চেয়ে দুদকে আবেদন করেন সংসদ সদস্য (এমপি) ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন। লিখিত ওই আবেদনে সাবেক আইজিপির দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চান তিনি। পাশাপাশি দুদক কোনো ব্যবস্থা না নিলে, উচ্চ আদালতে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।


আরও খবর



‘আদম’ সিনেমার তরুণ নির্মাতার হঠাৎ মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৭৮জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:গত বছর ‘আদম’ নামের একটি ছবি মুক্তি দিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন। এরপর আরও কয়েকটি ছবিও নির্মাণে হাত দিয়েছিলেন। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি এর মধ্যেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন তরুণ নির্মাতা আবু তাওহীদ হিরণ। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ভোরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর।

রাজধানীর নিউ ইস্কাটনের বাসায় মৃত্যু হয় এই তরুণ নির্মাতার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাসাটির কেয়ারটেকার গাজী নজরুল ও হিরণের প্রতিবেশী ইকরাম। ওই বাসাটির দ্বিতীয় তলায় তরুণ এই পরিচালক ভাড়া থাকতেন। গাজী নজরুল জানান, আজ সকাল ৬টার দিকে হিরণ তাকে কল দিয়ে জানান, তিনি স্ট্রোক করেছেন। পরে দ্রুত নজরুল ওপরে ছুটে যান। তবে রুম ভেতর থেকে বন্ধ থাকার কারণে তিনি রুমে ঢুকতে ব্যর্থ হন। পরে প্রতিবেশীদের সহায়তায় দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকলে তাকে মৃত অবস্থায় পান।

ঢাকায় হিরণের পরিবারের তেমন কেউ নেই বলে জানা গেছে। তবে ইতোমধ্যে তার খুলনার বাড়িতে খবর দেয়া হয়েছে। শিগগির তার মরদেহ খালিশপুরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে।

চলচ্চিত্র নির্মাণ নিয়ে অনেক স্বপ্ন ছিল আবু তাওহীদ হিরণের। প্রবল চেষ্টায় বানিয়েছিলেন ‘আদম’ ছবিটি। যেখানে অভিনয় করেছেন ইয়াশ রোহান, জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী, রাইসুল ইসলাম আসাদ, শহীদুজ্জামান সেলিমের মতো অভিনয়শিল্পী। গত বছরের রোজার ঈদে এটি মুক্তি পায়।

এরপর হিরণ নির্মাণ করেছেন ‘রং রোড-অধ্যায় আদুরী’ নামের একটি ছবি। যেটির নাম ভূমিকায় আছেন মানসী প্রকৃতি। এটি মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। গত বছরের নভেম্বরে আরও একটি ছবির ঘোষণা দেন এই তরুণ। ‘দ্য পাপ্পি’ নামের সেই ছবির গল্প কুকুরকে ঘিরে। কিন্তু কাজ আর সেরে যেতে পারলেন না।

আরও খবর



নবীনগরে সন্তান রেখে প্রবাসীর স্ত্রী লাপাত্তা, থানায় জিডি

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর সদরের হযরত ওয়ালী শাহ মাজার সংলগ্ন ভাড়া বাসা থেকে ১ সন্তানের জননী রুনা আক্তার (৩৫) ভাড়া বাসার মালামাল, স্বর্ণের গয়না ও নগদ টাকা নিয়ে লাপাত্তা। প্রবাসী মো. মোয়াজ মিয়ার বড় বোন আকতারা বেগম বাদী হয়ে এ বিষয়ে নবীনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মো. মোয়াজ মিয়া প্রবাসে থাকেন সাত বছর হলো। গ্রামের বাড়ি উপজেলার রুসুল্লাবাদ ইউপির কালগড়ায়। মো. মোয়াজ মিয়ার মা-ভাই-বোনদের সাথে রুনা বেগমের বনাবনি না হওয়ায় নবীনগর সদরে ভাড়া বাসায় তার স্ত্রী রুনাকে রেখে প্রবাসে চলে যান তিনি। মো. নিরব নামে তার ১২ বছরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। 

জিডি সূত্রে জানা যায়, রুনা বেগম তার গ্রামের বাড়ি পুরান শ্রীরামপুরের প্রতিবেশী ফরহাদ মিয়ার সাথে ঘরের মামলা নিয়ে পালিয়ে গেছে রবিবার (০৫-০৪-২৪) সন্ধ্যায়। 

মো. নিরব জানান, আম্মা কার লগে যানি হারাকন কতা কইতো! আব্বার কল ধরত না। পরে মেসেজে দেহি ফরহাদ নামের একজনের লগে মেসেজ দিতো। আমারে ফালাই দিয়া কই জানি গেছে গা। 

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক বাড়িওয়ালা বলেন, কয়েক দিন আগে এসে বলতেছে রুনা নাকি কালগড়া চলে যাবে। তার স্বামী বাড়িতে আসতেছে। সেজন্য তারা বাসা ছেড়ে দেবে। পরে রবিবার দেখলাম ৫-৬ জন ছেলে এসে বাসার মালামাল ট্রাকে করে নিয়ে গেছে। 

আকতারা বেগম বলেন, আমার ভাতিজা আমার কাছে আইয়া কান্দাকাডি করতাছে হের মা নাকি বাসা ছাইড়া দিয়া গেছে গা। আমি কইলাম, কই গেছে! হে ক, জানি না। পরে আমার ভাইয়েরে ফোন দিচি, বাড়িওয়ালারে ফোন দিচি, আম্মার কাছে ফোন দিচি। কোন খুঁজ নাই। পরে বুইধবার মোয়াজের লগে কতা কইয়া থানাত গিয়া জিডি করচি। 

রুনার বাবা মো. ইউনুস মিয়া বলেন, আমি সোমবারে হুনচি তাই (রুনা) কই জানি গেছে গা। এহন পর্যন্ত কোন হবর পাইচি না। 

রুনার শ্বাশুড়ি বলেন, বউয়ে (রুনা) রবিবার বাড়িওয়ালীরে কইচে কালগড়া আইবো, আর তো তার কোন হবর নাই। আগেও একবার এক পোলার লগে গেছে গা। অহন হুনছি, বউয়ের বাড়ির লগের এক পোলার লগে গেছে গা।

  -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ড. ইউনূস জামিন পেলেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত,গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এ আদেশ দেন। আগামী ২ জুন অভিযোগ গঠনের শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিশেষ জজ আদালত-৪ এ হাজির হন তিনি। হাজির হন মামলার অন্য আসামিরাও।

গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন মামলাটি বিচারের জন্য বদলি করা হয় বিশেষ জজ আদালত-৪ এ।

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেয় দুদক। গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন। তখন আসামি করা হয়েছিল ১৩ জনকে।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন- ড. মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।


আরও খবর



হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে রোগীর পাশে বসে কাদলেন এম পি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৯৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ-

জেলার,নাসিরনগর উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা ১৩ মার্চ ২০২৪ রোজ শনিবার হাসপাতাল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অভিজিৎ রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ সংসদীয় ২৪৩ নাসিরনগর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য,এস এ কে একরামুজ্জামান।


এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্য, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়া, অফিসার ইনচার্জ মোঃ সোহাগ রানা, ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নূরে আলম।


মেজর (অবঃ) মোঃ ইউসুফ হোসেন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রায়হানুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ শাকিল আহামেদ, গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ শাহীন আহমেদ প্রমুখ। পূর্বভাগ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হোসেন হাজারী।এছাড়াও উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্যগণ। সভার শেষে সভাপতি মহোদয় হাসপাতাল কমপ্লেক্স পরিদর্শন করে এবং হাসপাতালে অবস্থানরত  বৃদ্ধ এক রোগীদের কে দেখে, কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর