
সোহরাওয়ার্দীঃ
রাজধানীতে মানুষের আবাসন সমস্যা নিয়ে ভাবনার শেষ নেই। অল্প টাকায় সাধ্যের মধ্যে মানসম্মত ফ্লাট কোথায় কিনবেন, কেমন হবে সেই ফ্ল্যাটের ভবন—এমন ভাবনায় যাঁরা আছেন, তাঁদের জন্য রয়েছে ‘রূপসী পল্লী টাওয়ার’। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকের অনুমোদন প্রাপ্ত নকশা, আধুনিক ডিজাইন,ভূমিকম্প প্রতিরোধক ব্যবস্থা, অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা, বাচ্চাদের খেলাধুলার চিত্ত বিনোদনের ব্যবস্থা, সবকিছু মিলিয়ে অত্যাধুনিক ফ্লাট সরবরাহ করছে রূপসী পল্লী টাওয়ার। রাজধানী ডেমরায় দেশ সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন হাওয়ায় এ প্রকল্পটি সকলের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রূপসী পল্লী টাওয়ারের স্বপ্নদ্রষ্টা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা রূপসী পল্লী টাওয়ারের ভবন গুলো এলাকায় আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে স্বগর্বে দাঁড়িয়ে আছে। সম্পূর্ণ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে রূপসী পল্লী টাওয়ার। ভবন গুলোতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস জীবনকে করে তোলে প্রাণবন্ত। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর পরিবেশ প্রকল্পটির গুরুত্ব অনেক বাড়িয়ে তুলেছে। রূপসী পল্লী টাওয়ারের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার সব সময় মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই ভবনগুলো নির্মাণ করেছেন।বাংলাদেশের জন্য এটি একটি মডেল আবাসন প্রকল্প। অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিনিয়োগের টাকা সম্পূর্ণ ঝুঁকি মুক্ত। শেয়ার হোল্ডারদের কাছে সঠিক সময়ে ফ্লাট হস্তান্তর করতে পেরে আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার আবাসন সেক্টরে যুগান্তকারী উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বর্তমানে নির্মাণ সামগ্রী আকাশচুম্বী মূল্য থাকা সত্ত্বেও স্বল্প টাকায় মানুষকে ফ্ল্যাট ডেলিভারি দিতে সক্ষম রূপসী পল্লী টাওয়ার।
রূপসী পল্লী টাওয়ারের অগ্রযাত্রা দেশজুড়ে সমাদৃত। দিন দিন মানুষের তাই আগ্রহ বাড়ছে রূপসী পল্লী টাওয়ারের প্রতি।দক্ষ এবং যোগ্য নগর ডিজাইনার, নগর পরিকল্পনাকারী, স্থপতি ও প্রকৌশলীদের একটি দল ডিজাইন করেছে প্রকল্পটি। সফল এই প্রকল্প ডেমরা থানা এলাকার শান্তিবাগে অবস্থিত।
সাধারণ নাগরিক শান্তির আবাসনে নিবাস গড়তে পারে, সেই ব্যবস্থা রেখেছে রূপসী পল্লী টাওয়ার এর স্বপ্নদ্রষ্টা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার।