Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

নিজের ‘গোপন তথ্য’ ফাঁস করলেন মিঠুন চক্রবর্তী

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৩৩৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক; এক জুটিকে বিয়ে দিতে পেটব্যথার ভান করেছিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। তার সেই ‘সত্যিকারের অভিনয়’ বেশ কাজে দিয়েছিল। ১৯৮৬ সালে সেই জুটির বিয়ে করেছিল সেই জুটি।

নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া এমনই এক ঘটনা সম্প্রতি ফাঁস করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, ‘এই তথ্য অনেকেই জানেন না। তবে আমি শুটিংয়ের দিনেই পদ্মিনীকে বিয়ে করতে বাধ্য করেছিলাম। সবার সামনে পেটে ব্যথার অভিনয় করি। যাতে ও দৌড়ে গিয়ে বিয়ে করে আবার ফিরে আসতে পারে। যতক্ষণ না ও ফিরে আসে, আমি অসহ্য পেটে ব্যথার ভান করেছি। আমি না বলা পর্যন্ত বিষয়টা কেউ টের পায়নি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জনপ্রিয় অভিনেত্রী পদ্মিনী কোলাপুরীর সঙ্গে বেশ সখ্যতা ছিল মিঠুন চক্রবর্তীর। অতীতের চমকপ্রদ সেই ঘটনা জানাতে গিয়ে মিঠুন বলেন, ‘শুটিং সেটের মধ্যে সমানে এক চোখ দেখাত পদ্মিনী। যেটা নিয়ে বাঙালিদের কুসংস্কার রয়েছে। এক চোখ দেখালেই ঝগড়া হয়। আর ও সমানে চোখ রাঙাতো। এটার জন্য আমিও খুব রেগে যেতাম। যথারীতি আমাদের ঝগড়া শুরু হয়ে যেত শুটিংয়ে।’

পদ্মিনী কোলাপুরীর সঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তী

 

অভিনেত্রী পদ্মিনী কোলাপুরী জানান, ‘টম অ্যান্ড জেরির মতো খুঁনসুটিতে ভরা, সাপে-নেউলে সম্পর্ক তার ও মিঠুনের। মারপিট করলেও এক নিবিড় বন্ধুত্ব বজায় রেখেছেন তারা।

উল্লেখ্য, এক সময়ের সুপারহিট এই জুটিকে ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘স্বর্গ সে সুন্দর’, ‘হাম ইন্তেজার করেঙ্গে’র মতো একাধিক সুপারহিট ছবিতে দেখেছেন সিনেমাপ্রেমীরা।


আরও খবর



জলঢাকায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ ১২জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image
(জলঢাকা),নিলফামারীর:নিলফামারী  জলঢাকায় ২১ মে /২০২৪ আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮জন সহ মোট১২ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।রোববার মনোনয়ন পত্র জমাদানের শেষদিন বিকেল ৪ টা পযর্ন্ত অনলাইনের মাধ্যমে প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন ।এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দেন বতর্মান উপজেলা পরিষদ  চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর, উপজেলা আ'লীগের সাবেক সভাপতি আনছার আলী মিন্টু, উপজেলা আ'লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ শামীম ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম আজম এলিচ। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন, উপজেলা শ্রমিক লীগ নেতা শাহিনুর রহমান, ব্যবসায়ী নুর আলম,  মনোয়ার হোসেন লিটন ও তোফায়েলুর রহমান (পায়েল)। এছাড়াও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বতর্মান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনোয়ারা বেগম, অনিতা রানী রায়,রাহেনা বেগম ও মাসুমাবেগম।রিটার্নিং অফিসার জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ১০৫ টি ভোট  কেন্দ্রে  ২লক্ষ ৮০ হাজার ২৩৯ জন ভোটার তাদের ভোট প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫৯ জন। মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৭ হাজার ১৭৯ জন ও একজন ৩য় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন । আগামী ২৩ শে এপ্রিল মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই   হবে এবং ৩০ শে এপ্রিল মনোনয়নপত্র প্রত‍্যাহারের শেষ দিন। ২ মে প্রতীক বরাদ্দ ও ২১শে 
মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আরও খবর



রাত পোহালেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া:৮ মে ২০২৪ রোজ বুধবার অনুষ্টিত হতে যাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।দিন যত ঘনিয়ে আসছে, প্রচার-প্রচারণা  বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রার্থীরা বিভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে টানার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে। এবারের উপজেলা পরিষদ  নির্বাচনে  আওয়ামী লীগ থেকে ৩ জন ও বিএনপি থেকে বহিস্কৃত একজন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন উপ-জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি রোমা আক্তার, (গোড়া)সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ টি এম মনিরুজ্জামান সরকার,( কই মাছ)সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসিরনগর উপজেলা বিএনপি ওমরাও খান(,আনারস)আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ উপজেলা শাখা প্রমোদ রঞ্জন সুত্রধর (মোটর সাইকেল)।

গত ৩ রা মে চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রদীপ কুমার রায় (সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান) অসুস্থতা জনিত কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান,তার প্রতীক ছিল (দোয়াত কলম)।

নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে ভোটারদের মধ্যে নাটকীয় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শুরু হচ্ছে যোগ- বিয়োগের খেলা। এবারে নির্বাচনে প্রকাশ্য ভোটারের চেয়ে নীরব ভোটারের সংখ্যাই বেশি বলে জানা যায়।নীরব ভোটারের মধ্যে আছে  আওয়ামী লীগের একাংশ, বিএনপি (ভোট বর্জনকারী) দল, জাতীয় পার্টি, ইসলামিক বিভিন্ন ছোট ছোট দল,ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় (হিন্দু ভোটার)। 

এসব নীরব ভোটারদের যে প্রার্থী বেশি কাছে টানতে পারবে সেই প্রার্থী আগামী ৮ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  উপজেলার বিভিন্ন জায়গা ঘুরে ভোটারের  সাথে কথা বললে তারা জানায়, উপজেলা নির্বাচন  শুরুতে ছিল দ্বি মুখী, পরে ত্রি মুখী ও বর্তমানে  চতুর্মুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছ ।তবে এবারের উপজেলা নির্বাচনে নীরব বিপ্লব ঘটতে পারে বলে বিভিন্ন ভোটার সুত্রে জানা গেছে। এবারের উপজেলা নির্বাচনে রোমাকে অনেকেই হেভীওয়েট প্রার্থী বলে মনে করছেন।


আরও খবর



ইবিতে পিএইচডি সেমিনার অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image
সাব্বির খান,ইবি প্রতিনিধি:ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি)  ‘রেসিয়াল কনফ্লিক্ট ইন ইন্ডিয়া এক্সপোজড থ্রু স্যাটায়ার: এন এক্সপ্লোরেশন অফ অরবিন্দ আদিগা'স মেজর নোভেলস’ শীর্ষক গবেষণা শিরোনামে পিএইচডি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

রবিবার (০৫ মে) সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদভুক্ত ইংরেজি বিভাগের আয়োজনে রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবনে উক্ত বিভাগের একাডেমি কক্ষে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। গবেষকের দ্বিতীয় (২য়) সেমিনার শিরোনাম ‘আনকাভারিং রেসিয়াল টেনশন থ্রু স্যাটায়ার: এ স্টাডি অফ অরভিন্দ আদিগা'স সিলেক্টেড নোভেলস।’

সেমিনারে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন 'উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের' ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ চাঁদ আলী । গবেষণাটির তত্ত্বাবধানে ছিলেন বিভাগীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাসিদুজ্জামান।

সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসাইন। অনুষ্ঠানে আরো আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল, ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার অধিকারী, ড. প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাস, ইসমেত জেরীন খান , রাষ্ট্রবিভাগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফিরোজ আল মামুন, আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আমজাদ হোসেন এবং অতিথি হিসেবে ড. শহীদ সাগর প্রমুখ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ ।

আরও খবর



ফুলবাড়ীতে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোতে স্মরণ সভা অনুষ্টিত

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:ফুলবাড়ীতে কয়লাখনি বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠকদের স্মরণে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোতে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার স্মরণ সভা অনুষ্টিত।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় ফুলবাড়ী যমুনা নদী সংলগ্ন জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার আহব্বায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল এর সভাপতিত্বে স্মরণ সভা অনুষ্টিত হয়। স্মরন সভার শুরুতেই কোরআন তেলোয়াত করেন, সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল ও গীতা পাঠ করেন, শীবু। স্মরণ সভার প্রয়াত আকতারুল সরকার বকুল, আব্দুল জব্বার, দ্বীপ চাঁদ গুপ্ত, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম এ খালেক, আব্দুল মতিন, ইন্দ্রজিৎ দাস শিবু, আরিফুল ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ সরেন, সৌমিক করিম অর্জুন, মুক্তার হোসেন, গোলাম মোস্তফা চিস্তি’র স্মরণে এই স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন অর্থনীতিবিদ জাতীয় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য সচিব অধ্যপক আনু মোহাম্মদা। অন্যন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর জেলা তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির আহব্বায়ক ও জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মোঃ আলতাফ হোসেন, বাংলাদেশ কমিনিস্ট পার্টির নেতা মোশারফ হোসেন নান্নু, কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান মনির। ফুলবাড়ী তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির আহব্বায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল, সদস্য সচিব জয়প্রকাশ নারায়ন, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষা কমিটির সাবেক সদস্য এসএম নুরুজ্জামান, সদস্য মাহমুদুল হাসান বাবু, ওয়াকার্স পার্টির ফুলবাড়ী শাখার সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার, সিপিবি’র সদস্য মোঃ গোলাম কিবরিয়া, ফুলবাড়ী উপজেলা কমিনিষ্ট লীগের আহব্বায়ক সঞ্চিত প্রশাদ জিতু, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখার সদস্য, এমএ কাইয়ুম, সদস্য মোঃ হামিদুল হক। স্মরণ সভায় মৃত্যুবরণকারী পরিবারের সকল সদস্যসহ সংগঠনের শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভা শেষে ইতি পূর্বে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের জন্য এইস্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। স্মরণ সভায় অত্মার মাগফেরত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত হয়।আয়োজনে ছিলেন তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদুৎ্য বন্দর রক্ষার জাতীয় কমিটির ফুলবাড়ী শাখা।


আরও খবর



পুলিশের ইউনিফর্ম আমার কাছে পবিত্র আমানত--সার্জেন্ট মাসুদ রহিম

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃডেমরা ট্রাফিক জোনে কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট মাসুদ রহিম বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যদের জন্য একটি প্রেরণার বাতিঘর বললে হয়তো বা ভুল হবে না। ট্রাফিক পুলিশের এই  অফিসার বর্তমানে ডিএমপির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মাতুয়াইল ইউলুপ এলাকায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সড়ক নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তার মেধা, যোগ্যতা, সাহসীকতা ও দক্ষতা সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।সততাও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থেকে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে পুলিশ বাহিনীর মুখ উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছেন।পেশাদারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতায় স্বপ্রনোদিত হয়েও কাজ করতে দেখা যায় তাকে। রাস্তা পারাপারে পথচারীদের সার্বিক সহযোগিতা, বয়স্ক ও নারী শিশুদের সড়ক পারাপারে সহায়তা করতেও দেখা গেছে তাকে। মানুষকে ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে থাকেন সার্জেন্ট মাসুদ রহিম। রাস্তায় অবৈধ পার্কিং রোধে চালক হেলপারদের সচেতন করতে ও ট্রাফিক আইন মেনে চলতে কাজ করেন সবসময়।চাকুরী জীবনের প্রতিটি ধাপে কঠোর পরিশ্রম আর নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে সফলতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন তিনি।

তিনি ডিএমপি ওয়ারী ট্রাফিক বিভাগের ডেমরা জোনের পুলিশ সার্জেন্ট হিসেবে সফলতার মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করে সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণনে রেখেছেন। তার কর্মকালীন সময়ে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সড়কে দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। তার সার্বক্ষনিক দ্বায়িত্বপালন ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে সড়কে বিশৃঙ্খলা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং সড়ক আইন ভঙ্গ কারীদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে  তিনি রেখেছেন পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর।মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও পারিবারিক নানা সমস্যার সম্মুখিন হলেও কখনোই পিছু পা হননি তিনি। একশ্রেণীর অসংবেদনশীলতা ক্রমান্বয়েই এই সমস্যা গুলো প্রকট করলেও দমাতে পারেননি তাকে। 

বর্তমান প্রচন্ড দাবদাহে রোদে পুড়ে প্রতিকূল পরিবেশেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষভাবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখছেন সার্জেন মাসুদ রহিম।

কখনো ক্লান্ত হন কিনা? জিজ্ঞেস করলে হাসি মুখে জবাব দেন “যতদিন বেঁচে আছি মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই, পুলিশের ইউনিফর্ম আমার অহংকার"।

মাসুদ রহিম  একজন নির্ভীক মানবিক পুলিশ অফিসার, বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব তিনি। সৎ, পরিশ্রমী ও নিষ্ঠার সাথে দেশের একজন সেবক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কখনোই কুসুমাস্তীর্ন ছিলো না এই কর্মবীর এই পুলিশ অফিসারের পথচলা। বাঁধা এসেছে বারংবার তবে অদম্য মনোবলে জয় করেছেন সকল বাঁধার দেয়াল।

তিনি আরো বলেন কর্মক্ষেত্রে, পেশাগত দায়িত্বকে সর্বোচ্চ সম্মান ও ভালোবাসার জায়গায় অধিষ্ঠিত রেখেছি।  কাজের স্বীকৃতি থাকুক বা না থাকুক কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আরো অনেক দূর যেতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগীতায় বহুদূর এগিয়ে যেতে চান তিনি।পুলিশের পেশায় যোগদানের পর  ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।


আরও খবর