Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মির্জা ফখরুল কারাগারে

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা-ভাঙচুর মামলায় জামিন পাননি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৯ অক্টোবর) রাত তাকে ডিবি অফিস থেকে তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তাকে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করা হয়।

অপরদিকে ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে রোববার গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুলকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। পরে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান।


আরও খবর



মেহেরপুরে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌ চাষিরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, গাংনী(মেহেরপুর:মেহেরপুরে লিচু বাগানগুলোতে মুকুলের সমারোহ। চারদিকে মুকুলের মিষ্টি মৌ মৌ গন্ধ। গাছে গাছে দোল খাচ্ছে লিচুর মুকুল। গাছের প্রতিটি ডাল থেকে মুকুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। মুকুলের সুগন্ধে পাখা মেলে গুণ গুনিয়ে এক ফুল থেকে অন্য ফুলে ছুটছে মৌমাছিরা। লিচু চাষিরা যেমন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে গাছের পরিচর্যায়। অন্যদিকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহে শ্রম ব্যয় করছে দিনরাত। মধু সংগ্রহে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন মৌচাষিরা। গাছের ফাঁকে ফাঁকে বাক্স বসিয়ে সংগ্রহ করছেন সুস্বাদু মধু।

মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার রশিকপুরে লিচুবাগানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে গাছের মুকুল ভালো হওয়ার মধু সংগ্রহে খুশি মৌচাষিরাও। মার্চ মাসের শুরু থেকে মধু সংগ্রহ করার ধুম পড়ে। দূর থেকে আসা মৌচাষিরা বিভিন্ন স্থানীয় বাগান মালিকদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে মৌ চাষ শুরু করে। একটি বাগানে মধু সংগ্রহ করার কাজে ২-৩ জন শ্রমিক কাজ করে। দেখা যায়, লিচুর উৎপাদন বাড়াতে বাগানে বাগানে চাষিরা মৌমাছির ’মৌ বাক্স’ বসিয়েছে। পাশেই নিজেদের তৈরি ছোট কুঁড়েঘর থাকে বাক্সের তদারকি করছে মৌ চাষিরা।

লিচু গাছের নিচে সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন কাঠের তৈরি বাক্সগুলো। সেখান থেকে দলে দলে মৌমাছির ঝাঁক বসছে লিচুর মুকুলে। মুকুল থেকে মধু সংগ্রহ করে মৌমাছির দল নিজ নিজ বক্সে মৌচাকে মধু এনে জমা করছে। ৭-৮ দিন পর পর প্রতিটি বাক্স থেকে চাষিরা মধু সংগ্রহ করছেন। লিচুর বাগান থেকে সংগ্রহ করা মধু যেমন খাঁটি তেমনই সুস্বাদু। মানের দিক থেকে ভাল হওয়ায় এর চাহিদা অনেক বেশি। প্রতি বছর দেশের নানান প্রান্ত থেকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহ করতে মেহেরপুরের বিভিন্ন বাগানে আসে। এদিকে বাগান থেকেই সুস্বাদু মধু ক্রয় করছেন স্থানীয় ও দূর-দূরান্তের ব্যবসায়ীরা।

মধু কিনতে আসা ক্রেতারা বলেন, মধু চাষিরা এখানে মধু সংগ্রহের পাশাপাশি বিক্রিও করছেন। আমরা বাজারে যে মধু কিনি, সেগুলোয় কেমিক্যাল বা ভেজাল থাকে। তবে এখানকার মধু খাঁটি। এক মাস সময় নিয়ে দিনাজপুর থেকে এখানে এসেছেন মৌ চাষি রনি হাসান ও তার দল। রনি হাসান দীর্ঘ ১৪ বছর এই পেশায় যুক্ত রয়েছেন। তিনি বলেন, বছরে ৬ মাস আমাদের কাজ হয়। আমরা মাসে ৩-৪ বার মধু সংগ্রহ করতে পারি।

মৌ চাষি রনি হাসান আরো বলেন, আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে আরো বেশিও সংগ্রহ করা যায়। এখানে ১৫০টি বক্স রয়েছে। প্রতিটি বক্সে ৪টি-১৬টি ফ্রেম আছে। প্রতিটি ফ্রেম থেকে ২৫০ গ্রাম থেকে ২ কেজি পর্যন্ত মধু আমরা সংগ্রহ করে থাকি। ইতোমধ্যে আমরা ২’শ ৯০ কেজি মধু সংগ্রহ করেছি। আরও ২শ কেজি মধু সংগ্রহের সম্ভবনা রয়েছে। এখানে সংগ্রহের কাজ শেষ হলে আবার অন্যত্র মধু সংগ্রহের কাজ শুরু হবে।

স্থানীয় পর্যায়ে প্রতি কেজি মধু ৬শ টাকা কেজি ধরে বিক্রি করা হচ্ছে। মধু সংগ্রহ করা শেষ হয়ে গেলে তারা সাথে করে মৌমাছিদের নিয়ে যায় বলে জানান মৌ চাষিরা। প্রতিটি বাক্সে একটি রানী মৌমাছি, একটি পুরুষ মৌমাছিসহ অসংখ্য এপিচ জাতের কর্মী মৌমাছি রয়েছে। কর্মী মৌমাছিরা ঝাঁকে ঝাঁকে লিচুর মুকুলে ছুটে গিয়ে মধু সংগ্রহ করে।কৃষিবিদ শফিউল ইসলাম বলেন, মৌমাছির মাধ্যমে মুকুলের পরাগায়ণ ঘটানোর মাধ্যমে লিচুর ফলন ভাল হয়।

ফলে যে গাছে মৌমাছির বেশি আগমন ঘটে সে গাছে লিচুর যেমন বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা থাকে, তেমনই মৌ চাষিরা বেশি মধু সংগ্রহ করে বাণিজ্যিকভাবে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়।


আরও খবর



ভূমিহীন হতদরিদ্র পরিবারের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পার্শ্ববর্তী নালজমি অধিগ্রহণ করার দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলায় ছোট বুইছাকাঠি মৌজায় সাড়ে ৪২ শতাংশ ভূমি নাজিরপুর টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য অধিক গ্রহণের আওতায় পড়ে। ওই জমিতে বসবাসকারী হতদরিদ্র পরিবারগুলো তাদের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এই দাবিতে বস্ত্র অধিদপ্তর বরাবর লিখিত আবেদনও করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর দাবি এসব জমি ছাড়া তাদের মাথা গোজার অন্য কোথাও কোন ঠাঁই নেই। এসব অসহায় খেটে খাওয়া মানুষগুলো দিশেহারা হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সচিবালয়ে লিখিত আবেদনের পাশাপাশি হাইকোর্টেও আবেদন করেন। উচ্চ আদালত থেকে দুই মাসের মধ্যে এসব ভুক্তভোগীদের ঘরবাড়ি অধিগ্রহণ থেকে অব্যাহতি প্রদান করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণ করে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ প্রদান করে। কিন্তু স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা আদালতের নির্দেশ আমলে না নিয়ে পূর্ব অবস্থা বজায় রেখেছেন। এই কারণে ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর পক্ষে পরিচ্ছন্ন কর্মী মোসাম্মৎ বিউটি বেগম, একই এলাকার রফিক খান, আব্দুল জলিল, আলেয়া বেগম এই লিখিত আবেদন বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর দাখিল করেন। ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর দাবি এই জমি থেকে তাদেরকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে উচ্ছেদ করা হলে তাদের মাথা বোঝার কোন থাই থাকবে না। তাই বিষয়টি মানবিক বিবেচনার অনুরোধ জানান ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। স্থানীয় জেলা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ঘুরে ও কুল কিনারা না হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। জাতীয় প্রেসক্লাবে এই বিষয়ে একটি মানববন্ধনেরও আয়োজন করেন তারা।


আরও খবর



মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:ইন্টার মায়ামি স্পোর্টিং কানসাস সিটির পরে এবার নাশভিলের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে । দলের জয়ের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপজয়ী তারকার জোড়া গোলে সহজ জয় তুলে নিয়েছে দলটি।

রোববার (২১ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টায় এমএলএসের ম্যাচে মাঠে নামে ইন্টার মায়মি ও নাশভিল। ম্যাচটিতে ৩-১ গোলে জয় পায় মেসির দল মায়ামি। যেখানে তার জোড়া গোলের পাশাপাশি একটি গোল করেন সার্জিও বুসকেটস।

এই ম্যাচের শুরুতে অবশ্য বড় ধাক্কা খেতে হয়েছে মায়ামিকে। দলটির ডিফেন্ডার ফ্রাঞ্চো নেগ্রির আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় নাশভিল। অবশ্য মেসির জাদুতে সমতায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি মায়ামি। খেলার ১১ মিনিটে লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত এক গোলের মাধ্যমে আর্জেন্টাইন তারকা ব্যবধান সমান করেন।

প্রথমার্ধেই মায়ামি লিড গোলের দেখা পেয়ে যায়। ৩৯ মিনিটে মেসির কর্নার কিক থেকে হেডের মাধ্যমে গোলটি করেন বুসকেটস। এরপরে লিড নিয়েই এগিয়ে যায় মেসি বাহিনী। ৮১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন এলএমটেন। শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ইন্টার মায়ামি।


আরও খবর



মিরপুরে গ্যাং রেপের ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:মিরপুরে গ্যাং রেপের  ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। মিরপুর  মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সি সাব্বির আহমেদ এ তথ্য জানান। 

তিনি বলেন, আমরা ভোরবেলা ৯৯৯ মাধ্যমে জানতে পারি একটি ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে গেছে। পরবর্তীতে আমরা রক্তাক্ত অবস্থায়  তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। তার মুখ থেকে আমরা জানতে পারি তিনজন মিলে তাকে গ্যাং রেপ করেছে। তাদের মধ্যে সাজ্জাদ সায়েম ও আলহাজ্ব এই তিনজনের নাম উঠে আসে। পরবর্তীতে আমরা থানার সবাইকে এই মেসেজটি পাঠিয়ে দেয়। তারই পরিপেক্ষিতে আমরা সাজ্জাদ এবং আলহাজ্ব এই দুজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আর একজন যে আসামি রয়েছে তাকে গ্রেফতারের জন্য আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি তাকেও গ্রেফতার করতে সক্ষম হব।

আরও খবর



পুলিশের ইউনিফর্ম আমার কাছে পবিত্র আমানত--সার্জেন্ট মাসুদ রহিম

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃডেমরা ট্রাফিক জোনে কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট মাসুদ রহিম বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যদের জন্য একটি প্রেরণার বাতিঘর বললে হয়তো বা ভুল হবে না। ট্রাফিক পুলিশের এই  অফিসার বর্তমানে ডিএমপির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মাতুয়াইল ইউলুপ এলাকায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সড়ক নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তার মেধা, যোগ্যতা, সাহসীকতা ও দক্ষতা সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।সততাও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থেকে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে পুলিশ বাহিনীর মুখ উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছেন।পেশাদারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতায় স্বপ্রনোদিত হয়েও কাজ করতে দেখা যায় তাকে। রাস্তা পারাপারে পথচারীদের সার্বিক সহযোগিতা, বয়স্ক ও নারী শিশুদের সড়ক পারাপারে সহায়তা করতেও দেখা গেছে তাকে। মানুষকে ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে থাকেন সার্জেন্ট মাসুদ রহিম। রাস্তায় অবৈধ পার্কিং রোধে চালক হেলপারদের সচেতন করতে ও ট্রাফিক আইন মেনে চলতে কাজ করেন সবসময়।চাকুরী জীবনের প্রতিটি ধাপে কঠোর পরিশ্রম আর নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে সফলতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন তিনি।

তিনি ডিএমপি ওয়ারী ট্রাফিক বিভাগের ডেমরা জোনের পুলিশ সার্জেন্ট হিসেবে সফলতার মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করে সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণনে রেখেছেন। তার কর্মকালীন সময়ে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সড়কে দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। তার সার্বক্ষনিক দ্বায়িত্বপালন ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে সড়কে বিশৃঙ্খলা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং সড়ক আইন ভঙ্গ কারীদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে  তিনি রেখেছেন পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর।মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও পারিবারিক নানা সমস্যার সম্মুখিন হলেও কখনোই পিছু পা হননি তিনি। একশ্রেণীর অসংবেদনশীলতা ক্রমান্বয়েই এই সমস্যা গুলো প্রকট করলেও দমাতে পারেননি তাকে। 

বর্তমান প্রচন্ড দাবদাহে রোদে পুড়ে প্রতিকূল পরিবেশেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষভাবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখছেন সার্জেন মাসুদ রহিম।

কখনো ক্লান্ত হন কিনা? জিজ্ঞেস করলে হাসি মুখে জবাব দেন “যতদিন বেঁচে আছি মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই, পুলিশের ইউনিফর্ম আমার অহংকার"।

মাসুদ রহিম  একজন নির্ভীক মানবিক পুলিশ অফিসার, বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব তিনি। সৎ, পরিশ্রমী ও নিষ্ঠার সাথে দেশের একজন সেবক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কখনোই কুসুমাস্তীর্ন ছিলো না এই কর্মবীর এই পুলিশ অফিসারের পথচলা। বাঁধা এসেছে বারংবার তবে অদম্য মনোবলে জয় করেছেন সকল বাঁধার দেয়াল।

তিনি আরো বলেন কর্মক্ষেত্রে, পেশাগত দায়িত্বকে সর্বোচ্চ সম্মান ও ভালোবাসার জায়গায় অধিষ্ঠিত রেখেছি।  কাজের স্বীকৃতি থাকুক বা না থাকুক কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আরো অনেক দূর যেতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগীতায় বহুদূর এগিয়ে যেতে চান তিনি।পুলিশের পেশায় যোগদানের পর  ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।


আরও খবর