Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও কমল

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস)স্বর্ণের দাম আরও কিছুটা কমিয়েছে। দুই দিনের ব্যবধানে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৬২৯ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। স্বর্ণের নতুন দাম এদিন বিকেল সাড়ে ৪টা থেকেই কার্যকর হবে।

এতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) স্বর্ণের মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ৮ হাজার ২৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯২ হাজার ৪০২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৮৪২ টাকা করা হয়েছে।

তবে অপরিবর্তীত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি দুই হাজার ১০০ টাকা।

২১ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি প্রতি দুই হাজার ৬ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের রুপা ভরি প্রতি এক হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম এক হাজার ২৮৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর



বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না, বলেছেন মিয়ানমার ইস্যুতে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

সেনাপ্রধান বলেছেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এটির মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে আমাদের তাই ভাবনা আসে, কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, অনেক বিষয় আছে, যেটি আমরা শুরু করেছিলাম কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ, পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে, সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি, একটি সংস্থা দরকার, যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে, সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না–ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র “সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়” এবং সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্র নীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনো ভুলি না। আমরা সব সময় এর জন্য তৈরি।


আরও খবর



মেহেরপুরের দুটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image
মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে একযোগে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে জেলার এ দুটি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ নির্বাচনের রির্টার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা জেলা নিবাচন অফিসার ওয়ালিউল্লাহ জানান, অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা এবং ভোট কারচুপি ঠেকাতে আজ সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হয়েছে।এ দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ৫ প্রার্থী। এর মধ্যে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রতিদ্বন্দীতা থেকে সরে গেছেন বিএনপি নেত্রী রুমানা আহম্মেদ। 


৭টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর সদর উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ১৮ হাজার ৮০৪ জন। ৯৪টি ভোট কেন্দ্রের ৬০৫টি কক্ষে ভোট গ্রহণ করা হবে। 
৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মুজিবনগর উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। ৩৫টি ভোট কেন্দ্রে ২৩৬টি কক্ষে ভোট গ্রহণ করা হবে। 

আরও খবর



জলঢাকায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জনসহ ১২জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
(জলঢাকা),নিলফামারীর:নিলফামারী  জলঢাকায় ২১ মে /২০২৪ আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮জন সহ মোট১২ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।রোববার মনোনয়ন পত্র জমাদানের শেষদিন বিকেল ৪ টা পযর্ন্ত অনলাইনের মাধ্যমে প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন ।এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দেন বতর্মান উপজেলা পরিষদ  চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর, উপজেলা আ'লীগের সাবেক সভাপতি আনছার আলী মিন্টু, উপজেলা আ'লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ শামীম ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম আজম এলিচ। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন, উপজেলা শ্রমিক লীগ নেতা শাহিনুর রহমান, ব্যবসায়ী নুর আলম,  মনোয়ার হোসেন লিটন ও তোফায়েলুর রহমান (পায়েল)। এছাড়াও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বতর্মান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনোয়ারা বেগম, অনিতা রানী রায়,রাহেনা বেগম ও মাসুমাবেগম।রিটার্নিং অফিসার জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ১০৫ টি ভোট  কেন্দ্রে  ২লক্ষ ৮০ হাজার ২৩৯ জন ভোটার তাদের ভোট প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫৯ জন। মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৭ হাজার ১৭৯ জন ও একজন ৩য় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন । আগামী ২৩ শে এপ্রিল মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই   হবে এবং ৩০ শে এপ্রিল মনোনয়নপত্র প্রত‍্যাহারের শেষ দিন। ২ মে প্রতীক বরাদ্দ ও ২১শে 
মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আরও খবর



ডাঃ সুশান্ত সভাপতি, ডাঃ ইমন সাধারন সম্পাদক মাগুরায় বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটি'র কমিটি গঠন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটি  মাগুরা জেলা শাখার সভাপতি হিসেবে ডাক্তার সুশান্ত কুমার বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার ইমানুজ্জামান পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন। সভা থেকে আগামী দুই বছরের জন্য সংগঠনের ৩০ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রতিষ্ঠানের এক বার্ষিক সাধারণ সভা ও বৈজ্ঞানিক সেমিনারে সংগঠনের সদস্য বৃন্দ সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেন ।  স্থানীয় একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এক সভায় সংগঠনের সভাপতি ডা: সুশান্ত কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় মহাসচিব প্রফেসর ডঃ হুমায়ুন কবির বুলবুল। এ সময় অন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাগুরার সিভিল সার্জন ডাক্তার মোঃ শামীম কবির, মাগুরা বিএমএ'র সভাপতি ডাক্তার কাজী তারিফুজ্জামানসহ অন্যরা। বক্তারা অবিলম্বে দাঁতের চিকিৎসায় হাতুড়ে ডাক্তারদের অপ চিকিৎসার উপদ্রব বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে দাবি জানান।

আরও খবর



হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক পর্বে তৃতীয় রুয়েট

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক (এপিএসি) পর্বে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ছাত্রদের একটি দল তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত এপিএসি অ্যাওয়ার্ড সিরিমনিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

গত বছর শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারেরও বেশি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এই প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক ট্র্যাক, ক্লাউড ট্র্যাক, কম্পিউটিং ট্র্যাক ও ইনোভেশন ট্র্যাক এই চারটি গ্রুপে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল। প্রতিটি ট্র্যাক থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

পরবর্তীতে তাঁদের মধ্য থেকে শীর্ষ বারোজন চারটি দলে ভাগ হয়ে এপিএসি পর্বে যোগ দেয়। রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি একটি দল যোগ দেয় নেটওয়ার্ক ট্র্যাকে, আরেকটি দল যোগ দেয় কম্পিউটিং ট্র্যাকে। এই ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা করে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) আরও একটি দল। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল যোগ দেয় ক্লাউড ট্র্যাকে। এই চার দলের মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাক গ্রুপে অংশগ্রহণকারী রুয়েটের তিনজনের দলটি এপিএসি পর্বের ১৪টি দেশের ৬৪০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শীর্ষ তিনে জায়গা করে নিয়েছে।

বিজয়ী দলে রয়েছে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভাম আগারওয়ালা, রাকেশ কার এবং মো. মাজহারুল ইসলাম। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় তাঁদের হাতে পুরষ্কার ও সনদপত্র তুলে দেয়া হয়। আগামী মাসে দলটি চীনের শেনজেনে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নেবে।

রুয়েটের বিজয়ী দলের সদস্য শুভাম আগারওয়ালা বলেন, “এই প্রতিযোগিতা আমাদের আইসিটি এবং নেটওয়ার্ক সেক্টর সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার অনেক সুযোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও আসতে পেরেছি। ষ্টেজে সবার সামনে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে দাঁড়ান আমাদের জন্য দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো। এমন অভাবনীয় সুযোগ তৈরি করার জন্য আমরা হুয়াওয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ। আমরা গ্লোবাল রাউন্ডে আরও ভালো কিছু অর্জনের চেষ্টা আমাদের থাকবে।“

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড সদস্য লিজংশেং (জেসন) বলেন, ”হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে, তরুণরা যেকোনো দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশে যে বিশাল সংখ্যক তরুণ রয়েছে তাঁদের সম্ভাবনা অসীম। আর সেই বিশ্বাস নিয়েই হুয়াওয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আইসিটির জ্ঞান বৃদ্ধি করতে নানা ধরনের উদ্যোগের নিয়ে আসছে। বিজয়ী দলকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা বাংলাদেশে প্রতিভা বিকাশের জন্য একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ চালিয়ে যাবো।”

রুয়েটের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আজমাইন ইয়াক্কীন সৃজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জাকার্তার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আমার ছাত্ররা এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শুধু বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বই করছে না, তারা সকলের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছে। এতে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। আমি লক্ষ্য করেছি যে, এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার ফলে তাদের জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমন আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। তাদেরকে এমন একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”

গ্লোবাল রাউন্ডে প্রায় ৪০টি দেশের ৫০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি ১৭০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করবে। শুরুর পর এটি হুয়াওয়ে আইসিটি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় অফলাইন গ্লোবাল ফাইনালে পরিণত হতে যাচ্ছে। “কানেকশন, গ্লোরি, অ্যান্ড ফিউচার” থিমের এই ইভেন্টে দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করেছে।


আরও খবর