Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুরে চোরাকারবারী ও চাঁদাবাজদের রামরাজত্ব : দেখার কেউ নাই পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭১৭জন দেখেছেন

Image

বাসস: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যুদ্ধ যত দ্রুত শেষ হবে ততই জনগণের জন্য মঙ্গলজনক হবে। এই যুদ্ধের ফলে যারা বেশি লাভবান হচ্ছে তাদের উচিত, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সাহায্য করা।’

আজ শনিবার কাতারের স্থানীয় সময় বিকেলে বৈঠক করেন শেখ হাসিনা-গুতেরেস। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পঞ্চম জাতিসংঘ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন কাতারের রাজধানী দোহায়। শনিবার স্থানীয় সময় দুপুর দেড়টার কিছু পরে তাকে বহনকারী বিমানটি সেখানকার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে।

বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে নিরাপত্তা প্রহরা আর মোটর শোভাযাত্রায় হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।

সব ঠিক থাকলে কাতারে রোববারসকালে এলডিসি সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে যোগ দিয়ে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে, শনিবার সফরের শুরুতেই স্থানীয় সময় বিকেলে ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে গিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন।

বৈঠকে মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের জোর দাবি তোলেন প্রধানমন্ত্রী। এই যুদ্ধে পুরো দুনিয়া ভোগান্তিতে পড়েছে বলে জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে সংকটগুলো তুলে ধরা হয় বাংলাদেশের পক্ষে।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জানান, স্যাংশনের (যুদ্ধের) কারণে পণ্যের চালান সময়মতো না আসায় দেশে-দেশে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে। এতো মানুষের কষ্টে বা যুদ্ধে লাভবান দেশগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলোর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বানও জানান শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, এ সম্মেলনে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে সহজ উত্তরণের জন্য বৈশ্বিক সমর্থন চাইবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ৫-৯ মার্চ দোহায় অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে ‘এ’ গ্রুপের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে এটি ঢাকার শেষ অংশগ্রহণ বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশ ২০২৬ সালের মধ্যে ফোরাম থেকে উত্তরণ লাভ করতে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। তিনি এলডিসি ৫ সম্মেলনে তার অংশগ্রহণ ছাড়াও কাতারের আমিরসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।

৮ মার্চ পর্যন্ত কাতারে অবস্থানকালে কাতারের আমিরের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা রয়েছে। জ্বালানি খাতে সহযোগিতাসহ দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলো আলোচনায় স্থান পাবে। খবর: বাসস


আরও খবর



মেহেরপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত-১, আহত-৫

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার কোমরপুর পুলিশ ক্যাম্পের পাশে আজ শনিবার দুপুর ২ টার দিকে স্যালোইঞ্জিন চালিত পাওয়ার ট্রিলারের সাথে মাটিবহনকারী ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে পাওয়ার ট্রিলার চালক লিটন মাহমুদ (৩৮) নিহত হয়েছেন। একই সাথে আহত হয়েছেন পাওয়ার ট্রিলারে থাকা আরো ৫ জন। আহত সুমন(২০), ইদ্রিস(৪৫), দেলোয়ার(২৬), নজরুল(৬৫) ও আহসান(২০)কে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাশ^বর্তী এলাকার একটি বিল্ডিংয়ের ঢালাইকাজ শেষে ৫জন রাজমিস্ত্রী যাত্রী নিয়ে পাওয়ার ট্রিলারটি একটি কাঠ বোঝায় ট্রলিকে ওভারটেক করছিল।

এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাটি বহনকারী ট্রলির সাথে মুখোমুখি সংর্ঘর্ষ হয় । এতে ঘটনাস্থলেই পাওয়ার ট্রিলার চালক লিটন মাহমুদ নিহত হয়। সে মহাজনপুর ইউনিয়নের বাবরপাড়া গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। একই সাথে ৫জন আহত হয়। স্থানীয়রা সকলকে উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে।

মুজিনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি উজ্জল কুমার দত্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর



ডাঃ শরীফুর রহমান রৌমারী যাতে না আসে এরবিরুদ্ধে মানববন্ধণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

রৌমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিনিধিঃকুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতে করে অদক্ষ কোন ডাঃ কে বদলী না করে এজন্য রৌমারীর সচেতন নাগরিকরা এরবিরুদ্ধে মানববন্ধণ করেন। মানববন্ধণের পাশাপশি সদয় অবগতির জন্য মাননীয় স্বাস্থমন্ত্রী ঢাকা-সচিব-সংসদ সদস্য-জেলা প্রশাসক,উপজেলা পরিষদ-উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করেন সচেতন নাগরিকরা। পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ্য করা হয়েছে শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক শরীফুর রহমান এর অবহেলায় একজন শিশুর অকালে মৃত্যু হয়। এমন অমানবিক চিকিৎসক যাতে রৌমারীর মত চরাঞ্চলে বদলী না করে এজন্যই এই মানববন্ধণের আয়োজন করা হয়। রৌমারী সচেতন নাগরিকদের দাবী এধরনে অমানবিক ডাঃ রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আমরা চাইনা। অপরদিকে উপজেলাটি ব্রক্ষপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপ উপজেলায় প্রায় তিন লক্ষাধিক অসচ্চল মানুষের বসবাস। স্বাস্থ্যসেবার জন্য প্রর্জাপ্ত চিকিৎসক ও জনবলের ঘাটতি রয়েছে।

এদিকে চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি থাকলেও টেকনিশিয়ানের অভাবে যন্ত্রপাতি গুলো অযতেœ বিনষ্ট হয়ে পড়ে আছে। মানববন্ধণে সচেতন মহলের দাবী অবিলম্বে রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে র্প্রজাপ্ত চিকি’সক ও জনসার্থে জনবল প্রদান করা হোক। স্বারকলিপিতে উল্লেখ্য করা হয়েছে শরীয়তপুর কর্মরত চিকিৎসক রৌমারীতে বদলী না করা। রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি সচল করাহস কয়েকটি দাবী তুলে ধরেন মানববন্ধণে। এসময় বক্তব্য রাখেন রৌমারী মহিলা কলেজে প্রভাষক আক্তার হোসেন,রৌমারী ডিগ্রী সরকারি কলেজের প্রভাষক ফেরদৌস,রৌমারী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আব্দুস ছামাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান, শাহ মমেনসহ আরও অনেকেই।


আরও খবর



গুইমারা রিজিয়ন এর উদ্যােগে অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর- উপলক্ষ্যে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা সেনা রিজিয়ন এর উদ্যােগে অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) গুইমারা রিজিয়ন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে।তারই ধারাবাহিকতায় সকালের দিকে গুইমারা সেনা রিজিয়ন, এর শহীদ লেঃ মুশফিক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর- উদযাপন উপলক্ষ্যে গুইমারা রিজিয়ন এর আওতায় ৪৫০টি দু:স্থ,অসহায় হতদরিদ্র  পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল উপকার ভোগীদের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী তুলেদেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল  বলেন, আর্তমানবতা ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং যেকোন দুর্যোগ পরিস্থিতিতে সকলের জন্য সেনাবাহিনীর সাহায্য ও প্রচেষ্টা সবসময় অব্যাহত থাকবে। পাহাড়ে স্থিতিশীলতা ও শান্তি শৃংঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যেও গুইমারা রিজিয়ন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পূর্বের ন্যায় সকলের পাশে থেকে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাবে। পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানান।

 এ সময় গুইমারা রিজিয়নের অন্যান্য সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



রাণীশংকৈলে কুলিক নদী থেকে বালু উত্তোলনের অপরাধে ২ ব্যাক্তিকে ১৫ দিনের কারাদন্ড

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে কুলিক নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে আকাশ আলী (৩৩) ও রাশেল (২৩) নামে দুই বালু ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রকিবুল হাসান। এ সময় ইউএনও অফিসের সার্টিফিকেট সহকারী মকলেসুর রহমান ও থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলার উমড়াডাঙ্গী কুলিক নদীর ঘাটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনরত অবস্থায় বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ ধারায় তাদেরকে এ কারাদন্ড প্রদান করা হয়। আকাশ উপজেলার রাঙ্গাটুঙ্গী গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে এবং রাশেল একই গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তারা দীর্ঘদিন ধরে মহেন্দ্র ট্রাক্টরের মাধ্যমে কুলিক নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে বালু উত্তোলনের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিল। 

এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রকিবুল হাসান বলেন,জনস্বার্থে এ অভিযান চলমান থাকবে। 

আরও খবর