Logo
আজঃ শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ইন্সটাগ্রামে রোনালদোকে ছাপিয়ে গেলেন মেসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ ডিসেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image
স্পোর্টস ডেস্ক ;লিওনেল মেসির ছায়ায় ক্রমেই যেন আবছা হচ্ছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। মেসি বিশ্বকাপ জেতার পর সেরার তর্ক থেকে ছিটকে গেলেন আগেই। এবার হারালেন সোশ্যাল মিডিয়ার একটি রেকর্ডের দখল। বিশ্বকাপ শুরুর আগে ইন্সটাগ্রামে যে পোস্ট দিয়ে রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন সিআরসেভেন। এবার সেটি ভেঙেছেন বিশ্বজয়ী অধিনায়ক লিওনেল মেসি।
কাতার বিশ্বকাপ শুরুর আগে একটি ছবি বেশ সাড়া ফেলে নেট দুনিয়ায়। ফেলবে নাইবা কেনো? সেই ছবিতে মেসি-রোনালদো হাজির হয়েছেন ফ্যাশন অবতারে। মুখোমুখি বসে দাবা খেলছেন দুই প্রতিদ্বন্দ্বী, ওই ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়েছিলন দুইজনই।

ইনস্টাগ্রামে রোনালদোর ফলোয়ার সবচেয়ে বেশি। স্বভাবতই সেটিও রিয়্যাক্টের রেকর্ড গড়ে। সেখানে লাভ দিয়েছিলেন ৪ কোটি ২০ লাখ অনুসারী। যা এতদিন ছিল ইনস্টাগ্রামে নির্দিষ্ট কোনো ছবিতে সর্বোচ্চ রিয়্যাক্ট। তা ছাড়িয়ে গেলেন মেসি বিশ্বজয়ের পরপরই।

বিশ্বকাপ জিতে ইন্সটাগ্রামে এক সঙ্গে কয়েকটি ছবি আপলোড করেন মেসি। ট্রফি হাতে ছবিও দেখা গিয়েছে সেখানে। মেসির ওই ছবিতে এখন পর্যন্ত রিয়্যাক্ট পড়ে সাড়ে পাঁচ কোটির বেশি। ভক্তরা নিয়মিত কমেন্ট করে সবার চোখের সামনেই রেখেছেন ছবিটিকে।


আরও খবর



১০০ কোটি টাকা তরুণ-তরুণীদের জন্য বরাদ্দ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:ডিজিটাল বাংলাদেশের পর এবার ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট। বাজেট বক্তৃতার শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘উন্নয়নের অভিযাত্রার দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’। এতে স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সমাজ করার কথা তুলে ধরেন তিনি। এছাড়া, স্মার্ট শিক্ষা, স্মার্ট স্বাস্থ্যসেবা, স্মার্ট কৃষি, স্মার্ট বাণিজ্য ও স্মার্ট পরিবহন ব্যবস্থার কথাও রয়েছে। এজন্য ১০০ কোটি টাকার তহবিল রাখা হয়েছে।

এই তহবিল থেকে অর্থায়নের ক্ষেত্রে মূলত উদ্ভাবনী খাতে তরুণ-তরুণীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি দেশে-বিদেশে তরুণ-তরুণীদের কাজের সুযোগ বাড়ানো হবে। প্রথাগত কর্মসংস্থানের ধারণা থেকে বের হয়ে এসে তরুণ-তরুণীরা বিভিন্নমুখী ও উদ্ভাবনী উদ্যোগে নিজেদের নিয়োজিত করবে, নিজের ও সমাজের জন্য পরিবর্তনে নেতৃত্ব দিবে, আমাদের তরুণদের মধ্যে আমরা সে ধরনের প্রণোদনার সঞ্চার করতে চাই।

তিনি বলেন, ‘একইসাথে, তৈরি করে দিতে চাই অনুকূল প্ল্যাটফরম। সাধারণ, কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও জীবনব্যাপী শিক্ষার জন্য বিভিন্ন ই-লার্নিং প্ল্যাটফরমে অনলাইনে শিক্ষার সুযোগ তৈরি ও সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ ও ইনোভেশন সেন্টারের মাধ্যমে ৮০ হাজার তরুণ-তরুণীকে অগ্রসর প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করব।

বাজেট বক্তৃতায় আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন উপযোগী অবকাঠামো গঠন ও সুবিধাদি প্রদান করা হচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের চালিকাশক্তি হিসেবে তরুণ-তরুণী ও যুবসমাজকে প্রস্তুত করে তোলার উদ্দেশ্যে গবেষণা, উদ্ভাবন ও উন্নয়নমূলক কাজে আগামী বাজেটে ১০০ কোটি টাকা বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়েছে।


আরও খবর



রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গভবনে পৌঁছালে রাষ্ট্রপতি ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সাম্প্রতিক জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য সফরের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সফল সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।

রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের মাধ্যমে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাণিজ্য বিনিয়োগসহ দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।

প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা

 রাষ্ট্রপতি তার লেখা বই ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন। এ সময় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ঢাকা জেলা আ. লীগের অফিস ভবন উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিস ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় শাখাটির উদ্বোধন করেছেন তিনি।

দীর্ঘদিন পর ঠিকানা পেল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ। শনিবার রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় শাখাটির কার্যালয় হিসেবে নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদ, সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণসহ কেন্দ্রীয় ও শাখা নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ জানান, তেজগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ভবনেই ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় করে দিয়েছেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। এ সময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাও দেন তিনি।

এর আগে দেশের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয় না থাকায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় নেতারা।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর ‘আমেরিকা না যাওয়ার সিদ্ধান্ত’ নিয়ে যা বললেন আমীর খসরু

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:‘আমেরিকা না গেলে কিচ্ছু যায়-আসে না’-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই বক্তব্যকে তার ‘ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নিজের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে পারেন না বলেও মনে করেন তিনি।

আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাপান রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী কোন দেশে যাবেন সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। ১৭ কোটি মানুষ কোথায় যাবে, না যাবে তা তারা সিদ্ধান্ত নেবেন। একটি জাতি কোন দিকে যাবে তা তো প্রধানমন্ত্রী ঠিক করে দিতে পারেন না।

জাপানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে কথা বলছেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বিক নির্বাচন ব্যবস্থা, মানবাধিকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা- সেগুলো নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন, জাপানেরও উদ্বেগ থাকার কথা। তারা জানতে চেষ্টা করছে আগামীতে বাংলাদেশে কী হতে যাচ্ছে, তা তারা বোঝার চেষ্টা করছেন।

এর আগে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির একটি প্রতিনিধিদল জাপান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করে। আজ রোববার সকাল ১০টা ৩ মিনিটে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।

বৈঠকে আমীর খসরুসহ দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ এবং জাপান দূতাবাসের প্রথম রাজনৈতিক সচিব মিস ইগাই উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস আজ

প্রকাশিত:বুধবার ৩১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকবিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস আজ বুধবার (৩১ মে)। বিকল্প খাদ্য ফসল উৎপাদন ও বিপণনের সুযোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং টেকসই ও পুষ্টিকর ফসল চাষে তামাক চাষিদের উৎসাহিত করতে এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘গ্রো ফুড, নট টোব্যাকো’।

তামাক উৎপাদনে কোম্পানির কূটকৌশল উন্মোচনও এবারের বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। ‘তামাক নয়, খাদ্য ফলান’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে দিবসটি উদযাপন করা হবে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের আওতাধীন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল (এনটিসিসি) প্রতি বছরের মতো এবারও যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে দিবসটি উদযাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাঁর বাণীতে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে তামাক নির্মূল করতে হলে তামাকের উৎপাদন ও ব্যবহার দুটোই কমিয়ে আনতে হবে। একইসঙ্গে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনয়নসহ বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।

এ বিষয়ে সরকারের পাশপাশি নাগরিক সমাজ, পেশাজীবী সংগঠন, বেসরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যমকে সমন্বিত প্রয়াস চালানোর আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে বলেন, ‘জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধি ও অংশীজনদের প্রায়োগিক ভূমিকার মাধ্যমে ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে যার যেখানে যতটুকু পতিত জমি আছে, তা চাষের আওতায় এনে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। পাশাপাশি সবাইকে ধূমপান ও তামাকের ভয়াল নেশা থেকে দূরে থাকতে হবে। আমি আশা করি, জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধি ও অংশীজনদের প্রায়োগিক ভূমিকার মাধ্যমে আমরা ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব, ইনশাল্লাহ।


আরও খবর