Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুরে চোরাকারবারী ও চাঁদাবাজদের রামরাজত্ব : দেখার কেউ নাই পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ফ্লোরিডায় নতুন কনসাল জেনারেল সেহেলী সাবরীন

ডোমারে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬৯জন দেখেছেন

Image

আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নীলফামারীর ডোমারে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযথ মর্যাদায় ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন করা হয়েছে।

উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত রোববার (২৬মার্চ) সূর্যদয়ের সাথে ডোমার হাইস্কুল মাঠে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষে তোপধ্বনি মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা করা হয়। পরে হৃদয়ে স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ প্রশাসনের পক্ষে সহকারী পুলিশ সুপার, অফিসার ইনচার্জ, রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আ’লীগ, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, জাতীয় পাটি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সংস্কৃতি সংগঠন শহীদ বেদীতে পুস্প মাল্য অর্পণ করেন।  

সকাল ৮টায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তলন শেষে  ডিসপ্লে ও কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করেন বাংলাদেশ পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ও আনসার ভিডিপি’র সদস্যগণ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পূবণ আখতার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, নীলফামারী- ১ ডোমার-ডিমলা আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার। এ সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক সরকার, বেগম রৌশন কানিজ, সহকারী কমিশনার (ভুমি) জান্নাতুল ফেরদৌস হ্যাপি, ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহামুদ উন-নবী, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল হক চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 





আরও খবর



খাগড়াছড়িতে মামলার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টাঙ্গাইল হতে অপহৃত শিক্ষার্থীকে উদ্ধার, গ্রেফতার দুই

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি থেকে অপহৃত কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীকে  মামলা রুজুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টাঙ্গাইল হতে  উদ্ধার,  ২  অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৩১মার্চ)দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিংয়ে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর (পিপিএম বার) জানান, অপহৃত ছাত্রী ভিকটিম খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের দ্বাদশ ১ম বর্ষের ছাত্রী। সে তার বড় বোনের বাসায় থেকে পড়ালেখা করে। গত ২৪ মার্চ সকালে বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে। পরবর্তীতে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও সে বাসায় না ফেরায় বিষয়টি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিকটিমের পিতা তার বড় মেয়ের নিকট হতে জানতে পেরে চারদিকে ভিকটিম-কে খোঁজাখুজি করেও না পেয়ে মাটিরাঙ্গা থানায় হাজির হয়ে নিখোঁজ ডায়েরি করেন।

পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন এবং সাক্ষীদের নিকট হতে ভিকটিমের পিতা জানতে পারেন যে, ভিকটিম কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সকালে তার বড় মেয়ের বাসা থেকে বের হয়ে মাটিরাঙ্গা হাসপাতাল মোড়ে গাড়ির অপেক্ষায় থাকার সময় মো. রাকিব হোসেন (২০) ও অজ্ঞাতনামা ২/৩ জনের সহায়তায় জোরপূর্বক সিএনজি গাড়ি যোগে ভিকটিমকে অপহরণ করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়।

পরে ভিক্তিমের বাবা বাদী হয়ে মাটিরাঙ্গা থানায় এজাহার দায়ের করলে তার লিখিত এজাহারের ভিত্তিতে মাটিরাঙ্গা থানার মামলা রুজু করা হয় ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মামলার পরে বাদীর মামলার তদন্তের প্রারম্ভে আধুনিক তদন্ত কৌশল ও বিশ্বস্ত গুপ্তচর নিয়োগ করে পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এর  সার্বিক তত্ত্ববধানে ও সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনায় মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ এর নেতৃত্বে একটি অভিযানিক টিম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে খাগড়াছড়িসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অভিযান পরিচালনা কারে টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানা এলাকা থেকে অপহরণকারী আসামি মো. রাকিব হোসেন (২০) ও আমিনুল ইসলাম (২৫)-কে গ্রেফতার করা হয় এবং ভিকটিম-কে উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামিকে বিধি মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ এবং ভিকটিম কে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করা হবে বলে জানান খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর (পিপিএম বার)।

আরও খবর



বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তিকারী বাবর

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃবঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তিকারী দাগনভূঞা উপজেলা আ'লীগের বর্তমান সহ-সভাপতি কাশেদুল হক বাবর ছিলেন একসময়ের বিএনপির দূর্ধর্ষ ক্যাড়ার পরে আ'লীগ ক্ষমতায় আসার পর হলেন ইউনিয়ন আ'লীগের সাধারন সম্পাদক আর বর্তমানে উপজেলা আ'লীগের সহ-সভাপতি। আ'লীগের মনোনয়নে রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও হয়েছিলেন দলছুট বাবর। বাবর ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করলেও ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তিনি বএনপিতে যোগদেন। বাবর বিএনপিতে যোগদানের পরই তার নির্দেশেই ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত  রাজাপুর ও সিন্দুরপুরে আ'লীগ নেতাকর্মীদের উপর চালানো হয় নির্যাতনের স্ট্রিমরোলার। ঘর-বাড়ী ছাড়তে হয় অনেক নেতাকর্মীকে। বাবরের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন স্থানীয় আ'লীগের নেতাকর্মীরা।

তৎকালীন সময়ে সরাসরি তার নির্দেশে নির্যাতনের শিকার হওয়া আ'লীগ নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন সময়ে রাজাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বজলুর রহমানের নেতৃত্বে জাফর ইমাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির একটি সভায় তৎকালীন ফেনী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও অত্র আসনের সাংসদ জয়নাল আবেদীন ভিপির গলায়দ ফুলের মালা দিয়ে তিনি বিএনপিতে যোগদান করেন। সে বিএনপিতে যোগদানের পরপরই রাজাপুর ইউনিয়ন আ'লীগ নেতাকর্মীদের উপর চালাতে থাকে নির্যাতনের স্ট্রিম রোলার। ঘর বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে গেছে শত শত নেতাকর্মী।

বাবরের নির্যাতনের শিকার তৎকালীণ রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ক্রীড়া ও সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক, বর্তমান উপজেলা যুবলীগের সহ-সম্পাদক মো. কামাল হোসেন জানান, আমি রাজাপুর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদে বসে রইছি তখন বাবরের নেতৃত্বে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার উপর হামলা চালায় এবং বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ভাংচুর করে। আমি কোনমতে বেঁচে ফিরি। পরে বাবর আমার বাড়ীতে এসে হুমকি দিয়ে যায় যে আমি যেন বাড়ী থেকে চলে যাই। তারপর আমার পরিবার রাতের আঁধারে আমাকে বাড়ী থেকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল যার হাতে আ'লীগ নেতাকর্মীদের রক্ত লেগে আছে সেই বাবর আ'লীগ ক্ষমতায় আসার পর আবার আ'লীগের পদ বাগিয়ে নিল এবং আ'লীগের নৌকা নিয়ে সে চেয়ারম্যান ও হল।

কামাল ছাড়াও বাবরের হাতে বিএনপি সরকারের আমলে নির্যাতনের শিকার হয় আ'লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী।  আ'লীগ সমর্থন করার অপরাদে  মুন্সী নুরের জামান, লোকমান, শেখ আহমেদ, কুতুব উদ্দিন, বেলাল, শাহ জালাল, নুর উদ্দিন, নুর আলম, জাহাঙ্গীর, মিয়া, হুমায়ুন, মান্নান, জাহের, মহিউদ্দিন ও মৃত আহছান উল্যাহকে ডেকে এনে তাদেরকে অস্ত্র দিয়ে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল বাবর। পরে তখনকার বিএনপির সভাপতির হাতে পায়ে ধরে এদের অভিভাবকরা তাদের জীবন রক্ষা করেন। বিএনপির আমলে বাবরের দূর্ধর্ষতার কাহিনী শুনলে এখনো আঁতকে উঠে রাজাপুরে বাবরের হাতে নির্যাতিত হওয়া আ'লীগ পরিবারের ওইসকল সদস্যরা।

বাবরের হাতে নির্যাতিত হন আ'লীগ নেতা আব্দুল মন্নান জানান, (বর্তমানে কুয়েত প্রবাসী) সে জানা, বিএনপির আমলে আমি দোকানে চা খাইতেছিলাম তখন বাবরের নেতৃত্বে বিএনপির নেতাকর্মীরা  এলজির মাথা দিয়ে চায়ের কাপ ফেলে দিয়ে আমাদের  দোকানে আসার অনুমতি কে দিয়েছে বলে মারধর করে। এবং গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলে।

আ'লীগ নেতা জাহাঙ্গীর (বর্তমান সৌদি প্রবাসী) সে জানান, আমি আ'লীগ সমর্থন করার অপরাদে বিএনপির আমলে বাবরের নেতৃত্ব বিএনপির কিছু নেতাকর্মী আমার চায়ের দোকানে এসে মাঘ মাসের শীতের মধ্যে শত শত মানুষের সামনে আমাকে তিন ঘন্টা গলা সমান পানিতে দাড়িয়ে রেখেছিল। পরে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে আসে।

আ'লীগ সমর্থক বেলাল হোসেন (বর্তমানে সৌদি প্রবাসী) তিনি জানান, আ'লীগ সমর্থন করার কারনে এ বাবর আমাকে এমন নির্মমভাবে মেরেছে তা কখনো ভুলতে পারবোনা। আমাকে বাঁচাতে আসলে আমার পিতাকেও মারধর করে বাবর। তার সেই মাইরের যন্ত্রনা নিয়ে বাবা কবরে চলে গেছে।আর আমি এখনও মাসে মাসে হাজার হাজার টাকার ওষুধ সেবন করতে হয়।

নুর উদ্দীন (বর্তমানে সৌদি প্রবাসী)  সে জানান, আমি আ'লীগ সমর্থন করি শুধু এ অপরাধে আমাকে বাবর ধরে এনে প্রচন্ড মারধর শুরু করে। আমার চিৎকারে একজন বয়স্ক মহিলা(সোনিয়া ডেকোরেটরের মা) ঝাঁপিয়ে পড়ে আমার প্রাণ রক্ষা করেন।

এতদিন বাবরের অতিতের দূর্ধর্ষতা নিয়ে ভূক্তভোগীরা ভয়ে মুখ খুলেনি। কিন্তু ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে কটূক্তি করার পর আ'লীগ পরিবারের সদস্যরা তার অতিতের দূর্ধর্ষতার লোমহর্ষক বর্ণনা সামনে এনেছেন। তারা মনে করেন বাবর কখনোই মুজিবের আদর্শ লালন করে আ'লীগ করেনি সে ক্ষমতা ভোগদখলের জন্যই আ'লীগে যোগ দিয়েছে। এখন দল তাকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন না দেয়ায় সে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করে মন্তব্য করেছেন। যে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করতে পারে সে কখনোই আ'লীগের সমর্থক হতে পারেনা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তিকারী বাবরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তারা।

এবিষয়ে জানতে চাইলে কাশেদুল হক বাবর জানান, আমরা পারিবারিকভাবেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করে আসছি। আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকেই আজ এ পর্যায়ে এসেছি। আমি কখনোই বিএনপিতে যোগদান করিনি। এটি আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের একটা অংশ। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর আমি দেশের বাহিরে চলে যাই। আমি বিএনপিতে যোগ দিয়েছি এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।

রাজাপুর ইউনিয়ন আ'লীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাবর ২০০১ সালে বিএনপিতে যোগদেন এটা শতভাগ সত্য। তিনি বিএনপিতে যোগদানের পর অনেক আ'লীগ নেতাকর্মীর উপর নির্যাতন চালিয়েছেন। এবং তার নেতৃত্বেই রাজাপুর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ভাংচুর করা হয়েছিল।


আরও খবর



অতিরিক্ত এসপি হলেন ২০ পুলিশ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:২০ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে সহকারী পুলিশ সুপার ও সমমর্যাদার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত এসপি) পদমর্যাদায় উন্নীত করা হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) তাদের পদোন্নতি দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

অতিরিক্ত এসপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ‘জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫’ এর ষষ্ঠ গ্রেডে বেতন পাবেন।

পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যোগদান পত্র পাঠাবেন। পদোন্নতিরে আদেশ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

পদোন্নতিপ্রাপ্তদের তালিকা-


আরও খবর



বেনাপোল সীমান্তের ওপারে বিএসএফ'র রাবার বুলেটে ২ বাংলাদেশী আহত

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোরের বেনাপোল সীমান্তের ওপারে বিএসএফ'র রাবার বুলেটের আঘাতে ২ বাংলাদেশী নাগরিক আহত হয়েছে।মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) রাত ১০ টার দিকে তারা ফেন্সিডিল (মাদক) আনতে ভারতে গেলে বিএসএফ সদস্যরা ধাওয়া করে ও রাবার বুলেট ছুড়লে এরা আহত হয়। বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেছে। তাদের পায়ে ও চোখে গুলি লাগে।

আহতরা হলো, বেনাপোলের পুটখালী ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের বরকত আলীর ছেলে শফিকুল ইসলাম ডালিম (৩২) ও মৃত দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে পিয়াস বাবু (৩৫)।

খুলনা ব্যাটালিয়ন (২১ বিজিবি)'র অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, বেনাপোল সীমান্তের দৌলতপুর বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকার মেইন পিলার ১৭/৭-এস এর ১৮২ আর পিলার এর বিপরীতে আনুমানিক ২৫ গজ ভারতের অভ্যন্তরে এরা দুই জন বাংলাদেশের নাগরিক ফেন্সিডিল আনতে গেলে বিএসএফ ধাওয়া করে ও রাবার বুলেট ছুড়ে। উক্ত রাবার বুলেটের আঘাতে  তারা আহত হয়। পরে, উক্ত ব্যক্তিদ্বয়কে বিজিবি টহল দল কর্তৃক উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে স্বাস্থ্য কমপেক্সে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয় এবং চিকিৎসা শেষে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্থান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের বিভিন্ন গ্রামঞ্চলে গ্রামীণফোনে নেটওয়ার্ক না থাকায় বিপাকে গ্রাহকরা সচলের দাবী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃদেশের উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলা ভিন্ন স্থানে গ্রামীণফোনের নেটওর্য়াক না পাওয়ায় অকেজো হয়ে পড়েছে গ্রাহকদের গ্রামীণফোন। গ্রামীণ নেটওয়ার্ক সমস্যায় যেসব এলাকা উল্লেখ করা হচ্ছে রৌমারী উপজেলার মহসড়কে পূর্ব অঞ্চটিতে ভোগান্তিতে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার গ্রাহক। পাশাপাশি চর রাজিবপুর উপজেলায়একইভাবে মহাসড়কের পূর্ব অঞ্চলটি বরাবরই গ্রামীণ নেটওর্য়াক বঞ্চিত রয়েছে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক। প্রতিকারের জন্য বার বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি প্রতিকারকদের কাউকেই। ফলে রৌমারী এবং চর রজিবপুর মিলে প্রায় লক্ষাধিক গ্রাহক গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক বঞ্চিত রয়েছে। দীর্ঘ ৮ থেকে ৯ মাস যাবৎ নেটওয়ার্ক না থাকায় বিভিন্ন কোম্পানির সিমকার্ড ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছে বলেও গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের বরাত দিয়ে জানা গেছে। এদিকে মহাসড়কের পূর্বঅঞ্চলটিতে বিভিন্ন কোম্পানির কয়েকটি টাওয়ার স্থাপন করায় গ্রামীণ নেটওয়ার্ক পির্যয় দেখা দিয়েছেন।

এঅঞ্চলে থাকা গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যারা গ্রামীণফোন ব্যবহার করছেন, তাদের কেউই এখন আর নেটওয়ার্ক পাচ্ছেন না। নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ের বিষয়, ফেসবুক পেইজে গ্রামীণফোন অফিসকে অবগত করা হলেও কোন কাজে আসছেনা।

গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক বঞ্চিত এলাকা গুলো পরির্দশন করে জুররী ভিত্ততে ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এমন প্রত্যাশা করছেন গ্রামীণফেনের গ্রাহকরা। অপরদিকে গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্কের দায়িত্বে থাকা কোনপ্রকার কর্মকর্তা কর্মচারিদের কাউকেই খোজে পাওয়া যাচ্ছেনা ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গ্রাহকদের।


আরও খবর