Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

দলিল লেখক সমিতির সভাপতি ফায়জুল সম্পাদক রাব্বানী

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৩৮জন দেখেছেন

Image

তানোর প্রতিনিধি : রাজশাহীর তানোরে দলিল লেখক সমিতির সভাপতি আলহাজ ফায়জুল ইসলাম ও সাধারন সম্পাদক রাব্বানী ও ক্যাশিয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সোহেল। শনিবার সকালের দিকে সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে এক কমিটি গঠন করা হয়।

এ উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি ফায়জুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সম্পাদক রাব্বানীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহসভাপতি আলহাজ্ব খাইরুল ইসলাম, সিনিয়র দলিল লেখক, আলহাজ্ব ওমর আলী, আরশাদ আলী, দুলাল, রায়হান, আলহাজ ফয়েজ,আলহাজ্ব আব্দুস সামাদ, শংকর, আশরাফুল, রসিদুজ্জামান, উত্তম কুমার, পলাশ, নইমদ্দিন,লেলিন, দেলোয়ার, টুটুল, কাউন্সিলর মহুুরি হাবিব সরকার, মনিরুজ্জামান,আব্দুস সবুর, আলিফ হোসেন, সাইদ সাজু, আবুল হোসেন, সারোয়ার,বাবু, রবিউল প্রমুখ। শেষে অসুস্থ সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব তাসির উদ্দিনের সুস্থতা কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সমিতির সকল সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন ।


আরও খবর



কারিগরি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যানকে ডিবিতে তলব

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সনদ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে কারিগরি বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ(ডিবি)। প্রমাণ মিললে তাকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে বলেও জানা গেছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) কারিগরি বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হবে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে পাওয়া তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে গ্রেপ্তারও করা হতে পারে। এছাড়া সনদ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আরও যাদের নাম এসেছে তাদেরও একে একে ডাকা হবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য।

গত ১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সনদ জালিয়াতির অভিযোগে প্রথম গ্রেপ্তার হন বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে একে একে উঠে আসে এই জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত বোর্ডসংশ্লিষ্ট অনেক ছোট-বড় কর্মকর্তা ও দেশের কয়েকটি কারিগরি স্কুল ও কলেজের প্রধান আর অধ্যক্ষদের নাম।

সবশেষ গত শনিবার (২০ এপ্রিল) শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে। তাকে গ্রেপ্তারের পর দিন গতকাল বোর্ড চেয়ারম্যানকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



সাজেকে ট্রাক খাদে, ৬ শ্রমিক নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাঙামাটির সাজেকে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক থেকে খাদে পড়ে যায়। এতে ছয়জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৮ জন।

এ দুর্ঘটনা ঘটে সাজেক ইউনিয়নের উদয়পুর সীমান্ত সড়কের ৯০ ডিগ্রি টিলা এলাকায়।

শিরিন আক্তার বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, সাজেক উদয়পুর সীমান্ত সড়কে একটা ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ি খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ৬ জন শ্রমিক মারা যান। এসময় আরও ৮ জন শ্রমিক আহত হয়েছেন।

পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।


আরও খবর



গাংনীতে আইসক্রীম কারখানায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধিঃঅনুমোদনহীন আইসক্রীম কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়  করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর। আজ বুধবার দুপুরের মেহেরপুরের গাংনীর হাড়াভাঙ্গা গ্রামের আইকন বেভারেজ নামের এই কারখানায় অভিযান পরিচালিত হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর মেহেরপুর কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক সজল আহম্মেদ জানিয়েছেন, আইকন বেভারেজ নামের একটি আইচক্রীম কারখানার কোন অনুমোদন নেই। বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও ফ্লেভার দিয়ে আইসক্রীম তৈরী করা হচ্ছিল।

অনুমোদন না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়  করা হয়েছে। সেই সাথে জব্দ করা হয়েছে আইচক্রীমে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও ফ্লেভার।


আরও খবর



মেহেরপুরে ঈদের কেনা কাটা ক্রেতারা সকলেই জরি ও চুমকী জরে আক্রান্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃদিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই মেহেরপুরের বিপনী বিতানগুলোতে বাড়ছে ভীড়। ধাক্কা ধাক্কি আর ভীড় উপচিয়ে নিজেদের পছন্দের অনুসঙ্গটি কিনছেন বেশ পরখ করে। তবে নারী পুরুষ সকলের পোশাকেই যেন জরি বা চুমকীর ছোঁয়া। এবারের ঈদে সকলেরই এটা ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে।

মেহেরপুরের বিভিন্ন বিপনী বিতান ও শপিং মলে গিয়ে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। দেখা গেছে শাড়ীর দোকান গুলোতে শোভা পাচ্ছে বৈচিত্রময় নান্দনিক কারুকাজ, নকশা ও বুননের শাড়ী । বাজার ঘুরে ঘুরে যাচাই-বাছাই করে অনেকে কিনছেন মানানসই আর সবচেয়ে ভিন্ন শাড়ীটি। ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে বিপণি বিতান প্রস্তুত নকশার শাড়ী নিয়ে। এবার নারী ও তরুণীদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে সূতী ও জামদানী। তাছাড়া সালোয়ার কামিজের ক্ষেত্রেও সূতি বেশ নজর কেড়েছে। এক হাজার টাকা থেকে ২৭ হাজার টাকা দামের শাড়ীও বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ করে ভারতীয় শিফন, কাতান, বেনারশি জর্জেট ও মহিশুরী শাড়ির প্রতি টান সব বয়সী তরুণী ও নারীদের।

থ্রী পিচের ক্ষেত্রে সকলের পছন্দ আলাদা আলাদা। পাকিস্তানী কামিজ, আফগান আলিয়াট গাউন, ভারতীয় বিপুল, ভিয়েনা শালিকা ও দেশী ব্রান্ড পদ্মজা বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সকলের পছন্দে ভিন্নতা থাকলেও এক জায়গাতে সকলেই সমান। সেটি হচ্ছে- সকল পোশাকেই যেন জরি ও চুমকী ছোঁয়া চাই চাই ই। বিশেষ করে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের অভিনেত্রীদের পোশাকের সাথে অনেকটা মানানসই। তবে নির্দিষ্ট পোশাক জ¦রে কেউ আক্রান্ত নয়।

গাংনী এসএম প্লাজার কাজল বস্ত্রালয়ের স্বত্ত্বাধিকারী কাজল জানান, এবারে বেচা বিক্রি শুরু হয়েছে রমজানের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। চাষিরা ফসল ঘরে তুলেছেন আর প্রবাসীরা তাদের পরিবারের জন্য আগেই কেনা কাটার জন্য টাকা পাঠিয়েছেন। তবে এবার ফুটপাত থেকে অভিজাত বিপনী বিতান সবখানেই ভীড় লক্ষণীয়। আভিজাত বিপনী বিতানে যে পোশাক পাওয়া যাচ্ছে একই ধরনের পোশাক রয়েছে ফুটপাতে। তবে গুণগত মানে পার্থক্য রয়েছে।

জামান ক্লথ স্টোরের স্বত্ত্বাধিকারী এমএস জামান জানান, বিভিন্ন বাজারে অবস্থিত দোকানগুলোতে চোখ রাখলেই বোঝা যায়, নারীদের সাথে পুরুষেরাও সমান তালেই টক্কর দিচ্ছেন। বেশ গুছিয়ে, ফ্যাশনে্আর জখবর করেই ঈদ মার্কেটিংয়ে

নামছেন তারা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে নানা দোকানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মন কাড়া পোশাকটির খোঁজে। তারা সময় ও পরিবেশ বুঝেই পোশাক নির্বাচন করছেন। বিভিন্ন দোকানগুলোও কিশোর আর তরুণদের উপযোগী নানা নকশার ঈদ পোশাক এনেছে। পাঞ্জাবীর গলা বুক আর হাতে রয়েছে নানা কারুকাজ। তরুণদের কাছে এবার চেক শার্ট ও নানা নকশার টি- শার্টের আগ্রহ বেশি। বিশেষ করে জরি ও চুমকীর ছোঁয়া।

শালদহ গ্রামের কলেজ ছাত্রী কেয়া জানান, তিনি একটি আফগান আলিয়াট গাউন কিনেছেন। এতেও চুমকীর ছোঁয়া রয়েছে। গেল বার এ ধরনের পোশাকের দাম কিছুটা কম হলেও এবার দাম একটু বেশি। তবে পছন্দের পোশাকটি কিনতে পেরে বেজায় খুশি।কুষ্টিয়া নার্সিং ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থী ফারজানা জানান, তিনি পাকিস্তানী কামিজ কিনেছেন। তবে জর্জেটের উপর চুমকীর কাজ করা। হাতের কাজ করা তাই দামও একটু বেশি বলে জানিয়েছেন এই ক্রেতা।

গাংনী থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মনোজিৎ কুমার নন্দী জানান, বাজারে যাতে কেউ প্রতারিত না হয় বা চুরি ছিনতাইয়ের ঘটনা না ঘটে সেদিকে পুলিশের কড়া নজরদারী রয়েছে।


আরও খবর



ফকিরহাটে কৃষকের ঘরে তৈরি হচ্ছে জৈবসার সহায়তা পেলে গড়ে উঠবে বৃহৎপরিষরে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

ফটিক ব্যানার্জী ফকিরহাট(বাগেরহাট)সংবাদদাতা:বাগেরহাটের ফকিরহাটে টেকসই নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় তৈরি হচ্ছে জৈবসার। কৃষকের উৎপাদিত ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসারের গুনগত মান আনেক ভালো বলে দ্বাবী করেন স্থানিয় চষিরা।

টাউন নওয়াপাড়া গ্রামের কৃষক অঞ্জন ব্যানার্জী বলেন, এসএসিপি প্রকল্পে দেওয়া ট্রেনিং ও জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম নিয়ে কোঁচো সার উৎপাদন করা হয়। চলতি মৌশুমে ধান ক্ষেতে জৈব সার ব্যবহার করে ফলন হয়েছে তুলনামুল অনেক ভালো। এছাড়াও বিভিন্ন খামারিদের কাছ থেকে প্রায় ২শ মন জৈবসার সংগ্রহ করে প্রক্রিয়া জাতকরনের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে। বাড়ি থেকে অনেকেই নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা থাকার পরেও সরকারি ভাবে অনুমতি ও সহায়তা অভাবে তিনি এটি বৃহৎ পরিষরে করতে পারছেন না বলে জানা।

পান চাষি নিজাম মোড়ল বলেন, আগে পান চাষে রাষায়নিক সার ব্যবহার করে লাভের মুখ দেখতে পাইনি। নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পানের লতা ও পাতা নষ্ট হয়ে যেত। কৃষি বিভাগের পরার্মশ্যে অঞ্জন ব্যানার্জীর তৈরি কৃত জৈবসার ব্যবহার করে অভাবনিয় লাভ হয়েছে। সবজি ও মৎস্য চাষি আনোয়ার মোড়ল বলেন, সবজি ও মাছ চাষে এ সার ব্যবহার করে আমিসহ অনেকেই লাভবান হয়েছি।

আরোব আলী, সঞ্জয় চক্রবর্তীসহ জৈবসার উৎপাদন কারি একাধিক ব্যক্তি বলেন, কৃষি বিভাগের দেওয়া জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম ও ট্রেনিং আমাদের চাষাবাদে অভাবনিয় পরিবর্তন এনে দিয়েছে।

কৃষি মন্ত্রনালয়ের এআইপি সম্মাননা প্রাপ্ত ফকিরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জৈবসার মাটির প্রাণ সঞ্চার করছে। জলবায়ু পরিবর্তনে মারত্মক প্রভাব ফেলে কৃত্রিম সার। এবিষয়নি মাথায় রেখে আমরা জৈবসার উৎপাদন ও ব্যবহার শুরু করেছি ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রায় দুই দশক আগের থেকে। যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনুকরনিয় উদাহরন ও পারস্পরিক শিখনের মাধ্যমে উপস্থাপন করছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, প্রযুক্তির টেকসই ব্যবহারে প্রশিক্ষন ও উদ্ভুদ্ধ করনে আমরা কাজ করছি। জৈবসার উৎপাদন তার মধ্যে একটি। যার ব্যবহারে ফসল উৎপাদনে অভাবনিয় সফলতা পাচ্ছেন কৃষক। 


আরও খবর