Logo
আজঃ শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩০৮৪

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৩৯ জনে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৮৪ জন।

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৮৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৯৪ জন ও ঢাকার বাইরের দুই হাজার ১৯০ জন। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে ১০ জন ঢাকার ও ৭ জন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক লাখ ৭০ হাজার ৭৬৮ জন। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৪ হাজার ১২৭ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ৯৬ হাজার ৬৪১ জন ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৩৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৭৪ জন এবং ঢাকার বাইরের ২৬৫ জন।

এ বছর আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক লাখ ৫৯ হাজার ৮৯৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৯ হাজার ৬৯২ জন এবং ঢাকার বাইরের ৯০ হাজার ২০৫ জন।

বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১০ হাজার ৩২ জন ডেঙ্গুরোগী। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৩ হাজার ৮৬১ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ৬ হাজার ১৭১ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিশ্বব্যাপি বঙ্গবন্ধুকে সর্বস্তরের জনগণ সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে: ড. দীপু মনি

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২৩ আগ্ট ট্র্যাজেডি: বঙ্গবন্ধু শিক্ষা দর্শনের বিচ্যুতি শীর্ষক আলোচনা সভা ও বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্যের প্রতি বিদেশী বিদেশি নাগরিকদের সম্মান প্রদর্শনের কিছু ছবি নিয়ে ফোজিত শেখ বাবু’র আলোকচিত্র প্রদর্শনী “শ্রদ্ধা”

আলোকচিত্র শিল্পী ফোজিত শেখ বাবু ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ (স্বশিপ) যৌথ আয়োজনে ওয়ার্ল্ড  ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ও সর্ব ইউরোপিয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সহযোগিতায় ২৯ আগস্ট দিনব্যাপি এই আলোচনা সভা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনষ্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হয়। এখানে দেশের ৬৪ জেলারই শিক্ষক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সকলেই বাবুর এই দূর্লভ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর প্রশংসা করেন।

আলোকচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি এমপি বলেন, বিশ্বব্যাপি বঙ্গবন্ধুকে সর্বস্তরের জনগণ সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে। এটাই ফোজিত শেখ বাবুর আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল ইসলাম নওফেল এমপি বলেন, বাবুর তোলা এই ছবি প্রমাণ করে বঙ্গবন্ধু সারা বিশ্বে মানুষের কাছে কতটা জনপ্রিয়।

আয়োজক আলোকচিত্র শিল্পী ফোজিত শেখ বাবু বলেন, এই ধরণের আলোকচিত্র প্রদর্শনী দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরার জন্য কাজ করতে চাই। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুকে চিতনে পারে এবং তার কর্মময় জীবন সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে। এ বিষয়ে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

আলোচনা সভা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে সভাপতিত্ব করেন, প্রফেসর ড. মোঃ আবদুল মান্নান চৌধুরী, সভাপতি, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ (স্বাশিপ) ও উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। আলোকচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন, প্রফেসর মোঃ সাজিদুল ইসলাম, সহ-সভাপতি, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ (স্বাশিপ), প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অধ্যক্ষ ড. মোঃ শাহজাহান আলশ সাজু, সাধারণ সম্পাদক, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ (স্বাশিপ), প্রফেসর নেহাল আহমেদ, মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, শামসুন নাহার চাঁপা, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এছাড়াও আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আমরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছি: মেয়র তাপস

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘দিনব্যাপী বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে আমরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছি। গত বৃহস্পতিবারও আমাদের রোগীর সংখ্যা ৭০-এর নিচে চলে এসেছে। কিন্তু সেখানে আমরা কোনো সন্তুষ্টির ঢেকুর নিতে চাই না।

আজ শনিবার দুপুর ১২টায় বাসাবো কালিমন্দির সংলগ্ন এলাকায় ডেঙ্গু রোগ বিস্তাররোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ পরবর্তী গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মেয়র এ মন্তব্য করেন।

তাপস বলেন, ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপেরেশনের ৭৫টা ওয়ার্ডের মধ্যে যেসব ওয়ার্ডে ১০ জনের বেশি রোগী পেয়েছি, সেসব ওয়ার্ডকে আমরা “লাল চিহ্নিত” করেছি। লাল চিহ্নিত মানে “বিপজ্জনক”। সেখানে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এ আশঙ্কা থেকেই আমরা লাল চিহ্নিত করেছি এবং এলাকাবাসীকে সম্পৃক্ত করেছি। বিদ্যালয়, মসজিদ, মাদ্রাসা, বাড়ির মালিক, সকল স্থাপনার মালিক, সকল সামাজিক সংগঠন, রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউটস সবাইকে সম্পৃক্ত করে এই ওয়ার্ডগুলোতে আমরা দিনব্যাপী বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকেলে এডাল্টিসাইডিংসহ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করব। যারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমাদের এই কার্যক্রমে এগিয়ে এসেছে এবং অংশগ্রহণ করেছে আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।

এ কার্যক্রমের লক্ষ্য উল্লেখ করে মেয়র তাপস বলেন, ‘এটা ভরা মৌসুম। এখানো বর্ষা শেষ হয়নি। গতকালও বৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং পানি কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই জমবে। যেহেতু ভাদ্র মাস ভরা মৌসুম সুতরাং মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম আমরা আরও বেগবান করেছি। যেহেতু আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি সেহেতু এই সুযোগে আমরা যদি একদম নির্মূলের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে সামনের দিনে আর বাড়তে পারবে না। আমাদের লক্ষ্য হলো মশক প্রজননের আধার বিনষ্ট করা। আমরা যতই সোর্স রিডাকশন করতে পারব আমাদের কার্যক্রম ততই ফলপ্রসূ হবে। এজন্য জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে আমরা এই কার্যক্রম নিয়েছি।

মার্শাল এগ্রোভেট নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তাপস বলেন, ‘আমরা কারও মাধ্যমে (কীটনাশক) আমদানি করি না। ২০১৯ সালের পর থেকে আমরা সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী উৎপাদনকারীর কাছ হতে সরাসরি আমদানি করি। সে প্রতিষ্ঠানও কিন্তু সরকার কর্তৃক নির্ধারিত। সেখানে সকল অনুমতি যেমন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অনুমতি, কীটনাশক যারা নিয়ন্ত্রণ করেন তাদের অনুমতি নেওয়া রয়েছে এবং আমাদের কীটনাশক কমিটি আমাদের যে কীটনাশক নির্ধারণ করে দেয় এর বাইরে আমরা কোনো কীটনাশক ব্যবহার করি না। আমরা শুধু (আমদানিকৃত কীটনাশকের) মিশ্রণটা উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে করে থাকি। উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে যথাযথভাবে এবং আমাদের নির্ধারিত মূল্যের চাইতে কম মূল্যে তারা কাজ পেয়েছে। আমাদের সঙ্গে তাদের যে চুক্তি এখন পর্যন্ত আমরা সেটির কোনো ব্যত্যয় লক্ষ্য করিনি। সুতরাং অন্য কোথাও ঘটনা ঘটলেও আমাদের এখানে এ ধরনের (ঘটনা ঘটানোর) কোনো সুযোগ নেই।

যথাসময়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জরিপের ফলাফল জানানোর আহ্বান জানিয়ে তাপস আরও বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপের ওপরই নির্ভর করি। প্রাক-মৌসুম যে জরিপ হয়েছে, সে জরিপ অনুযায়ী আমরা ইতোমধ্যে কাজ সম্পন্ন করেছি। এখন মৌসুমের যে জরিপ সেটার জন্য আমরা অপেক্ষায় আছি। এখানে একটি বিষয়, প্রাক-মৌসুম জরিপটা অনেক বিলম্বিত হয়েছিল। আমরা আশা করব যে, ভরা মৌসুমের জরিপটা যেন আমরা যথাসময়ে পায়। তাহলে আমাদের কার্যক্রমটা আরও কার্যকরভাবে নিতে পারব।

এ ছাড়া মেয়র তাপস হাজারীবাগের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এবং কদমতলীর ৫৩ ও ৬০ নম্বর ওয়ার্ডেও ডেঙ্গু রোগ বিস্তাররোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশ নেন।

এ সময় করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক মো. হায়দর আলী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, ২ নম্বর অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা সুয়ে মেন জো, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চিত্তরঞ্জন দাসসহ সংশ্লিষ্ট অঞ্চল ও ওয়ার্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কাউন্সিলররা অংশ নেন।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির(এলডিপি)এর কালো পতাকা মিছিল

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৭জন দেখেছেন

রানা হোসেন ঢাকা:সন আর এই সরকারকে রক্ষা করতে পারবে না: কর্নেল অলি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, এখন সরকারের সামনে একটাই পথ খোলা। তা হলোপদত্যাগ করা, সংসদ বিলুপ্ত করা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। খুব বেশি দেরি করলে এবং অহংকার করে ক্ষমতা আকড়ে রাখার চেষ্টা করলে, দেশ অরাজকতার দিকে যাবে। ওই অবস্থায় নিয়ন্ত্রণ জনগণের হাতে চলে যাবে। তখন যা হওয়ার তাই হবে। সময় থাকতে সতর্ক হোন। প্রশাসন এখন আর আপনাদেরকে রক্ষা করতে পারবে না। চাচা আপন প্রাণ বাঁচা। অংশ নেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি নূরুল আলম তালুকদার, ডক্টর নেয়ামূল বশির, ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল, এডভোকেট এসএম মোরশেদ, অধ্যক্ষ সাকলায়েন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপিকা কারিমা খাতুন, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক এডভোকেট আবুল হাশেম, প্রচার সম্পাদক এডভোকেট নিলু, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, গণতান্ত্রিক কৃষক দলের সভাপতি এবিএম সেলিমসহ প্রমুখ। শুক্রবার রাজধানীর পূর্ব পান্থপথস্থ এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির আয়োজনে গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের পর শুরু হওয়া গণমিছিলটি মালিবাগ মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। অলি আহমদ আরো বলেন আওয়ামী লীগ সরকার আবারও ২০১৪ ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচনের পায়তারা করছে। কিন্তু জনগsণ জেগে উঠেছে, তারা আর ধরনের কোনো নির্বাচন হতে দেবে না।



আরও খবর

হরতাল-অবরোধের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন গয়েশ্বর

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




এনআইডি সেবা ইসি থেকে স্বরাষ্ট্রে নিতে বিল পাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন সেবা নির্বাচন কমিশনের হাত থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিতে ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন বিল, ২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। আজ বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বিলটি পাসের জন্য সংসদে উত্থাপন করেন। বিলের ওপর আনা জনমত যাচাইবাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি শেষে কণ্ঠ বিলটি পাস হয়।

বিলের বিধান অনুযায়ী, আগামীতে জন্মের পর একটি স্বতন্ত্র আইডি নম্বর পাবেন দেশের সব নাগরিক। এ সংক্রান্ত কাজের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে একটি পৃথক ‘নিবন্ধকের কার্যালয়’ স্থাপন ও পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। বিলে এনআইডি সংক্রান্ত অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

গত ৪ সেপ্টেম্বর সংসদে বিলটি উত্থাপন করা হয়। সংসদে উত্থাপিত বিলে বলা হয়েছে, ‘একজন নাগরিককে নিবন্ধক কর্তৃক কেবল একটি জাতীয় পরিচিতি নম্বর প্রদান করা যাইবে, যাহা উক্ত নাগরিকের একক পরিচিতি নম্বর হিসাবে সর্বত্র ব্যবহৃত হইবে। এর অধীন প্রদত্ত জাতীয় পরিচিতি নম্বরের ভিত্তিতে একজন নাগরিককে একটি জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করা হইবে। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, প্রয়োজনীয় তথ্য-সংবলিত একটি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন রেজিস্টার থাকিবে।

বিলে আরও বলা হয়েছে, ‘প্রত্যেক নাগরিক নির্ধারিত পদ্ধতি ও শর্ত সাপেক্ষে, জাতীয় পরিচয়পত্র ও জাতীয় পরিচিতি নম্বর পাইবার অধিকারী হইবেন। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে একজন নিবন্ধক থাকিবে। নিবন্ধক সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হইবে এবং তাহার চাকরির শর্তাদি সরকার কর্তৃক স্থিরিকৃত হইবে। নিবন্ধক জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা, পরিচয়পত্র প্রস্তুতকরণ, বিতরণ ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুষঙ্গিক সব দায়িত্ব পালন করিবে। জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য-উপাত্তের সংশোধনের প্রয়োজন হইলে নাগরিক কর্তৃক প্রদত্ত আবেদনের ভিত্তিতে, নির্ধারিত পদ্ধতিতে ও ফি প্রদান সাপেক্ষে, নিবন্ধক কর্তৃক উহা সংশোধন করা যাইবে।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




কুষ্টিয়ায় মেনস ওয়ার্ল্ডের ৩৭ তম শোরুম এর উদ্বোধন

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৬জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে মেন্স ওয়ার্ল্ডের ৩৭তম শো-রুম একটি অভিজাত পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার ২৭ আগস্ট দুপুর ২ টায় শোরুম উদ্বোধন করেন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া মডেল থানারওসি অপারেশন দীপেন্দ্রনাথ সিংহ,দি চেম্বার অফ কমার্সএর পরিচালক শাকিল কাদেরী,শহিদুল ইসলাম দীপু, আরিফুর রহমান (এজিএম), রায়হানুর রহমান (হেড অফ ব্রান্ড ),রাশেদুল ইসলাম বাদল (অপারেশন হেড),মোহাম্মদ ইউসুফ (আইটি ম্যানেজার), এবং আর এস ফাইম(মটো ব্লগার ও ইউটিউবার )।ম্যানস ওয়ার্ল্ড শোরুম এর ম্যানেজার জানান,ক্রেতাদের বিপুল সাড়া পাওয়া গেছে। দুপুর তিনটা হইতে রাত নয়টা পর্যন্ত একটানা শোরুমে প্রচুর ভিড় ছিল এবং বিক্রি প্রচুর পরিমাণে হয়েছে। আমরা আশাবাদী কুষ্টিয়ার মানুষ মেন্স ওয়ার্ল্ডের পোশাক সামগ্রিক সাদরে গ্রহণ করেছেন।তাই আমরা আনন্দিত আগামীতে আমরা যেন ক্রেতাদের মানসম্মত কাপড় পোশাক আমরা তাদের কাছে তুলে ধরতে পারি এবং কুষ্টিয়াবাসী আমাদের এই মেন্স ওয়ার্ল্ডর পোশাক গ্রহণ করে তাদেরকে সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

আরও খবর