Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০ নেটওয়ার্ক শেয়ারে রবি ও বাংলালিংক-এর যৌথ উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রী চান দেশের সকল মানুষ শান্তি সম্প্রীতিতে এক ছাতার নিচে বাস করবে: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী মেসির ফেরার ম্যাচে মায়ামির নাটকীয় জয় ঢাকাসহ ১০ জেলায় ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু

মাদক ও আটক বাণিজ্যর অভিযোগে গোদাগাড়ী থানার ছয় পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃমাদকের সাথে জড়িত ও আটক বাণিজ্যর অভিযোগে রাজশাহীর গোদাগাড়ী মডেল থানার ছয় পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করা হয়েছে। সোমবার জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে ৫জন দারগা ও একজন কনেস্টবলকে ক্লোজ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।ক্লোজড হওয়া পুলিশ সদস্যরা হচ্ছে,থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) আকরামুজ্জামান, উপ-পরিদর্শক(এসআই)সত্যব্রত,সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)আব্দুল করিম. সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)মঞ্জুরুল ইসলাম, সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)রঞ্জু,ও কনেস্টবল মাহবুব।পুলিশের একটি সূত্র জানায়,রোববার বিকালে পুলিশ সাইফুর রহমান (পিপিএম)গোদাগাড়ী মডেল থানা পরিদর্শনে এসে ক্লোজড হওয়া পুলিশ সদস্যদের অপরাধ সম্পর্কে অবহিত হন। এরপর ফিরে গিয়ে ৬জন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন।গোদাগাড়ী মডেল অফিসার ইনচার্জ(ওসি)আব্দুল মতিন বলেন,৬জন পুলিশ সদস্যকে রাতেই থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। প্রত্যাহার হওয়া ৬জন পুলিশ সদস্য মাদক ব্যবসায়ীদের মাসোয়াহারা নিয়ে সহযোগিতা আটক করে মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগ আছে পুলিশ সুপারের কাছে বলে পুলিশ একটি সূত্র জানায়। রোববার সকালে দিকে চাপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার কোদালকাটি গ্রামের বাদেফুল ইমলামের ছেলে আব্দুস সামাদ নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে ৩ লাখ টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয় এসআই আকরামুজ্জামান। আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে গোদাগাড়ী থানায় গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে।এর আগে ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীর ছেলেকে আটককেরে অভিযোগে রোববার গোদাগাড়ী মডেল থানার প্রেমতলী তদন্ত কেন্দ্রর ৪জন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে করা হয়। প্রত্যাহার হওয়া চার সদস্যরা হলেন,প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রেজাউল করিম, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আনোয়ারুল ইসলাম, কনস্টেবল মো. রেজাউল করিম ও মিলন হোসেন।



আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




বিএনপি সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করেছিল: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের দেশের মানুষ প্রাথমিক যে স্বাস্থ্য সেবা পাবে সেই সুযোগটা বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে আমাদের জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে।

বুধবার (১৫ মে) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘আইসিপিডি থার্টি গ্লোব্যাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলডমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতির পিতার নেওয়া পদক্ষেপ অনুসরণ করে সকলের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে নতুন জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করি। বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর জন্য সারা দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন কাজ শুরু করি। সেই সময় জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচি গ্রহণ করি। নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে আমরা বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করি। নারী শিক্ষা বিস্তার এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে ছিল আমাদের আন্তরিক প্রয়াস।

তিনি বলেন, জাতির পিতার নিদের্শে ’৭৩-৭৮ সাল পর্যন্ত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা হয়। তিনি একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ন্যাশনাল কাউন্সিল কমিশন গঠন করেন। জাতির পিতাকে হত্যা করার পরে এদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর সমস্ত অর্জনগুলো একে একে নষ্ট করে দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে জনগণের বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে পুনরায় সরকার পরিচালনার দায়িত্বে আসার পর আমরা আইসিপিডি প্রোগ্রাম অব অ্যাকশনের ১৫টি মূলনীতি বাস্তবায়নে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি ২০১২ প্রণয়ন করি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মাতৃ মৃত্যু ও নবজাতক মৃত্যুহার হ্রাস, মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা, শিশু ও কিশোর-কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদানে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করি। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়া কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প আবারও চালু করি। বর্তমানে সারাদেশে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে। এগুলোর মাধ্যমে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসেবাসহ ৩০টি অতি প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় তিন হাজার ক্লিনিকে স্কিলড বার্থ অ্যাটেনডেন্স সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীন ৩ হাজার ২৯০টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র বা পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক হতে মা, শিশু ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২০০টি কেন্দ্র থেকে সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক প্রসব সেবা প্রদান করা হচ্ছে। প্রসূতি সেবা প্রদানের জন্য এসব কেন্দ্রে ৪ জন করে ধাত্রী নিয়োগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমি ৩০ হাজার ধাত্রী নিয়োগের অঙ্গীকার করেছিলাম। এর ধারাবাহিকতায় আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ২০ হাজার ধাত্রী নিয়োগ করা সম্ভব হবে বলে আমি আশা করি। মাতৃ স্বাস্থ্য সেবায় জরুরি প্রসূতি সেবা নিশ্চিত করতে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু করা হয়েছে। ‘মা টেলিহেলথ সার্ভিস’-এর মাধ্যমে প্রসূতি মায়ের গর্ভকালীন ও প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদানের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মা ও শিশুর পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশের জন্য ‘মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১৩ লাখ উপকারভোগীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।


আরও খবর



হাসপাতালগুলোকে যে নির্দেশ দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তীব্র দাবদাহের কারণে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

রোববার (২১ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক সভা শেষে তিনি এ নির্দেশনার কথা জানান।

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দাবদাহের কারণে কোল্ড কেস (যাদের এখন ভর্তি হওয়ার দরকার নেই) রোগীদের এ মুহূর্তে হাসপাতালে ভর্তি না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া বাচ্চা ও বয়স্কদেরকে প্রয়োজন ছাড়া বাসার বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দেন ডা. সামন্ত লাল সেন। সেইসঙ্গে হাসপাতালগুলোকে প্রতিকূল পরিবেশের জন্য প্রস্তুত রাখতে বলেছেন তিনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, পরিস্থিতি বুঝে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হবে। কারণ আমরা বাচ্চাদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলবো না।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এর স্ত্রী  ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরা (৫৫)’ কে হত্যাকারী বিবেকানন্দ ত্রিপুরাকে মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার ( ১৭ মে) দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে প্রেসব্রিফিং এ খাগড়াছড়ি  পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম বার মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন ও আসামী গ্রেফতার এর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহত ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরা (৫৫)  লুণ্ঠিত স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ঘটনার দিন রাত ৮টার দিকে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরা মোবাইল চার্জ দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বিবেকানন্দ ত্রিপুরার সাথে দেখা হয়। এ সময় ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরা গলায় স্বর্ণের চেইন ও কানে স্বর্ণের দুল দেখতে দেখে বিবেকানন্দ ত্রিপুরা উক্ত স্বর্ণের জিনিসগুলো ছিনিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করে। বিবেকানন্দ ত্রিপুরা সাথে কথা বলতে বলতে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার স্বর্ণের জিনিসগুলো ছিনিয়ে নিয়ে তাকে হত্যা করে।

১২ মে বিবেকানন্দ ত্রিপুরা ছিনিয়ে নেওয়া স্বর্ণালংকার গুলো খাগড়াছড়ি বাজারের একটি স্বর্ণালংকারের দোকানে নিজের স্ত্রীর স্বর্ণালংকার বলে বন্ধক রাখে। পরবর্তীতে খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি সীমান্ত ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা কালে গ্রেফতার করা হয় এবং বিবেকানন্দ ত্রিপুরার স্বীকারোক্তি স্বর্ণালংকারগুলো উদ্ধার করা হয়।

দ্রুততম সময়ে হত্যাকারীকে আটক করায় পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভিকটিমের স্বামী দ্রোন চার্য ত্রিপুরা। অতি-শীঘ্রই ন্যক্কারজনক এ হত্যাকাণ্ডের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান তিনি।

খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) জানান, জুয়া খেলে ঋণগ্রস্ত হয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়েছিলেন বিবেকানন্দ ত্রিপুরা। গত ১১ মে সন্ধ্যায় ভাইবোনছড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান দ্রোন চার্য ত্রিপুরা স্ত্রী ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরা পাশের বাড়িতে মোবাইল ফোন চার্জ দিতে গিয়ে নিখোঁজ হন। ১৫ মে কলা বিল পাড়ার সেগুন বাগান এলাকা থেকে তার হাত, পা বাধা ও অর্ধ-পচন মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ১৫ মে ভিকটিমের স্বামী দ্রোন চার্য ত্রিপুরা অজ্ঞাতনামা আসামীর বিরুদ্ধে খাগড়াছড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন।মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন ও আসামীকে গ্রেফতার করা হয়।

আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




কনডেম সেল নিয়ে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আসামিদের কনডেম সেলে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে বন্দি রাখা যাবে না বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করবে।

এর আগে সোমবার (১৩ মে) মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।

রায়ে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে রায়ে। তবে, বিশেষ কারণে (স্বাস্থ্যগত কারণ, সংক্রামক রোগ) কোনো ব্যক্তিকে নির্জন কক্ষে রাখতে পারবে কারা কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপস্থিতিতে শুনানি হতে হবে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এমএমজি সারোয়ার পায়েল, নাসিম ইসলাম রাজু।


আরও খবর



ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক ব্যাটারি চালিত রিক্সা চালকদের ব্রিফিং

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৮২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের  শৃঙ্খলা আনয়নের পাশাপাশি  যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে টিম ট্রাফিক ডিএমপি। ঢাকা শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং দুর্ঘটনার অন্যতম একটি কারণ মূল সড়কের ব্যাটারি রিকশা। সীমিত সংখ্যক ট্রাফিক সদস্য দিয়ে বিশাল সংখ্যক ব্যাটারি রিকশাকে মূল সড়কে আসতে প্রতিহত করা কষ্টসাধ্য বিষয়। তাছাড়া ব্যাটারি রিক্সা মোটরযান না হওয়ায় এবং সড়ক পরিবহন  আইন প্রয়োগের আওতাভুক্ত না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভবপর নয়। তাই ব্যাটারী রিকশাকে মূল সড়কে এসে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি তাদের চালকদের মধ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টিসহ প্রচারণা ও ব্রিফিং করে যাচ্ছে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ। 

এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ ইমামের নেতৃত্বে ও এডিসি (ট্রাফিক ওয়ারী) সুলতানা ইশরাত জাহানের তদারকিতে কাজ করছেন এসি (ট্রাফিক যাত্রাবাড়ী জোন) তানজিল আহমেদ। 

শুক্রবার ১০ মে তানজিল আহমেদ সঙ্গীয় টিআই মাহমুদসহ  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক সচেতনতা/নির্দেশনামূলক ব্যানার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন। যাত্রাবাড়ী মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের গুরুত্বপূর্ণ ধোলাইপার গোল চত্তরে মহাসড়কে রিক্সা/ব্যাটারী চালিত রিক্সা চলাচল ও পারাপার নিরুৎসাহিত করতে চালক ও জনগণের মধ্যে সচেতনামূলকমূলক ব্রিফিং করা হয়। পর্যায়ক্রমে এটা আরো বৃদ্ধি করা হবে বলে ডিসি (ট্রাফিক ওয়ারী) জানান।


আরও খবর