Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত পাইলটসহ অন্তত নিহত ১২

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৩৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ব্রাজিলের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অ্যাক্রে প্রদেশে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

অ্যাক্রের প্রাদেশিক সরকারের এক বিবৃতিতে জানায়, একক ইঞ্জিনের সেসনা ক্যারাভান এই উড়োজাহাজটি রিও ব্র্যাঙ্কো বিমানবন্দরের কাছে বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় ১০ যাত্রী এবং সেই সঙ্গে পাইলট ও কোপাইলট সবাই ঘটনাস্থলে মারা যান। ১০ যাত্রীর মধ্যে ৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক এবং একজন শিশু ছিল।

বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়ার পর উড়োজাহাজে আগুন ধরে যায় এবং সেটি পেরু ও বলিভিয়ার সীমান্তবর্তী ব্রাজিলের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি বনেও আগুনের সৃষ্টি করে।

দুই মাসের মধ্যে ব্রাজিলে পর পর দুটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটল। গত সেপ্টেম্বরে অ্যামাজনস প্রদেশে একটি ছোট জেট বিমান বিধ্বস্ত হলে ১৪ জন নিহত হয়।

সূত্র: খবর আলজাজিরা


আরও খবর



পুলিশের ইউনিফর্ম আমার কাছে পবিত্র আমানত--সার্জেন্ট মাসুদ রহিম

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃডেমরা ট্রাফিক জোনে কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট মাসুদ রহিম বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যদের জন্য একটি প্রেরণার বাতিঘর বললে হয়তো বা ভুল হবে না। ট্রাফিক পুলিশের এই  অফিসার বর্তমানে ডিএমপির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মাতুয়াইল ইউলুপ এলাকায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সড়ক নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তার মেধা, যোগ্যতা, সাহসীকতা ও দক্ষতা সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।সততাও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থেকে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে পুলিশ বাহিনীর মুখ উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছেন।পেশাদারি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতায় স্বপ্রনোদিত হয়েও কাজ করতে দেখা যায় তাকে। রাস্তা পারাপারে পথচারীদের সার্বিক সহযোগিতা, বয়স্ক ও নারী শিশুদের সড়ক পারাপারে সহায়তা করতেও দেখা গেছে তাকে। মানুষকে ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে থাকেন সার্জেন্ট মাসুদ রহিম। রাস্তায় অবৈধ পার্কিং রোধে চালক হেলপারদের সচেতন করতে ও ট্রাফিক আইন মেনে চলতে কাজ করেন সবসময়।চাকুরী জীবনের প্রতিটি ধাপে কঠোর পরিশ্রম আর নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে সফলতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন তিনি।

তিনি ডিএমপি ওয়ারী ট্রাফিক বিভাগের ডেমরা জোনের পুলিশ সার্জেন্ট হিসেবে সফলতার মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করে সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণনে রেখেছেন। তার কর্মকালীন সময়ে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সড়কে দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। তার সার্বক্ষনিক দ্বায়িত্বপালন ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে সড়কে বিশৃঙ্খলা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং সড়ক আইন ভঙ্গ কারীদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে  তিনি রেখেছেন পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর।মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও পারিবারিক নানা সমস্যার সম্মুখিন হলেও কখনোই পিছু পা হননি তিনি। একশ্রেণীর অসংবেদনশীলতা ক্রমান্বয়েই এই সমস্যা গুলো প্রকট করলেও দমাতে পারেননি তাকে। 

বর্তমান প্রচন্ড দাবদাহে রোদে পুড়ে প্রতিকূল পরিবেশেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষভাবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখছেন সার্জেন মাসুদ রহিম।

কখনো ক্লান্ত হন কিনা? জিজ্ঞেস করলে হাসি মুখে জবাব দেন “যতদিন বেঁচে আছি মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই, পুলিশের ইউনিফর্ম আমার অহংকার"।

মাসুদ রহিম  একজন নির্ভীক মানবিক পুলিশ অফিসার, বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব তিনি। সৎ, পরিশ্রমী ও নিষ্ঠার সাথে দেশের একজন সেবক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কখনোই কুসুমাস্তীর্ন ছিলো না এই কর্মবীর এই পুলিশ অফিসারের পথচলা। বাঁধা এসেছে বারংবার তবে অদম্য মনোবলে জয় করেছেন সকল বাঁধার দেয়াল।

তিনি আরো বলেন কর্মক্ষেত্রে, পেশাগত দায়িত্বকে সর্বোচ্চ সম্মান ও ভালোবাসার জায়গায় অধিষ্ঠিত রেখেছি।  কাজের স্বীকৃতি থাকুক বা না থাকুক কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আরো অনেক দূর যেতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগীতায় বহুদূর এগিয়ে যেতে চান তিনি।পুলিশের পেশায় যোগদানের পর  ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।


আরও খবর



আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া জরাজীর্ণ ঘরেই দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে রেজাউল

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৫জন দেখেছেন

Image
আক্কেলপুর(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়িতেই পরিবারের সদস্য নিয়ে কষ্টে বসবাস করছেন দিনমজুর রেজাউল করিম। গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে তার বসতবাড়িতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে তার ঘরের টিনের ছাউনি, কিছু আসবাবপত্র পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া ঘর পুনরায় সংস্কার করা তার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এ কারনে তিনি আর্থিক সহযোগীতা প্রত্যাশা করেছেন।

রোববার সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, দিনমুজর রেজাউলের ঘরের মাটির তালা কয়লায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে। টিনের ছাউনি আগুনে পুড়ে ফায়ার সার্ভিসের পানির চাপে ঘরের চারদিকে এলোমেলো পরে রয়েছে। বাড়ির ভিতর ও বাহিরে রাখা আছে আগুনে পুড়ে যাওয়া আসবাবপত্র, টিন ও অন্যান্য তৈজসপত্র। বাড়ির দুটি কক্ষে গাদাগাদি করে রাখা আছে বেঁচে যাওয়া অন্যান্য আসবাবপত্র।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ্য ওই বাড়িতেই পরিবারের দুই মেয়ে, দুই নাতি ও রেজাউল দম্পতির বসবাস। ওই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি দিনমজুর রেজাউল হওয়াই তাদের পক্ষে ওই বাড়িটি মেরামত করা সম্ভব হয়নি। একারণে ঘরের উপরে ছাউনি না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে প্রচন্ড তাপদাহে কষ্ট করে সেখানেই অবস্থান করছেন তারা। যে কোন সময় ঝড় বা বৃষ্টি হলে পরিবারটি পরতে পারে মহা বিপদে। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে দিনমজুর রেজাউলের বাড়িতে গোয়াল ঘরে চুলার কয়লার আগুন থেকে আগুনের সূত্র পাত হয়। মূহুর্তের মধ্যে সাড়া বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে তার বাড়ির টিনের চালা, ঘরের মাটির তালাতে রাখা খরকুটো সহ অন্যান্য কিছু আসবাব পুড়ে যায়। খবর পেয়ে আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনা স্থলে পৌঁছে পৌনে এক ঘন্টা ব্যাপী প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এ ঘটনায় ওই পরিবারের আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।

দিনমজুর রেজাউল করিম বলেন, এনজিও থেকে কিস্তির টাকা নিয়ে আমার বাড়ির টিনের ছাউনী দিয়েছিলাম। কিস্তি পরিশোধের আগেই আগুনে পুড়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে। পোড়া বাড়িতেই প্রচন্ড গরমের মধ্যে পরিবার নিয়ে আছি। বর্তমানে এটা ছাড়া আমার থাকার মতো কোন পথ নাই। আমি অন্যের বাড়িতে কামলা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি। এখন আমার অন্যের সহযোগীতা প্রয়োজন।

আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার আব্দুল কাদের বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌনে এক ঘন্টা প্রচেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রন করা হয়। গোয়াল ঘরের পাশের চুলার জ¦লন্ত কয়লার আগুন থেকে অগ্নিকান্ড ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।পৌর মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী বলেন, দিনমজুর রেজাউলকে পৌরসভার পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য করা হবে। তার বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

আরও খবর



আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করে ফসল বিনষ্ট: কৃষক সর্বশান্ত!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১২৫জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৩নং খানপুর ইউনিয়নের রতনপুর দলদলিয়া গ্রামের দক্ষিণ পাশে এক কৃষকের আড়াই বিঘা বোরো জমির ধান গাছে প্রতিপক্ষরা আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করায় ধান গাছের পাতা পুড়ে খেত বিনষ্ট হয়েছে। এতে ঐ কৃষক পরিবার সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন।

অভিযোগে সুত্রে জানা যায়,বিরামপুর উপজেলার টাটকপুর গ্রামের মৃত দানেজ আলীর ছেলে আব্দুস সালাম জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান চাষ করে। ধান প্রায় পাকার পর্যায়ে। ইতিমধ্যে পূর্ব শশ্রুতার জের ধরে দলদলিয়া কুর্শাখালী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে বুলবুল হোসেন’সহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জন গত ১৮ এপ্রিল রাতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে সমুলে বিনষ্ট করে দিয়েছে।  গত ২১ এপ্রিল রাতে বিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটও অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, দ্রুত সময়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এটি একটি জঘন্নতম অপরাধ।

৩নং খানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন পাহান বলেন, বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে বোরো ধানক্ষে নষ্ট করেছে। জানতে পেরে কৃষকের ধানক্ষেত পরিদর্শন করেন। তিনি অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।এসময় খানপুর কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।

বিরামপুর থানার উপ-পরিদর্শক এসআই তুহিন বাবু জানান, জমির বোরো খেত নষ্ট করে দুর্বৃত্তরা অমানবিক কাজ করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর

মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




সি‌লেটের ছিনতাইকৃত আঙ্গুর মালামাল ছাতক থে‌কে উদ্ধার ক‌রে‌ছে পু‌লিশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯১জন দেখেছেন

Image

আনোয়ার হো‌সেন র‌নি ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতি‌নি‌ধি:সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের জালালাবাদ থানার তেমু‌খি এলাকা থে‌কে সি‌লেট সুনামগঞ্জ সড়কের পিক-আপ ভর্তি ৪ শত ৩৯ ক‌্যা‌রেট আঙ্গুর ফলের চালক-কে অস্ত্রের মু‌খে জি‌ন্মি ক‌রে ছাত্রলীগ প‌রিচয় দি‌য়ে ছিনতাইয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনায় সুনামগঞ্জ সি‌লেট শহর জু‌ড়েই ব‌্যাপক আলোড়ন সৃু‌ষ্টি হ‌য়ে‌ছে।

এ ঘটনার গত শ‌নিবার রাত সা‌ড়ে ১২ টায় গোপন সংবাদ পে‌য়ে সি‌লেট সুনাসগঞ্জ সড়‌কে গোবিন্দগঞ্জ এলাকার সি‌লেট জালালাবাদ থানার এ এস‌পি কামরুল ইসলাম ও ও‌সি মিজানুর রহমা‌নের নেতৃ‌ত্বে গো‌বিন্দগঞ্জ ট্রা‌ফিক মতলিবের গোদামে সাড়াশি অভিযান চালানো হয়। 

এ সময় তার গোদাম থে‌কে  ছিনতাইকৃত দুই শত ২৭ ক‌্যা‌রেট আঙ্গুর ফল মালামাল উদ্ধার ক‌রে‌ছে পু‌লিশ। পু‌লিশ টের পে‌য়ে আড়ৎদার মত‌লিব গোদাম ছে‌ড়ে পা‌লি‌য়ে যায়।

পু‌লিশ জানায়, মতলিব ও সোহেল ও তেমুখি থেকে রাজা নামের এক লোকের কাছ থেকে নিয়ে আসেন গো‌বিন্দগঞ্জ এলাকার । এসময় চালক ছিল মাহিন তার বাড়ী বিশ্বনা‌থে থানার লামাকাজী এলাকায়।

এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্প‌তিবার রা‌তে  জালালাবাদ থানাধীন সি‌লেট সুনামগঞ্জ সড়‌কের

তেমুখী এলাকা থেকে  ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘ‌টে। এ সময় ছিনতাইকৃত ২শত ২৭  ক‌্যা‌রেট আঙ্গুর  উদ্ধার কর‌লে ও ঘটনার স‌ঙ্গে জড়িতদের কাউকে গ্রেপ্তার কর‌তে পা‌রে‌নি পু‌লিশ। এ ঘটনায় ছিনতাইয়ের শিকার পিক-আপের চালকরা । এ ঘটনায় ১০/১২ জনকে আসামি করে জালালাবাদ থানায় একখানা লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।

ছাতক থে‌কে কাচা মালামাল ভর্তি গাড়ি সি‌লেট সুনামগঞ্জ সড়‌কের  বিভিন্ন স্থানে গা‌ড়ি আট‌কি‌য়ে ছাত্রলীগ নামধারী সি‌ন্ডি‌কেট প্রায় সময়ই চালক-কে মারধর করে গাড়ি থেকে দফায় দফায় মালামাল ছিনতাইয়ের একা‌ধিক চাদাবা‌জির ঘটনা ঘটেছে।

সরকার দলীয় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু কতিপয় নেতাকর্মী এ সমস্ত ঘটনায় জড়িত। তবে তাদের শেল্টারদাতা হিসেবে নেপথ্যে রয়েছেন এই দলের কিছু ‘রাঘব বোয়াল’ এমনকি এই তালিকায় বাদ যাননি হাতে গোনা কয়েকজন জনপ্রতিনিধিও।

ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের স্থানীয় পর্যায়ের শ্রমিক নেতাদের অভিযোগ- এরকম ঘটনা আজ নতুন নয়। দিনের আলো শেষে অন্ধকার নেমে আসলেই ছাত্রলীগ প‌রিচয় দি‌য়ে এক‌টি সি‌ন্ডি‌কেট চত্রু সড়‌কে ব‌সে থা‌কে।

এব‌্যাপা‌রে জালালাবাদ থানার ও‌সি মিজানুর রহমান মিজান এঘটনার সত‌্যতা নি‌শ্চিত ব‌লেন, তদন্তক্রমে ঘটনার সাথে জড়িত কয়েকজন ছিনতাইকারীর পরিচয় সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ এবং তাদের গ্রেপ্তারে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চল‌ছে।


আরও খবর



টেকনো নিয়ে এলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সমৃদ্ধ স্মার্টফোন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১২৩জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:গ্লোবাল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড টেকনো সম্প্রতি লঞ্চ করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন অপারেটিং সিস্টেম (এআইওএস)। বাংলাদেশের সহ বিশ্বব্যাপি মোবাইল ফোন প্রযুক্তির উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। বিশ্বের অনেক নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই এআই প্রযুক্তি তাদের স্মার্টফোনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় টেকনো তাদের সাম্প্রতিক সংযোজনে এআই প্রয়োগ নিশ্চিত করে প্রযুক্তি এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতার উন্নয়নে তাদের প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে।

এআই চালিত সিস্টেমের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক বিপ্লব আনয়নের প্রচেষ্টা নিয়ে টেকনোর ডিরেক্টর অব ইঞ্জিনিয়ার, জুড ইউর অধীনে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রচলিত মোবাইল ডিভাইস এবং আধুনিক এআই সক্ষমতার সমন্বয় ঘটিয়ে টেকনোর নতুন এই এআইওএসটি আরো অধিক সুবিধা এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতা বর্ধিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গুগল এবং মিডিয়াটেকের মতো ইন্ড্রাস্ট্রি প্রতিনিধিদের সাথে কৌশলগত সমন্বয় নিশ্চিত করে মোবাইল ব্যবহার অভিজ্ঞতার প্রতিটি স্তরে শীর্ষ পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুপ্রবেশ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে টেকনো। প্রতিষ্ঠান গুলোর সাথে টেকনোর এই পার্টনারশিপ সুনিশ্চিত করেছে টেকনোর মোবাইল সেট গুলোতে গুগল এআই সুটসের উপস্থিতি যাতে আরো রয়েছে গুগল জেমিনি, ডুয়েট এআই, এবং জিমেইল এআই সুবিধা। এই ফিচার গুলো মোবাইল ফোন ব্যবহারকে করবে আরো সৃজনশীল এবং সুদক্ষ।

সম্প্রতি বাজারে আসা স্পার্ক ২০ প্রো প্লাস স্মার্টফোনটি টেকনোর এআই উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার একটি সফল উদাহরণ।প্রতিষ্ঠানটির এই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ধারণক্ষমতা সক্ষম আল্ট্রা সেনসিং মেইন ক্যামেরা এবং শক্তিশালী হেলিয়ো জি৯৯ আল্টিমেট প্রসেসর চিপসেট। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সমৃদ্ধ অরোরা ইঞ্জিন ২.০ এবং ডারউইন ইঞ্জিন ২.০ ফিচার গুলো ফোনের পারফরমেন্সকে করবো আরো সুচারু এবং গেমিং অভিজ্ঞতাকে করবে আরো নির্বিঘ্ন। এছাড়াও টেকনোর এই স্মার্টফোনটিতে রয়েছে এআই ওয়ালপেপার ফিচার। ব্যবহারকারী নিজে টেক্সট কমান্ড বা নির্দেশনা দিয়ে নিজের পছন্দমতো ওয়ালপেপার জেনারেট করে নিতে পারেন। টেকনোর এই স্মার্টফোনটি বর্তমানে বাংলাদেশেও পাওয়া যাচ্ছে যা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুন্দর।টেকনোর এআই উদ্যোগটি শুধু হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনেই সীমাবদ্ধ থাকে নাই। এতে রয়েছে বহু ভাষা সমৃদ্ধ ‘এলা’ নামক একটি ব্যক্তিগত এআই এসিস্টেন্ট সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরো বেশি সুদক্ষ করে এবং অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করে৷। বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য এই সিস্টেমটি নিশ্চিত করে পরিপূর্ণ সহায়তা এবং বর্ধিত দক্ষতার।

টেকনোর এআই ইকোসিস্টেমে অন্যতম একটি আকর্ষন হলো এর উদ্ভাবনী ফটোগ্রাফি ফিচারসমূহ। এআই পোট্রেইট ইনহ্যানসার এবং এআই ইরেজার ফিচার গুলো ফটোগ্রাফির নান্দনিক ধারণাকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করেছে। ব্যবহারকারীদের বৈচিত্র্যময় চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে এই ফিচার গুলো যেকোনো স্থানে নিশ্চিত করে উচ্চ কোয়ালিটির ছবি এবং ভিডিও ধারণ।

উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষের বিকাশে টেকনোর অবদান স্মার্ট জীবনের ভবিষ্যতকে প্রতিনয়ত প্রভাবিত করে আসছে।টেকনোর এই যাত্রায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংযোজন ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুদক্ষ করে ডিজিটাল ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার উন্মোচন করবে।


আরও খবর