Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

চারাগাঁও সীমান্ত দিয়ে সিমেন্ট ও কয়লা পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া-সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:চোরাচালানের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার চারাগাঁও সীমান্তের একাধিক পয়েন্ট দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ কয়লা পাচাঁরসহ দেশীয় সিমেন্ট ভারতে পাচাঁর করা হয়েছে বলে খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার চারাগাঁও সীমান্তের লালঘাট ও বাঁশতলা এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী একাধিক মামলার আসামী বাবুল মিয়া বিজিবির নাম ভাংগিয় প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) অবৈধ কয়লা থেকে ৪০টাকা করে চাঁদা নিয়ে প্রায় ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন আব্দুর রাজ্জাকের বাড়িতে মজুত করে। এছাড়াও বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন ডালিম মিয়া, নজির মিয়া, মঙ্গল মিয়াসহ আরো একাধিক বাড়িতে আরো ২শ মেঃটন অবৈধ কয়লা মজুত করা হয়েছে। এদিকে গতকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত দেড়টার সময় চারাগাঁও এলসি পয়েন্টে সংলগ্ন পাহাড়ী ছড়া দিয়ে একই ভাবে চাঁদা নিয়ে চোরাকারবারী সুহেল মিয়া ৬০বস্তা, আনোয়ার হোসেন বাবলু ৫০বস্তা ও নবু মিয়া ৪০বস্তা সিমেন্ট ভারতে পাচাঁর করে এবং রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে ২শ মেঃটন কয়লা  তারা পাচাঁর করে। পরে পাচাঁরকৃত অবৈধ কয়লা সীমান্তের লাবিয়া বেগম, সুজন মিয়া ও সোহেল মিয়াসহ আারো একাধিক বাড়িতে মজুত করে। অন্যদিকে এই সীমান্তের কলাগাঁও, জঙ্গলবাড়ি ও লামাকাটা এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, রিপন মিয়া, সাইফুল মিয়া ও লেংড়া জামালগং ভারত থেকে কয়লা, চুনাপাথর, সুপারী, চিনি, পেয়াজ, গরু, ইয়াবা, মদ ও গাঁজাসহ বিভিন্ন মালামাল পাচাঁর করলেও কেউ কোন পদক্ষেপ নেয়না।

একারণে সোর্স ও তাদের গডফাদার তোতলা আজাদ গত ৩ বছরে হয়েগেছে কোটিপতি। তারা পাচাঁরকৃত প্রতিবস্তা কয়লা থেকে ৪০টাকা, প্রতিবস্তা পেয়াজ ও চিনি থেকে ১শ টাকা, ১টন চুনাপাথর থেকে ৫শ টাকা, প্রতি গরু থেকে ২হাজার টাকাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য থেকে বিভিন্ন হারে চাঁদা উত্তোলন করে বিজিবির নাম ভাংগিয়ে। শুধু তাই নয়, সাংবাদিক ও পুলিশের নাম ভাংগিয়েও লাখলাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করে সোর্স ও তাদের গডফাদার।

এব্যাপারে চারাগাঁও বিজিবি ক্যাম্পের ভিআইপির দায়িত্বে থাকা শামীম বলেন- সীমান্ত চোরাচালানের বিষয়ে ক্যাম্প কমান্ডারের সাথে কথা বলুন, এব্যাপারে আমি কিছু করতে পারবনা। এই ক্যাম্পের কমান্ডার সিদ্দিক এর সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬১৩১২৬) নাম্বারে কয়েক বার ফোন করার পর, তিনি ফোন রিসিভ না করে ব্লক করে দেয়। এবিষয়ে জানাতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করার পর তিনিও ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



ইবি বিজনেস ক্লাবের সভাপতি নাজিম, সম্পাদক রাফায়েল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image
সাব্বির খান, ইবি প্রতিনিধি:ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিজনেস ক্লাবের নবগঠিত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯- ২০ শিক্ষাবর্ষের নাজিম হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের রাফায়েল আহমেদ অংকনকে মনোনীত করা হয়েছে। 

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এ বিষয়ে নবগঠিত কমিটির সভাপতি নাজিম হোসেন বলেন, ক্লাবের যে উদ্দেশ্য প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট, কর্পোরেট গ্রুমিং ইত্যাদিসহ ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ চলমান সাফল্য ধরে রেখে গবেষণা ও শিক্ষায় সকল বিভাগকে এগিয়ে নিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। খুব দ্রুত একটি বিজনেস কম্পিটিশন ও ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করার ইচ্ছে আছে।'

আরও খবর



জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় প্রায় ২২ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। 
সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। 

দন্ডপ্রাপ্ত সকলের বাড়ির জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামে। এদের মধ্যে দুইজন পলাতক রয়েছেন। 

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে পূর্ব শত্রুতার জেড় ধরে আসামী আলামের বাড়িতে ধরে নিয়ে যায় অন্যান্য আসামীরা। এরপর সেখানে আটকে রেখে তাকে নির্মমভাবে বিভিন্ন অস্ত্র দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারপিট করে ও পা দিয়ে বুকে ও পেটে খুচিয়ে খুচিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন। 

সিংকঃ এ্যাড. নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), জজ কোর্ট, জয়পুরহাট।

আরও খবর



সিরাজগঞ্জে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক কর্মশালা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:"শিক্ষা - ধর্ম সম্প্রীতি মশিগশি মূলনীতি " এই পতিপাদ্য শ্লোগানকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক কর্মশালা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর সংলগ্ন অফিসার্স ক্লাবে জেলা প্রশাসন ও মন্দির ভিত্তিকশিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম সিরাজগঞ্জের আয়োজনে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা শীর্ষক সিরাজগঞ্জ জেলা কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ট্রাস্টি হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা স্ত্রী স্বপন কুমার রায় এর সভাপতিত্বে শুরতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক মোঃ জাকির হোসেন রানা। 

উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন ও কর্মশালা দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে  বক্তব্য রাখেন,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) গনপতি রায়, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি, উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা রোজিনা আক্তার, কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট বিমল কুমার দাস,সিরাজগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সন্তোষ কুমার কানু, সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট সুকুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক নোটারিয়ান নরেশ চন্দ্র ভৌমিক সহ  অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্দির ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ, পাবনা,বগুড়া,জয়পুরহাট জেলার সহকারী প্রকল্প পরিচালক এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকা,প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ।

উল্লেখ্য: মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন একটি প্রকল্প। প্রাক-প্রাথমিক এবং বয়স্ক শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা প্রকল্পের প্রধান কাজ। এছাড়া নিরক্ষরতা দূরীকরণে, বিদ্যালয়ে গমনোপযোগী ১০০% শিশুকে বিদ্যালয়ে ভর্তিতে এবং ঝড়ে পড়া রোধ করতে প্রকল্পটি কাজ করছে। টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট অর্জন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং সরকারের ‘ভিশন-২০২১’ বাস্তব রূপায়নে প্রকল্পটি কার্যকর ভূদিনব্যপী কর্মশালায় 
কিভাবে নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

আরও খবর



জুয়া খেলার অপরাধে ২৭ জনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:জুয়া খেলার অপরাধে  ২৭জনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ।  মঙ্গলবার  রাতে মিরপুর ১৩ নং কালভার্ট সংলগ্ন ময়লা ডাস্টবিনের পাশে সোহেলের রিক্সার গ্যারেজ হতে ১৪ জন এবং মিরপুর ১৩ আয়নাবিবি মসজিদের পাশে সাংবাদিকের গ্যারেজ হতে ১৩ জনসহ মোট ২৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান এ তথ্য জানান। 

কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  আমরা জানতে পারি দুটি জায়গায়  অবৈধভাবে জুয়া খেলা হয়। শোনা মাত্রই আমি পুলিশ  পাঠিয়ে তাদের গ্রেফতার করি।  

কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান জানান, ওসি স্যার বলা মাত্রই মিরপুর ১৩ নং কালভার্ট সংলগ্ন ময়লা ডাস্টবিনের পাশে সোহেলের রিক্সার গ্যারেজে অভিযান চালায় সেখান থেকে   ১৪ জন এবং মিরপুর ১৩ আয়নাবিবি মসজিদের পাশে সাংবাদিকের গ্যারেজ হতে ১৩ জনসহ মোট ২৭ জনকে গ্রেফতার করি । পরবর্তীতে আমরা তাদের  বিজ্ঞ  আদালতে প্রেরণ করি।

আরও খবর



দেশে গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার চালু করল হায়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৫৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে “হায়ার গ্রুপ গ্লোবাল লিডিং ডিজিটাল সার্ভিস সিস্টেম গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার (জিসিসি)” প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে গ্লোবালি সেরা অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হায়ার।বুধবার (১৭ এপ্রিল) গুলশান এভিনিউয়ের হায়ার বাংলাদেশ কর্পোরেট অফিসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই কাস্টমার কেয়ারের উদ্বোধন করা হয়।

জিসিসি হচ্ছে হায়ার গ্রুপের সবচেয়ে উন্নত গ্লোবাল ইন্টেলিজেন্ট ইন্টারেক্টিভ সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম, যা বিশ্বব্যাপী অগ্রণী ডিজিটালাইজড সিস্টেম। জিসিসি চালু হওয়ার পর, হায়ারের গ্রাহকরা ফোন, ইমেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মতো একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে সহজেই পরিষেবা পেতে পারেন। হায়ার সার্ভিস টিম অন-সাইট সার্ভিস টেকনিশিয়ানদের জন্য আরও ভালো প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষ এবং প্রতিক্রিয়াশীল পরিষেবা প্রদান করবে, ফলে প্রযুক্তিবিদরা হায়ার গ্রাহকদের আরও দ্রুত ও দক্ষভাবে পেশাগতভাবে পরিষেবা দিতে  সক্ষম হবে। জিসিসি সিস্টেম পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়াটিকে আরও স্বচ্ছ এবং দৃশ্যমান করে তুলবে, গ্রাহক অভিযোগের পুরো প্রক্রিয়াটি ট্র্যাক করতে এবং সন্তুষ্টি না হওয়া পর্যন্ত রিয়েল টাইমে আপডেট পেতে পারেন।জিসিসি সিস্টেম চালু করে বিশ্বের অনেক দেশে হায়ার গ্লোবালের সেরা গ্রাহক সমাধান হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হায়ার ইন্ডিয়া, হায়ার পাকিস্তান, হায়ার থাইল্যান্ড এবং আরো অনেক দেশে। সেরা পরিষেবার অভিজ্ঞতা এবং সর্বোত্তম প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার লক্ষ্যে এবার হায়ার বাংলাদেশে জিসিসি চালু করাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

হায়ার গ্রুপ ওভারসিজ সার্ভিসের জেনারেল ম্যানেজার মিঃ ওয়াং ইয়ান তার বক্তিতায় বলেন, জিসিসি প্রকল্প হায়ারের পরিষেবার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ এবং পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বিদেশে প্রায় বিশ বছরের উন্নয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, হায়ার ব্যবহারকারীদের দ্রুত এবং উচ্চ-মানের পরিষেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ৫০ টিরও বেশি দেশে স্থানীয় বিক্রয়োত্তর পরিষেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য পরিষেবাটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টাচপয়েন্ট এবং গ্রাহকদেরও হায়ার-এর যত্নের অভিজ্ঞতা  নেওয়ার একটি সুযোগ৷

হায়ার বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিএমডি মিঃ ওয়াং শিয়াংজিন তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের কোম্পানি কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট নীতি মেনে চলে। আমাদের কাছে গ্রাহকের সন্তুষ্টিই প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার এবং আন্তরিক চিরকাল। আমরা ব্যবহারকারীর চাহিদাকে সর্বদা প্রথম অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করি। আমরা ডিজিটালাইজেশন এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে সর্বোত্তম পরিষেবার অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্য রাখছি।হায়ার একটি উদীয়মান বাজার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি গত তিন বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।

হায়ার বাংলাদেশ ‘সিনসিয়ার ফরএভার’ কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করে এবং ‘কেন্দ্রিয় গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও ব্র্যান্ডের সুনাম তৈরি পরিষেবা নীতি মেনে চলে। ডিজিটাল পুনরাবৃত্তি এবং আপগ্রেডিংয়ের মাধ্যমে, প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের দ্রুত, দক্ষ,এবং এককালীন পরিষেবা প্রদানের জন্য একটি পেশাদার, ব্র্যান্ডেড, এবং ভিন্নমাত্রার পরিষেবা ব্যবস্থা তৈরি করেছে।হায়ার বাংলাদেশে বিশাল গ্রাহকশ্রেণির জন্য আরও ভাল পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। ফলে ‘গুড কোয়ালিটি’  এবং ‘গুড সার্ভিস’ হায়ারের একটি সমার্থক শব্দ হয়ে উঠছে।


আরও খবর