Logo
আজঃ রবিবার ১১ জুন ২০২৩
শিরোনাম

বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ গ্যাসের দাম বৃদ্ধি: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; আগামী জুনের পর ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এ সময় গ্যাসের দাম বৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আজ শনিবার ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত ‘এনার্জি ট্রান্সমিশন’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান।

নসরুল হামিদ বলেন, ‘যেসব ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে, সেগুলোর মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না। বেসরকারি খাত চাইলে তেল-গ্যাস আমদানি করতে পারবে।’

গ্যাসের দাম বৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ হয়েছে উল্লেখ করে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গভীর সমুদ্রে এক্সেপ্লোরেশনের জন্য আমাদের কাছে অফার আসছে। আগে কোনো পার্টিই পাওয়া যায়নি। এখন আমাদের কাছে পার্টি আসছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অনেক সময় বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন না যে, এখানে একটা বিজনেস কেস ইনভলবড। এটা এমন না যে গ্যাস পেলাম, কালকে গিয়ে ঝাঁপায়ে পড়ব। বিজনেস কেসটা হলো খনন করলে সেটা ওই কোম্পানির জন্য লাভজনক হবে কি না। ফিসিবিলিটি ইজ দ্য মেইন থিং। তো ১০ বছর আগে কেন হয়নি? এই কারণেই হয়নি। ইট ওয়াজ নট ফিসিবল। আইওসি ২ ডলারে গ্যাস দেয়। আর সেখানে গিয়ে গ্যাস এক্সপ্লোরেশন করতে গেলে লাগবে ৭ ডলার। তো আমি যদি বলি ৫ ডলার দেব, কেউ রাজি হবে? কেউ রাজি হয়নি। এটা বুঝতে হবে। এখন দাম বেড়েছে, এখন অনেক মানুষ আসছে।’

নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমি কাউকে দোষ দেই না। যারা থিওরি নিয়ে কাজ করেন, তারা এ বিষয়টি বাইরে গিয়ে চিন্তা করেন না যে, কেন আসে না। কারণ খনন কোম্পানি ব্যবসাও করতে চাচ্ছে। তারা এখানে ১০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে, ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। তারা তো বসে নেই যে ২ ডলার করে গ্যাস বিক্রি করবে। তারা চিন্তা করে, আগামী ১০ বছর লাগবে আমার গ্যাস এক্সপ্লোরেশন করে আসতে, সে সময় দাম কত হবে, সে সময় যদি দাম ড্রপ করে, তাহলে কী হবে। আদৌ কি চাহিদা থাকবে কি না। এখানে নানা জটিলতা আছে।’


আরও খবর



মানহানি মামলায় জবাব দাখিলে সময় পেলেন শাকিব খান

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক: ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলায় জবাব দাখিলের জন্য চিত্রনায়ক শাকিব খানকে সময় দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার শাকিব খানের পক্ষে জবাব দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন শাকিব খানের পক্ষে সময় আবেদন করা হয়।
ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মাসুদুল হক সময় আবেদন মঞ্জুর করে জবাব দাখিলের জন্য ৫ জুলাই দিন ধার্য করেন।

এর আগে, গত ৩০ এপ্রিল আদালতে শাকিব খানের বিরুদ্ধে আইনজীবীর মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করেন প্রযোজক রহমত উল্লাহ। এরপর গত ৮ মে শাকিব খানকে আদালত জবাব দাখিলের জন্য সমন জারি করেন। মামলায় মানহানির অভিযোগ এনে ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন তিনি।

গত ১৩ এপ্রিল ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালতে রহমত উল্লাহ বাদী হয়ে শাকিব খানের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন।

এর আগে গণমাধ্যমের কাছে রহমত উল্লাহকে বাটপার-প্রতারক ও আপত্তিকর মন্তব্য করায় শাকিব খানকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান রহমত উল্লাহর আইনজীবী।

গত ১৮ মার্চ রাতে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করতে গুলশান থানায় যান শাকিব খান। তবে, সেখানে মামলা নেওয়া হয়নি। পরদিন ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন শাকিব খান।

পরে চাঁদা দাবির অভিযোগ এনে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে গত ২৩ মার্চ ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিবের আদালতে মামলা করেন। বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে ২৬ এপ্রিল আসামিকে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন আদালত।

এরপর রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ঢাকা ট্রাইব্যুনালে আরেকটি মামলা করেন শাকিব খান। আদালত পিবিআইকে এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।


আরও খবর



তানোর পৌরসভায় মেয়র ভায়ের উন্নয়নের নামে ধাপ্পাবাজি

প্রকাশিত:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ২০জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোর পৌর মেয়র ইমরুল হকের ভাই সোহেল রানা গত অর্থ বছরের উন্নয়নের কাজ করেছেন ধাপ্পাবাজি দিয়ে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রায় ৭ লাখ টাকার কাজ শহরের ঠিকাদারের কাজ থেকে আগ্রিম ১০% লাভ দিয়ে একেবারে নিম্মমানের ড্রেন ও কার্লভাট নির্মান করেছেন। ড্রেন ও কার্লভাট নির্মানের সময় এলাকাবাসি বাঁধা দিয়ে বন্ধ করে দিলেও মেয়রের ভাই সোহেল রানার লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে কাজ শেয করেছেন। কার্লভাট নির্মানে তিন নম্বর ইট ও পুরাতন ঝং ধরা যত সামান্য রোড দিয়ে ঢালায়ের কাজ শেষ করেছেন। আবাাা নিচের ঢালায়ে কোন রড ব্যবহার করা হয়নিি। মেয়র ও তার ভায়ের এমন চাপাবাজির উন্নয়নে চরম ভাবে ক্ষুব্ধ জনসাধারন। দীর্ঘ  দিন ধরে মেয়র ও সহকারী প্রকৌশলী অফিসে না আসার সুযোগে এমন অনিয়মের কাজ করেছেন বলে পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা রা নিশ্চিত করেন। ফলে কাজগুলোর বিষয়ে ডিডিএলজি ও স্থানীয় সাংসদ ও জেলা প্রশাসকের সরেজমিন তদন্তের দাবি তুলেছেন।জানা গেছে, গত অর্থ বছরে এডিবি প্রকল্পের কাজ পায় শহরের ঠিকাদার। কিন্তু তাকে কাজ করতে দেওয়া হয়নি। তার কাছ থেকে ১০% অগ্রিম লাভ দিয়ে কাজ কিনেন মেয়রের ভাই সোহেল রানা। গত অর্থ বছরের কাজ হলেও গত প্রায় ১৫ দিন ধরে মেয়র ও সহকারী প্রকৌশলী না থাকার সুযোগে একেবারে নিম্মমানের ইট ও ঝং ধরা যত সামান্য রোড দিয়ে কাজ সেরেছেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।

স্থানীয়রা জানান, গত কয়েকমাস আগে তালন্দ সুমাসপুর পার হয়ে মুল রাস্তার দক্ষিনে ড্রেন নির্মান করা হয়। নির্মানের সময় এলাকাবাসী বাঁধা দিলেও কোন লাভ হয়নি। জীবনে এমন ড্রেন নির্মান দেখিনি। কিন্তু এবার দেখলাম।পৌরসভার বেশকিছু কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে জানান, পৌরসভার কোথায় কি করা লাগবে সবকিছুই করে থাকেন মেয়রের ভাই রানা। মেয়র শুধু চেয়ারেই বসেন। কাকে হাট দিতে হবে, কোন কাজ কাকে কিভাবে দিতে হবে সবকিছুই করে থাকেন রানা। মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর পাকা  ফ্লাট বাড়ি করছেন রানা। তার ভাই মেয়র হওয়ার পর কেন বাড়ি করতে লাগলেন। এমন নানা প্রশ্ন তালন্দ বাসীর। এটা সবার প্রশ্ন ভাই মেয়র হতে না পারলে ফ্লাট বাড়ি হত না।তালন্দ বাজারের একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, সার ব্যবসায়ী মোহাম্মাদ আলী বাবুর বাড়ির সামনে মাটির রাস্তায় কার্লভাট তৈরি করা হয়েছে। তিন নম্বর ইট দিয়ে কাজ করছিল কুঠিপাড়া গ্রামের ফটিক। বাঁধা দিলেও কাজ হয়েই গেল। শুধু তাই না ঢালায়ে পুরাতন ঝং ধরা সামান্য রোড দিয়ে ঢালায় দেওয়া হয়েছে। নিচের ঢালায়ে রোড দেওয়া হয়নি।এক ঠিকাদার জানান, কার্লভাট আর ড্রেনের কাজ কিনে করা হয়েছে। দরপত্রে কাজ পেয়ে করলেও লোকসান গুনতে হচ্ছে। আর মেয়রের ভাই ইচ্ছেমত দায় সারা কাজ করল। যা সরেজমিমে তদন্ত করলেই ভয়াবহ অনিয়ম ধরা পড়বে।কাজ করা ফটিক জানান, আমার কাজ না বলে দায় সারেন।মেয়রের ভাই সোহেল রানা জানান, ফটিকরা কাজ কিনে করছে। আপনি নাকি কিনেছেন জানতে চাইলে তিনি জানান এসব অপপ্রচার।মেয়র ভারতে, সহকারী প্রকৌশলী হজ্বে,প্যানেল মেয়র আরব আলী জানান, কাজের বিষয়ে অজানা।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার বিদায়ী রাষ্ট্রদূত লি জাং কেউন।

আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে তিনি এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ করার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব গুলশাহানা ঊর্মি।


আরও খবর



ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৮৮, ওডিশায় এক দিনের শোক

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ভারতের ওডিশা রাজ্যে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ২৮৮ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৫০ জনের বেশি। ট্রেনের ভেতরে এখনো অনেকে আটকা পড়ে আছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির কর্মকর্তা আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসির।

এ নিয়ে রাজ্যটিতে আজ শনিবার এক দিনের শোক ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন তিনি।

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে ওডিশার বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওডিশার মুখ্যসচিব প্রদীপ জেনা হতাহতের এ সংখ্যা জানিয়েছেন।

তিনি আরও জানিয়েছেন ঘটনাস্থলে ২০০ এর বেশি অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছে। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে ওডিশার মুখ্যসচিব প্রদীপ বলেন, উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে এবং আশেপাশের জেলার সকল হাসপাতালকে অ্যালার্টে রাখা হয়েছে। তিনটি এনডিআরএফ, চারটি ওডিশা ডিজাস্টার র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স ইউনিট। ১৫টি ফায়ার রেসকিউ টিম। ৩০ জন চিকিৎসক, ২০০ জন পুলিশ সদস্য এবং ৬০ টি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে জড়ো করা হয়েছে।

এই শতকে এটি ভারতের সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।

এর আগে ভারতের রেলবিভাগ জানায়, প্রথমে করমন্ডল এক্সপ্রেস নামের একটি যাত্রীবাহী ট্রেন - যা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়ার নিকটবর্তী শালিমার থেকে তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই যাচ্ছিল – সেটির কয়েকটি বগি লাইনচ্যূত হয় এবং পাশের লাইনে থাকা আরেকটি দ্রুতগামী যাত্রীবাহী ট্রেন সেগুলোকে আঘাত করে।

দ্বিতীয় ট্রেনটি বেঙ্গালুরু থেকে হাওড়া যাচ্ছিল। এর পর দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালবাহী ট্রেনের সঙ্গেও যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোর ধাক্কা লাগে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।


আরও খবর



ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়াচ্ছেন: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়াচ্ছেন।

আজ মঙ্গলবার দুপুর পাবনার সুজানগর উপজেলায় বাজার ও কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ মজুতের প্রকৃত অবস্থা পরিদর্শনে এসে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, আশ্বিন কার্তিক মাস আসলেই কেন পেঁয়াজের ঘাটতি হয়, দাম অস্বাভাবিক হয়? পেঁয়াজ নিয়ে নানা রকম রাজনীতি শুরু হয়? ঈদ এলেই আমাদের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা নানা ষড়যন্ত্র করে, সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দেয়।

পেঁয়াজ আমদানির বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমরা চেষ্টা করছি পেঁয়াজের সংরক্ষণের সময় বাড়াতে। এজন্য আমরা এই আধুনিক সংরক্ষণাগার স্থাপন করেছি। যদি সফল হই তাহলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে আমরাই ভারতে পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারব। গত বছর আমাদের কৃষি ভাইয়ের দাম পায় নাই। অনেক পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। এজন্য অনেকেই পেঁয়াজ চাষ না করে। তাতে ২-৩ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়েছে।

ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করছেন। দেখছেন এখনো পেঁয়াজ ভালো আছে, তাই দাম বাড়ার কথা নয়। আপনারা আর কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। কৃষকের স্বার্থ দেখে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।


আরও খবর