Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

আমার প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ বেশি রাশির কারণেই: জায়েদ খান

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৯৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:জায়েদ খান নিজেকে মেয়েদের ক্রাশ দাবি করেন। অনেক মেয়ে তাকে কাছে পাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকেন। এটা নিয়ে বেশ গর্বিত এবং অভিভূত তিনি।

জায়েদ খান একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমার ফেসবুক ঘাঁটলে দেখবেন, তিন ভাগের এক ভাগ মেয়ে। আমার যত ফোন আসে, সব মেয়েদের। আমি যত গিফট পাই, সব মেয়েদের। আমি মেয়েদের কাছ থেকে যত প্রেম নিবেদন পেয়েছি, সেটি আনবিলিভেবল।

তিনি আরও বলেছেন, ‘তারা আমার সঙ্গে প্রেম করতে চান; আমি নাকি জাতীয় ক্রাশ। তবে তরুণীদের সাড়ায় আমি অভিভূত। তারা মন থেকে আমাকে চান। এর কারণ— আমি তো নোংরামি করিনি। করলে এতদিনে অনেক কিছু বের হত।

জায়েদের ক্যারিয়ারে কোনো ভালো ছবি নেই। অভিনয়ও তেমন পটু নন। তবুও কেন মেয়েরা তার জন্য পাল হবেন? এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন নিজেই।

সম্প্রতি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হলে এ বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হয়। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আল্লাহর রহমত বোধহয়। আর আমার রাশি। রাশির মধ্যে একটা প্রভাব আছে। কন্যা আর সিংহ রাশির মিশ্রন আমার। এ কারণে হয়তবা মেয়েদের আকর্ষণ বেশি।

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা অবাক হয়ে যাবেন; এটা বলতেই হয় আজকে। ফেসবুকে কোনো মেয়ে আমার সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করে না। ইনবক্সে কোনো মেয়ে বাজে কথা বলে না। ছেলেরা বলে।

এদিকে ‘ছায়াবাজ’ নামের একটি ছবিতে অভিনয় করছেন জায়েদ খান। এতে তার নায়িকা সায়ন্তিকা ব্যানার্জী। যদিও ছবিটির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে জটিলতা। তবে এই ছবিতে অভিনয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের গুঞ্জন চাউর হয়েছে।


আরও খবর



আক্কেলপুরে পুকুর সংস্কারের সময় প্রাচীন কালো পাথরের মূর্তি উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৪২জন দেখেছেন

Image
আক্কেলপুর(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি: জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে পুকুর সংস্কারের মাটি থেকে পাওয়া কালো পাথরের একটি মূর্তি উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার সকালে উপজেলার কাশিড়া ঘোষপাড়া গ্রামে ৫’শ ৬০ গ্রাম ওজনের এই কালো পাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়। তবে এটিই হতে পারে প্রত্নতত্ত্ব  অধিদপ্তরের নিকট এই প্রথম পাওয়া রাজা-রাণী সাদৃশ্যের প্রথম পাথরের মূর্তি। 

ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের কাশিড়া ঘোষপাড়া কালিতলা পুকুর সংস্কারের কিছু মাটি ক্রয় করেন বেলি নামে মহিলা। সেই মাটি থেকেই তিনি একটি কালো রংয়ের পাথরের মূর্তি পান। পরে সেটি তিনি তার প্রতিবেশী স্থানীয় মূর্তি কারিগর বিনয় নামের এক ব্যক্তিকে দিয়ে দেন। পরে সেটি আবার ফেরৎ নিতে গেলে বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পরে। সকাল থেকেই মূর্তিটি দেখতে ভীড় জমায় স্থানীরা। খবর পেয়ে শনিবার সকালে মূর্তিটি উদ্ধার করে নিয়ে আসেন আক্কেলপুর উপজেলা নির্বার্হী অফিসার। 

উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, কালো ওই মূর্তিটির ওজন ৫’শ ৬০ গ্রাম ও উচ্চতা ৬.২ ইঞ্চি এবং বাম পাশে কিছু অংশ ভাঙ্গা। তবে মূর্তিটি কোন ধরণের পাথরের তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মূর্তিটি পাওয়া নারী বেলি বেগম বলেন, আমি বিপ্লব সাখিদারের কাছ থেকে পুকুরের মাটি কিনেছি। ওই মাটি থেকে পাথরের মূর্তিটি পেয়ে স্থানীয় মূর্তি কারিগর বিনয়কে দিয়ে দেই। পরে প্রশাসন এসে সেটা নিয়ে যায়।

স্থানীয় মূর্তি কারিগর বিনয় জানান, মূর্তিটি পাওয়ার পরে আমরা প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছি। এটা সাধারণ পাথরের শীব-পার্বতীর মূর্তি বলে মনে হচ্ছে। পরে প্রশাসনকে জানালে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন বলেন, শনিবার সকালে বিষয়টি জানার পর মূর্তিটি নিরাপদ হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে ইএনও মহোদয়কে হস্তান্তর করা হয়েছে।পাহাড়পুর প্রত্যতাত্ত্বিক জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান মোহাম্মদ ফজলুল করিম বলেন, ছবি দেখে ধারণা করা হচ্ছে এটি পাথরের একটি দূর্লভ মূর্তি। আমাদের সংগ্রহে পাথরের যেসকল মূর্তি রয়েছে তাতে দেব-দেবীর আকৃতি রয়েছে। তবে এটি দেখে দেব-দেবীর আকৃতির মনে হচ্ছেনা। আমাদের জাদুঘরে এধরণের কালো পাথরের রাজা-রাণী ও তাদের কোলে বাচ্চার সাদৃশ্যের মূর্তি নেই। তবে পোড়া মাটির টেরাকোটা আছে। এটি প্রত্যহতত্ত্ব  দুতলা বাড়ি  অধিদপ্তরের নিকট এই প্রথম পাওয়া রাজা-রাণী সাদৃশ্যের পাথরের মূর্তি হতে পারে। এটি একটি অমূল্য প্রত্নতাত্ত্বিক  সম্পদ। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুরুল আলম বলেন, খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থল থেকে একটি কালো পাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। মুর্তিটি আপাতত জেলা ট্রেজারীতে রাখা হবে। পরবর্তীতে বিধি মোতাবেক প্রত্নতত্ত্ব  বিভাগকে দিয়ে দেওয়া হবে।

আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি ২৩ নাবিক মুক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩১ দিন পর মুক্তি পেলেন সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ ও জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিক।নাবিকরা সুস্থ আছেন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিনগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি বিমান বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর বিমান থেকে ডলারভর্তি তিনটি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে উঠে দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। তবে চুক্তি অনুযায়ী জাহাজটি যথাসময়ে ছেড়ে দেয়নি দস্যুরা। পরবর্তীতে আশপাশে কেউ আটক করছে কি না, সেটি নিশ্চিত হয়ে জাহাজ থেকে দস্যুরা নেমে যায়।

মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে ২৩ নাবিক নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এমভি আবদুল্লাহ। যদিও মুক্তিপণ কত এবং কীভাবে দেওয়া হয়েছে সেটি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি জাহাজের মালিকপক্ষের কোনো কর্মকর্তা।

কেএসআরএম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান বলেন, সমঝোতার পর নাবিকসহ জাহাজটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। জাহাজের চারপাশে একাধিক আন্তর্জাতিক যুদ্ধজাহাজ রয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

কবির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন ‘এমভি আবদুল্লাহ’ আগে ‘গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি বাল্ক কেরিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী এরকম মোট ২৩টি জাহাজ আছে কবির গ্রুপের বহরে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৭৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার , স্টাফ রিপোর্টার:তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ তীব্র তাপদাহে পথচারী, রিকশাচালক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে পল্লবী থানা পুলিশ। এর আগে খেটে খাওয়া মানুষসহ সড়কে থাকা নারী-পুরুষ সবাইকে এ গরম থেকে কিছুটা প্রশান্তি দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপির) উদ্যোগে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়।

তারই ধারাবাহিকতায় পল্লবী থানার অফিসার্স ইনচার্জ এর উদ্যোগে  দিনভর রাজধানীর পল্লবী থানা  এলাকার বিভিন্ন সড়কে থাকা প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করা মানুষদের মধ্যে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়। এ সময় পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অপূর্ব হাসান  বলেন, ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশক্রমে পল্লবী থানা এলাকায় পথচারী, অসহায় ও শ্রমজীবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করানো হচ্ছে। এই প্রতিকূল আবহাওয়া ও প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা নিবারণ করার উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই বিশুদ্ধ পানি সাধারণত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পথচারী ও অন্যান্যদের মধ্যে সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া নিয়েছি। তাপদহ যতদিন চলবে আমরাও আমাদের এই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো ইনশাল্লাহ। 

সরেজমিন দেখা যায়, ভ্রাম্যমান গাড়ির উপরে তৈরি করা হয়েছে 'ওয়াটার বুথ'। আর এই বুথ থেকেই পথচারী, রিকশাচালক, শিক্ষার্থী ও শ্রমিকসহ সব পেশার মানুষ বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করছেন সকলে। প্রয়োজনে দেওয়া হচ্ছে ওরস্যালাইনও। এ বুথেও সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন পল্লবী থানার বিভিন্ন পুলিশ সদস্যরা।

আরও খবর



ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যে ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ১২১ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে ছিল ঢাকা। এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। এ ছাড়া ১৬২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কোর ১৫৫। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে রোগীর পাশে বসে কাদলেন এম পি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ-

জেলার,নাসিরনগর উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা ১৩ মার্চ ২০২৪ রোজ শনিবার হাসপাতাল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অভিজিৎ রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ সংসদীয় ২৪৩ নাসিরনগর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য,এস এ কে একরামুজ্জামান।


এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্য, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়া, অফিসার ইনচার্জ মোঃ সোহাগ রানা, ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নূরে আলম।


মেজর (অবঃ) মোঃ ইউসুফ হোসেন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রায়হানুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ শাকিল আহামেদ, গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ শাহীন আহমেদ প্রমুখ। পূর্বভাগ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হোসেন হাজারী।এছাড়াও উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্যগণ। সভার শেষে সভাপতি মহোদয় হাসপাতাল কমপ্লেক্স পরিদর্শন করে এবং হাসপাতালে অবস্থানরত  বৃদ্ধ এক রোগীদের কে দেখে, কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪