Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

আমার অধীনে বিচার বিভাগ না: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিচার বিভাগ মোটেও আমার অধীনে না, বলেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ম্যাজিস্ট্রেটরাও না। বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং অধস্তন আদালতগুলো সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আওতায়। সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতায় তারা বলবে, আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলবে না। আমি বহুবার বলেছি, আইন মন্ত্রণালয় হচ্ছে, নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের একটি সেতুবন্ধন।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

নির্বাচনকে প্রভাবিত করে এমন কোনো কাজ সরকার করবে না বলে জানিয়েছে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার রুটিন কাজ করবে। পলিসি-সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না, আইন হবে না, কারণ সংসদ বসবে না।

মন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কিংবা পুলিশের বিষয়ে যদি নির্বাচন কমিশনের কিছু বলার থাকে, তারা সে নির্দেশনা দেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে।

আইনমন্ত্রী বলেন, গতকাল যেহেতু তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, এরপরে নির্বাচনের কাজকর্ম নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীলভাবে করবে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের কাজে যেসব সরকারি বিভাগ, সংস্থা বা অফিস তাদের প্রয়োজন হবে এবং নির্বাচন প্রভাবিত হবে না, সেসব নির্বাচন কমিশন করবে। যে সরকার আছে, সেই সরকার গতানুগতিক রুটিন কাজগুলো করে যাবে। আর গণতন্ত্রে মূল বক্তব্য যখন নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এখন থেকে রুটিন কাজ করে যাবে।

আনিসুল হক বলেন, আইনতো হবেই না, কারণ সংসদ বসবে না। কিন্তু এমন কথা আমি বলতে পারি না, এটা একটা স্বাধীন দেশ, যদি প্রয়োজন হয় যে অধ্যাদেশ দিয়ে আইন জারি করতে হবে, কোনো বিশেষ কারণে বিশেষ ব্যবস্থায় অত্যন্ত জরুরি কারণে, সেখানে আইন হবে না এ কথা আমি বলতে পারি না।

তিনি বলেন, গতানুগতিক অফিস চলার ব্যাপারে, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বেতন পাওয়ার ব্যাপারে, প্রতিদিনকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে, এসব বিষয়ে অবশ্যই এ সরকার কাজ করবে। উন্নয়ন কাজ যেগুলো আছে, সেগুলো চলমান থাকবে।

তবে নতুন করে কোনো উন্নয়ন কাজ শুরু হবে না, নতুন করে কোনো প্রকল্প নেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।

আইনমন্ত্রী বলেন, একটি দলের পক্ষে যা কিছু নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে, এ রকম কাজ আমরা করব না।

পুলিশকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাকি নির্বাচন কমিশন চালাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্যাপারটি হচ্ছে যদি পুলিশের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য থাকে, তাহলে তারা সেটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানাবে এবং নির্বাচন কমিশন যেটা বলেছে, সেটা যৌক্তিক হলে নির্বাচন কমিশন সেটা করবে।


আরও খবর



ইসরায়েলের বিমান হামলায় গাজার স্কুলে নিহত অর্ধশত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত আল-ফাখুরা স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ৫০ জন নিহত ও শতাধিক বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) ইসরায়েলের বিমান বাহিনী ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) ওই স্কুলে হামলা চালায় বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এদিন ভোরে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের কাছেই জাতিসংঘ পরিচালিত আল ফাখোরা স্কুলে বিমান হামলা চালানো হয়। ইসরাইলি হামলা থেকে বাঁচতে স্কুলটিতে কয়েক হাজার নিরীহ ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিল।

ইসরায়েলি বোমা হামলার পর সেখানকার বিভীষিকাময় ছবি সামনে আসছে। এতে দেখা গেছে, আল-ফাখুরা স্কুলের অনেক কক্ষ ও করিডোরে ফিলিস্তিনিদের মরদেহ পড়ে আছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

গাজা থেকে আল জাজিরার এক প্রতিবেদক বলেন, শত শত মানুষ এই স্কুলের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। স্বাভাবিক সময়ে জাবালিয়া শরণার্থী শিবির অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ থাকে। এই শরণার্থী শিবিরের ভেতরের কিছু বাসিন্দা ইসরায়েলি বাহিনীর নির্দেশে গাজা উপত্যকার দক্ষিণে পালিয়েছেন।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে আসছে উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবির। সেখানে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বসবাস রয়েছে বলে দাবি করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও ওই অঞ্চলের দেশগুলোর নিন্দা সত্ত্বেও শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল।


আরও খবর

ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মিরসরাইয়ে পাচারের সময় ভারতীয় মদ ও গাঁজাসহ আটক ৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ে পাচারের সময় ৮৪ বোতল ভারতীয় মদ ও ১৬ কেজি গাঁজাসহ তিন মাদককারবারীকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের খৈয়াছড়া এলাকায় মিরসরাই ফিলিং স্টেশনের উত্তর পাশ থেকে মাদকদ্রব্যগুলো জব্দ করা হয়। এসময় মাদক পাচার কাজে ব্যবহৃত একটি মিনি বাসও জব্দ করা হয়েছে। আটক হওয়া মাদককারবারীরা হলেন ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলার পশ্চিম ছাগলনাইয়া গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে জসিম উদ্দিন (৩৪), চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট এলাকার স্বপন দাশের ছেলে রিমন দাশ (২৮) ও লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার বালাইশ গ্রামের মরহুম আবু সিদ্দিকের ছেলে আবদুল হান্নান (২৬)।

মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের খৈয়াছড়া এলাকায় চট্টগ্রামমুখী মিম পরিবহনের একটি মিনিবাসের গতিরোধ করে তল্লাসী চালিয়ে বাসের ভেতর থেকে ৮৪ বোতল ভারতীয় মদ ও ১৬ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়েছে। জব্দ করা মাদকের মূল্য প্রায় ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা। মাদকগুলো ফেনীর ভারতীয় সীমান্ত এলাকা থেকে চট্টগ্রাম শহরে নিয়ে যাচ্ছিল। এই ঘটনায় মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।


আরও খবর



ঢাকা-১৮ আসনের নৌকার মাঝি আলহাজ্ব মোঃ হাবিব হাসান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,সিনিয়র রিপোর্টারঃ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সময়ের জনপ্রিয় উত্তরাবাসীর আলোর বাতিঘর সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসান। রোববার বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে আয়েজিত সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করে দলটি।

সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

ঘোষিত তফশিল অনুসারে মনোনয়ন বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি।


আরও খবর

ঢাকাসহ দেশের ১৭ অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




ডিসেম্বর থেকেই ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলবে: রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ডিসেম্বরেই ঢাকা থেকে কক্সবাজার এবং কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে একটি ট্রেন আমরা বাণিজ্যিকভাবে চালাতে পারবো বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

শনিবার (১১ নভেম্বর) কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে দোহাজারী থেকে কক্সবাজার রেলপথ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তবে এখনো সেই ট্রেনের কী নাম হবে তা ঠিক হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, রেলের জন্য ছয়টি সম্ভাব্য নাম আমরা আপনার (প্রধানমন্ত্রীর) কাছে পাঠিয়েছি। এই ছয় নামের মধ্যে কোনোটি যদি আপনার পছন্দ হয় সেটি পছন্দ করবেন। অথবা আপনি যদি অন্য কোনও নাম দেন, সেটি আমরা রাখবো।

রেলমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আপনি পরামর্শ দিয়েছেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার স্থানীয়ভাবে লোকাল বা কমিউটার ট্রেন চালানোর বিষয়ে। আপনার পরামর্শ অনুযায়ী আমরা আগামী দিনে এ রেল ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাবো।

এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নান্দনিক রেলস্টেশনের উদ্বোধন করেছেন। একই সময়ে তিনি দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনেরও উদ্বোধন করেছেন।


আরও খবর



নির্বাচনের সময় মেয়র-চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ নির্দেশনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। যা মানতে ব্যর্থ হলে বিধি অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম স্বাক্ষরিত এ আদেশ সিটি মেয়র, পৌর মেয়র, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর আচরণবিধি ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে ইসির নির্দেশনার পর এ উদ্যোগ নিলো স্থানীয় সরকার বিভাগ।

মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনাগুলো হলো:

১. স্ব-স্ব এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা।

২. নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সময়ে সময়ে যেসব আদেশ/নির্দেশ দেবে তা প্রতিপালন।

৩. নির্বাচনি মিছিল, সভা ও প্রচারণা যাতে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও বিধি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।

৪. কোনো নির্বাচনি অফিস বা প্রতীক বা পোস্টার নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টা রোধে সামাজিক প্রতিরোধ গঠনে সহায়তা করা।

৫. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদে এমন কোনো উন্নয়ন স্কিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবে না, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তিতে বা প্রচারণার পক্ষে ব্যবহৃত হতে পারে।

৬. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান বা অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবে না, যা কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তি বা প্রচারণার কাজে প্রভাব বিস্তার করবে।

৭. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কোনো অফিস, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি প্রার্থীর নির্বাচন বা প্রচারণার কাজে কোনোভাবেই ব্যবহার করা যাবে না।

৮. মাশুল পরিশোধ করেও ব্যক্তিগত কাজে কোনো যানবাহন ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া যাবে না।

৯. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে বা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

১০. ভোটকেন্দ্র নির্মাণসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সব কাজে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তার প্রয়োজন হলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তা প্রদান করবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ তাদের পদমর্যাদা, সরকারি সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।


আরও খবর