Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

আলোচিত কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের নাম ঘোষনা যেকোন সময় !

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১২২জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃকুষ্টিয়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আজ শনিবার (৩০ মার্চ ২০২৪) কুষ্টিয়া হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হয়। অভিযোগ আছে এই নিয়োগ পরীক্ষায় যাই হোক না কেন শেষ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক হিসাবে একই স্কুলেরই আলোচিত সহকারী শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিনকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে বলে বিভিন্ন মহল থেকে শোনা যাচ্ছে।এই সাবিনা ইয়াসমিন কয়েক মাস আগে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। কিন্তু গোপনে প্রধান শিক্ষক হিসাবে নিয়োগের প্রায় সব প্রক্রিয়া চুড়ান্তের কারনেই তিনি সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন। জানা যায়, এর আগে কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন আলোচিত খলিলুর রহমান। গতবছর ৩০ এপ্রিল ২০২৩ এ অবসরে গেছেন। আলোচিত এই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের পজিশন জায়গা বিক্রি, স্কুলটি বেপরোয়া মার্কেট তৈরি, স্কুলকে ছোট করে ফেলা ও পুকুর ভরাটসহ দুদকের দুর্নীতি মামলা কাঁধে নিয়ে অবসরে যান। তার অবসরের পর থেকেই প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন সহকারী প্রধান শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন। এখন প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দিলে কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করেছে মাত্র ৬ জন। এত কম সংখ্যক আবেদন পড়ায় সন্দেহ আরো ঘনীভূত হয়েছে। কুষ্টিয়া হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকা সাবিনা ইয়াসমিন জেলা প্রতিনিধি’কে বলেন , ৬ জনের আবেদন পাওয়া গেছে। এখন তো প্রশাসনের মাধ্যমে পরীক্ষা। আগে নিয়ম আর নাই এখন নতুন নিয়মে পরীক্ষা হয়। এখনকার যা সিস্টেম তাতে কারোরিই অন্যভাবে প্রধান শিক্ষিকা হওয়ার সুযোগ নাই। সৃষ্টিকর্তা যদি আমার তদবিরে রাখে তাহলে আমার হবে নাইলে যার  তকবিরে থাকবে সে হবে। নতুন যে কারিকুলাম আসছে তাতে ১০ বছর সহকারী শিক্ষক ও ৩ বছর সহকারী প্রধান শিক্ষকের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্টেট সম্পূর্ণ নিয়োগ বোর্ড পরিচালনা করবেন। এখানে অন্য কিছু হওয়ার সুযোগই নেই। এ বিষয়ে কুষ্টিয়া হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জেলা প্রতিনিধি’কে বলেন, আজ প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি থাকবে, ডিজির প্রতিনিধি থাকবে, উপজেলা প্রতিনিধি থাকবে, ম্যানেজিং কমিটি থাকবে। প্রতিজনের হাতে মাত্র দুই মার্ক করে থাকবে। লিখিত পরীক্ষা হবে আশি মার্কের। যেসব প্রতিনিধিরা থাকবে সবাই প্রশ্ন করবে তারপর প্রশ্নগুলোর কম্বিনেশন হবে। বিষয়টি আগের মত আর সোজা নেই।বড় নিয়োগের ক্ষেত্রে আলোচনা সমালোচনা থাকবেই । আপনারা সাংবাদিক আছেন ভালো করে দেখে সংবাদ প্রচার করবেন সেই প্রত্যাশা করি 

আরও খবর



বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা করছে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রসাধনী সামগ্রীর ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিশ্চিত করে যাত্রা করেছে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’। প্রাকৃতিক সুস্থতার জগতে স্বাগত জানাতে দুর্দম, দুর্জয়, দুর্বার– অঙ্গীকার নিয়ে বাংলাদেশের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

অনিরাপদ রূপচর্চা চিরতরে কেড়ে নিতে পারে আসল সৌন্দর্য! বেশিরভাগ কসমেটিকস পণ্যই কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি। কিন্তু ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ ব্র্যান্ডটির প্রতিটি পণ্যের উপকরণ শতভাগ পরীক্ষিত। যা নিশ্চিত করবে প্রাকৃতিক যত্ন ও বিশুদ্ধতা।সম্প্রতি কালিগঞ্জের সিসিইউএলবি রিসোর্ট ও কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এক অনাঢ়ম্বর অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ডটি উন্মোচন করা হয়।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অংশে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা ঘোষণা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ ওয়াহাব খান, সি.ই.ও. মোঃ নাজিম উদ্দীন, হেড অফ বিজনেস স্ট্র্যাটেজি আদিত্য সোম, হেড অফ মার্কেটিং শামস আরিফীন, হেড অফ সেলস মোঃ ইমতিয়াজ ওসমান তালুকদার, হেড অফ অপারেশন মোঃ খালেদ হোসেন, মাদার প্রতিষ্ঠান “পদ্মা গ্রুপ অব কনভার্টারস্” এর জি.এম. অপারেশন গোলাম কিবরিয়া খান, ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনার মৌসুমি নেটওয়ার্ক লিমিটেড এর হেড অফ সেলস সুব্রত কুমার কুন্ডু সহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সেলস কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ ওয়াহাব খান বলেন, ঝকঝকে সুন্দর ত্বক সৌন্দর্যের চাবিকাঠি। নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা সুস্থ জীবনেরই একটা অংশ। গুণগত মান নিশ্চিত করা ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ প্রসাধনী খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে দেশে যাত্রা শুরু করছে।

তিনি বলেন, পরিবেশগত দূষণের কারণে ত্বকের সমস্যায় কমবেশি প্রত্যেককেই পড়তে হয়। ত্বকের যত্নে আপনি হাত বাড়ালেই বাজারে হরেক রকমের প্রসাধনী পাবেন। আমরা গ্রাহককে রং ফর্সার গ্যারান্টি দিব না, কিন্তু সর্বোচ্চ কোয়ালিটি প্রসাধনী পণ্যের গ্যারান্টি দিব। যার মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফিরে পেতে পারে।

অনুষ্ঠানে কোম্পানির প্রতিটি ব্র্যান্ডের সকল উপকরণ ও বিস্তারিত তথ্য জানানোর পাশাপাশি দর্শকদের সামনে তুলে ধরা হয় প্রতিষ্ঠানটির আগামীদিনের সেলস প্ল্যান, ফিল্ড প্ল্যান প্রভৃতি। যার মাধ্যমে দর্শক ও গ্রাহকরা ন্যাচুরা কেয়ার সর্ম্পকে প্রত্যক্ষ ধারণা পান।

অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের সিইও নাজিম উদ্দিন বলেন, এই উপমহাদেশে জেনুইন ব্র্যান্ডগুলোর পণ্যের চাহিদা রয়েছে। ত্বকের প্রসাধনী ও চুলের তেলের বাজার দেশের এবং বাইরের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের উপস্থিতিতে অত্যন্ত শক্তিশালী। আমরা আশা করি ন্যাচুরা কেয়ার শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অবস্থান নিশ্চিত করবে। পণ্যের গুণগত মান, বাজারে পণ্যের দীর্ঘ সময়ের উপস্থিতি এবং ব্যবহারকারীদের আস্থা এই ব্র্যান্ডকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাজারে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হবে।

হেড অফ বিজনেস স্ট্র্যাটেজি আদিত্য সোম বলেন, সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে দেশে যে পরিমাণ

কসমেটিকস অর্থাৎ স্নো, ক্রিম, শ্যাম্পু, সাবান, লোশন, আফটার-শেভ লোশন, পারফিউম এসব চাহিদা রয়েছে

তার ১৫ শতাংশ পূরণ হচ্ছে দেশীয় কোম্পানির উৎপাদনে। আর ১৫ শতাংশ -আমদানি করা বিদেশি পণ্য। বাকি ৭০ শতাংশ কসমেটিকস নকল ও ক্ষতিকারক উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে। এই অবস্থায় দেশে নির্ভরশীল প্রসাধনী ব্র্যান্ড হিসেবে গ্রাহকরা আস্থা রাখতে পারবেন ন্যাচুরায়।


আরও খবর

"নোবেলের ম্যাজিক শুধু প্রতারণা"

মঙ্গলবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০24

ভালোবাসার দিন আজ

বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪




জয়পুরহাটে কারাবন্দী জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমানের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটের ক্ষেতলালের কারাবন্দী জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান মারা গেছেন। মঙ্গলবার বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীবস্থায় তার মৃত্যু হয়।  

বুধবার (১৫ মে) বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় । জয়পুরহাট  জেল সুপার রীতেশ চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান ক্ষেতলাল উপজেলার উত্তর মহেশপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) আঞ্চলিক নেতা ছিলেন।
   
জয়পুরহাট জেলা কারাগার সূত্রে জানা গেছে, জঙ্গি নেতা মন্তেজার রহমান রহমান ২০০৭ সাল থেকে কারাগারে বন্দী ছিলেন। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে হার্ট-কিডনি-প্রেসারসহ জটিল রোগে ভূগছিলেন। গত সোমবার তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে দ্রুত ২৫০ শয্যার জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।  সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য  তাঁকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। কারা তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তিনি মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসাধীনবস্থায় মারা যান।

আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার করবে উৎকর্ষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার করবে অন্যরকম গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান উৎকর্ষ। এর মাধ্যমে কনটেইনার টেকনোলজির সাহায্যে দ্রুত ও দক্ষতার সাথে ব্যাকএন্ড সিস্টেমের কাজকে ত্বরান্বিত করবে প্রতিষ্ঠানটি। এ লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যতম তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে অন্যরকম গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান উৎকর্ষ ও কর্পোরেট প্রযুক্তি লিমিটেড।  

ঢাকায় হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া ক্লাউড বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ঝিফ্যাং ও উৎকর্ষের হেড অব ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলিজ আব্দুল হাদি। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই চুক্তির আওতায়, ক্লাউড কনটেইনার ইঞ্জিন (সিসিই ক্লাস্টার), ইলাস্টিক ক্লাউড সার্ভার (ইসিএস), ইলাস্টিক আইপি (ইআইপি) ও রিলেশন ডাটাবেসেস সার্ভিস (আরডিএস)-সহ উন্নতমানের ক্লাউড সেবা সরবরাহ করবে হুয়াওয়ে। এই সেবা উৎকর্ষের পরিচালনার দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ডেটা বিশ্লেষণে সহযোগিতা করবে। এর ফলে কার্যকর কৌশলের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা আরও সম্প্রসারণ করা সম্ভব হবে। 

হুয়াওয়ের এই সলিউশন সিস্টেমের সক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি করে গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সেবার নিশ্চয়তা দেবে। উন্নত ক্লাউড প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎকর্ষ পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্রুত গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ ও প্রয়োজন অনুযায়ী অফারের জন্য তথ্য বিশ্লেষণ করে গ্রাহক সেবার অভিজ্ঞতাকে পরিবর্তন করতে সক্ষম হবে। 

সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া ক্লাউড বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ঝিফ্যাং বলেন, “বাংলাদেশের বাজারে ক্লাউড প্রযুক্তির ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে এই সেবা প্রদানে হুয়াওয়ের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হয়েছে। স্থানীয় ও বহুজাতিক কোম্পানির পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, এই চুক্তির ফলে উৎকর্ষ তাদের প্রতিষ্ঠানের সেবায় নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি সহজ পরিচালন ও  দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হবে। আর গ্রাহক-বান্ধব মনোভাব নিয়ে হুয়াওয়ে তাদেরকে সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দেবে।”

উৎকর্ষের হেড অব ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলিজ আব্দুল হাদি বলেন, “বাংলাদেশের এডটেক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের সুনাম রয়েছে। আমরা সব সময় আমাদের সেবার মান বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছি।  বর্তমান ব্যবসায়িক বাস্তবতায় ক্লাউড সলিউশন আমাদের পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সে কারণেই আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য হুয়াওয়ের মতো বিশ্বখ্যাত ক্লাউড সলিউশনকে বেছে নিয়েছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সলিউশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের এডটেক প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে উৎকর্ষ প্রযুক্তিগত দিক থেকে অনেক এগিয়ে থাকবে। একইসঙ্গে আমার বিশ্বাস, হুয়াওয়ের ক্লাউড ডিপার্টমেন্টের স্থানীয় টিম সর্বোচ্চ দক্ষতার সাথে আমাদেরকে নিয়মিত সেবা প্রদান করবে।“

ক্লাউড সেবা প্রদান করার জন্য উৎকর্ষ ছাড়াও এর আগে হুয়াওয়ে অন্যরকম গ্রুপ, রকমারি, টেকশপ ও প্রহরির সাথে সমঝোতা চুক্তি করেছে। বর্তমানে দেশের ১০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানকে ক্লাউড সেবা দিচ্ছে হুয়াওয়ে। এছাড়াও সরকারি, টেলকো ও বিভিন্ন বড় গ্রুপের চাহিদা অনুযায়ী হাইব্রিড ক্লাউড সলিউশন দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভ্যান’স এমারজিং এশিয়া-প্যাসিফিক হাইব্রিড ক্লাউড মার্কেট রিপোর্ট ২০২২ অনুযায়ী, ক্লাউড সলিউশন প্রদানের দিক থেকে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে হুয়াওয়ে এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড ও হংকংয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আর সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার বাজারে রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে।


আরও খবর



গরমে বেনাপোল বন্দরে আমদানিকৃত আলু পচে যাচ্ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:ভারত থেকে আমদানি করা ৩৭০ মেট্টিকটন আলু বেনাপোল স্থলবন্দরে পচতে শুরু করেছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি জানিয়েছে এসব আলু রংপুরের একটি বেভারেজ কোম্পানিতে নেওয়া হবে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, দ্রুত খালাস না হলে এসব আলু খাওয়ার অযোগ্য হবার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আমদানি করা এ আলু খোলা বাজারে বিক্রি হবে না।

বেনাপোল স্থলবন্দরের একটি সূত্র জানায়, গত ২১ এপ্রিল রাতে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। তবে আমদানি করা আলু ২০০ কিলোমিটার দূরে থেকে লোড করে বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে কয়েকদিন লেগে যায়। এরপর বেনাপোল বন্দর থেকে তিনদিনেও আলু খালাস না হওয়ায় তীব্র গরমে ট্রাকে থাকা আলু পচে রস পড়তে দেখা গেছে।

আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রংপুরের ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আমদানিকারকের স্থানীয় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেডের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা জানান, ১৬ ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয় ভারত থেকে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে না পাওয়ায় এখনো বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেননি। কাগজপত্র এলেই খালাস করা হবে আমদানিকৃত এ আলু। বর্তমানে ভারতীয় ট্রাক থেকে এ আলু বাংলাদেশি ট্রাকে লোড করে রাখা হয়েছে।

আলুবাহী ট্রাকচালক শাহাদৎ হোসেন জানান, ভারতীয় ট্রাক থেকে আলু খালাস করে রংপুরে নিয়ে যাবেন। কিন্তু খালাস না হওয়ায় গরমে বন্দরেই ট্রাকে আলু পচতে শুরু করেছে। দ্রুত খালাস না হলে এগুলো আরও নষ্ট হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার জানান, ভারত থেকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। এসব আলুর মান পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। আলুর চালানটি এখনও বন্দরে রয়েছে। দ্রুত ছাড়করণের জন্য আমদানিকারকদের সহযোগিতা করা হচ্ছে।


আরও খবর



যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সাম্রাজ্যের অনুসন্ধান চেয়ে রিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রায় ২০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড (২৭৭০ কোটি টাকা) মূল্যের ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তি কিনে যুক্তরাজ্যে রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য গড়ে তোলার ঘটনায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী অনুসন্ধান চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. সালাউদ্দিন জনস্বার্থে এ রিটটি দায়ের করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনসহ (দুদক) সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

‘সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্য যুক্তরাজ্যে’- শিরোনামে জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

প্রতিবেদনের প্রথমাংশে বলা হয়, উত্তর-পশ্চিম লন্ডনের ব্যক্তিগত আবাসিক রাস্তায় একটি সম্পত্তি ২০২২ সালে ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলারে (১৫২ কোটি টাকায়) বিক্রি হয়। রিজেন্টস পার্ক এবং লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড থেকে পাথর ছোড়া দূরত্বে যুক্তরাজ্যের রাজধানীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকাগুলোর একটিতে সাদা টাউনহাউসের সারি। একটি সম্পত্তি বিপণন কোম্পানির আলোকচিত্রে দেখা যায়, এর মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত জানালা, বেশ কয়েকটি ফ্লোরজুড়ে সর্পিল সিঁড়ি, রয়েছে থিয়েটার এবং ব্যায়ামাগার।

সম্পত্তি প্ল্যাটফর্মের হিসাবে বর্তমানে বাড়িটির দাম ১৮০ কোটি টাকারও (১.৩ কোটি পাউন্ড) বেশি। বাড়িটি বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদের মালিকানাধীন।

বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী দেশটির কোনো নাগরিক, বাসিন্দা এবং সরকারি কর্মচারী বছরে ১২ হাজার ডলারের (১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকার) বেশি অর্থ দেশের বাইরে নিতে পারেন না। বাংলাদেশের আইনে করপোরেশনের বিদেশে তহবিল স্থানান্তরেও নানা বিধিনিষেধ রয়েছে। শুধু কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হয়।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ গত জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ বছর ভূমিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সাল থেকে তার মালিকানাধীন কোম্পানি প্রায় ২০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড (২৭৭০ কোটি টাকা) মূল্যের ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তি কিনে যুক্তরাজ্যে রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। যুক্তরাজ্যের কোম্পানি হাউস করপোরেট অ্যাকাউন্ট, বন্ধকি চার্জ এবং এইচএম ল্যান্ড রেজিস্ট্রি লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে এ পরিসংখ্যান পেয়েছে বার্তা সংস্থা ব্লুমবার্গ।

ব্লুমবার্গের প্রায় আড়াই হাজার শব্দের অনুসন্ধানি প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মধ্য লন্ডনের বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট থেকে শুরু করে ইংল্যান্ডে বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের বৃহত্তম আবাস টাওয়ার হ্যামলেটস এবং লিভারপুলে ছাত্রদের আবাসন পর্যন্ত বিস্তৃত তার সম্রাজ্য। জাভেদের প্রায় ২৫০টি সম্পত্তি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রায় ৯০ শতাংশ নতুন অবস্থায় কেনা হয়েছে।


আরও খবর