Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ভোটে অংশ নিচ্ছেন হিরো আলম

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৬৮জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার:নির্বাচন থেকে সরে যাবার ঘোষণা দিয়েও আবারও ভোল পাল্টালেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম।  রোববার (১৭ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েও নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম এবারের নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। গত বুধবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন আলোচিত এই ইউটিউবার।

তবে কী কারণে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পরও ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন সে বিষয়ে কিছুই জানাননি হিরো আলম। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারণা শুরু করবেন প্রার্থীরা।

হিরো আলম গত ১ ফেব্রুয়ারি বগুড়া-৪ (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (একতারা প্রতীক) হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে বগুড়া-৪ আসনে ১৪-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জাসদের এ কে এম রেজাউল করিমের কাছে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান তিনি।

এরপর ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে আবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে আলোচনায় আসেন এই ইউটিউবার। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে হেরে গেলেও নির্বাচনের দিন তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। যার নিন্দা জানায় বাংলাদেশে নিযুক্ত বেশিরভাগ দেশের কূটনীতিকরা।

এর আগে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন হিরো আলম।  যাচাই-বাছাইয়ের দুই দফায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। পরে উচ্চ আদালতে গিয়ে প্রার্থিতা ফিরে পান। ওই বার সিংহ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন হিরো আলম। তবে নির্বাচনের দিন কারচুপি ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।


আরও খবর



ট্রেন বিলম্ব হলেও সহনীয় পর্যায়ে রাখব: মহাপরিচালক

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যদি বিশেষ কোনো ঘটনা না ঘটে তাহলে আমাদের যে ব্যবস্থাপনা আছে তাতে বাংলাদেশের সব ট্রেন সঠিক সময় চালানোর ব্যবস্থা করতে পারব,বলেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সরদার সাহাদাত আলী । কিছুটা বিলম্ব হলে সেটা আমরা সহনীয় পর্যায়ে রাখব।

শনিবার (৬ এপ্রিল) ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে ঈদযাত্রা পরিদর্শন করতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পশ্চিমাঞ্চল এবং পূর্বাঞ্চলের ট্রেন সমন্বয় করার জন্য পশ্চিমাঞ্চলের কর্মকর্তাদের আমরা ঢাকায় নিয়ে এসেছি। কিছু বিলম্ব থাকতে পারে। কিন্তু খুব বেশি বিলম্ব হবে এটা আশা করছি না। বিলম্বগুলো সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য চেষ্টা করব।

সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ট্রেন বিলম্ব হবে এটা আমরা ধরে নিয়েছি। যখন ট্রেনটা ছাড়ে তখন একরকম থাকে, তারপরে যাত্রীর চাপ বাড়ে, পথে নানা ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে কিছুটা আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে আবার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকে না। সবকিছু বিবেচনা করে ট্রেন চলাচলে কিছুটা বিলম্ব হবে এটা আমরা ধরেই নিই। যখন একটি ট্রেন বিলম্ব হয়; ধরে নিন একতা এক্সপ্রেস এখন দেরিতে ছেড়েছে। কিন্তু আমাদের একটা স্পেয়ার রেক পঞ্চগড়ে আছে। তখন আমরা সেই কোচ দিয়ে ওইখান থেকে সঠিক সময় ট্রেনটা আবার ছেড়ে দিই। ফলে আমরা কিছুটা বিলম্ব নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

রেলওয়ের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক বলেন, আমাদের যে ট্রেনগুলো স্বাভাবিকভাবে চলে তার বাইরে শেষ তিন দিন ভিড় সামাল দিতে আরও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। যাত্রী চাহিদা বিবেচনা করে অতিরিক্ত কোচ সংযোজনও বাড়ানো হয়েছে। ট্রেন যাত্রীরা যদি বিশৃঙ্খলা না করে তাহলে আমাদের যে ব্যবস্থাপনা আছে, তাতে আমরা সামলে নিয়ে ট্রেন ঠিকভাবে চালাতে পারব।


আরও খবর



ভূমি অফিসের পরিছন্নতা কর্মীর বিরুদ্ধে জমি নামজারি করতে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানীর ডেমরা মাতুয়াইল এলাকায় জমি নামজারি  নামে ঘুষ নিয়েছে এসি ল্যান্ড অফিসের পরিচ্ছন্নতা কর্মী।ঐ পরিচ্ছন্নতা কর্মীর নাম সাইফুল। ডেমরা রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে কর্মরত। ই নামজারি ফাইল জমা দেওয়ার পর বিভিন্ন জটিলতার ভয় দেখিয়ে সেবা গ্রহিতাদের কাছ থেকে নানাভাবে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে ভূমি অফিসের লোকজন দীর্ঘদিন এমন অভিযোগ করে আসছিলেন সকলেই। নামজারি করতে আসা ভুক্তভোগীরা জানান সরকার ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাম জারি চালু করলেও ভূমি অফিসের দুর্নীতি এখনো কমেনি। নানা দোষ ত্রুটি ধরে ফাইল আটকে অর্থ আদায় করা নিত্যদিনের ব্যাপার। এতদিন ভূমি অফিসে নানা কর্মচারী কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিষয়ে জানা গেলেও এই অফিসে এবার একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মীও নামজারীর নামে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয় এমন প্রমাণ পাওয়া গেল। মাতুয়াইল মৌজার ১৬৯৬৫/২০২৩-২৪ নামজারি মোকাদ্দমায় বাদীর কাছ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা ঘুষ নেন পরিছন্নতা কর্মী সাইফুল। 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাইফুলের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে অকপটে ১০০০০ দশ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার কথা স্বীকার করেন পরিছন্নতা কর্মী সাইফুল ইসলাম। সাইফুল ইসলাম বলেন, কামাল নামক এক ব্যক্তির কাছ থেকে নামজারির জন্য ১০ হাজার টাকা গ্রহণ করেছি, কিন্তু আমি সেই টাকা একা নেইনি সার্ভেয়ার আনোয়ার এর কাছে বেশিরভাগ টাকা দিয়েছি নামজারির কাজ করার জন্য, আমরা নামজারি করতে টাকা নিলে শতভাগ গ্যারান্টির সাথে কাজ করে দেই।

সারা জমিনে দেখা যায়, জয় কালী মন্দিরে আশেপাশে ভূমি অফিসের কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে দালাল, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে বড় একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। কোন মানুষ বিনা পয়সায় সেবা পায় না এমনটি বলেছেন ভুক্তভোগীরা। শুধু কর্মকর্তা-কর্মচারী না নয় এই অফিসের দারোয়ান থেকে শুরু করে ঝাড়ুদার পর্যন্ত আপাদমস্তক দুর্নীতিতে মোড়ানো। প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার অনিয়ম দুর্নীতি হয় এই অফিসে। যার ভাগ নিচ থেকে উপর মহল পর্যন্ত পৌঁছে যায়। এই বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান মূলক একটি প্রতিবেদন আসছে আগামী সংখ্যায়।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃতীব্র দাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ফসলি জমির বিভিন্ন জাতের আষাঢ়ী ফসল বিপাকে পড়েছে চাষিরা। এতে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বেশি কষ্টে রয়েছেন জীবিকার প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারছেনা না নি¤œ আয়ের মানুষ গুলো। চলমান তীব্র দাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে, বৃষ্টির জন্য কুড়িগ্রামের বিভিন্ন স্থানে মহান আল্লাাহ তায়ালার দরবারে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ আদায় ও মোনাজাত করা হয়।

শনিবার সকাল ১০টার দিকে রাজিবপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ধর্মালম্বী মুসলমানগন এনামাজের আয়োজন করেন। অপরদিকে রৌমারী উপজেলার বড়াইকান্দী,দাতভাঙ্গা এলাকায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। এতে প্রায় ৫ শতাধিক বিভিন্ন বয়সের মুসল্লিরা তীব্র তাপমাত্রা মাথায় নিয়ে ইসতিসকার নামাজে অংশগ্রহণ করেন। নামাজে দোয়া ও মোনাজাত পাট করেন রাজিবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজের মাওলানা প্রভাষক শফিকুল্লাহ,রাজিবপুর উপজেলা জামাতের আমির মাওলানা আব্দল লফিত , ইসলামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি আব্দুৃস ছালাম, রাজিবপুর থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এসআই আনসার আলী,এসআই জসিম উদ্দীন,এ,এসআই বুল বুলসহ আরও অনেকেই,


আরও খবর



নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান,ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা পদে ১৭ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।এর মাঝে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ পদে ৭ জন ও  মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। সোমবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীরা  রির্টানিং কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা মো: শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার,বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন,সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কুমার রায়,উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো: ওমরাও খান ও শ্রী প্রমোদ রঞ্জন সূত্রধর।উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নেতা আবু আহাম্মদ কামরুল হুদা, হুমায়ুন কবীর,উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ভানু চন্দ্র দেব।

সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদ ,গুনিয়াউক ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম ছামদানী পিয়ারু, মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া পাঠান ও শাহজাহান চকদার।মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার,সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দা হামিদা লতিফ পান্না,সাবেক মহিলা মেম্বার রিটা আক্তার ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা আক্তার।উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা মো: শহীদুল ইসলাম জানান,এবার প্রথমবারের মত অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

সব প্রার্থী নিবার্চনী নিয়মনীতি মেনে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে মনোনয়নপত্র অনলাইনে দাখিল শেষে হার্ড কপি জমা দিয়েছেন। সকল প্রার্থীকে নিজ নিজ জায়গায় থেকে নির্বাচনী আচরণবিধি রক্ষার অনুরোধ জানান তিনি।উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল,বাছাই আপিল ১৮ এপ্রিল,আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল,প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২২ এপ্রিল,প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল এবং ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৮ মে। নাসিরনগর উপজেলায় ৯৩টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ভোটার ২ লক্ষ ৫২ হাজার ৫৪৭জন। পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ১‘শ ৯ জন ও মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৪‘শ ৩৬ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গ ২ জন।  

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



রাজাকার নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস;সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

আনোয়ার হোসেন রনি,ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জের সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। সে বর্তমানে দৈনিক সুনামকণ্ঠে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।জানা গেছে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) পীর জুবায়ের তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে রাজাকার নিয়ে একটি পোস্ট করেন। তার সেই পোস্টে জেলার ছাতক উপজেলার কালারুকা ইউনিয়নের হাসনাবাদ গ্রামের আজাদ মাওলানার ভাতিজা আব্দুল খালিকের ছেলে মামুন আহমদসহ আরও বেশ কয়েকজন কমেন্ট বক্সে এবং আলাদা ফেসবুক আইডি থেকে তাকে এবং তার পরিবার নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন ভাষায় মন্তব্য করেন। যেগুলোর ছবি সংরক্ষণ রয়েছে। পাশাপাশি প্রাণ নাশের হুমকিও প্রদান করেন তারা।

এ বিষয়ে সাংবাদিক পীর জুবায়ের জানান, “আমি আমার পোস্টে কারও নাম উল্লেখ করিনি। তাছাড়া আজাদ মাওলানার নাম জেলার অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম বজলুল মজিদ খসরু ‘রক্তাক্ত ৭১ সুনামগঞ্জ’ প্রকাশিত বইয়ে রাজাকারের নামগুলোর মধ্যে রয়েছে। এ বইয়ের ২০৪ পৃষ্ঠার ৩৮ নম্বর সিরিয়ালে আজাদ মিয়া, পিতা আনফর আলি রাজাকার হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। বইয়ের রাজাকারদের নামের তালিকা অনুযায়ী তিনি রাজাকারে পরিচয় থেকে বাঁচতে আওয়ামী লীগের বেশে দাপটের সাথে চলাফেরা করেছেন। তিনি আরও বলেন, “সরকার রাজাকারদের তালিকা তৈরি করলেও রাজনৈতিক বিভিন্ন মহলের সুযোগ সুবিদায় সে বারবার সেই তালিকা থেকে বাদ পড়ে যান। ফলে এলাকায় তিনি একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। সেজন্য তার নাম নিয়ে পোস্ট করতে সাহস হয়নি। তবুও তার দলবলের হুমকি থেকে রেহাই পাইনি সে। প্রাণ নাশের হুমকি পেয়ে সে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি পীর মাহবুব ও সাধারণ সম্পাদক ইমরানুল হক চৌধুরী বলেন, “আমরা প্রথমে পীর জুবায়েরের কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্ক জেনেছি। তিনি ফোনে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

পাশাপাশি তদন্ত সাপেক্ষ দোষীদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয় সেই দাবী জানাই। তারা আরও বলেন, আমরা এই বিষয়ে নিয়ে কাজ করবো। এবিষয়ে ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ধসঢ়; আলম জানান, আমরা এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


আরও খবর