Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

সূর্যগ্রহণ পূর্ণ-বলয়গ্রাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ এপ্রিল ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৫৩৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ১০ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার পূর্ণ-বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ হয়েছে। এটিকে মিশ্রগ্রহণ বা বিরল সূর্যগ্রহণও বলা হয়। বাংলাদেশ সময় আজ সকাল ৭টা ৩৪ মিনিট ৩০ সেকেন্ডে শুরু হয়েছে, এটি শেষ হবে দুপুর ১২টা ৫৯ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।

আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এটি বাংলাদেশের আকাশে দেখা যাবে না। দৃশ্যমান হবে অ্যান্টার্কটিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ ভারত মহাসাগর, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন এবং দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।

আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় গ্রহণ শুরু হবে সকাল ৮টা ৩৭ মিনিট ৬ সেকেন্ডে, শেষ হবে ১১টা ৫৬ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। আর সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে ১০টা ১৬ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে।

পূর্ণ-বলয়গ্রাস শব্দটি হচ্ছে একটি মিশ্র শব্দ। অর্থাৎ এটি পৃথিবীর কোথাও কোথাও পূর্ণগ্রহণ হিসেবে ধরা দেবে। কোথাও আবার দেখা যাবে বলয়গ্রাস আকারে। বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ বলতে বোঝায় চাঁদ যখন পৃথিবীর থেকে দূরে থাকে এবং সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই রেখায় অবস্থান করে; সেই সময় সূর্যের আলোকে চাঁদ পুরোপুরি ঢাকতে পারে না। আর পূর্ণগ্রাস হলো চাঁদ যখন সূর্যের আলোকে পুরোপুরি ঢেকে দেয়। সে সময় পৃথিবীতে কয়েক সেকেন্ডের জন্য রাতের মতো অন্ধকার নেমে আসে।

মিশ্রগ্রহণ বা পূর্ণ-বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ হচ্ছে পূর্ণগ্রহণ দিয়ে শুরু হলে চাঁদ যখন পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে, একটু সরে যায়। ফলে তখন আর সেটি পূর্ণগ্রহণ থাকে না। বলয়গ্রাস হয়ে যায়। আবার কখনো সেটা বলয়গ্রাস দিয়ে শুরু হলেও একই কারণে পূর্ণগ্রহণে পরিণত হয়। আর এটি একেক জায়গায় একেক রকম দেখা যায়।

প্রতি ১৮ মাস অন্তর একটি করে সূর্যগ্রহণ হলেও মিশ্র সূর্যগ্রহণ খুব বিরল। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সেন্টার (আইএসি) বলছে মাত্র ৪ শতাংশ হচ্ছে মিশ্রগ্রহণ। সর্বশেষ ২০১৩ সালে এমন গ্রহণ হয়েছিল। প্রতি ১০০ বছরে কয়েকটি গ্রহণ এমন হয়ে থাকে।


আরও খবর



কাফরুল থানার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওসি ফারুকুল আলমের নানামুখী উদ্দ্যোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টারঃপ্রাচীন কালে পুলিশের সৃষ্টি হয়ে ছিলো খাজনা আদায়ের জন্য। যার কারনে প্রাচীন কালে পুলিশ মানুষের ঘাড় ধরে সরকারের খাজনা আদায় করে দিত জনগনের কাছ থেকে। সময়ের পরিক্রমায় সেই পুলিশ আস্তে আস্তে হলেও যথেষ্ট জনবান্ধন পুলিশে পরিণত হয়েছে। জনসেবায় পুলিশের মনোজগতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী, আড্ডাবাজ ও মানবিক ছেলে-মেয়েগুলো দলেদলে এই বাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন। সুতরাং পুলিশে গুণগত পরিবর্তন এখন সাদাচোখেও দৃশ্যমান, যদিও যথেষ্ট ব্যতিক্রম রয়েছে এবং ব্যতিক্রম সবসময় উদাহরণও নয়।

আজ আপনি ৯৯৯ এ ফ্রি ডায়াল করলেই পুলিশ আপনার দরজায় গিয়ে হাজির হচ্ছে। আপনি গহীন অরণ্য বা মাঝ নদীতে কোনো সমস্যায় পড়ে জাস্ট একটা কল করলেই আপনার পাশে পৌঁছে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। করোনাকালে পুলিশ তার ইতিহাসের সেরা মানবিক ও সাহসী গল্প রচনা করেছে।

আর এটি সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শিতা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের তত্ত্বাবধান ও বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক(আইজিপি)চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এর দক্ষ নেতৃত্বের ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ(ডিএমপি)কে ঢেলে সাজাতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের এক অনন্য পথিকৃৎ,জনমনে প্রশংসিত এক কিংবদন্তি,বাংলাদেশ পুলিশবাহিনীর ভাবমূর্তি যিনি উজ্জ্বল করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের ডাইনামিক পুলিশ কর্মকর্তা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি)কমিশনার অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মিরপুর  জোনের আওতাধীন কাফরুল  থানায়  ডাইনামিক ও মানবিক অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ফারুকুল আলম ।যোগদানের মাত্র ৮ মাসেই   থানার সেবামূলক বিষয়গুলো করেছেন ত্বরান্বিত,এনেছেন গতি।

এখন পুলিশ টহল দিনরাত সব সময় দেখা যায়। কিশোর গ্যাং আড্ডার জায়গাগুলো এখন পুলিশের নজরদারির মধ্যে আছে,ছিনতাই  কাফরুল এলাকায় নাই বললেই চলে ।দৌরাত্ব কমেছে ছিনতাইকারী, মাদকব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের। 

কাফরুল থানা এলাকার বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জনকল্যান মুখি পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি ফারুকুল আলম  বলেন,বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সোনার বাংলার অসমাপ্ত কাজগুলো করে যাচ্ছেন তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,তার অংশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলার পরে,স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি আরো বলেন আমরা তার হাতিয়ার হিসেবে দেশ ও দেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার লক্ষ্যে যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে জনগণের মুখে হাসি ফোঁটানোর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি,যেমন এখন সামাজিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে, কিশোর গ্যাং এর উৎপাত, মাদক, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি, মারামারি, রাহাজানি,চুরি ডাকাতিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কাফরুল   থানা এলাকায় অনেকটাই কমে গেছে।আমার কাছে কোনো দুষ্কৃতীকারীদের ছাড় নাই,সে ক্ষেত্রে আমি যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে কাকরুল  বাসীদের নিশ্চিন্তে বসবাস করার অভয় দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।

আরও খবর



সাংবাদিক আব্দুল হান্নান বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির যুগ্ন মহাসচিব নিবার্চিত

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টারঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার  বুড়িশ্বর ইউনিয়নের আশুরাইল গ্রামের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নানকে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটিতে যুগ্ন মহাসচিব নির্বাচিত করা হয়েছে।সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান দীর্ঘ প্রায় বিশ বছর যাবৎ এ পেশার সাথে জড়িত থেকে সসতা ও নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।


তিনি জাতীয় দৈনিক আমার দেশ,আমার সংবাদ,দেশ রূপান্তর,দৈনিক খোল কাগজ,দৈনিক জনতা,দৈনিক দেশের পত্র, বসুন্ধরা,ছাড়াও  স্টার লাইনে জেলা প্রতিনিধি,ভারতের বহুল প্রচারিত মানুষ পত্রিকা,স্থানীয় দৈনিক দিন দর্পন,কুরুলিয়া,আজকের ব্রাহ্মণবাড়িয়া,দৈনিক চলার পথে,ফ্রন্টইয়ার,দৈনিক লাল সবুজের দেশ, অপরাধ জগত,অপরাধ বিচিত্রা,বাংলা এফ এম রেডিও,এশিয়ান টেলিভিশন,এস টি বাংলা টেলিভিশনে বিশেষ প্রতিনিধি,এবিনিউজ সহ একাদিক অনলাইন পত্রিকায় কাজ করে আসছেন।


সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএম এস এফ ও মানবাদিকার  সংস্থা  বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির  নাসিরনগর উপজেলা শাখার প্রতিষ্টাতা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব অত্যান্ত সুনামের সাথে পালন করেছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ভোটের লড়াই ! ছাত‌কে ৫ জন চেয়া‌রম‌্যান প্রাথীর ম‌ধ্যে ৪ প্রবাসী !

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ২৩জন দেখেছেন

Image

আনোয়ার হো‌সেন র‌নি ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতি‌নি‌ধি:সুনামগঞ্জ জেলার শিল্পনগরী উপ‌জেলা হ‌চ্ছে ছাতক । এই উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাস করেন এবং দেশের রেমিট্যান্স খাতে বিরাট অবদান রাখছেন। এ উপজেলায় বিত্তবানদের আধিক্য বেশি। আর এ উপজেলায় নির্বাচন ৫

জন চেয়ারম‌্যান প্রাথী‌দের ম‌ধ্যে ৪ জন প্রবাসী মানে সেয়ানে সেয়ানে টক্কর। 

ছাতক আগামী ২৯ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে । যেখানে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ৭ জন আওয়ামী লীগ নেতা। এদের ম‌ধ্যে ছাতক উপজেলা আওয়ামী লীগ উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও ছাতক পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল ওয়াহিদ মজনু গ‌্যাস ও ব‌্যাংক লোন প্রায় ক‌য়েক কো‌টি কো‌টি টাকা থাকায় তার ম‌নোনয়নপত্র বা‌তিল ক‌রেছেন বাচাই ক‌মি‌টি সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক।

গত ১২ মে বোববার আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক বতমান উপ‌জেলা চেয়ারম‌্যান ফজলুর রহমান মনোনয়নপত্র প্রত‌্যাহার ক‌রে নি‌য়ে‌ছে । তার প‌ক্ষে আওয়ামীলীগ নেতাকমীরা কেউ প্রচার প্রচা‌রনায় না করায় ক্ষোব্ধ হ‌য়ে ম‌নোনয়পত্র প্রত‌্যাহার ক‌রে‌ছেন।

এদের ম‌ধ্যে ৪ নেতাই প্রবাসী হ‌লেন গো‌বিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃ‌তি ডিগ্রী ক‌লে‌জের  প্রতিষ্টাতা

সা‌বেক ভি‌পি যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আওলাদ আলী রেজা, কানাডা প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ আলী, যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম কিরন ,যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ আলী, ভাইন্স চেয়ারম‌্যান আবু সাফাত মো,লা‌হিন।

গত সোমবার সকাল থে‌কে চেয়ারম‌্যান প‌দে প্রতীক বরা‌দ্ধে পর ছাত‌কে‌ বি‌ভিন্ন স্থা‌নে আনারস মাকা প্রতী‌কের প‌ক্ষে ব‌্যাপক প্রচার প্রচারনা চালি‌য়ে যা‌চ্ছেন। শেষ মূহুর্তের প্রচারণা পুরোদমে চালিয়ে যাচ্ছেন ৫ জন প্রার্থী চেয়ারম‌্যান প‌দে প্রাথীরা। তারা  ঝর বৃষ্টি উপেক্ষা করে উপজেলার ১৩‌টি  ইউনিয়ন এবং পৌর ভোটারদের নিকট বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে ৫ জনের মধ্যে ভোটের মাঠে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন প্রবাসী যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আওলাদ আলী রেজা। তার প‌ক্ষে সাধারন ভোটার‌দের সমর্থন র‌য়ে‌ছে।

কানাডা প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ আলী, যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম কিরন,যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ আলী।

বিগত ২০২০ সালের করোনা এবং বিগত ২০২২ ও ২৩ সালের ভয়াবহ বন্যার সময় তারা উপজেলা জুড়ে অসহায় মানুষের পাশে ছিলেন আওলাদ আলী রেজা। 

 বর্তমান চেয়ারম‌্যান আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ফজলুর রহমান।

২০২২ সালে ভয়াবহ বন‌্যায় তার কোন ভু‌মিকা নেই ব‌লে একা‌ধিক ব‌্যক্তিরা অ‌ভি‌যোগ ক‌রেছেন।

তিনি চেয়ারম্যান হিসাবে  ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। তি‌নি  দায়িত্ব পালন করে তিনি জনগণের মন জয় করতে পা‌রে‌নি। নিবাচনী প্রতিশ্রু‌তি রক্ষা করতে ব‌্যর্থ হ‌য়ে‌ছেন তি‌নি। তার আম‌লে উন্নয়‌নের না‌মে ব‌্যাপক প্রকল্প লুটপাট হ‌য়ে‌ছে। কাজ না ক‌রে প্রক‌ল্পের টাকা উত্তোলনের অ‌ভি‌যোগ র‌য়ে‌ছে তার বিরুদ্ধে।

এবার পূর্ণ ৫ বছরের জন্য আবারো চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ম‌নোনয়ন পত্র দা‌খিল ক‌রে‌ছি‌লেন। অব‌শে‌ষে এ নির্বাচনে প্রচার প্রচারণায় তার সাথে কেউ না থাকার ম‌নোনয়নপত্র প্রত‌্যাহার ক‌রে নি‌য়ে‌ছেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল দুই যুগ ধ‌রে চ‌লছে। পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী  ও মুহিবুর রহমান মা‌নিক এম‌পি গ্রুপ না‌মে দু‌টি গ্রুপ র‌য়ে‌ছে ছাত‌কে। এ দু‌টি গ্রু‌পের বেশী ভাগ নেতা কমীরা রয়েছেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আওলাদ আলী রেজা্র প‌ক্ষে

প্রচার প্রচারনা চা‌লি‌য়ে যা‌চ্ছেন।তারা হ‌লেন সা‌বেক উপ‌জেলা চেয়ারম‌্যান ও‌লিউর রহমান চৌধুরী বকুল,ইউপি চেয়ারম‌্যান আখলাকুর রহমান,আওয়ামীলীগ নেতা গৌছ মিয়া,সা‌বেক ইউপি চেয়ারম‌্যান আলহাজ্ব নিজাম উদ্দিন,ধন মিয়া মালদার,সহ যুবলীগ ছাত্রলীগ সেচ্চা‌সেবক লীগ,শ্রমিকলী‌গের নেতাকমীরা । এছাড়াই গো‌বিন্দগঞ্ছ সৈ‌দেরগাও ইউপি চেয়ারম‌্যান সুন্দর আলীর তার পুত্র কির‌নের পক্ষে

সমর্থকদের বড় একটি অংশ তার সাথে রয়েছেন।যুক্তরাজ্য প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ আলী ভোটার মাঠে নবাগত। নবাগত হলেও তার সাথেও উপজেলার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ছাত্রলীগের একটি অংশ সাথে রয়েছেন।

 তবে বিএনপি, জামাত, জাতীয় পার্টি বা ইসলামি সংগঠনের কোনো প্রার্থী না থাকায় এইসব দল সমর্থকদের ভোট বড় ফ্যাক্টর হয়ে দেখা দিয়েছে এই উপজেলায়।তবে সাধারন ভোটারদের মধ্যে এখনো নির্বাচন নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না, সব মিলিয়ে ভোটারদের নির্বাচনমুখি করতে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চেয়ারম‌্যান ও ভাইন্স‌চেয়ারম‌্যান প্রার্থীরা। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-এর ২০১১ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ছাতক উপজেলার জনসংখ্যা: পুরুষ ১লাখ৯৭ হাজার,৯শত ৫২ এবং মহিলাএক লাখ ৯৯ হাজার ৬শত ৯০জন, মোট ৩,৯৭,৬৪২ জন,মৌজাঃ ৩১০টি

 গ্রামের সংখ্যা: ৫৪৭টি গ্রাম নি‌য়ে ছাতক উপ‌জেলা গ‌ঠিত হয়। অনলাইনে দেখা‌চ্ছেন ভোটার সংখ‌্যা পুরুষ এক লাখ ৬০হাজার ৪৪জন,এবং ম‌হিলা একলাখ ৫১হাজার ৯শত ৩জন মোট ভোটার সংখ‌্যা ৩ লাখ ১১হাজার ৯শত৫৭ জন। উপ‌জেলা নিবাচন অ‌ফিস সুত্রে জানায়,কেন্দ্র সংখ‌্যা ১০৩ বুথ সংখ‌্যা ৬শত ৭১। পুরুষ ভোটার এক লাখ ৫৯হাজার ১শত ৩৪জন ও ম‌হিলার সংখ‌্যা এক লাখ ৫১হাজার ৯শত ৪২জন।


আরও খবর



মাদক ও আটক বাণিজ্যর অভিযোগে গোদাগাড়ী থানার ছয় পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃমাদকের সাথে জড়িত ও আটক বাণিজ্যর অভিযোগে রাজশাহীর গোদাগাড়ী মডেল থানার ছয় পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করা হয়েছে। সোমবার জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে ৫জন দারগা ও একজন কনেস্টবলকে ক্লোজ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।ক্লোজড হওয়া পুলিশ সদস্যরা হচ্ছে,থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) আকরামুজ্জামান, উপ-পরিদর্শক(এসআই)সত্যব্রত,সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)আব্দুল করিম. সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)মঞ্জুরুল ইসলাম, সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই)রঞ্জু,ও কনেস্টবল মাহবুব।পুলিশের একটি সূত্র জানায়,রোববার বিকালে পুলিশ সাইফুর রহমান (পিপিএম)গোদাগাড়ী মডেল থানা পরিদর্শনে এসে ক্লোজড হওয়া পুলিশ সদস্যদের অপরাধ সম্পর্কে অবহিত হন। এরপর ফিরে গিয়ে ৬জন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন।গোদাগাড়ী মডেল অফিসার ইনচার্জ(ওসি)আব্দুল মতিন বলেন,৬জন পুলিশ সদস্যকে রাতেই থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। প্রত্যাহার হওয়া ৬জন পুলিশ সদস্য মাদক ব্যবসায়ীদের মাসোয়াহারা নিয়ে সহযোগিতা আটক করে মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগ আছে পুলিশ সুপারের কাছে বলে পুলিশ একটি সূত্র জানায়। রোববার সকালে দিকে চাপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার কোদালকাটি গ্রামের বাদেফুল ইমলামের ছেলে আব্দুস সামাদ নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে ৩ লাখ টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয় এসআই আকরামুজ্জামান। আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে গোদাগাড়ী থানায় গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে।এর আগে ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীর ছেলেকে আটককেরে অভিযোগে রোববার গোদাগাড়ী মডেল থানার প্রেমতলী তদন্ত কেন্দ্রর ৪জন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে করা হয়। প্রত্যাহার হওয়া চার সদস্যরা হলেন,প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রেজাউল করিম, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আনোয়ারুল ইসলাম, কনস্টেবল মো. রেজাউল করিম ও মিলন হোসেন।



আরও খবর



কুষ্টিয়া বিএডিসি এডি’র বিরুদ্ধে দূর্ণীতির অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃকুষ্টিয়া বিএডিসি (সার) অফিসের সহকারী পরিচালক মহিউদ্দিন মিয়া’র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন কুষ্টিয়া বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন (বিএফএ)’র কুষ্টিয়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ ও সাধারন ডিলাররা। কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের সমন্বয় কক্ষে বিএফএ কুষ্টিয়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দদের সাথে গত ২৮ এপ্রিলে জেলা প্রশাসকের সাথে সমন্বয় মিটিং হয়। উক্ত মিটিংএ ডিলার নেতৃবৃন্দ বাদেও অন্যান্য ডিলারগন উপস্থিত ছিলেন কিন্তু উক্ত মিটিংএ মহিউদ্দিন মিয়া অজুহাত দেখিয়ে উপস্থিত না হয়ে উপস্থিত করেছিলেন যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনিকে। উক্ত মিটিংএ জেলার সভাপতি ও কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ অজয় সূরেখা ও সাধারন সম্পাদক আক্কাস আলী জেলা প্রশাসককে জানান, বর্তমান এডি ২০.০৫.২০২২ তারিখে অত্র অফিসে যোগদান করে কিছু অসাধু ডিলারদের সাথে সম্পর্ক তৈরী করে আর্থিক দূর্ণীতি করে যাচ্ছেন। তারই জের ধরে গত বছর এডি লেবারদেরকে উস্কে দিয়ে ডিলারদেরকে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করেছিল যা নিউজ সহ ভিডিও নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। নেতৃবৃন্দরা বলেন, কতিপয় দালাল ডিলারদের সহযোগিতায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকার বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। তারা বলেন, গত মার্চ মাসে তিউনিশিয়ার টিএসপি সার কুষ্টিয়া গোডাউনে আসলেও তিনি তার বরাদ্দ দেন নাই। এই সারের ব্যাপক চাহিদা থাকায় গোডাউনের এক কর্ণারে লুকিয়ে রাখে এবং তার দালাল ডিলারদের মাধ্যামে অতিরিক্তি অর্থের বিনিময়ে পে-অর্ডারের মাধ্যমে তা বিতরন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় নজরুল ইসলাম নজু নামের এক ডিলারকে বরাদ্দপত্র বাদেই গত এপ্রিল মাসের ২০ তারিখে গোপনে ঐ সার ট্রাকে লেবারদের দিয়ে তুলে দেওয়ার সময় অন্য এক ডিলার এসে হাতে নাতে ধরে ফেললে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে ৪৫ বস্তা টিএসপি সার দিয়ে ম্যানেজ করেন এডি। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে তোড়পাড় সৃষ্টি হলে দ্রুত কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দপত্র এনে ১৫ বস্তা করে সার দেন। প্রেরিত সারের অনুকূলে তিনটি জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অপরিদপ্তর থেকে প্রতিটা জেলার ডিলারদেরকে সার গুলো বিভাজন করে বাজারজাতকরণের জন্য কুষ্টিয়া বিএডিসি অফিসে প্রেরণ করেন। উক্ত বরাদ্দকৃত লিস্ট ডিলারদের হাতে না দিয়ে ফোনে জানিয়ে দেন বর্তমান এডি। এটা অবগত হওয়ার পর বিএডিসি অফিসের অনুকূলে পে-অর্ডার করেও তারা টিএসপি সার পান না বলে অভিযোগ করেন। অন্যদিকে গত ২১ শে এপ্রিল তারিখে অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে ৪০০+৪০০= ৮০০ বস্তা দুই ট্রাক টিএসপি সার মেহেরপুরের এক ডিলারের গোডাউনে আনলোড করার সময় অন্যান্য ডিলারদের হাতে ধরা পড়ে। এভাবে মাসে ২/৩ বার অবৈধভাবে তার সিন্ডিকেটধারী ডিলারদেরকে প্রদান করেন বলে তারা জানান। তারা এটাও বলেন আমরা ডিলাররা তার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি কারন, বরাদ্দের অনুকুলে প্রতিবস্তা টিএসপি সার নিতে আমাদেরকে দিতে হয় ১৩০ টাকা ও ক্যানাডার এমওপি সার বস্তা প্রতি দিতে হয় ৩০ টাকা করে। উক্ত টাকা নেওয়ার কোন বিধান নেই এই টাকা এডি’র ঘনিষ্ঠ দু’জন অনুসারী গিয়াস ও মহিউদ্দিনের হাতে নগদে দিতে হয় বলে ডিলাররা জানান। এদিকে ডিলার নজু প্রতিদিন সকাল থেকে এডির চেম্বারসহ আশেপাশে থাকেন, তিনি বাড়ী না যাওয়া পর্যন্ত নজু সাথেই থাকেন। তারা এটাও বলেন নজুর নির্দেশে এডি তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। যা অন্য কোন ডিলাররা বেশী সময় অবস্থান করেন না। কাজ শেষ হয়ে গেলে বের হয়ে যায়। অফিসের সিসি টিভি ফুটেজ চেক করলেই বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল। কুষ্টিয়ার একাধিক সার ডিলার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা কি ফকিরনির সন্তান নাকি, প্রতিটা সার ডিলাররা অনেক সাবলম্বী। অর্থ না থাকলে সার ডিলারের ব্যবসা করা যায় না। আর এই সকল ডিলারদেরকে তিনি অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেন। এটা আমরা মেনে নিতে পারছি না। সার ডিলারদের উপরোক্ত অভিযোগের বিষয়ের সত্যতা জানতে কুষ্টিয়া বিএডিসি (স্যার) অফিসের এডি মহিউদ্দিন মিয়া কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি’কে বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । আমাকে জেলা প্রশাসক ডেকেছিল আমি বিস্তারিত বলেছি । তিনি এটাও বলেন, ‘হয় আমি এই অফিসে, থাকবো না হয় ডিলাররা থাকবে’ তিনি আরো বলেন, ‘আমি কি বিএফএ’র চাকরী করি, আমি চাকরী করি সরকারের। তিনি এটাও বলেন, নীচ তলাতে কি হয় দ্বিতীয় তলার ব্যক্তি সব জানে, মানে যুগ্ন পরিচালক। অন্যদিকে যুগ্ন পরিচালক বলেন, নীচ তলাতে কি হয় আমি জানি না। তিনি কর্কট ভাষায় এটাও বলেন, আমার যা আছে তাতে আমার চাকরী করে খাওয়া লাগবে না। তবে ডিলার নজরুল ইসলাম নজুর বিষয়টি সম্পূর্ণ স্বীকার করেন দুজনেই। তবে জেলা প্রশাসকও তদন্ত করছে বলে জানান উপস্হিত ডিলাররা।
 
ডিলাররা এটাও বলেন, কুষ্টিয়া শহরে ফ্লাট কিনেছেন, ঢাকা কল্যানপুরে জমি কিনেছেন। অঢেল তরল সম্পদের মালিক হয়েছেন, দুই বছরেই তিনি আঙ্গুল ফুঁলে কলাগাছ হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান প্রয়োজন জরুরী ভিত্তিতে। পূর্বের এডি মাহাবুবুর রহমানের বাড়ী ছিল ফরিদপুরে বর্তমান এডি’র বাড়ীও ফরিদপুরে। তবে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষের মিটিং এ ডিলারদের এত অভিযোগর কোন উত্তর দিতে পারেন নাই যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনি। অন্যদিকে যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনি তার পক্ষে সাফাই গেয়ে বললেন, তিনি জমিদারের সন্তান, তিনি জমি, ফ্লাট কেন আরো কিছু কিনতে পারেন। এ বিষয়ে নাগরিক সমাজের ব্যক্তিরা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিডিসি)’র চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ ও মাহাব্যবস্থাপক (সার ব্যবস্থাপনা) মো আজিম উদ্দিনের প্রতি জোর দাবী জানিয়ে বলেন, বিষয়টি ডিলারদের সাথে এডি ও ডিডির যে বৈষম্য চলছে তা দ্রুত তদন্তপূর্বক বদলীসহ সমাধান করুন নইলে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে কৃষক সমাজ। ডিলার ও অফিসের এডি মহিউদ্দিন তারা এক অন্যেও উপর ফুঁসে আছে তাতে আরো বড় ধরনের সংঘর্ষ সৃষ্টি হতে পারে।

আরও খবর