Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

সরকারের দুর্নীতি আর লুটপাটের মাশুল দিচ্ছে জনগণ: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিদ্যুৎ খাতে সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি আর লুটপাটের মাশুল জনগণকে দিতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকারের ব্যর্থতা, দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা ও ভ্রান্তনীতির কারণে এমনিতেই জনগণ চরম দুর্ভোগে রয়েছে। এরমধ্যে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি সরকারের গণবিরোধী, তুঘলকি ও অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত। সরকার ও তার অনুগতদের দুর্নীতি-লুটপাটের কারণে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে জনগণের পকেট কাটা হচ্ছে।

তিনি বলেন, মাত্র ১৯ দিন আগে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। ১৯ দিন পর আবার খুচরা ও পাইকারি পর্যায়ে দাম বাড়ানো সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির ফলে প্রতিটি জিনিসের দাম আবারও বাড়বে। এই বোঝা জনগণ আর সহ্য করতে পারবে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে জনগণের সরকার নেই বলেই চরম দুর্দিনেও বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি তেল, ভোজ্যতেল, সারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বাড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকরের অনুশোচনা নেই, বরং এসব তুঘলকি কাণ্ডের পক্ষে নির্লজ্জের মতো মিথ্যাচার করছে সরকার।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণবিরোধী সরকার গত ১৪ বছরে ১১ বার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। গত বছর রেকর্ড হারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। গ্যাসের দাম একমাসেই রেকর্ড পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সরকার বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি নিয়ে খুচরা চালাকি করছে। এতদিন এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গণশুনানি করে দাম বাড়াতো। সেখানেও সরকারের ইঙ্গিতে দাম বাড়ানো হতো। এবার সরকার নিজেই এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে পাশ কাটিয়ে দাম বাড়ানোর দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে।

বিদ্যুতের এই মূল্যবৃদ্ধি অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি করে তিনি বলেন, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী ১০ দফাসহ গ্যাস, বিদ্যুৎ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ওই সমাবেশ সফল করে সরকারের এই গণবিরোধী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।


আরও খবর



৮ জেলায় নতুন ডিসি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ৮ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ রোববার রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এর মধ্যে নাটোরের ডিসি শামীম আহমেদকে রাজশাহী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরীকে নড়াইল, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খানকে মাদারীপুর এবং জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উপসচিব শাকিল আহমেদকে দিনাজপুরের ডিসি করা হয়েছে।

অন্যদিকে, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব আবু নাছের ভূঁঞাকে নাটোর, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক মোহাম্মদ আজিজুল ইসলামকে মেহেরপুর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত উপসচিব এস এম রফিকুল ইসলামকে ঝিনাইদহ এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সংযুক্ত উপসচিব ড. উর্মি বিনতে সালামকে মৌলভীবাজারের ডিসি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



বাংলাদেশ প্রেসক্লাব মাধবপুর উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি ইয়াবা সহ গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান: বাংলাদেশ প্রেসক্লাব হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি,একটি অনলাইন পোর্টালের কথিত  সাংবাদিককে ১৮০ পিস ইয়াবাসহ আটক করেছে হবিগঞ্জ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল।বাংলাদেশ প্রেসক্লাব মাধবপুর উপজেলা শাখার কমিটির অনুমোদিত তালিকা থেকে জানা যায় সে সিনিয়র সহ সভাপতির দায়িত্বে আছে।

সোমবার ৬ মার্চ সকালে হবিগঞ্জ মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বাঘাসুরা ইউনিয়নের রিয়াজনগর এলাকায় কথিত সাংবাদিক মোঃ সামসুল হক উজ্জ্বল এর নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে পলি প্যাকেটের ভেতর লুকিয়ে রাখা ১ শ ৮০ পিস ইয়াবাসহ তাকে আটক করা হয়।হবিগঞ্জ মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক কাজী হাবিবুর রহমান জানান,কথিত সাংবাদিকের নাম মোঃ সামসুল হক উজ্জ্বল  (৩৫)।সে ইয়াবা বিক্রিয় চক্রের ডিলার।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্দেহ এড়াতে সাংবাদিক পরিচয়কে রক্ষাকবচ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।সে মাধবপুর উপজেলার বাঘাসুরা ইউনিয়নের রিয়াজনগর গ্রামের মোঃ ফজলুল হকের ছেলে। তবে শামসুল হক কোন অনলাইনের সাংবাদিক সে পরিচয় প্রকাশ করেননি ওই কর্মকর্তা।মাধবপুর থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুর রহমান জানান,এ ঘটনায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মাধবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



ক্লান্ত শরীরে বাস চালাচ্ছিলেন জাহিদ

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;টানা ৩৩ ঘণ্টার বেশি বাস চালিয়ে ক্লান্ত ছিলেন চালক জাহিদ হাসান (৪৫)। ক্লান্ত শরীরে চোখে ঘুম নিয়ে অতিরিক্ত গতিতে বাস চালানোর জন্য এতো মানুষের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।

গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মাদারীপুরের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ইমাদ পরিবহনের বাসটি শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক্সপ্রেসওয়ে থেকে খাদে পড়ে যায়। এ সময় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত ছাড়াও আহত হন কমপক্ষে ৩০ জন।

পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনায় নিহত ২০ জনের মধ্যে ১৭ জনের মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি কক্ষে রাখা হয়। বাকি দুজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ জনের নাম-পরিচয় মিলেছে।

নিহতরা হলেন- মুকসুদপুরের মো. আমজাদ আলীর ছেলে মাসুদ মিয়া (৩৫), খুলনার সোনাডাঙ্গার শেখ আহমদ মিয়ার ছেলে শেখ আব্দুল আল মামুন (৪২), নড়াইলের লোহাগাড়ার বকু শিকদারের ছেলে ফরহাদ হোসেন (৬৭), ফরিদপুর আলফাডাঙ্গা এলাকার শহিদ মুরাদ আলীর ছেলে ইসমাইল হোসেন (২৮), বনগ্রাম এলাকার শামসুল শেখের ছেলে মোসতাক আহম্মেদ (৪৭), ডুমুরিয়া এলাকার পরিমল সাদু খায়ের ছেলে মহাদেব কুমার সাদু খা (৫৫), আমতলা এলাকার শাহজাহান মোল্লার ছেলে আশফাকুজ্জামান লিংকন (২৬) এবং বাগেরহাটের শান্তি রঞ্জন মজুমদারের ছেলে অনাদি মজুমদার (৩০)। বাসচালক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলী আকবরের ছেলে জাহিদ হাসান ও চালকের সহকারী মো. মিরাজ।

গোপালগঞ্জের নিহত ৭ জন হলেন- গোপালগঞ্জ পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক অনাদী রঞ্জন মজুমদার (৫০), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও সদরের মাসুদ মিয়ার মেয়ে সুইটি আক্তার (২২), সদরের মাসুম মিয়ার ছেলে মোস্তাক শেখ (৪১), টুঙ্গিপাড়ার মো. কাঞ্চন শেখের ছেলে শেখ কবির হোসেন (৫৭), ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও সদরের আবু হেনা মোস্তফার মেয়ে আফসানা মিমি (২৫), একই উপজেলার নওশাদ শেখের ছেলে সজীব (২৭), গোপিনাথপুরের তৈয়ব আলীর ছেলে হেদায়েত মিয়া (৫৫)। বাকিদের নাম-পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।

বাসচালক জাহিদের ছেলে রাতুল হাসান বাবার মরদেহ শনাক্ত করার জন্য শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। তিনি বলেন, ‘মাসে দুই দিন বাড়ি আসতেন বাবা। গাড়ি চালিয়ে তিনি সব সময় ক্লান্ত থাকতেন। গত পরশু ঢাকা, পিরোজপুর, খুলনা রুটে পাঁচটি ট্রিপে গাড়ি চালিয়েছেন। বাবা শনিবার রাতে ফোনে জানিয়েছিলেন, ‘‘তিনি অনেক ক্লান্ত’’। রোববার ঢাকার থেকে এসে বাসায় এক দিন বিশ্রাম নেবেন এক কথাও বলেছিলেন। কিন্তু বাবা আমাদের চিরতরে ফাঁকি দিয়ে চলে গেলেন।’

ইমাদ পরিবহনের ব্যবস্থাপক (অপারেশন) ওয়াহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কোম্পানির বাস যারা চালান, তাদের বিশ্রামের জন্য প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘর রাখা আছে। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটির চালক জাহিদ ক্লান্ত ছিলেন, তিনি এমন কথা আমাদের কাউকে জানাননি।’

শিবচর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু নাঈম মো. মোফাজ্জেল হক বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে জেনেছি, ওই বাসটির চালক কোনোরকম বিশ্রাম না নিয়ে বাসটি চালাচ্ছিলেন। দীর্ঘ ৩৩ ঘণ্টা ধরে গাড়ি চালানোর কারণে ক্লান্ত ছিলেন। সকাল সকাল ঘুম ঘুম চোখে বাস চালানোয় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন তিনি।’

আহত এক যাত্রী সাইফুল জানান, ‘খুলনার সোনাডাঙ্গা থেকে বাসটি ছাড়ার পর হাইওয়েতে উঠেই বেপরোয়া গতিতে বাসটি চালানো হচ্ছিল। আমরা যাত্রীরা কয়েক দফা বারণ করেছিলাম। কিন্তু চালক কারও কোনো কথা শোনেনি। চালকের গাফিলতির কারণে আজকে বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিবুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে ১৭ জনের মরদেহ রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। পরে চালকের নাম পাওয়াসহ মোট ১৭ জনের নাম-পরিচয় জানা গেছে। বাকিদের নামপরিচয় এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। শনাক্তকৃতদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পাশাপাশি নিহতদের প্রত্যেক পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।’

ফরিদপুর জোনের হাইওয়ে পুলিশ সুপার মাহাবুবুল হাসান বলেন, ‘বাসটির ফিটনেসেও যান্ত্রিক ত্রুটি রয়েছে। আমরা তদন্ত কমিটি করেছি। তদন্ত শেষে বাসটির মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’


আরও খবর



৪০ বছরের নিষেধাজ্ঞায় ভক্ত, গোলরক্ষককে হামলা

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক ;কয়েক সপ্তাহ আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল কয়েক সেকেন্ডের একটা ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা যায় গ্যালারি থেকে ছুটে এসে সেভিয়া গোলরক্ষক দিমিত্রোভিচের ওপর আক্রমণ করছেন এক দর্শক। মুহূর্তেই নিরাপত্তাকর্মীরা এসে ক্ষ্যাপাটে দর্শককে নিয়ে যান। প্রাথমিকভাবে সেই ভক্তকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

নিজের কৃতকর্মের জন্য এবার আরও বড় শাস্তি পেলেন ওই ভক্ত। সেভিয়া গোলকিপারকে লাঞ্ছিত করার দায়ে পিএসভি আইন্দোফেইন সমর্থককে ৪০ বছরের মধ্যে নিষিদ্ধ করেছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন পিএসভির কোনো ফুটবল ম্যাচে গ্যালারিতে উপস্থিত হতে পারবেন না আগ্রাসী ভক্ত।

সেই আক্রমণ নিয়ে সেভিয়া গোলরক্ষক ডিমিত্রোভিচ বলেছিলেন, ‘যদি কেউ আমাকে আক্রমণ করে তাহলে অবশ্যই আমি নিজেকে বাঁচাবো।’ ঘটনার দিন নিজেকে বাঁচালেও গোলবার বাঁচাতে পারেননি তিনি। গত মাসে ইউরোপা লিগের শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগের ম্যাচটিতে পিএসভির কাছে ২-০ গোলে হেরে যায় তার দল সেভিয়া। তবে প্রথম লেগে ৩-০ গোলের জয়টা এ যাত্রায় বাঁচিয়ে দিয়েছে তাদের।

সমর্থকরা দলের প্রাণ। মাঠের তাদের উপস্থিতি খেলোয়াড়দের জন্য বড় অনুপ্রেরণা। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কিছু সমর্থকদের কাণ্ডে বিব্রত হতে হয় দলকে। এই যেমন পিএসভি আইন্দোফেইনকে সবশেষ দর্শকের কারণে ভুগতে হচ্ছে। ভক্তের কাণ্ডে আর্থিক জরিমানাও গুনতে হচ্ছে ডাচ ক্লাবটিকে।

২০ বছর ওই তরুণ ভক্তকে অবশ্য দুই বছর নিষিদ্ধ করার দাবি করেছিল ডাচ প্রসিকিউটররা। কিন্তু ডাচ ক্লাবটি একটু বেশিই নির্মম হয়ে গেল। অর্থাৎ বৃদ্ধ বয়সের আগে আর প্রিয় ক্লাব পিএসভির খেলা দেখতে পারবেন না ক্ষ্যাপাটে ওই ভক্ত। তবে অন্য দল বা ক্লাবের খেলা দেখতে বাধা নেই তার।


আরও খবর



তিতাস নদীর পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধি: রবিবার সকালে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান এ অভিযান পরিচালনা করেন।এ সময় তিতাস নদীর পাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বেশ কয়েকটি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয় এবং বাকীদের এক দিনের মধ্যে সকল মালামাল অন্যত্রে সরিয়ে নেয়া মুচলেকা নেয়া হয়।

এছাড়াও স্পিডবোটে যাত্রীদের গায়ে লাইভ জেকেট না থাকায় স্পিডবোট মালিককে ২০০০ টাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার পরিবেশন করায় একটি হোটেল কে ২ হাজার টাকা এবং মাদক সেবনের অপরাধে একজনকে এক মাসের কারাদণ্ডসহ একশত টাকা জরিমানা করা হয়েছে।এবিষয়ে নবীনগর সহকারী কমিশনার ভূমি মাহমুদা জাহান জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক স্যারের নির্দেশনায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয় ,তিনি আরো বলেন তিতাস নদীর সৌন্দর্য্য বর্ধন করা সহ নদীর পাড় রক্ষায় অভিযান পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর