Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

রূপগঞ্জে ইউএস বাংলায় নসীমনের চাপায় পিষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ইউএস বাংলা কোম্পানীর ভেতরে নসীমনের চাকায় পিষ্ট হয়ে ইন্নাল (২৫) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮ টার দিকে উপজেলার চরপাড়ার এলাকার ইউএস বাংলা কোম্পানীর ১০ নাম্বার রোড এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত ইন্নাল জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ এলাকার হারুনুর রশীদের ছেলে।নিহতের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া।

নিহতের বড় ভাই বিল্লাল হোসেন জানান, তিনি ও তার ভাই চরপাড়া এলাকায় থেকে ইউএস বাংলা কোম্পানীকে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে ইন্নাল ইউএস বাংলা কোম্পানীর ১০ নাম্বার রোড দিয়ে যাচ্ছিল। এসময় বিপরীত দিক থেকে দ্রুত গতিতে একটি নসীমন এসে ইন্নালকে ধাক্কা দেয়। পরে নসিমনের চাকার নিচে ইন্নালের মাথা পিষ্ট হয়। পরে ইন্নালকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বিকাশের টাকা উদ্ধার করে দিল যাত্রাবাড়ী থানার ওসি অপারেশন মামুন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃরাজধানী যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার  এক ব্যক্তির ভুলে বিকাশের অন্য নম্বরে চলে যাওয়া টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) মোঃ ওহিদুল হক মামুন এর তত্ত্বাবধানে বিকাশে অন্যত্র চলে যাওয়া ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে প্রকৃত মালিক  ওই ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়। 


মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) এর কক্ষে ডেকে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ভুলে চলে যাওয়া টাকা প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

ভুক্তভোগী যাত্রাবাড়ী থানা কোনাপাড়া  এলাকার বাসিন্দা ছোটন হোসেন কাঙ্ক্ষিত নম্বরের পরিবর্তে ভুলবশত ওপর একটি বিকাশ নম্বরে ২০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন। পরে ছোটন হোসেন যাত্রাবাড়ী থানায় ইন্সপেক্টর অপারেশন মামুনের কাছে বিষয়টি জানান। বিকাশ নাম্বারটি যাচাই করে দেখা যায় সেটি যাত্রাবাড়ী থানার আওতাভুক্ত এক ব্যক্তির। পরে সেই ব্যক্তিকে ডেকে এনে ভূল হওয়া ২০ হাজার  টাকা উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করেন। 

অহিদুল হক মামুন বলেন, "পুলিশের ইউনিফর্ম পড়ে দেশ সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পেরে সবসময় গর্ববোধ করি, সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই পুলিশের ধর্ম, তাই সব সময় চেষ্টা করি ভালো কিছু করার"।

ভুক্তভোগী ছোটন হোসেন বলেন, ভুল নম্বরে যাওয়া টাকা ফিরে পেয়ে আমি খুবই খুশি। দ্রুত সময়ের মধ্যে টাকা উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য যাত্রাবাড়ী থানার ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) অহিদুল হক মামুনের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

যাত্রাবাড়ী থানার ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) ওয়াহিদুল হক মামুন একজন মানবিক পুলিশ হিসেবে সকলের নিকট সুপরিচিত। তিনি একজন চৌকস মেধাবী কর্মকর্তা।তার কর্মকালীন সময়ে যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। যাত্রাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফরমান আলী খানের সার্বক্ষনিক তদারকি ও দিক নির্দেশনায় ওহিদুল হক মামুন এর টিম ওয়ার্কের কারনে ফৌজদারী অপরাধ অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং উদ্ধার জনিত মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। পুলিশ বাহিনীর চাকরির সুবাদে তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণ করেন।তার সাফল্যের পালকে যুক্ত আছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মেডেল ।


আরও খবর



মধুপুরে ছরোয়ার আলম খান আবু'র নির্বাচনী কর্মীসভা জনসভায় পরিনত

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের মধুপুরে আগামী ৮মে বুধবার আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছরোয়ার আলম খান আবু'র এক বিশাল নির্বাচনী কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (৪মে) সন্ধায় দোয়াত কলম প্রতীকের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও সাবেক মেয়র মাসুদ পারভেজ এর আয়োজনে মধুপুর পৌরসভাধীন ৭নং ওয়ার্ডের পুন্ডুরা সেওড়াতলা এলাকায় এই নির্বাচনী কর্মী অনুষ্ঠিত হয়। 

মধুপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক খন্দকার আব্দুল গফুর মন্টু এর সভাপতিত্বে উক্ত কর্মী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়ছার।অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত কলম মার্কার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছরোয়ার আলম খান আবু। এ-সময় আরও বক্তব্য রাখেন, মধুপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও দোয়াত কলম মার্কার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মাসুদ পারভেজ, পৌর কাউন্সিলর বাবলু আকন্দ।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।বিকেল হতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে দলেদলে মিছিল নিয়ে কর্মী সভায় যোগ দেয়ার জন্য নারী পুরুষ সহ দোয়াত কলম মার্কার হাজার হাজার সমর্থকগন সভাস্থলে এসে উপস্থিত হতে থাকেন। সন্ধার মধ্যেই পুরো এলাকা জনসমুদ্রে পরিনত হয়।অনুষ্ঠান শুরু হয় মধুপুরের বিখ্যাত বাউল শিল্পী সানোয়ার হোসেনের নির্বাচনী গানের মধ্য দিয়ে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন  উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগ সহ আরও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।উক্ত নির্বাচনী কর্মীসভায় বক্তারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী আমরা একটি সুন্দর নিরপেক্ষ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন চাই, যে নির্বাচনে ভোটারগন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে র্নিভিঘ্নে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।তারা অভিযোগ করে বলেন, আমরা বিভিন্ন স্থানে কর্মীসভা, পথসভা ও প্রচার প্রচারনায় প্রতিপক্ষের দ্বারা বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছি।

আমাদের বিভিন্ন পথসভায় নেতাকর্মীদেরকে শতশত মোটরসাইকেল দিয়ে শোডাউন করে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে যা নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন।এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনারের সুদৃষ্টি কামনা সহ সর্বস্তরের জনগণকে ছরোয়ার আলম খান আবুকে দোয়াত কলম প্রতীকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করার  আহবান জানান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তিতাস গ্যাসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ'র যুগান্তকারী পদক্ষেপ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃপেট্রো বাংলার অধীনস্থ তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিস্ময়কর প্রতিভা এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবহারকারী ও দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কঠোর মনোভাব ও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করায় কোম্পানীর লোকসান কমে এসেছে বহুগুণ।রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের শহর এবং ময়মনসিংহে গ্যাস সরবরাহ করে তিতাস। তিতাস গ্যাসের আওতাধীন দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সঙ্গে জড়িত কিছু কর্মকর্তা,কর্মচারী ও ঠিকাদার।গত ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আলী ইকবাল মোহাম্মদ নুরুল্লাহর স্থলে প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্ ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে যোগদান করেন।সেই সময় থেকে অদ্যাবধি তিতাস গ্যাসের এমডি থাকা অবস্থায় বিভিন্ন কৌশলে সিষ্টেম লস কমাতে কাজ করে চলেছেন তিনি।প্রতিনিয়ত তাকে লড়াই করতে হয়েছে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও অবৈধ গ্যাস সংযোগের সাথে যুক্ত রাঘব বোয়ালদের সাথে। কখনো স্থানীয় প্রভাবশালী কখনো রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে কাজ করেছেন তিনি। দীর্ঘ দিন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লেগে থেকে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করেছেন।অন্যদিকে তিতাস গ্যাসের বিশাল অঙ্কের বকেয়া বিল আদায়ে গ্রাহককে সচেতন করা সহ বকেয়া আদায়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।এ কারণে তার শত্রুর কোনো অভাব নেই।অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে তিতাস গ্যাস কর্তৃক পরিচালিত এই অভিযানে যাদের স্বার্থহানি হয়েছে, সে সব স্বার্থান্বেষী মহল বা ব্যক্তি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নানা ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছে নানা মাধ্যমে।তবুও থেমে থাকেনি তার অগ্রযাত্রা। এ যাবত কালে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিষয়ে কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি তদন্ত কমিটি।তিনি তিতাস গ্যাস কোম্পানিকে ধ্যান জ্ঞান মনে করেন। গত ২ মার্চ শনিবার রাজধানীর ৩০০ ফুট সড়কে তিতাস গ্যাস কর্মচারীদের পিকনিকের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়লে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ এবং তার স্ত্রী দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত এক কর্মচারীর বাড়িতে গিয়ে ব্যাক্তিগতভাবে পাঁচ লাখ টাকা চিকিৎসার জন্য দেন। একজন মানবিক গুন সমৃদ্ধ কর্মবীর লোক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ। কোম্পানিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন তিনি।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে দায়িত্ব গ্রহণের পর এই পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদ করতে সক্ষম হয়েছেন বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক একইসঙ্গে ক্যাপটিভ পাওয়ার ও শিল্প সেক্টরে ও অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার রেকর্ড করেছেন তিনি, সিএনজি ফিলিং স্টেশনের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন, বকেয়া আদায়ে,নিয়েছেন নানা যুগান্তকারী উদ্যোগ।সব ধরনের অবৈধ গ্যাস–সংযোগ চিহ্নিত করে তা বিচ্ছিন্ন,বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা, সংস্থার হিসাব যাচাইয়ে অডিটর নিয়োগ সময় উপযোগী নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা হচ্ছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ জানান, তিতাসকে ঢেলে সাজানোর জন্য ইতিমধ্যে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,স্মার্ট বাংলাদেশকে সামনে রেখে জ্বালানি বিভাগ একটি রোড ম্যাপ তৈরি করবে। ইতোমধ্যেই , ৩৩৬ টি শিল্প সংযোগ অবৈধ লাইনের জন্য বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, ৪৭৫ টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে সংযোগ বিচ্ছিন্নের আওতায় আনা হয়েছে, ক্যাপটিভ পাওয়ার অবৈধভাবে ব্যবহার করত ৯৭ টি প্রতিষ্ঠান যেগুলো বন্ধ করা হয়েছে, অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করা ১৩ টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে। আবাসিক, বাণিজ্যিক, ইন্ডাস্ট্রি সমস্ত গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সংযোগ চেক করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।হাজার হাজার অবৈধ লাইন, শিল্পেও অবৈধ লাইন। অনেক বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যে গুলো এখনো বাকি আছে সেগুলোর বিরুদ্ধে শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে। সব সিএনজি স্টেশনের গ্যাস ব্যবহার নিয়ে অডিট করা হবে। আইন ও বিধি মানছে কি না, তা–ও দেখা হবে। তিতাসের সিস্টেম লস (কারিগরি ক্ষতি) ২২ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে।

ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জে ১২ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে যে প্রকল্পে আমরা সহযোগিতা পাচ্ছি এনডিবি ব্যাংক থেকে তারা ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে বাকি টাকা আমরা নিজেরা ইনভেস্ট করব, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা সহ আশেপাশের এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত হবে, ইন্ডাস্ট্রি যাতে নিরবিচ্ছিন্ন করা যায় সেখানে কিভাবে দ্রুত অটোমোশন আনতে পারি মিটারের আওতায় আনতে পারি সেজন্য তিতাস ইতিমধ্যে ৩০ লক্ষ প্রিপেইড মিটার ইনস্টলেশন করার জন্য এডিবি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং জাপান ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেছে, তারা আমাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য রাজি হয়েছে, এখন কনসালটেন্ট নিয়োগ করে এই বছরের মধ্যে টেন্ডারে চলে যাবে তিতাস।

এছাড়াও তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থাপক ও তদোর্ধ কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব উৎস থেকে তিতাস গ্যাস সংগ্রহ করে, সেখানে মিটার বসানো হয়েছে। এতে সিস্টেম লস কমে আসছে।প্রতিমন্ত্রী বলেন, অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে বিভিন্ন রকম বাধা এসেছে। এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নিজে। তাই কেউ পার পাবে না, কোনো বাধায় কাজ হবে না। গত দুই বছরে ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭০টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস। এর মধ্যে ৩৩৬টি শিল্প, ৯৭টি শিল্পের নিজস্ব উৎপাদিত বিদ্যুৎ (ক্যাপটিভ), ৪৭৫টি বাণিজ্যিক, ১৩টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ আছে। ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ লাইন অপসারণ করেছে তিতাস। একই সঙ্গে ৬০৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারের জন্য।

১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিতাস নদীর তীরে বিরাট একটি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৬৪ সালের ২০ নভেম্বর কোম্পানি আইনের আওতায় যৌথ তহবিল কোম্পানি হিসেবে তিতাস গ্যাস আত্মপ্রকাশ করে। শিল্প উন্নয়ন সংস্থা ৫৮ মাইল দীর্ঘ তিতাস ডেমরা সঞ্চালন পাইপ লাইন নির্মাণ করে দেয়ার পর১৯৬৮ সালের ২৮ এপ্রিল সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহার মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক শওকত ওসমানের বাসায় প্রথম আবাসিক গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের আবাসিক লাইনের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭২ সালে এক অধ্যাদেশ বলে তিতাস গ্যাসকে জাতীয়করণ করা হয়।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান।এই কোম্পানিকে লাভ জনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারলে একদিকে সরকার বিপুল অংকের রাজস্ব পাবে অন্যদিকে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।


আরও খবর



মলি আক্তার রিতা ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এলাকাবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৫২৫জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃএলাকাবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৭ ৬৮ ৬৯  সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা,ঢাকা জজ কোর্টের  শিক্ষানবীশ আইনজীবী এবং  উদীচী  শিল্পী  গোষ্ঠীর সহ-সাধারণ সম্পাদক মলি আক্তার রিতা। তিনি একজন সৎ নিষ্ঠাবান এবং পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর । শ্রমজীবী গরিব মেহনতী মানুষের বন্ধু এলাকার মুরুব্বীদের ভালোবাসার প্রতীক, অকুতোভয় সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী যুব সমাজের আইকন।

মলি আক্তার রিতা  পবিত্র  ঈদুল ফিতর উপলক্ষে  এলাকাবাসীকে শুভেচ্ছা জানান। আসন্ন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের   ৬৭ ৬৮  ৬৯ নং ওয়ার্ড  কাউন্সিলর নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী আসনে কাউন্সিলর পদ প্রার্থী  হিসেবে সকলের কাছে  দোয়া প্রার্থী। আগামী নির্বাচনে মলি আক্তার রিতা নির্বাচিত হতে পারলে পিছিয়েপড়া নারীদের উন্নয়নে কাজ করবেন। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন। এলাকার সার্বিক উন্নয়নে মনোযোগ প্রদান করবেন।এজন্য আগামী নির্বাচনে সকলের কাছে একটি করে মূল্যবান ভোট চান তিনি 



আরও খবর



নববর্ষের উল্লাসে পালিত হলোনা মধুপুরের পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃসময় চলে যায়। মহাকালের স্রোতে গা ভাসিয়ে আমরাও এগিয়ে চলি সামনের দিকে। পিছনে পড়ে থাকে শুধু স্মৃতি৷ আজ থেকে ৫৪ বছর আগে এমনি একটি পহেলা বৈশাখে মধুপুরের ছাত্র-যুবক সেনাবাহিনীর সদস্যবৃন্দ ১৯৭১ সালের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষনে উজ্জীবিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। ১৯৭১ সালে মধুপুরের সেই উত্তাল দিনগুলোর প্রত্যক্ষ সাক্ষী মোহন লাল দাস । মধুপুরের ভবিষৎ প্রজন্মদের জন্য তার স্মৃতিচারণ মুলক লেখাটি হুবুহ তুলে ধরা হলো-“তথ্যের অন্তরালে তত্ত্ব।

স্মৃতির পাতার ধারাবারিকতায় ছন্দপতন ঘটিয়ে ১৯৭১ এর ১৪ই এপ্রিল সম্বন্ধে কিছু লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না।তাই কিছুটা কাল্পনিক মোড়কে বাস্তব চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছি। বর্ণনায় অনেক ভুল সেই কথা সাজানোর অক্ষমতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিএবং আমার বর্ণনা যদি মধুপুরবাসী কোন পাঠকের হৃদয়ে স্থান পায় নিজেকে ধন্য মনে করবো৷এখানে জানিয়ে রাখি কারো নাম উল্ল্যেখ করে ব্যাক্তি আক্রমন আমার স্বভাব বিরোদ্ধ।তাই কিছুটা কল্পনার আশ্রয় নিয়েছি।

১৪ই এপ্রিল মধুপুর পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস।প্রশ্ন জাগে আজও কি পাক-বাহিনী বাংলার মাটিতে চষে বেড়ায়,আজও কি নরঘাতক পিচাস মা বোনদের ইজ্জত লুন্ঠনকারী স্বৈরাচারী নৱাধম গোষ্টী বর্তমান ? ওরা না কবে তল্পী টোপলা গুটিয়ে চলে গেছে! না _ ওরা চলে গেছে ঠিকই ওধু এক দল সাপুড়িকে সাপ খেলানোর মন্ত্ৰ শিখিয়ে গেছে | ঐ সময় একটা গোষ্ঠি পাক বাহিনীর আগমনের প্রত্যাশায় প্রহর গুনতো।তারা কারা ? তারা তো তারাই যারা বঙ্গবন্ধুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে অন্তর থেকে মেনে নিতে পারে নাই৷

মধুপুর যখন আকাশ পথে বোমা বর্ষন হচ্ছে আতঙ্কিত সবাই শুধু প্ৰানটা হাতে নিয়ে উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে চলছে ঐ মূহুর্ত্তে জনৈক একজন তিনি দৌড়াচ্ছিলেন বয়সের ভারে দৌঁড়াতে না পেরে পা পিছলে পড়ে যায়। ঐ সময় তার মুখ নিসৃত বাণীটি ছিল এরূপ। “হালারা স্বাধীন মারায়„ পাঠক মহোদয় শেষের শব্দটা আমি হুবুহু তুলে ধরি নাই কারণ অশ্লীলতার একটা সীমা আছে।শুধু এইটুকু জেনে রাখুন তার সংযোজিত শব্দ ছিল ওর চেয়ে আরও ৩ মাত্রা পঞ্চমে। এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় তিনি ছিলেন সকল মুক্তিকামী মানুষের থেকে আলাদা দৃষ্টিভংগী সম্পন্ন।পাক বাহিনী এসে সিও অফিসে তাদের প্রধান কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করলো।

এবার তিনারা ও বিশেষ একটি দলীয় পরিচয় ও মর্যাদা নিয়ে করমর্দন ও স্বাগতম জানালো।পাঠক বুকে বুক মিলাতে পারে নাই কারন তারাও জানতো পাক বাহীনীর মর্জির উপর তাদের জীবন নির্ভর করে। বিষ্টায় যার জন্ম বিষ্টাইতো তার প্রিয়। শুরু হলো পাক বাহিনীর নির্দেশে এই দলের মাধ্যমে রাজাকার আলবদর ভিন্ন ভিন্ন পাক সহায়ক বাহিনী গঠন।এখানে উল্ল্যেখ্য মনপ্রানে এরা সবাই পাক সহায়ক নয় এদেরকে ভয় আর লোভ দেখিয়ে এই নির্দেশক গোষ্ঠি ভরিয়ে দেয়।

বোয়ালী এবং মধুপুরের আশে পাশের গ্রামে আতঙ্কিত মানুষ পূর্বদিকে কুড়ালিয়া চাপড়ি ছাড়াও পূর্ব দিকে বংশ নদীরপাড় এবং পাহাড় অঞ্চলে আশ্রয় নেয়। কতো বৃদ্ধ বৃদ্ধা গর্ভবতী মা ছোট শিশু কোলে নিয়ে মা ছুটছে ক্লান্তি যেন আজ পরাজিত।শতবর্ষের পঙ্কিলতা ধুয়ে মুছে বাংলার মানুষ আজ মানব মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে তাড়িত পিড়িত মানুষকে আশ্রয় দানের জন্য দুহাত সম্প্রসারিত করে বুকে টেনে নিল। অভয় দিল কিন্তু এই গোষ্টিরা সেখানেও হানা দিতে বাকী রাখলো না।হে মধুপুরবাসী আপনারা কয়েক দিন আগে ঈদ উদযাপন করলেন।

হাদিসের নির্দেশ অনুসারে জানমালের নিরাপত্তার জন্য ছাদগা-ফেতরা দান করেছেন, একবার ভাবুন সেই দিনের কথা যারা এই নিরাশ্রয় মানুষকে আশ্রয় দান করেছে ক্ষুধার্ত কে আহার দিয়েছে মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষা করেছে তাদের জন্য কি করুনাময় আল্লাহ দরবারে দোয়া চেয়েছেন? ঐ সময়ে চাপড়ির শুধাংশু ডাক্তার আশুরা গ্রামের সতীশ চন্দ্রের মৃত্যুর মূলে খোজ যারা দিয়েছে তারা এরাই। মধুপুরের বধ্য ভূমিতে টাংগাইল, মির্জাপুর, নাগরপুরসহ  ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে গাড়ী ভরে লোক এনে বংশ নদীর তীরে দাড়া করিয়ে কি নৃশংস হত্যা।

মানুষের দোষ গুন থাকে কিন্তু এমনি করে কারো মৃত্যু দেখে যার আনন্দ হয় সে কে ? পাক প্রভুদের খুশি করার জন্য অনেক নিস্পাপ মেয়ে নিয়ে উপহার দিয়েছে। সুপ্রিয় পাঠক পাপের একটা ভান্ডার আছে যেটা পূর্ণ হলে সবই বিকল হয় বাংলার আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা কেটে গিয়ে কাল রাতের অবসান ঘটিয়ে পুব আকাশে রক্তিম সূর্যের আবাস। এবার পাক বাহিনীর সাথে এই গোষ্ঠিও প্ৰমোদ গুনলো। মধুপুরের বাড়ী ঘর সব কিছু থেকে মুসলমানও বাদ পড়ে নাই কিন্তু এরা সম্পূর্ণ অক্ষত কারণ একটু মাথা ঘামালে পরিষ্কার।

পাক বাহিনীর বিদায় প্রাক্কালে ভেংগে পড়লো এ গোষ্ঠি। অশ্ৰু সজল চোখে এক দৃষ্টিতে জানতে চাইলো হুজুর আমরা কিভাবে অন্তরের মনিকোঠায় ধরে রাখবো চারিদিক তো ক্রমান্বয়ে সংকোচিত।পাক পন্ডিত জী বললেন ‘মত যাব রাও’ এতোদিন তোরা সাপ নিয়ে খেলেছিস কিন্তু পাক বিষাক্ত কেউটে গোমাকে নিঃশেষ করবি তোদের অজানা ছিল তাই ছোবল খেয়েছিস।

কিন্তু সাপ ধরবি সাপ নিয়ে খেলবি কিন্তু তোরা অক্ষত থাকবি? বাঃ কী চমৎকার জলে নামবো সাতার খেলবো কিন্তু কাপড় ভিজবে না বাঃ কী মজা। পাক হুজুর প্রথমে ঐ সাপের বিষাক্ত থলেটা কেটে ফেলে দিবি তারপর যত খুশী খেলাবি খেলা দেখাবি তোরা অক্ষত থাকবি৷ সাবধান সেই গুপ্ত ছদ্মবেশী পাক হানাদারের উত্তরসূরি আজও সমাজে পীর সেজে উদীয়মান তরুনদের মগজ ধোলাই করে মাথা মুন্ডন করে মুরীদ বানাচ্ছে।আজ এদের প্রতিরোধে সজাগ সতর্ক থাকতে হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর