Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

রোনালদো দলকে বাঁচিয়ে নতুন মাইলফলকে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ২৬২জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:মিশরের জামালেকের বিপক্ষে আরব ক্লাব চ্যাম্পিয়নস কাপে প্রায় হারতে বসা ম্যাচে আল নাসরকে বাঁচালেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ম্যাচের ৮৭ মিনিট পর্যন্ত জামালেক ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পথে সৌদি ক্লাবটি। ম্যাচের নিয়মিত সময়ের তিন মিনিট আগে দারুণ এক হেডে আল নাসরকে সমতায় নিয়ে আসেন রোনালদো। শেষ পর্যন্ত ১-১ ড্র ধরে রেখে ‘সি’ গ্রুপের রানার্সআপ হিসেবে কিং সালমান ক্লাব কাপ টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আল নাসর।

আগামী রোববার সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মরক্কোর রাজা দি ক্লাসাব্লাঙ্কার বিপক্ষে খেলবে রোনালদো দল।

এ ম্যাচ দিয়ে আল নাসরে রোনালদোর সতীর্থ হিসেবে অভিষেক হয় বায়ার্ন মিউনিখ থেকে আসা সেনেগালিজ তারকার সাদিও মানের। যেখানে প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ স্টেডিয়ামে মানের অভিষেক রাঙানোর পথে ব্যক্তিগত এক মাইলফলক ছুঁয়েছেন রোনালদো। সমতা আনা গোলটি ছিল আল নাসরের হয়ে তার ১৬তম এবং পেশাদার ক্যারিয়ারের ৮৪০তম গোল। রোনালদোর বেশির ভাগ গোলই তার ডান পায়ে করা। এটি তার শক্তির দিক। ডান পা ছাড়াই রোনালদোর গোলের সংখ্যা এখন ৩০০। এই গোল এসেছে হেড, বাম পা ও অন্যান্য মিলিয়ে।

নতুন মৌসুমে এরই মধ্যে ৩৮ বছর বয়সী রোনালদো তিনটি গোল করেছেন। সৌদি প্রো লিগে (এসপিএল) আল নাসর তাদের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামবে ১৪ আগস্ট আল ইত্তিফাকের বিপক্ষে। সাবেক লিভারপুল তারকা স্টিভেন জেরার্ডের কোচিংয়ে ইত্তিফাকের হয়ে খেলবেন জর্ডান হেন্ডারসন ও মুসা দেম্বেলে। এর এক সপ্তাহ পর এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের প্লে-অফে খেলবে আল নাসর। ওই ম্যাচের প্রতিপক্ষ এখনো ঠিক হয়নি।


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




সুনামগঞ্জ সীমান্তে চোরাচালান বাণিজ্য জমজমাট: ইয়াবাসহ ২জন গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জের ছাতক, দোয়াবাবাজার, সুনামগঞ্জ সদর, বিশ^ম্ভরপুর, তাহিরপুর ও মধ্যনগর সীমান্তে সরকারের কোটিকোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে গরু, ঘোড়া, মহিষ, ছাগল, পাথর, কয়লা, পেয়াজ, সুপারী,কসমেটিকস, নাসির উদ্দিন বিড়ি ও চিনিসহ বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী পাচাঁরের খবর পাওয়া গেছে। পুলিশ মাঝে মধ্যে অভিযান চালিয়ে পাচাঁরকৃত অবৈধ মালামালসহ মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারীদের গ্রেফতার করলেও বিজিবির পক্ষ থেকে সীমান্ত চোরাচালান প্রতিরোধের জন্য জোড়ালো কোন পদক্ষেপ নেওয়ার খবর পাওয়া যায় না।

খোঁজ জানা গেছে- আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ইয়াবাসহ গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী মাজু মিয়া (৩০) ও রিপন চৌধুরী (৩৬) কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে মধ্যনগর থানা পুলিশ। কিন্তু পাশের তাহিরপুর উপজেলার বাগলী,সুন্দরবন, লামাকাটা, জঙ্গলবাড়ি ও কলাগাঁও এলাকায় চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া ও তার সহযোগী রিপন মিয়া, সাইফুল মিয়া, লেংড়া জামালগং চারাগাঁও সীমান্ত এলাকা দিয়ে ওপেন কয়লা, চিনি, সুপারী, চুনাপাথর, গরু ও ছাগলসহ বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য পাচাঁর করে পুলিশ, সাংবাদিক ও বিজিবির নাম ভাংগিয়ে প্রতিদিন লাখলাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করলেও এব্যাপারে নেওয়া হয়না আইনগত কোন পদক্ষেপ। একই ভাবে এউপজেলার বালিয়াঘাট সীমান্তে দুধের আউটা, লালঘাট, লাকমা এলাকা দিয়ে গডফাদার তোতলা আজাদের নেতৃত্বে সোর্স জিয়াউর রহমান জিয়া, মনির মিয়া, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, হোসেন আলী, ইয়াবা কালাম, টেকেরঘাট সীমান্তের বড়ছড়া, বুরুঙ্গাছড়া এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ারী আক্কল আলী ও তার ছেলে রুবেল মিয়া, চাঁনপুর সীমান্তের রজনী লাইন, নয়াছড়া, কড়ইগড়া, বারেকটিলা এলাকা দিয়ে চোরাকারবারী নজরুল, হারুন, জামাল, জম্মত আলী, সাহিবুর মেম্মার, লাউড়গড় সীমান্তে যাদুকাটা নদী, সাহিদাবাদ, দশঘর, পুরান লাউড় এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাকারবারী বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়া, রফিকুল, নুরু মিয়া, জজ মিয়া, মোস্তফা মেম্বারগং ওপেন চোরাচালান ও চাঁদাবাজি করলেও দেখার কেউ নাই। অন্যদিকে বিশ^ম্ভরপুর উপজেলার মাছিমপুর, চিনাকান্দি, ডলুরা এলাকা দিয়ে প্রতিদিন ভারত থেকে ওপেন পাচাঁর করা হচ্ছে পেয়াজ, চিনি ও বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য। থেকে নেই দোয়াবাজার ও ছাতক উপজেলা সীমান্ত চোরাচালান।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- লাউড়গড় ও চানপুর সীমান্তের বারেকটিলা ও যাদুকাটা নদী দিয়ে গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ভারত থেকে অবৈধ ভাবে পেয়াজ, চিনি, কয়লা ও পাথরসহ মাদকদ্রব্য পাচাঁর করতে গিয়ে স্কুল ছাত্র শাকিবুল ইসলামের মৃত্যু হয়। পড়ে এঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার জন্য ওই স্কুল ছাত্রের লাশ বালির নিচে চাপা দেয় চোরাকারবারীরা। অনেক খোঁজাখুজির পর গত বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় যাদুকাটার বালুর ভিতর থেকে শাকিবুলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

এদিকে গত মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাত ৯টায় টেকেরঘাট সীমান্তের বুরুঙ্গাছড়া এলাকা থেকে চোরাকারবারী রমিজ মিয়া (৫২) এর মৃতদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায় পুলিশ। সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী ও তার ছেলে রুবেল তাদের লোক দিয়ে প্রতিদিন ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভারত সীমান্তের অংশে চুনাপাথর ভাংগে। এরপর রাত হলে অবৈধ ভাবে পাচাঁরকৃত সেই চুনাপাথর বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজের পাশে নিয়ে মজুত করে। এছাড়া চাঁনপুর ও টেকেরঘাট সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত অবৈধ কয়লা মোটর সাইকেল ও আটোরিক্সা বোঝাই করে বিভিন্ন ডিপুতে নিয়ে তারা মজুত করে। এরপর সোর্স আক্কল আলী পুলিশ ও সাংবাদিকদের নামে ১টন চোরাই কয়লা থেকে ১হাজার টাকা, বিজিবির নামে ৭টাকাসহ ১ ঠেলাগাড়ি (৫ ফুট) চুনাপাথর থেকে ৩টাকা চাঁদা তুলে। তার কথা মতো চাঁদা না দেওয়া টেকেরঘাট ক্যাম্পের এএসআই এএসআই জিয়াউর রহমানকে দিয়ে চোরাকারবারী রমিজ মিয়াকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে সোর্স আক্কাল আলী। এঘটনায় ওই চোরাকারবারীর মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে পরিবারের সদস্যরা। এছাড়াও সম্প্রতি কয়লা পাচাঁর করতে গিয়ে চাঁনপুর সীমান্তে ২জন, টেকেরঘাট সীমান্তে ৫জন, বালিয়াঘাট সীমান্তে ১৩জন, চারাগাঁও সীমান্তে ২জনসহ লাউড়গড় সীমান্তে এপর্যন্ত শতাধিক শ্রমিক ও চোরাকারবারীর মৃত্যু হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে।

এব্যাপারে উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার কফিল উদ্দিন বলেন- বিজিবি, পুলিশ ও সাংবাদিকদের নাম ভাংগিয়ে সোর্সরা লাখলাখ টাকা চাঁদা নিয়ে সীমান্ত এলাকা দিয়ে ওপেন চোরাচালান করছে। আর এই চোরাচালান করতে গিয়ে ঘটছে মৃত্যুর ঘটনা। কিন্তু বিজিবি ও পুলিশ এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেয়না। তাই চোরাচালানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে চোরাকারবারীরা প্রাণনাসের হুমকি দেয়ে।

তাহিরপুর থানার ওসি নাজিম উদ্দিন বলেন- সীমান্ত চোরাচালান বন্ধের দায়িত্ব বিজিবির। এব্যাপারে আপনারা বিজিবির সাথে কথা বলুন। সীমান্তে এলাকায় থানা পুলিশের কোন সোর্স নাই। মধ্যনগর থানার ওসি এমরান হোসেন বলেন- গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০ পিছ ইয়াবাসহ আমরা ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছি। আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এব্যাপারে জানতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনা।


আরও খবর



প্রশাসন ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় রৌমারীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ভেকু চালক আটক

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বন্দবেড়, যাদুরচর ও চর শৌলমারী উইনিয়নে দির্ঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহলিয়া ও সোনাভরি নদীতে প্রশাসনের যোগসাজসে ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে মহাউৎবে মেতে উঠেছে। এ অভিযোগের অপরাধে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজবের নেতৃত্বের এক অভিযানে ভেকু গাড়ি চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক করা হয়। অন্যদিকে দুটি ভেকু গাড়ির চাবি জব্দ করা হয়েছে। ২০ এপ্রিল শনিবার বিকাল ৫ টায় বন্দবেড় ইউনিয়নের রৌমারী টু চিলমারী কুড়িগ্রাম জেলা সদর যাতায়াতের নৌকা ঘাটের দক্ষিণ পাশে ও পশ্চিম খন্ধসঢ়;জনমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, দীঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহিলয়া, সোনাভরি নদী ও জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রী প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় ড্রেজার ও ভেকু গাড়ি দ্বারা অবৈধভাবে উন্নয়নের নামে বালু উত্তোলন করে (ট্রাক্টর) কাকড়া গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন মানুষের বাড়ি, পুকুর, ডোবা ভরাট ও ইট ভাটার নামে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। নষ্ট করা হচ্ছে বিভিন্ন উর্বর শক্তি জমির মাটিও। ক্ষতি করা হচ্ছে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের বাড়িঘর, গাছপাড়া ও জমিজেরাত। বন্যা আসলেই তীরবর্তী মানুষকে নদীপার থেকে দ্রুত সরে যেতে হয়। শুধু লাভবান হচ্ছে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রি মহল।তাদেরকে নিশেধ করার শাহসটুকু নাই তীরবর্তী মানুষের।

নদীতীরবর্তী এলাকার ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার বিকাল ৫ টায় ব্রম্মপুত্র নদের ফলুয়ারচর নৌকা ঘাটে সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ছয়লাভের এমন চিত্র দেখা যায়। এমন অবস্থায় সাংবাদিকগণ কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সাইদুল আরিফকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়টি জানালে সাঙ্গে সঙ্গে

তিনি বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনা স্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন। তার কথা মতো সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ছয়লাবের চিত্র দেখতে পেলে কুটিরচর গ্রামের আমির খাঁনের ভেকু চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক এবং ভেকুর চাবি জব্দ করে। পরে পশ্চিম খঞ্জনমারা গ্রামে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে সাজেদুলের ভেকু গাড়ির চাবিও জব্দ করা হয়।

এবিষয়ে বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার বলেন, গাড়ি চালককে আটক করেছে শুনেছি। দেখিনি। তবে ভেকু গাড়ির চাবি ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর কাছে রয়েছে।

ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলী বলেন, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ঘটনাটি সত্যতা পাওয়া যায়। পরে ভেকু গাড়িরর মালিককে না পেয়ে, ভেকু চালককে আটক করে আনা হয়েছিল। প্র¯্রাবের কথা বলে পালিয়েছিল পরে খুজে এনে তাদের ঠিকানা লিখে নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। জব্দ করা গাড়ির চাবি আমার কাছে রয়েছে। ইউএনও স্যার এলে তার মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করে ফসল বিনষ্ট: কৃষক সর্বশান্ত!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৩নং খানপুর ইউনিয়নের রতনপুর দলদলিয়া গ্রামের দক্ষিণ পাশে এক কৃষকের আড়াই বিঘা বোরো জমির ধান গাছে প্রতিপক্ষরা আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করায় ধান গাছের পাতা পুড়ে খেত বিনষ্ট হয়েছে। এতে ঐ কৃষক পরিবার সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন।

অভিযোগে সুত্রে জানা যায়,বিরামপুর উপজেলার টাটকপুর গ্রামের মৃত দানেজ আলীর ছেলে আব্দুস সালাম জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান চাষ করে। ধান প্রায় পাকার পর্যায়ে। ইতিমধ্যে পূর্ব শশ্রুতার জের ধরে দলদলিয়া কুর্শাখালী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে বুলবুল হোসেন’সহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জন গত ১৮ এপ্রিল রাতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে সমুলে বিনষ্ট করে দিয়েছে।  গত ২১ এপ্রিল রাতে বিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটও অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, দ্রুত সময়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এটি একটি জঘন্নতম অপরাধ।

৩নং খানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন পাহান বলেন, বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে বোরো ধানক্ষে নষ্ট করেছে। জানতে পেরে কৃষকের ধানক্ষেত পরিদর্শন করেন। তিনি অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।এসময় খানপুর কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।

বিরামপুর থানার উপ-পরিদর্শক এসআই তুহিন বাবু জানান, জমির বোরো খেত নষ্ট করে দুর্বৃত্তরা অমানবিক কাজ করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



মাগুরায় কমরেড খালেকুজ্জামানের মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা, প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড খালেকুজ্জামান মাগুরায় বাম প্রগতিশীল নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন।

রবিবার বিকেলে কিছু সময়ের জন্য মাগুরায় আসলে এই স্বল্প সময়ের  একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় মাগুরা রেডিয়েন্ট স্কুলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী,  ওয়ার্কাস পার্টির কাজী ফিরোজ নারী নেনেত্রী সম্পা বসুসহ বাম প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দ, সম্মানিত  শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, আদিবাসী নেতৃবৃন্দ।

কমরেড খালেকুজ্জামানের সাথে এসেছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড ওসমান আলী, বাসদ কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সদস্য কমরেড মোসায়েদ ঢালি, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি কমরেড মাহমুদা হোসেন, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সদস্য কমরেড খাদিজা।

আরও খবর



শারীরিক অবস্থার অবনতি: সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তাকে সিসিইউতে রেখেই চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নীরিক্ষা করানো হবে।

শনিবার (৩০ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ম্যাডাম রাত ৩টায় হাসপাতালে পৌঁছেছেন। তার চিকিৎসা শুরু হয়েছে।

চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের আরেক সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, হাসপাতালে পৌঁছালে ম্যাডামকে ইমারজেন্সিতে নেওয়া হয়েছে।

হাসপাতালে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, হাসপাতালে পৌঁছানোর পর খালেদা জিয়াকে সরাসরি সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে। তার পুরোনো রোগ লিভার সিরোসিস জটিলতা বেড়ে যাওয়া তাকে সিসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিকিৎসকরা।

এর আগে, শনিবার রাতে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসায় যান তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা।

তখন বিএনপি চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের জরুরি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য কিছুক্ষণের মধ্যে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে।

সবশেষ, গত ১৩ মার্চ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল খালেদা জিয়াকে। পর দিন ১৪ মার্চ রাতে তাকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নিয়ে আসা হয়।


আরও খবর