Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

রোজিনা : মনের ভেতরে অনেক ভয় কাজ করছে

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৪৭জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক : অভিনয় ক্যারিয়ারে দীর্ঘ সময় পার করছেন চিত্রনায়িকা রোজিনা। ঢাকাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য সুপারহিট সিনেমা। গত বছর এই অভিনেত্রী নাম লেখিয়েছেন পরিচালনায়। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া ‘ফিরে দেখা’ সিনেমা নির্মাণের মধ্য দিয়ে তার যাত্রা শুরু হয়।

প্রথম সিনেমায় রোজিনা সহশিল্পী হিসেবে বেছে নিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনকে। এই জুটি একসঙ্গে অভিনয় করেছেন ‘বংশধর’, ‘নসীব’, ‘রতন মালা’, ‘নিকাহ’, ‘সম্মান’সহ বেশ কিছু সিনেমায়। তাদের সবশেষ কাজ ‘হঠাৎ দেখা’ শিরোনামের একটি নাটকে। তাও বছর দশেক আগে।

এবার রোজিনা পরিচালিত ও অভিনীত প্রথম সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে আগামী ৩ মার্চ। যা কিছুদিন আগেই সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে। প্রথম সিনেমা মুক্তির আগেই রোজিনা জানালেন, খুব শিগগিরই দ্বিতীয় সিনেমার কাজ শুরু করবেন তিনি। এখানেও থাকবে নানা চমক।

‘দোলনা’খ্যাত অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘আমার প্রথম পরিচালিত ছবি আগামী ৩ মার্চ মুক্তি পাবে। আগামী মাস থেকেই ছবির প্রচারণা শুরু করব। আর আমি মনে করি, প্রচারণা ছবিরই একটি অংশ। তাই এখানে অনেক চমক রাখতে চাচ্ছি। বেশ কিছুদিন ধরেই ছবিটির প্রচারণা কেমন হবে- তা নিয়ে পরিকল্পনা করছি। আর এখানে বেশ কিছু চমকও রাখতে চাই, শত হলেও এটি আমার পরিচালিত প্রথম ছবি।’

দ্বিতীয় সিনেমা নির্মাণ প্রসঙ্গে রোজিনা বলেন, ‘নতুন আরও একটি গল্প নিয়ে কাজ করছি। “ফিরে দেখা” মুক্তির পর সেটির কাজ শুরু করব। প্রথম ছবির গল্প হিসেবে একটি সত্য ঘটনাকে বেছে নিয়েছি। দ্বিতীয় ছবির গল্পটিও তাই হবে। আশা করি, গল্পগুলো সবার ভালো লাগবে।’

প্রথম নির্মাণ, কতটুকু সফল বলে আপনি মনে করেন? উত্তরে রোজিনা বলেন, ‘এর বিচার তো আপনারা ও দর্শকরা করবেন। অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক যুগ কাটিয়েছি। এতো বছর পর নির্মাণ করার সাহস দেখিয়েছি। আমি নিজের শতভাগ দিয়ে কাজটি করেছি। কোথাও কমতি রাখিনি। প্রতিটি মানুষ তো আর শতভাগ পরিপূর্ণ না। প্রথম ছবিতে ভুল থাকতে পারে। তবে আমার ছবি যারা দেখেছেন (সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা) তারাই প্রশংসা করেছেন। তারপরও কিন্তু আমি সন্তুষ্ট না। মনের ভেতরে অনেক ভয় কাজ করছে। যখন ভক্ত-দর্শকরা ছবিটি দেখে বলবে, “হ্যাঁ, ছবিটি সুন্দর হয়েছে’। তখনই সেই ভয় কাটবে। আর আগামীতে আরও ভালো ভালো কাজ করার উৎসাহ পাব।’

উল্লেখ্য, ‘ফিরে দেখা’ সিনেমাতে ইলিয়াস কাঞ্চন ও রোজিনার পাশাপাশি আরও অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক নিরব ও স্পর্শিয়া। এর শুটিং হয়েছে রাজবাড়ী জেলার পদ্মা তীরবর্তী এলাকায়।


আরও খবর



এ আর রহমানের স্টুডিও দেখে আসিফের আক্ষেপ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৮০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর নতুন গানের রেকর্ডিং করতে ভারতের মুম্বাইয়ে অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রাহমানের স্টুডিওতে গিয়েছে। তারপরই সামাজি যোগাযোগমাধ্যমে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে নিজের আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন এই গায়ক।

রেকর্ডিং শেষে আসিফ আকবর ফেসবুকে লিখেছেন, মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রাহমান স্যারের কে এম স্টুডিওতে। কমপক্ষে ১৫ হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও।

তিনি আরও লিখেছেন, ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কী চমৎকার পরিবেশ! যারা উনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন, তাদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। তার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।

নতুন উপলব্ধির কথা জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, এখানে শিল্পী–মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষাব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই।

আসিফ আরও লিখেন, সমিতি আর নির্বাচনি কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালো লাগে না। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে।

আসিফের ভাষ্যে, একসময়ের পেশাদার সব রেকর্ডিং স্টুডিও বাংলাদেশে এখন বন্ধ। যদিও নতুন রেকর্ডিং স্টুডিও তৈরি হয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে কিছুই না। বেশির ভাগ স্টুডিও এখন ঘরকেন্দ্রিক, তা–ই উঠে এসেছে আসিফের কথায়।

তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা, সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।


আরও খবর



ইসলামপুরে পৌর মেয়রের জালিয়াতির মাধ্যমে বিল উত্তোলনের অভিযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫০জন দেখেছেন

Image

লিয়াকত হোসাইন লায়ন জামালপুর প্রতিনিধি:জামালপুরের ইসলামপুরে জালিয়াতির মাধ্যমে পৌর মেয়র আঃ কাদের শেখের বিরুদ্ধে বিল উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইসলামপুর পৌর শিশু পার্কের সয়েল টেস্ট এবং টপো সার্ভে ভ’য়া বিল ভাউচার তৈরি করে, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের স্বাক্ষর জাল করে দেড় লাখ টাকা বিল উত্তোলন করা হয়েছে।

অভিযোগে জানাগেছে, কয়েকটি সাইটের সয়েল টেস্ট ও ডিজিটাল ল্যান্ড সাভের্র কাজ প্রায় তিন বছর আগে গ্রীণ হাউজ কনসালটেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান কাজটি সম্পন্ন করে যথারীতি বিল উত্তোলন করে। ওই প্রতিষ্ঠান বিগত দুই বছরের মধ্য ইসলামপুর পৌরসভার কোন কাজে অংশ গ্রহন না করলেও সাবেক পৌর মেয়র আঃ কাদের শেখ স্বাক্ষরিত গ্রীণ হাউজ কনসালটেন্ট ভ’য়া ভাওচার প্যাড তৈরি ও গ্রীণ হাউজ কনসালটেন্ট  এর উপদেষ্ট্ াএ এইচ এম মোস্তফা কামাল সুমনের স¦াক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে সয়েল টেস্ট ও টপো সার্ভে কাজের বিল বাবদ হিসাব নং-৮৭১৬ চেক নং ৮২৪০৭১৫ চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল এক লক্ষ চৌত্রিশ হাজার দুইশত পঞ্চাশ টাকা উত্তোলন করে। 

এ বিষয়ে গ্রীণ হাউজ কনসালটেন্ট এর উপদেষ্ট্ াএ এইচ এম মোস্তফা কামাল সুমন বিষয়টি জানতে পেয়ে ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র বরাবর অভিযোগ করেন। তিনি বলেন- কয়েকটি সাইটের সয়েল টেস্ট ও ডিজিটাল ল্যান্ড সার্ভের কাজ প্রায় তিন বছর আগে সম্পন্ন করে বিল বুঝিয়ে পেয়েছি। বিগত দুই বছরের মধ্য ইসলামপুর পৌরসভার কোন কাজ সম্পাদক ও বিল উপস্থাপন করিনি। চলতি বছরের  প্রতিষ্ঠানের ভ’য়া প্যাড ব্যবহার করে স্বাক্ষর জাল করে বিল উত্তোলন করা হয়েছে। যাহা আমার প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।

এ ব্যাপারে ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র দেলোয়ার হোসেন লেবু বলেন- গ্রীণ হাউজ কনসালটেন্ট ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ভ’য়া প্যাড ও স্বাক্ষর জাল করে বিল উত্তোলন মর্মে অভিযোগ রয়েছে। পৌর শিশু পার্কের সয়েল টেস্ট এবং টপো সার্ভে কাজের নামে চলতি বছরে ভ’য়া বিল উত্তোলনের অভিযোগে ব্যাংকেও সত্যতা পেয়েছি।


আরও খবর



‘দুই হাজার ৯৬৮ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস, ৫১টিতে সবাই ফেল’

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় সারাদেশে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৮। আর ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনও শিক্ষার্থীই পাস করেনি।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, এবার মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ৮৬১। এর মধ্যে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৮। আর ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনও শিক্ষার্থীই পাস করেনি।

এর আগে সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ২০২৪ সালের এসএসসির ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেন ১১টি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষা দিয়েছেন মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন।


আরও খবর



হিলিতে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১০২জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:চলছে বৈশাখ মাস সারাদেশে প্রচন্ড তাপদহ ও তীব্র গরম। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে রোদ ও গরমের তীব্রতা। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাহির হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। ঠিক সেই সময়ে দিনাজপুরের হাকিমপুর হিলিতে রিকসা,ভ্যান, ইজিবাইক চালক ও পথচারীদের মাঝে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১২ টায় হাকিমপুর উপজেলার চারমাথা মোড়ে প্রায় ২০০ জন শ্রমিক ও পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন হাকিমপুর উপজেলা শাখার শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দরা।এসময় সেখানে দিনাজপুর জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সেক্রেটারি মোঃ মোসলেম উদ্দিন,হাকিমপুর উপজেলা শাখার উপদেষ্টা ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম,সভাপতি সবিরুল ইসলাম,সদস্য ডাঃ সাইদুর রহমান, মেহেদী হাসানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

রিকসা চালক মফিদুল ইসলাম বলেন, প্রচন্ড তাপ ও তীব্র গরম এর কারণে ঘর থেকে মানুষ বিনা প্রয়োজনে বাহির হচ্ছে না। পেট তো আর এসব বুঝে না। তাই রিকশা নিয়ে রাস্তায় বের হয়েছি। সকাল থেকে যাত্রী ও তেমন পাচ্ছি না। চারমাথা মোড়ে বসে আছি এমন সময় হঠাৎ আমার হাতে পানির বোতল ও খাবর স্যালাইন তুলে দেন। আমি খুব খুশি। আমি তাদের জন্য মন থেকে দোয়া করি আল্লাহ যেন তাদের ভালো করেন।ইজিবাইক চালক নাজমুল হোসেন বলেন,প্রচন্ড রোদ ও তীব্র গরমে তারা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করছেন। আমি তাদের উদ্যোগকে সাদুবাদ জানাই।হাকিমপুর উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপদেষ্টা ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, তীব্র গরম ও প্রচন্ড তাপদহে পুড়ছে সারাদেশ।

এসময় সবচেয়ে কষ্টে থাকে রিকসা, ভ্যান, ইজিবাইক চালক ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। তাই আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার হিলি চারমাথা মোড়ে ২০০ জন শ্রমিক ও পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছি। আমি সমাজের বিত্তবান ও সকল রাজনৈতিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতি আহবান জানাই তারাও যেন শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ায় !।সভাপতি সবিরুল ইসলাম বলেন,কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা হিলি চারমাথা মোড়ে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করলাম। আমাদের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ৩ মে পর্যন্ত শ্রমিকদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে সরকারি ভর্তুকিতে কৃষি যন্ত্রপাতি ফসল কাটার ৩টি যন্ত্র বিতরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় বৃহস্পতিবার( ৯ মে) ৫০% সরকারি ভর্তুকিতে 

ধান,গম,সরিষা ইত্যাদি ফসল কাটার ৩টি যন্ত্র বিতরণ করা হয়। এ উপলক্ষে এদিন দুপুর সাড়ে
১২ টায় উপজেলা কৃষি অফিস চত্বরে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, ইউএনও রকিবুল হাসান ক্রেতা কৃষকদের মাঝে এ যন্ত্র বিতরণ করা হয় । 

এ সময় জেলা কৃষি প্রকৌশলী
শাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা কৃষি অফিসার শহিদুল ইসলাম, সহ-কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শরৎচন্দ্র বর্মণ, উপসহকারি কৃষি অফিসার সাদেকুল ইসলাম, স্থানীয় এমপি'র প্রতিনিধি উপজেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম, মেটাল এগ্রিটেক কোম্পানি লিমিটেড মার্কেটিং অফিসার আজিজুর রহমান, কৃষক ও
সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

এবিষয়ে কৃষি অফিসার শহিদুল ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন, ৫০% ভর্তুকিতে ৩২ লক্ষ টাকা মূল্যের প্রতিটি যন্ত্র প্রায় ১৬ লক্ষ টাকায় কৃষকদের কেনার সুযোগ ও সেবা দেয়ার জন্য সরকারের প্রশংসা করেন।এইসাথে তিনি স্বল্প সময়ে স্বল্প খরচে ব্যবহারযোগ্য এ যন্ত্র সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য ক্রেতা কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন। এদিন কাশিপুর ইউনিয়নের কৃষক হাসান মিয়াকে ১টি ও নেকমরদ ইউনিয়নের সাব্বির হোসেনকে ১টি যন্ত্র দেয়া হয়।

উল্লেখ এর আগে গত ৭ মে কাশিপুর ইউনিয়নের কৃষক সোহেল রানাকে একইভাবে ১টি যন্ত্র দেয়া হয়। এ যন্ত্র পেয়ে কৃষকরা খুশি হয়ে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা এ যন্ত্র নিজেরা ব্যবহার করবেন এবং অন্য কৃষকদেরকেও এগুলো ব্যবহার করার সুযোগ দেবেন বলে জানান।

আরও খবর