Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

প্রথম দিনে আ. লীগের ৪ কোটি টাকার মনোনয়ন ফরম বিক্রি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে। প্রথম দিনে ৫০ হাজার টাকা করে ৮১০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলটি আয় করেছে ৪ কোটি ৫ লাখ টাকা।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ ফরম বিক্রি শুরু হয়।ৎ

এদিন সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনতে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমর্থকদের নিয়ে হাজির হতে থাকেন মনোনয়নপ্রত্যাশী নারী প্রার্থীরা। এ সময় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন বিনোদন জগতের কয়েকজন তারকা। এ তালিকায় আছেন সুবর্ণা মুস্তাফা, অপু বিশ্বাস, তারিন জাহান, নিপুণ আক্তার, সৈয়দা কামরুন নাহার শাহনূর, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, সোহানা সাবা, তানভিন সুইটি, রোকেয়া প্রাচীসহ বেশ কয়েকজন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রোকেয়া প্রাচী, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, তারিন জাহানসহ বেশ কজন।

এর আগে, গত রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির তারিখ জানায় আওয়ামী লীগ। আগামী বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৪টা পর্যন্ত আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে। এ ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সংরক্ষিত নারী আসনে ভোটের তফসিল ঘোষণা করেছে ইসি। তফসিল অনুযায়ী, সংরক্ষিত নারী আসনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১৪ মার্চ।


আরও খবর



খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি জোগায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৮১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যখনই সরকারে এসেছি তখনই চেষ্টা করেছি খেলাধুলার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও বেশি অনুরাগী করতে,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । কারণ খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি দেয়। দেশপ্রেম শেখায়, আনুগত্য শেখায় এবং একই সঙ্গে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এর চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা ও পুরস্কার বিতরণ হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠুক। খেলাধুলায় আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও বেশি আগ্রহী হয়ে অংশগ্রহণ করে, আমাদের দেশীয় খেলাধুলাকেও সমানভাবে সুযোগ দিতে হবে। কারণ, দেশীয় খেলাগুলোর মধ্য দিয়ে আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধা বিকাশের আরও সুযোগ হবে।

তিনি বলেন, আজ আমাদের এই খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সারাবিশ্বের কাছে পরিচিত করতে পারি। আমাদের ক্ষুদে ফুটবল খেলোয়াড়রা যারা আজ এখান থেকে শুরু করলো, একদিন তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য আরও বেশি সম্মান বয়ে নিয়ে আসবে। ছেলেমেয়েরা সারাবছর যেন খেলাধুলা করতে পারে সে জন্য সরকার সব উপজেলায় একটি করে মিনিস্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিকদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যকার ফাইনাল খেলার দ্বিতীয়ার্ধ উপভোগ করেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অপর ম্যাচে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

প্রধানমন্ত্রী দুই টুর্নামেন্টের বিজয়ী ও রানার্সআপ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।


আরও খবর



মিরসরাইয়ে অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি প্রদান ও সনদপত্র বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৩৬জন দেখেছেন

Image

মিরসরাই প্রতিনিধ:মিরসরাইয়ের অন্যতম সেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা অনির্বাণ যুব ক্লাবের ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের গেড়ামারা ফরেস্ট অফিস এলাকায় অবস্থিত সংগঠনের কার্যালয় প্রাঙ্গণে সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ও সাধারণ সম্পাদক শামীম ওসমানের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাখাওয়াত উল্যাহ রিপন, করেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান গিয়াস উদ্দিন জসিম, সাধারণ সম্পাদক শেখ সেলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম আবুল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামরুল হোসেন, বারইয়াহাট ডিগ্রী কলেজের গভর্নিং বডি'র সদস্য আব্দুল আউয়াল মেম্বার, স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন উদয়ন ক্লাবের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, রেকটো প্রপার্টিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সাপ্লাই চেইন) রফিকুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সেলস ডিপার্টমেন্ট) শাহাদাত হোসেন সবুজ।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, রাজিব কৃষ্ণ জীবন, আজিজুল হক, স্বেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা জাগ্রত প্রতিভার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মর্তুজা ভূঁইয়া, উদয়ন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আলম শাহীন, রক্তিম ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হাসান, এসটি লায়ন্স স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম রাফি প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহসাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোজাফফর হোসেন সোহাগ এবং সার্বিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু।

১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রতি ক্লাসে ৬ জন করে মোট ৫৪ জনকে বৃত্তি প্রদান করা হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে সনদপত্র, শিক্ষা সামগ্রী, সম্মাননা ক্রেস্ট ও প্রাইজমানি প্রদান করা হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৭ অক্টোবর সকালে ১ম অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়- যেখানে ২টি ইউনিয়ন, ১ টি পৌরসভার প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কিন্ডারগার্টেন ও মাদ্রাসা'র ৩৮ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮০৫ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে এবং একই বছরের ২০ ডিসেম্বর উক্ত মেধাবৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মেধাবৃত্তি সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠনের সদস্য এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



গাংনীতে তিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৯জন দেখেছেন

Image

মেহেরপুর প্রতিনিধি ঃ মেহেরপুরের গাংনীতে সাহারবাটি ও ষোলটাকা ইউনিয়ন পরিষদের শুন্য হওয়া তিনজন সদস্যদের শুন্য হওয়া সদস্যদের নির্বাচনে নির্বাচিত হওয়া সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে নির্বাহি অফিসার প্রীতম সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর ২ (  গাংনী ) আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ নাজমুল হক সাগর, বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র আহমেদ আলী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন। । অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার ভুমি নাদির হোসেন শামীম সহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ ও বিভিন্ন সরকারি ূপ্তরের কর্মকর্তা ও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ষোলটাকা ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডে নবনির্বাচিত সদস্য তাহিরুল ইসলাম তুহিন, সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের দুই নম্বর ওয়ার্ডে মহিবুল ইসলাম ও তিন নম্বর ওয়ার্ডে আবুল বাশার শপথ গ্রহণ করেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি নাজমুল হক সাগর নবনির্বাচিত সদস্যদের উদ্দেশ্যে  বলেন, জনগণের ও সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে স্বচ্ছতা,দায়িত্বশীল হতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সরকারের সবচেয়ে তৃনমুল সংগঠন হিসেবে তার সদস্য হিসেবে আপনারা সরকারের সকল উন্নয়ন কাজে অংশগ্রহণ করবেন এবং জনগনের সুবিধা জন্য কাজ করবেন। দলমত সকল শ্রেণির মানুষের জন্য কাজ করার আহবান জানান তিনি।


আরও খবর



তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার সকালের দিকে  উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়ন (ইউপির)  ইলামদহী গ্রামে ঘটেছে ঘটনাটি। এঘটনায় সোমবার সকালের দিকে পাচন্দর ইউপি এলাকার দুবইল গ্রামের আশরাফুল আলী বাদী হয়ে দখল দার ইলামদহী গ্রামের ইয়ামিন ও রোসদুলকে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহীর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভূমি দপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন। তবে নির্মাণ কাজ বন্ধ হলেও রাতের আধারে বাড়ি নির্মাণ হবে বলে আশংকা অভিযোগ কারীর। এঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

অভিযোগে উল্লেখ, ইলামদহী মৌজার অন্তর্ভুক্ত এক নম্বর খাস খতিয়ানের নকশা মোতাবেক সরকারি রাস্তা রয়েছে। রাস্তার পিছনে অভিযোগ কারীর ধানী জমি রয়েছে। জমির সামনেই রাস্তা দখল ও একটি গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের জন্য জায়গাটি দখলে নেন ইয়ামিন ও রোসদুল।
সরেজমিনে দেখা যায়, ইলামদহী থেকে নোনা পুকুর যাওয়ার জন্য রয়েছে মাটির রাস্তা। সরকারি নকশায় জায়গাটি রাস্তা হলেও তার দক্ষিণে মাটির রাস্তা ব্যবহার করা হয়। বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য পাঁচটি গর্ত খনন করা হয়েছে। কাজ বন্ধ হলেও মিস্ত্রিরা রোডের কাজ করছিলেন। জায়গাটির পশ্চিমে জলাশয় রয়েছে, সেটিও ভরাট হয়ে পড়েছে। 

সেখানেই ছিলেন, অভিযোগ কারী আশরাফুল জানান, নকশায় রাস্তা এটি।পিছনে আমার ব্যক্তিগত জমি। জায়গাটি দীর্ঘ দিন ধরে ফাকা পড়ে ছিল। হঠাৎ করে সোমবার সকালের দিকে বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য খনন করে। আমি নিষেধ করলে তারা সাব জানিয়ে দেয় সরকারি লোক জন নিষেধ করলে কাজ করব না। তাছাড়া কাজ চলবেই। শুধু জায়গা দখল না একটি ইউকালেকটর গাছ কেটেছেন। তারা এর আগেও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটেছে।তবে দখলদার ইয়ামিন ও রোসদুল বলেন, জায়গাটি রাস্তা হলেও ব্যবহার হয়না। জায়গাটি আমরা দীর্ঘ দিন ধরে পরিচর্যা সহ আমাদের দখলে রয়েছে। যিনি অভিযোগ করেছেন তার জমি রয়েছে পিছনে। এজায়গা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আমাদের কে হয়রানির করার জন্য অভিযোগ করেছে। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে লোক পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও খবর



অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ঘোষণা দিয়েছেন, সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে অনিবন্ধিত ও অবৈধ নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের (ওনাব) কার্যনির্বাহী সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) বলছেন নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং আপনারাই বলছেন কিছুটা দরকার ডিসিপ্লিনের (শৃঙ্খলা) জন্য। অর্থাৎ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাইরেও অনেকে অনলাইন সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছেন।

তিনি বলেন, এখানে গণমাধ্যম এতোটাই মুক্ত, উন্মুক্ত এবং স্বাধীন যে, নিবন্ধন ছাড়াও চলতে পারে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাগত সাংবাদিকরাই বলছেন এটা করা দরকার। যেটা প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে।

তবে একইসঙ্গে আমি মনে করি, এটা মুক্ত না, উন্মুক্ত। স্বাধীনতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা লিমিটলেস (সীমাহীন)। যে কারণে কিছুটা ডিসিপ্লিনের অভাবও হয়ে গেছে। আমি আবারও বলব, নিয়ন্ত্রণ কিংবা নজরদারির প্রশ্ন আসে না। আমরা এগুলোর পক্ষে না, আমরা করতে চাই না। আমরা এগুলোতে বিশ্বাস করি না। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনাদের দাবির সঙ্গে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি এবং পোষণ করছি একটা ডিসিপ্লিন আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেওয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য।

তিনি বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়। এটা একটা ভালো দিক সাংবাদিক মহলই চাচ্ছেন একটি শৃঙ্খল ডিসিপ্লিনযুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে পূর্ণাঙ্গভাবে আপনাদের সঙ্গে একমত।

সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও সব ধরনের নজরদারির বাইরে আমরা এখানে প্রমোট করতে চাই এমন তথ্য জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের এখন ৪২৬টি নিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল আছে। এরমধ্যে ২১৩টির মূলধারার গণমাধ্যমে আছে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া। আর ২১৩টি কেবল অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।

তিনি জানান, নতুন কেউ অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিয়ে আসতে চাইলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করার সময় দেওয়া দরকার। আর যারা অনিবন্ধিত, আমি মনে করি, অবৈধভাবে কোনো কিছু সঠিক না, তারা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে না। সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবো। আর এটা আপনাদের (সাংবাদিক) দাবি। আমি কিন্তু বলছি না। কাজেই আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনাদের দাবি পূরণের ঘোষণা দিচ্ছি।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমি চাই না, সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি ঘোষণা দিলাম যে, অনিবন্ধিত অনলাইন বন্ধ করে দেবো, কালকে হেডলাইন করে পরের দিন আলাপ হবে, সরকার তো গণমাধ্যমের গলা টিপে ধরছে। সেটা আমি চাই না। সাংবাদিকরাই এমনটা বলছেন।


আরও খবর