Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট

নিয়ন্ত্রণহীন স্বর্ণের বাজার, ১৪ বছরে দাম বেড়েছে প্রায় চার গুণ

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৪৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ভালো মানের (২২ ক্যারেট) প্রতি ভরি স্বর্ণের বর্তমান দাম ১ লাখ ৭৭৭ টাকা। ২০০৯ সালে দেশের বাজারে একই মানের স্বর্ণ পাওয়া যেত ২৬ হাজার ৩৫১ টাকায়। গত ১৪ বছরে আমদানিকৃত মূল্যবান ধাতুটির দাম বেড়েছে প্রায় চার গুণ।

দীর্ঘদিন ধাপে ধাপে বাড়লেও গত দু’বছর স্বর্ণের বাজারে বিরাজ করছে ব্যাপক অস্থিরতা। এর মধ্যে গত ১৮ মার্চ এক লাফে ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বেড়ে রেকর্ড গড়ে। দেশে বেশির ভাগ আমদানি পণ্যের মুনাফার মোটামুটি হার নির্ধারিত এবং সেভাবেই দর ধরা হয়। স্বর্ণই একমাত্র ‘বলগাহীন পণ্য’, যার দাম নির্ধারণে ব্যবসায়ীরা কোনো নিয়মের ধার ধারেন না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দর নির্ধারণের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় স্বর্ণকে ব্যবসায়ীরা ‘শাঁখের করাত’ বানিয়ে ভোক্তার পকেট কাটছেন। তারাই ইচ্ছামতো বিক্রির দর ঠিক করছেন; আবার কেনা কিংবা স্বর্ণালংকার অদল-বদলের হারও বেঁধে দিচ্ছেন। যদিও এ অভিযোগ মানতে নারাজ দেশের বাজারে দাম নির্ধারণের একমাত্র নিয়ন্ত্রক স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সংগঠনের দায়িত্বে থাকা নেতাদের দাবি, বিশ্ববাজারকে মানদণ্ড ধরে দেশে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেন তারা। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের বৈশ্বিক প্রভাব, ডলার সংকটে বৈধ পথে আমদানিতে জটিলতা, ব্যাগেজ রুলের অধীনে দ্বিগুণ আমদানি শুল্কের কারণে দেশে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। দাম বাড়ার কারণে বর্তমানে বিক্রি ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কমে যাওয়ায় নিজেরাও ভুক্তভোগী বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

দেশে অস্বাভাবিক দামের কারণে শুধু মধ্যবিত্ত নয়, উচ্চ মধ্যবিত্ত অনেকেই এখন বিয়েসহ বিভিন্ন উপলক্ষে স্বর্ণের অলংকার কেনা বাদ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ঠিক কী পদ্ধতিতে দেশে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতিতে সাধারণত স্বর্ণের দাম বাড়ে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বর্ণের দাম এত বেশি হওয়ার কথা নয়। নিয়মের মধ্যে দাম নির্ধারণ ও কার্যকরী আমদানি নীতিমালা হলে অযৌক্তিকভাবে বাড়ানোর প্রবণতা কমবে। শুল্কহার পুনর্বিবেচনা ও আমদানির জন্য বিকল্প উৎস খোঁজার পরামর্শ দিয়ে তারা বলেন, বিশ্ববাজারের সঙ্গে নির্দিষ্ট হার যুক্ত করে দেশে স্বর্ণের দর নির্ধারণ করা যেতে পারে।

দ্রুত নীতিমালার অধীনে না আনলে স্বর্ণের বাজার মুষ্টিমেয় ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে এবং বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।

দামের রকমফের ও বাজুস

দেশে স্বর্ণের দাম কত হবে, তা নির্ধারণ করে বাজুস। সংগঠনটি বলছে, স্বর্ণসহ মূল্যবান ধাতু সরবরাহকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান কিটকো ডটকমের দরের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশে দাম বাড়ানো বা কমানো হয়। তবে বাস্তবে দুটি দরে ফারাক থাকে।


যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়েবসাইট গোল্ডপ্রাইসের তথ্যমতে, বিশ্ববাজারে ৪ আগস্ট প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৯৩২ দশমিক ৯০ ডলার। এটি ২০২০ সালের চেয়ে ১৩৭ ডলার কম। এ হিসাবে বাংলাদেশে এখন স্বর্ণের দাম কম থাকার কথা। ২০২০ সালের আগস্টের শুরুর দিকে করোনাকালে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিলে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠে এবং প্রতি আউন্স (৩১.১০৩ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এখন পর্যন্ত এটিই ইতিহাসের সর্বোচ্চ দর। বিশ্ববাজারের ঊর্ধ্বমুখী ওই দরের সময়ও বাংলাদেশে স্বর্ণের ভরি ছিল ৭৭ হাজার ২১৬ টাকা। এর সঙ্গে গত বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ শুরু হলে নতুন করে ঝুঁকিতে পড়ে বিশ্ব অর্থনীতি। দেশে দেশে হয় মূল্যস্ফীতির রেকর্ড। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে স্বর্ণের দাম। তবে এখনও তা ২০২০ সালের দর স্পর্শ করেনি।

আবার প্রতিবেশী ভারতের দি ইকোনমিক টাইমসের তথ্যমতে, গত বৃহস্পতিবার দেশটিতে প্রতি ভরি স্বর্ণ ৬৫ হাজার ৭৮৫ রুপি, যা টাকায় ৮৬ হাজার ৮৩৬ ছিল। জানতে চাইলে বাজুসের মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্সের স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘ভারতে কেন কম, তা তাদের ব্যবসায়ীরা বলতে পারবেন। আমরা বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে সমন্বয় করি।

অস্বাভাবিক দর বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে পাল্টা প্রশ্ন রেখে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ধান উৎপাদনের শতভাগ সক্ষমতা সত্ত্বেও পাঁচ বছরে চালে ৩০ টাকা, দ্বিগুণ দামে আটা, ১০০ টাকার সয়াবিন তেল কেন ২০০ টাকা হয়েছে? ডলারের দর না কমলে এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অবসান ছাড়া দাম কমবে না। সত্যি সত্যি চীনও যুদ্ধে জড়ালে ভরি দেড় লাখে পৌঁছাতে খুব বেশি সময় লাগবে না।

নীতিমালার বিষয়ে ব্যবসায়ীরাও ইতিবাচক জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার থেকে সিদ্ধান্ত এলে অবশ্যই ব্যবসায়ীরা মেনে নেবেন। তবে দাম তো সরকারই বাড়িয়ে দেয়। বৈশ্বিক পরিস্থিতি ছাড়াও সরকারের শুল্ক বৃদ্ধির কারণেই বেড়ে যায় দাম।

অবশ্য দাম বাড়াকে ব্যবসায়ীদের কৌশল মনে করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা বলেন, সপ্তাহ কিংবা মাস পরপর দাম সমন্বয় করা যাবে, এমন আইন দরকার। পাশাপাশি এ সমন্বয় বিশ্ববাজারের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্য, তা নজরদারি করতে হবে। ব্যাগেজ রুলে সংস্কার ও শুল্ক আরোপের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে। নির্দিষ্ট দেশের ওপর নির্ভরশীল না থেকে আমদানির জন্য বিকল্প উৎস খোঁজা উচিত।পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘বিশ্ববাজারে প্রতিদিন স্বর্ণের দাম ওঠানামা করে। এ জন্য প্রতি সপ্তাহ বা মাসে গড় দাম বের করা সম্ভব। ওই দামের সঙ্গে কিছু মার্জিন যেমন ৫, ৭ বা ৮ শতাংশ কিংবা এমন যা-ই হোক যুক্ত করে দাম ধরা যেতে পারে। এ জন্য নীতিমালা করতে হবে। সরকার কোনো পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে খাতটি মুষ্টিমেয় ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে এবং একচেটিয়া দাম নির্ধারণে দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা।’নীতিমালা হলেও আমদানি কম

দীর্ঘদিন নীতিমালা ছাড়াই আমদানি হয়েছে স্বর্ণ। ২০১৮ সালে সরকার আমদানি নীতিমালা প্রণয়ন এবং ২০২১ সালে তা সংশোধন করে। স্বর্ণের বাজার ও জুয়েলারি ব্যবসায় স্বচ্ছতা ফেরাতে ওই বছরই একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ ১৯টি প্রতিষ্ঠানকে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। শুরুর দিকে দু-একটি প্রতিষ্ঠান কিছু স্বর্ণ আমদানি করলেও, পরে তা মুখ থুবড়ে পড়ে। এ জন্য গত বছরের শুরুর দিকে ডলার সংকট ও দাম বাড়ার কারণে আমদানি সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ বিষয়ে বাজুস সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা জানান, নীতিমালা মেনে তিনি নিজে ১৫০ কেজি স্বর্ণ আমদানি করেছিলেন। পরে ডলার সংকটে সরকার বিলাসী পণ্য আমদানির লাগাম টানলে আর সম্ভব হয়নি।

কেনা-বিক্রিতে ঠকেন ভোক্তা

দেশে জুয়েলারি সমিতির যে নিয়ম, তাতে স্বর্ণের অলংকার কেনা ও বিক্রি– উভয় ক্ষেত্রে ঠকেন ভোক্তা। বিপরীতে দুই ক্ষেত্রেই লাভবান হন ব্যবসায়ী। বাজুসের অলংকার ক্রয়-বিক্রয় ও বিপণন নির্দেশিকা-২০২৩ অনুযায়ী, স্বর্ণের অলংকারের ওজন থেকে ২০ শতাংশ বাদ দিয়ে মূল্য নির্ধারণ করা হয়। অলংকার পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ওজন থেকে ১০ শতাংশ বাদ দেয়া হয়। আগে এটি ১৫ ও ৮ শতাংশ ছিল। অন্যদিকে স্বর্ণের অলংকার বিক্রির সময় ক্রেতার কাছ থেকে প্রতি গ্রামে কমপক্ষে ৩০০ (ভরিতে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ টাকা) টাকা মজুরি নেয়া হয়।

আবার নিয়ম অনু

যায়ী, অর্ডার করা অংলকার প্রস্তুত বা বুকিং দেয়া অলংকার সরবরাহের ক্ষেত্রে অর্ডার বা বুকিংয়ের দিনে বাজার মূল্য কার্যকর হবে। অর্ডার গ্রহণের সময় সর্বোচ্চ এক মাস, এর পর অর্ডার বাতিল হবে। এ ক্ষেত্রে ক্রেতা যে বায়না বা অগ্রিম টাকা বা স্বর্ণ দিয়েছেন, তা থেকে ১০ শতাংশ বাদ দিয়ে বাকি টাকা বা স্বর্ণ ওই ক্রেতাকে ফেরত দেয়া হবে। সমিতির নিয়মের মারপ্যাঁচে ঠকছেন ক্রেতারা।

স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮-এর তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে ২০ থেকে ৪০ টন স্বর্ণের চাহিদা রয়েছে। এর মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পুরোনো অলংকার গলিয়ে মেটে, বাকিটা আসে বিদেশ থেকে। এদিকে, দেশে কতগুলো জুয়েলার্স আছে, তার সঠিক হিসাব নেই। জুয়েলার্স সমিতির তথ্য মতে, ঢাকায় তাদের সদস্য ৭৫০, সারাদেশে প্রায় ৪০ হাজার।


আরও খবর



টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:২৫এপ্রিল, ঢাকাঃ বাংলাদেশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য দুর্দান্ত নতুন অফার নিয়ে এসেছে তরুণদের প্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড, টেকনো। জনপ্রিয় টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি এখন পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১১,৯৯৯ টাকায়।

টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি এর স্লীক ডিজাইন এবং নতুন ফিচারের জন্য জনপ্রিয়। মিনিমালিস্ট স্কয়ার আকৃতির ডিজাইনে তিনটি ভিন্ন কালারে টেকনোর এই স্মার্টফোনটি পাওয়া যাচ্ছে। গ্রাভিটি ব্ল্যাক, মিস্টারী হোয়াইট এবং ম্যাজিক স্কিন এই তিন কালারের ফোনটি ব্যবহারকারীদের দিবে আভিজাত্য এবং সৌন্দর্যের নিশ্চয়তা।

এই ফোনটির অন্যতম ফিচার হলো এর ৬.৬ ইঞ্চি এবং ৯০ হার্জের হোল স্ক্রিন। ফোনের স্ক্রিন ও বডির অনুপাত ঠিক রেখে এটি ব্যবহারকারীকে প্রদান করবে ফুল স্ক্রিন অভিজ্ঞতা। স্ক্রিন ডিসপ্লের সাথে সংযুক্ত ডাইনামিক পোর্ট ব্যবহারকারীকে দিচ্ছে ফোন আনলক না করেই নোটিফিকেশন চেক করার সুবিধা যা ফোনের ব্যবহারকে করবে সহজতর ও অধিক কর্মক্ষম।

ফটোগ্রাফির সৌখিন ব্যবহারকারীদের জন্য এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৫০ মেগা পিক্সেল আল্ট্রা সেনসিটিভ ক্যামেরা যা ভিন্ন ভিন্ন আলোক ব্যবস্থায় সুনিপুন ছবি ধারণ করতে পারে। এআর শটের মতো ফিচারের সাহায্যে ফোনটির ব্যবহারকারীরা অতি সহজেই তৈরী করতে পারবেন মজাদার কার্টুন অবতার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড।

এছাড়াও, এই ফোনটিতে রয়েছে ডিটিএস সাউন্ড টেকনোলজি চালিত স্টেরিও ডুয়েল স্পিকার যা ব্যবহারকারীর অডিও শোনার অভিজ্ঞতাকে করবে আরো প্রানবন্ত এবং শ্রুতিমধুর। এছাড়াও এর ১৮ ওয়াট ফাস্ট চার্জ ৫০০০ এম এ এইচ ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ীত্ব নিশ্চিত করে, যা ব্যবহারকারীদের সারাদিন সংযুক্ত থাকতে এবং বিনোদনের সুযোগ দেয়।

অক্টা-কোর প্রসেসর চালিত টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ১২৮ জিবি স্টোরেজ এবং ৮ জিবি র‍্যাম (৪ জিবি+ ৪ জিবি) । এই ফিচার গুলো ব্যবহারকারীদের জন্য নিশ্চিত করে বাধাহীন মাল্টিটাস্কিং এবং গেমিংয়ের অভিজ্ঞতা৷

মাত্র ১১,৯৯৯ টাকা মূল্যের টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি বর্তমানে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি সহজলভ্য। যা ব্যবহারকারীদের অর্থের বিনিময়ে নিশ্চিত করে সেরা পণ্যের। টেকনো মোবাইলের সাথে আপনার স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা আপগ্রেড করার এই সুযোগটি হাতছাড়া করবেন না।


আরও খবর



মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে আসবে: সংসদে অর্থ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ্রতা সাধনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে চলতি অর্থবছরের শেষে মূল্যস্ফীতি নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে নেমে আসবে বলে জানিয়েছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান।

রোববার (৫ মে) জাতীয় সংসদের বৈঠকে ‘২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বাজেট বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন’ উপস্থাপন করতে গিয়ে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সরকারের নির্ধারিত অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম। মূল্যস্ফীতিকে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সরকার গত বছর থেকেই বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে আসছে। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এবং মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে সারা বিশ্বে উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ দেখা যায়, যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতির চাপ প্রকট হয়েছে।

মূল্যস্ফীতির মতো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত শক্ত অবস্থানে ফিরে আসা, রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যও অর্জন সম্ভব হবে বলে ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন ওয়াসিকা আয়শা খান।

তিনি আরও বলেন, সরকার এরইমধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। তাই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ খুব দ্রুত শক্ত অবস্থানে ফিরে আসবে।

সংসদে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে রাজস্ব আয়, রপ্তানির প্রবৃদ্ধি, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির ব্যয়, ব্যাপক মুদ্রার সরবরাহের মতো মৌলিক অর্থনৈতিক চলকগুলো সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে। রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে সরকারের কৃচ্ছ্রসাধনের ফলে আমদানি ব্যয় নেতিবাচক। সার্বিকভাবে চলতি অর্থবছরে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন হবে বলে এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আগামী জুলাই থেকে কাস্টমস আইন-২০২৩ বাস্তবায়ন শুরু হবে। এছাড়া দশ লাখ বা তার বেশি টাকার মূল্য সংযোজন কর(মূসক) পরিশোধে ই-পেমেন্ট বা এ চালান ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হবে।

এছাড়া উৎসে কর কাটার জন্য ইলেক্ট্রনিক সিস্টেমের ব্যবস্থা করা করা হবে। এছাড়া ইলেক্ট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) এবং সেলস ডেটা কন্ট্রোলার (এসডিসি) মেশিন বসানোর কার্যক্রম চলছে। থার্ড পার্টির মাধ্যমে এ কাজ দ্রুত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

নতুন করদাতা সনাক্তকরণ, মিডিয়াম অ্যান্ড লং টার্ম রেভিনিউ স্ট্রাটেজি প্রনয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জাতীয় সংসদকে জানানো হয়েছে। এতে অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে রাজস্ব সংগ্রহ বাড়বে বলে অর্থ প্রতিমন্ত্রী মনে করেন।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে কর রাজস্ব ১৩.৯ শতাংশ বেড়েছে। সরকারি ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৯৮ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি। প্রথম ছয় মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে মোট বরাদ্দের ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ , যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। ডিসেম্বর শেষে রপ্তানি আয় দাড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় শুন্য ৮৪ শতাংশ বেশি।

অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আমদানি ব্যয় ১৯ দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে। বিলাসদ্রব্যের আমদানি পরিশোধ করা এবং মিতব্যয়িতার কারণে আমদানি কমেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে প্রবাস আয় এসেছে ১০ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় ২ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি।

ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরে কোভিড এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ অন্যান্য ভূরাজনৈতিক কারনে বৈশ্বিক অর্তনীতিতে এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁয় ৩দিন ধরে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তার স্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:নওগাঁর মান্দায় ৩দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন শতাব্দী আক্তার (২৫) নামের এক গৃহবধূ। তিনি বেসরকারি সংস্থা ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক) এর শাখা ব্যবস্থাপক হিজবুল ইসলামের স্ত্রী। 

সম্ভাব্য সকল স্থানে খুঁজেও গৃহবধূ শতাব্দী আক্তারের কোন প্রকার হদিস মিলেনি। ঘটনায় মান্দা থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করা হয়েছে।

ভার্ক কর্মকর্তা হিজবুল ইসলাম উপজেলার দেলুয়াবাড়ি বাজার শাখায় শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীরাবাদ এলাকার মোকলেছুর রহমানের ছেলে। 

তাঁর স্ত্রী শতাব্দী আক্তার একই এলাকার বাসিন্দা লাভলু প্রধানের মেয়ে। পারিবারিকভাবে প্রায় ১০বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। এ দম্পতির ঘরে মেঘামনি নামে ৭বছরের একজন কন্যাসন্তান রয়েছে। 

ভার্ক কর্মকর্তা হিজবুল ইসলাম বলেন, প্রায় সাত বছর ধরে আমি এই সংস্থার দেলুয়াবাড়ি শাখায় কর্মরত আছি। এ বছরের জানুয়ারি মাসে বাজারের সোলাইমান আলীর বাসা ভাড়া নেই। এরপর স্ত্রী ও একমাত্র কন্যাসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করছি। 

ভার্ক কর্মকর্তা আরও বলেন, গত রোববার (২১ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বাজারে কেনাকাটার কথা বলে স্ত্রী শতাব্দী আক্তার ভাড়াটিয়ার বাসা থেকে বেরিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য সকল স্থানে খুঁজেও তাঁর কোনো খোঁজ মিলছে না। এ বিষয়ে সোমবার রাতে মান্দা থানায় সাধারণ ডাইরি করেছি।

এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, গৃহবধূ শতাব্দী আক্তারের নিখোঁজের বিষয়ে বিভিন্ন থানায় বার্তা দেওয়া হয়েছে। তাঁকে উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।


আরও খবর



নওগাঁয় ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা গ্রেফতার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:নওগাঁ ধামুইরহাটে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার রুপনারায়নপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে। গ্রেপ্তারকৃত রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল পার্শ্ববর্তী বগুড়া জেলার আদমদীঘি উপজেলার রিয়াজ আহমেদের ছেলে। 

ভুক্তভোগী মানুয়েল তপন বলেন, ভয়ভীতি দেখিয়ে বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে ২৯ হাজার ৫৩৮ টাকা গ্রহন করে এবং আরো টাকা দাবী করলে স্থানীয়রা এই ভুয়া সিআইডি পুলিশ কর্মকর্তাকে চ্যালেঞ্জ করে ধামইরহাট থানায় খবর দেয়। বেশকিছু দিন ধরে আমার মতো এলাকার অন্য লোকজনের কাছেও বিভিন্ন ফন্দি এঁটে প্রতারণা করে এই প্রতারক। পরে থানার এসআই (নিঃ) পরিতোষ চন্দ্র সরকার সঙ্গীয় কনস্টেবল  ইকবাল হোসেন,  নুর ইসলাম ও  ফরহাদ হোসেন গিয়ে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়ালকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। 

ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মো. বাহাউদ্দিন ফারুকী বলেন, ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকায় নিজেকে সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করতেন। সিউডি কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও ভুয়া পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃগ্রীষ্মের শুরু থেকেই তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। গতকাল ২৭ এপ্রিল শনিবার বেলা ১১টায় রূপগঞ্জের তারাবো পৌরসভার রূপসী গন্ধর্বপুর সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করা হয়। ইসতিসকার নামাজ পড়ে বৃষ্টির জন্য অশ্রæ সিক্ত চোখে প্রার্থনা করেছে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

অনাবৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। মানুষ হাহাকার করছে। এ কারনে নামাজ শেষে আল্লাহর কাছে তীব্র গরম থেকে পানাহ চেয়ে রহমতের জন্য দোয়া পরিচালনা করা হয়। এ ইসতিসকার নামাজের ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন গন্ধর্বপুর বড় মসজিদের ইমাম মুফতি শাকির মাহমুদ। 

দুই রাকাত নামাজের পূর্বে নসিহতপূর্ণ আলোচনা করা হয়। নামাজে আদায় শেষে আল্লাহতালার দরবারে দুই হাত তুলে কান্না জড়িত কন্ঠে মোনাজাত করেন মুসুল্লিরা। অসহনীয় তীব্র রোধ ও চলমান প্রচন্ড তাপপ্রবাহের কারণে অতিষ্ঠ মানুষ সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভের জন্য দুহাত তুলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন।

শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনার জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় ইসতিসকার নামাজে অংশ নিয়েছে অসংখ্য মানুষ।মোনাজাতে জাতির জন্য কল্যাণ কামনা করা হয়। আল্লাহ চাইলে এ নামাজ কবুল করে রহমতের বৃষ্টি দিয়ে মানুষ, প্রাণীসহ সকলকে শান্তিতে থাকার পরিবেশ করে দেবেন।

এছাড়াও মুড়াপাড়ার দড়িকান্দী, দাউদপুরের বেলদী, রূপগঞ্জের শিমুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অনুরুপ ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। 

   -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর