Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

নির্বাচন পর্যবেক্ষণে কাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, জানাল ইসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পূর্ণাঙ্গ দল না পাঠালেও সার্কভুক্ত দেশগুলো আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। মো. আলমগীর বলেন, নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পূর্ণাঙ্গ দল না পাঠালেও আরও অনেক দেশ আছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোকে (আফগানিস্তান, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা) আমন্ত্রণ জানাবে নির্বাচন কমিশন। 

মো. আলমগীর বলেন, নীতিমালা অনুযায়ী যেকোনো দেশের যেকোনো সংস্থা আবেদন করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ফেম্বোসার সদস্যদের দেশ বিশেষ করে আমাদের আশপাশের যেসব দেশ আছে তাদের আমরা ইনভাইট করি। আমরা শিগগিরই তাদের ইনভাইট জানাব। সার্কভুক্ত দেশগুলো আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী মাসে তাদের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হবে। 

ইসি আলমগীর আরও বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠিত না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। 


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

৫১ জন আজ প্রার্থিতা ফিরে পেলেন

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




মানবতাবিরোধী অপরাধে ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাগেরহাটের খান আকরামসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহীনুর ইসলামসহ তিন বিচারপতির ট্রাইব্যুনাল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

২৯৩ পাতার এ রায় পরার সময় আদালতে তিন আসামিকে হাজির করা হয়। তিনজন হলেন, খান আকরাম হোসেন (৬০), শেখ মোহম্মদ উকিল উদ্দিন (৬২), মো. মকবুল মোল্লা (৭৯)। তারা কারাবন্দী রয়েছেন।

এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৯ জন। তাদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন। বাকি ৪ আসামি খান আশরাফ আলী (৬৫), রুস্তম আলী মোল্লা (৭০), শেখ ইদ্রিস আলী (৬১) ও শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল (৬৪) পলাতক রয়েছেন।

আসামিদের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৭ সালের ৩১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়। পরে চার্জ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে মামলাটি রায় ঘোষণা করা হয় বৃহস্পতিবার।

আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ৭ অভিযোগ-

১ম অভিযোগ; ১৯৭১ সালের ২৬ মে ১৫/২০ জন রাজাকার ও ২৫/৩০ জন পাকিস্তান দখলদার সেনাবাহিনীর সদস্যসহ বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার চাপড়ী ও তেলিগাতীতে নিরীহ নিরস্ত্র মুক্তিকামী মানুষদের ওপর হামলা চালিয়ে ৪০/৫০টি বাড়ির সমস্ত মালামাল লুট করে, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে, দুইজন নিরীহ নিরস্ত্র মানুষকে হত্যার উদ্দেশে গুরুতর জখম করে এবং ১০ জন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের মানুষকে গুলি করে হত্যা করে।

২য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৭ জুলাই আসামিরা বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার হাজরাখালী ও বৈখালী রামনগরে হামলা চালিয়ে অবৈধভাবে নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের চারজনকে আটক ও অপহরণ করে আবাদের খালের ব্রিজে হত্যা করে মরদেহ খালে ফেলে দেয়।

৩য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৩ নভেম্বর বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জ থানার ঢুলিগাতী গ্রামে হামলা চালিয়ে দুইজন নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাকে আটক, নির্যাতন ও গুলি করে হত্যা করে।

৪র্থ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৭ নভেস্বর বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার বিলকুল ও বিছট গ্রামে হামলা চালিয়ে চারজন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের লোককে আটক ও অপহরণ করে কাঠালতলা ব্রিজে এনে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে মরদেহ নদীতে ফেলে দেয়।

৫ম অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর বাগেরহাটের কচুয়া থানার বিলকুল গ্রাম হতে নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আলী নকীবকে আটক ও অপহরণ করে মোড়লগঞ্জ থানার দৈবজ্ঞহাটির গরুর হাটির ব্রিজের উপরে নিয়ে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে।

৬ষ্ঠ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৬ অক্টোবর কচুয়া থানার উদানখালী গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের নিরীহ নিরস্ত্র উকিল উদ্দিন মাঝিকে হত্যা করে এবং তার মেয়েকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে নিয়ে যায়। কচুয়া রাজাকার ক্যাম্প ও আশপাশের রাজাকার ক্যাম্পে উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েসহ চারজনের ওপর নির্যাতন চালায়। ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ দখলদার মুক্ত হলে রাজাকার ক্যাম্প তল্লাশি করে মুক্তিযোদ্ধারা উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন।

৭ম অভিযোগ: কচুয়া থানার গজালিয়া বাজারে হামলা চালিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরীহ নিরস্ত্র শ্রীধাম কর্মকার ও তার স্ত্রীকে নির্যাতন করতে থাকে। আসামিরা শ্রীধামকে হত্যা করে তার স্ত্রীকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে আটকে রাখে। সেখানে শ্রীধামের স্ত্রীসহ আটক চারজনকে ধর্ষণ করে। এক মাস পর শ্রীধামের স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




৩৩৮ থানার ওসিকে বদলির অনুমোদন দিলো ইসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে সারাদেশের ৩৩৮ থানার ওসিকে বদলির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) আসন্ন সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে দেশের সব থানার ওসিদের বদলির জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। এরই প্রেক্ষিতে ইসিতে ৩৩৮ থানার ওসির বদলির তালিকা পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে।

মূলত, যেসব থানার ওসিদের বর্তমান কর্মস্থলে ছয় মাসের বেশি চাকরির মেয়াদ হয়েছে, তাদের অন্যত্র বদলি করতে গত ৩০ নভেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে চিঠি দেয় ইসি। তার প্রেক্ষিতে বুধবার ৩৩৮ থানার ওসির বদলির প্রস্তাব পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপর বৃহস্পতিবার ওসি বদলির অনুমোদন দেয় নির্বাচন কমিশন।

উল্লেখ্য, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য ইউএনও ও থানার ওসিদের বদলির সিদ্বান্ত নেয় ইসি।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




যশোর ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস করেছে, ৭ কলেজে ফেল

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:শোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস করেছে। একই সাথে ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করতে পারেনি। যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড’র পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ এই তথ্য জানিয়েছেন।

গতবছর (২০২২ সালের পরীক্ষা) শতভাগ পাস করেছিল ৩৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। ২০২১ সালে এই সংখ্যা ছিল ১১৬ এবং ২০২০ সালে এই সংখ্যা ছিল ৫৭৫। আর ২০২২ সালে ৬টি প্রতিষ্ঠান শূন্যভাগ পাসের হারের রেকর্ড গড়লে তার আগের দু’বছরে শূন্যভাগ পাসের হারের লজ্জাজনক রেকর্ড ছিল না কোনো প্রতিষ্ঠানের।

এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ড থেকে শতভাগ পাসের হারের রেকর্ড গড়েছে, খুলনার খুলনা পাবলিক কলেজ (৩১৭ জনের সবাই পাস), যশোরের অভয়নগর উপজেলার ভবদহ মহাবিদ্যালয় (১২২ শিক্ষার্থী), ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ (৪৬ শিক্ষার্থী), খুলনার ফুলতলা জামিরা বাজার আসমতিয়া কলেজিয়েট স্কুল (১১৭ শিক্ষার্থী), যশোরের কেশবপুরের সাউথ বেঙ্গল কলেজ (২ জন শিক্ষার্থী), খুলনার মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল (৮৩ শিক্ষার্থী), খুলনার সোনাডাঙ্গার ইসলামাবাদ কলেজিয়েট স্কুল (৫৭ শিক্ষার্থী), বাগেরহাটের ফকিরহাটের লাখপুর আলহাজ আম্বিয়া ইসহাক কলেজিয়েট স্কুল (৭৯ শিক্ষার্থী), খুলনার খালিশপুরের নেভি অ্যাঙ্করেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ (৪২ শিক্ষার্থী) ও খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলস্ স্কুল অ্যান্ড কলেজ (২ জন শিক্ষার্থী)।

অপরদিকে, এবার যশোর বোর্ডের শতভাগ শূন্য পাসের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৭টি হলো, কুষ্টিয়ার মিরপুরের কেএম আইডিয়াল কলেজ (একজন পরীক্ষার্থী), খুলনার তেরখাদার শাপলা কলেজ (একজন পরীক্ষার্থী), সাতক্ষীরা সদরের ইসলামিয়া মহিলা কলেজ (৩ জন পরীক্ষার্থী), মাগুরা সদরের দক্ষিণ নওয়াপাড়া সম্মিলনী কলেজ (১০ জন পরীক্ষার্থী), নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা মহিলা কলেজ (দু’জন পরীক্ষার্থী), সাতক্ষীরা সদরের সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ (দু’জন পরীক্ষার্থী) ও গোবরদাড়ি জোরদিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ (দু’জন পরীক্ষার্থী)।

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড’র পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ, যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৫৭৬টি কলেজের মধ্যে এবার ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস করেছে। একই সাথে ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করতে পারেনি।

তিনি আরও জানান, ফলাফলের জন্য শূন্যভাগ পাসের প্রতিষ্ঠানকে সর্তক ও শো’কজ নোটিশ পাঠানো হবে। একই সাথে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




জমে উঠেছে তিতাস গ্যাসের সিবিএ নির্বাচনের প্রচার প্রচারণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৬৫জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃআগামী ১৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তিতাস গ্যাস টিএন্ডডি কোম্পানী লিমিটেড এর সিবিএ নির্বাচন-২০২৩ ।সিবিএ নির্বাচন উপলক্ষে সরগরম হয়ে উঠছে তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয় ও আঞ্চলিক অফিস সমূহ।

জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং বি-১১৯৩ এর কাজিম-আয়েজ এর নেতৃত্বে হারিকেন প্রতীকের পোস্টার ব্যানার ফেস্টুন দিয়ে ছেয়ে গেছে তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয় সহ সকল আঞ্চলিক কার্যালয়। ডেমরায় তিতাস গ্যাসের কেন্দ্রীয় ভান্ডারে ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার কাজিম-আয়েজ এর হারিকেন প্রতীকের পক্ষে গনসংযোগ করেছেন ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও তিতাস গ্যাসের সিবিএ জোবিঅ-সোনারগাও আঞ্চলিক অফিসের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম।

ঢাকা কাওরান বাজারে অবস্থিত তিতাস গ্যাস টিএন্ডডি কোম্পানী লিমিটেড এর প্রধান কার্যালয় (তিতাস ভবন)-এ এক নির্বাচনী সভায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে সংগঠনের নেতা কর্মীদের ঢল নামে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং ১৯৪০ এবার সিবিএ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করছে। মতিন -জাহাঙ্গীর এর নেতৃত্বাধীন প্যানেল ছাতা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে।

তবে প্রচার-প্রচারণার দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং বি-১১৯৩ এর কাজিম-আয়েজ এর নেতৃত্বাধীন প্যানেল।তিতাস গ্যাসের সিবিএ নির্বাচনকে ঘিরে ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।

ভোটাররা বলেন, শ্রমিকদের দাবি আদায়ে ও দরকষাকষিতে কাজিম আয়াজ নেতৃত্বের প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে তাই আগামী ১৬ নভেম্বর নির্বাচনের দিন হারিকেন মার্কায় ভোট দিয়ে কাজিম-আয়েজ প্যানেল কে জয়যুক্ত করতে হবে।

বর্তমান সভাপতি আলহাজ কাজিম উদ্দিন প্রধান বলেন, মহামান্য আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ৪ থেকে ৫ বছর লেগেছিল আমার এই সিবিএ নির্বাচন আনার জন্য। এরপর ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত সেই নির্বাচনে জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং বি-১১৯৩ কে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছিল। সেই নির্বাচনে থাকা আরও তিনটি রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত সংগঠন ১০ পার্সেন্ট ভোটও পায়নি বলে তাদের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে যায়। যার ফলে এরপর আর সিবিএ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। দীর্ঘদিন প্রায় ৮ বছর সেই রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত একটি সংগঠন (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং ১৯৪০) আদালতের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন পুনরায় ফিরে পায়। তাই হঠাৎ করেই এই নির্বাচনের ঘোষণা আসে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয় থেকে। আমাদের আদালতে মোকাবিলা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তা করিনি। আমরাও চাই তারা নির্বাচনে আসুক। আমরা আবারও তাদের সাথে নির্বাচন করে জয়ী হতে চাই।

কাজিম-আয়েজ পরিষদের কয়েক নেতা বলেন, এই সংগঠনটি ১৯৬৯ সালে একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে তিতাসের কর্মচারীদের ভাগ্য নির্ধারণের জন্য তৈরি হয়েছিল। অদ্যাবধি তাই শ্রমিকদের কল্যাণের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। এখানে দলমত নির্বিশেষে সকলের জন্যই আমরা কল্যাণমূলক কাজ করে গেছি। তাই এর মধ্যে বিভিন্ন সময় গড়ে ওঠা বেশ কয়েকটি কমিটিই রেজিস্ট্রিশেন করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু পরে তারা আবার হারিয়েও গেছে। তাই এখন আবারও নতুন করে একটি কমিটি রেজিস্ট্রেশন করেছে নির্বাচন করার জন্য। আমরাও তাতে বাধা দেইনি। আমরা গণতন্ত্রকে সম্মান জানাই। তাই আমরাও চাই নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও আমাদের সংগঠনের সিবিএ-কে বিজয়ী করতে। এজন্য তারা জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভূক্ত তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন রেজি: নং বি-১১৯৩ কে হারিকেন মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহবান জানান।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




১৪ দলের শরিকদের আসন বণ্টনে যে সিদ্ধান্ত হলো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬০জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলের শরিক দলগুলোর আসন বণ্টনের জন্য চার সদস্যের একটি টিম গঠন করা হয়েছে।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর গণভবনে বৈঠক শুরু হয়। প্রায় পৌনে ৪ ঘণ্টা বৈঠক শেষে রাত ১০টার দিকে ১৪ দলের নেতারা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

বৈঠকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে আসন বণ্টনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ব্রিফ করে এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানাবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা জোটগতভাবে নির্বাচনে যাচ্ছি এই বিষয়টা চূড়ান্ত হয়েছে। আর আসনের বিষয়টি আমির হোসেন আমু ভাই আর ওবায়দুল কাদের বসে ঠিক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এটা সবাই মেনেই বৈঠক শেষ করেছি।

বৈঠকে আমির হোসেন আমু ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, গণতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেনসহ জোটের শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলো আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও দলীয়ভাবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে তারা। এবার জোটগতভাবে নির্বাচন হবে কিনা, সেই দোদুল্যমানতা থেকেই এমনটি করা হয়েছে।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩