Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

নাসিরনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার ঘোষনা দিলেন রোমা

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৫৭জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃআসন্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার নিশ্চিত ঘোষনা দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামীরীগের সহ সভাপতি  ও কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থবিষয় সম্পাদক আলহাজ্ব নাজির মিয়ার সহধর্মীনী রোমা আক্তার।

রোমা নাসির নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক,উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান,৭১ এর রনাঙ্গনের প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা, লেঃ অবঃ গোলাম নূরেন সুযোগ্য জৈষ্ঠ্য কন্যা।

রোমা জানান, প্রয়াত মন্ত্রী এডঃ ছায়েদুল হক  চাচার ও আমার বাবার অসমাপ্ত কাজ ও স্বপ্ন গুলোকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যেই আমি উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীতার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং নাসির নগর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের সকল নেতা কর্মীদের পরামর্শ ক্রমে প্রত্যেকটি সংগঠনকে সুসংগঠিত করতে ও আমি দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

তিনি আরও বলেন, নাসির নগরের মাঠিও মানুষের সাথে আমার যে সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে আমি ইচ্ছে করলেও সেই সম্পর্ক ছিন্ন করতে পারবো না, নাসির নগরের মাটিতে পা রাখলেই যেন আমি আমার বাবার গন্ধ পাই।তিনি আরো জানান, বিগত দিনে নাসিরনগর উপজেলায় ১৩ টি ইউনিয়নের ১১৭ টি ওয়ার্ডে উঠান বৈঠক করেছি।তৎকালীন সময়ে যেই পরিমানে মানুষের সমর্থন ও ভালোবাসা পেয়েছি (আবেগ আপ্লুত কন্ঠে) আমি ও আমার পরিবার তাদের কাছে চির ঋণী হয়ে আছি।তিনি বলেন,জানিনা তাদের এই ঋণ কখনো শোধ করতে পারব কি না? তবে হ্যা সৃষ্টিকর্তা চাইলে সবই সম্ভব।

অনেকেই তখনকার সময়ে কারো ভয়ভীতির কারনে সরাসরি আমাদের সাথে মাঠে কাজ করতে না পেরে অনেক আক্ষেপ জানিয়েছেন।তার পরও বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে তারাও আমাদের সহযোগীতা করেছেন।

তাদের প্রতি ও আমাদের পরিবার অনেক কৃতজ্ঞ। ইদানিং নাসির নগর থেকে ফোন করে এবং সরাসরি আমার ঢাকার বাসায় এসে যেভাবে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষজন আমাকে উপজেলা নির্বাচনে "চেয়ারম্যান পদে " নির্বাচন করার জন্য উৎসাহিত করছেন।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, মহান সৃষ্টিকর্তা সহায় থাকলে অতীত ও বর্তমানের ন্যায় জনগণের সমর্থন অব্যাহত থাকলে নাসির নগর এর ভোটের মাঠে আরেকটি ইতিহাস গড়বো। পরিশেষে রোমা ও তার পরিবার নাসির নগর উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের সমর্থন ও দোয়া চেয়েছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বেনজীর আহমেদ মামলা লড়তে আইনজীবী নিয়োগ দিলেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সাবেক পুলিশের মহাপদির্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ হাইকোর্ট মামলা লড়তে আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন।মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠায় তা অনুসন্ধান করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ঘটনায় দুদকের উপপরিচালক হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই দিন তার দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাউদ্দিন রিগ্যান হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিটটি দায়ের করেন। রিটে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়। রিটে দুদক চেয়ারম্যান, সচিবসহ চারজনকে বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে। এর আগে রোববার (২১ এপ্রিল) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা চেয়ে দুদকে আবেদন করেন সংসদ সদস্য (এমপি) ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন। লিখিত ওই আবেদনে সাবেক আইজিপির দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চান তিনি। পাশাপাশি দুদক কোনো ব্যবস্থা না নিলে, উচ্চ আদালতে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।


আরও খবর



সদরঘাটে লঞ্চ দুর্ঘটনায় নিহত-৫

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চ দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন।গত বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে সদরঘাট লঞ্চঘাটের ১১ নম্বর পল্টুনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।

নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার আশিক সাঈদ বলেন, 'এ ঘটনায় পাঁচজন গুরুতর আহন হন। পরে তারা মারা যান।

তিনি বলেন, 'পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় দুটি লঞ্চের ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, এমভি তাশরিফ–৪ ও এমভি পূবালী–১ নামের দুটি লঞ্চ রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। লঞ্চ দুটির মাঝখান দিয়ে ফারহান নামের আরেকটি লঞ্চ ঢুকানোর সময় এমভি তাসরিফ–৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। ঠিক তখন লঞ্চে ওঠার সময় এক শিশু ও এক নারীসহ পাঁচ যাত্রী গুরুতর আহত হন।

পরে তাদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা নদী বন্দর, সদরঘাটের যুগ্ম-কমিশনার (ট্রাফিক) জয়নাল আবেদীন জানান, ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এ ঘটনায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিআইডব্লিউটিএ'র পরিচালক (ক্রয় ও সংরক্ষণ) মো. রফিকুল ইসলাম কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে। এছাড়াও নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মো. আজগর আলী এবং বন্দর শাখার যুগ্ম পরিচালক মো. কবীর হোসেনকে কমিটিতে সদস্য করা হয়েছে।



আরও খবর



ফুলবাড়ীর আঁখিরা বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৭৭জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আঁখিরা গণহত্যার বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় উপজেলার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরীর নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধসহ সুধিজন আলাদীপুর ইউপির আঁখিরা বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।

পরে বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভ চত্বরে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. এছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরী। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অম্বরিশ রায় চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কাশেম আকন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোজাম্মের হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. তোজাম্মেল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শচিন্দ্র নাথ দাস, আলাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাকির বাবলু, ইউপি সদস্য মো. আব্দুর রাজ্জাক, ইউপি সদস্য মো.ইদ্রিস আলী, ইউপি সদস্য অর্পণ রায়, ফুলবাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক অমর চাঁদ গুপ্ত অপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার সাদাত মন্ডল,সাংগঠনিক সম্পাদক প্লাবন শুভ প্রমুখ। এসময় অন্যন্যা মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।শেষে বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে হাসপাতাল থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৪জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতাল থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শনিবার সকালে নিহত লাশের পরিচয় শনাক্ত করেছে পিবিআই।

নিহত হলেন, নরসিংদীর রায়পুরা থানার পঁচা বোয়ালিয়া শ্রীরামপুর এলাকার মৃত মসকুত আলীর ছেলে আহাদ আলী (৬৫)।

হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৪/৫ দিন ধরে অসুস্থ এক বৃদ্ধ কালিয়াকৈর উপজেলার বাড়ইপাড়া এলাকায় ঘুরাফেরা করছিলেন। এরই মধ্যে তিনি খুব অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান এলাকাবাসী। ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর পর পুলিশে খবর দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর থানা পুলিশ ওইদিন রাত ১২টার দিকে হাসপাতাল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে। ওই সময় নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে শনিবার সকাল ১১টার দিকে পিবিআই’র একটি টিম কালিয়াকৈর থানায় গিয়ে নিহতের লাশ আহাদ আলী বলে শনাক্ত করে।

কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক আবুল কালাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পিবিআই লাশের পরিচয় শনাক্ত করলে তার স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এলে আবেদনের প্রেক্ষিতে নিহতের লাশ হস্তান্তর করা হবে।


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা শিবনারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

শিবনারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে।

ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন শিবনারায়ণ। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন অংশগ্রহণ করে কারাবরণ করেন। তিনি ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও নেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ৭ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এ লক্ষ্যে ছাত্রদের নিয়ে একটি বাহিনী মতান্তরে ‘ফেব্রুয়ারি-১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্রনেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাসের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক শোকবার্তায় শিবনারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।


আরও খবর