Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মাশরাফির সঙ্গে মার্তিনেজের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০৭জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:ভালোবাসার প্রতিদানে বাংলাদেশে এসেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। আজ সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় তাকে বহন করা বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

মার্তিনেজকে ঢাকায় আতিথেয়তা দিচ্ছে ডিজিটাল বিজনেস গ্রুপের প্রতিষ্ঠান নেক্সট ভেঞ্চার। বাংলাদেশে বাংলাদেশে পৌঁছে তিনি ঘণ্টা তিনেক হোটেলে বিশ্রাম করেন। এরপরই বাড্ডায় অবস্থিত নেক্সট ভেঞ্চারের কার্যালয় প্রদর্শন করতে যান। আয়োজকরা মার্তিনেজকে বরণ করে নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাকে।

জানা গেছে, মার্তিনেজের সঙ্গে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন মাশরাফি। তবে তাদের মধ্যে কোন বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে সেটি জানা যায়নি।

সাড়ে এগারোটার দিকে আসার কথা থাকলেও নেক্সট ভেঞ্চারে মার্তিনেজ পৌঁছান আরও আগে। দুপুর ২টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার কথা মার্তিনেজের। জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার আগে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে তাকে। এজন্যই সময়ের আগে নেক্সট ভেঞ্চারে পৌঁছান মার্তিনেজ।

ঢাকা সফর শেষে সোমবার বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটের দিকে ভারতের বিমান ধরবেন মার্তিনেজ। সেখানে ৪ ও ৫ জুলাই একাধিক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন তিনি। ৪ জুলাই বিকেল সাড়ে ৪টায় কলকাতার বিখ্যাত ক্লাব মোহনবাগানে একটি প্রদর্শনী ম্যাচে তার অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




হোমনায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ১৮ ব্যক্তিকে আর্থিক অনুদান প্রদান

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:কুমিল্লার হোমনা উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ও বাজারে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ১৮ জনকে ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পরিষদের রাজস্ব তহবিল থেকে গতকাল রবিবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব অনুদান দেওয়া হয়।

এতে অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্থ হোমনা বাজারের ১০ জন ব্যবসায়ীকে নগদ সাত হাজার টাকা করে এবং বিভিন্ন গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থ ৮ জনকে নগদ ৯ হাজার টাকা করে এসব অনুদান দেওয়া হয়।

এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেহানা বেগম, পৌর মেয়র অ্যাড. মো. নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মহাসীন সরকার ও নাছিমা আক্তার রীনা, সহকারি কমিশনার (ভূমি) ইউছুফ হাসান, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদিন, মুক্তিযোদ্ধা মো. মোশাররফ হোসেন ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানবৃন্দ।


আরও খবর



হিলিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের খরিপ-১ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় দিনাজপুরের হিলিতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে আউশ ধানের বীজ,গ্রীষ্মকালিন পেঁয়াজ বীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১২ টায় হাকিমপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে কৃষি প্রশিক্ষণ হলরুমে ৪ শত ৫০ জন কৃষকদের মাঝে এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হয়।এসব বিতরণ অনুষ্ঠানে হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায়,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পারুল নাহার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা: আরজেনা বেগম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মেজবাহুর রহমান,পল্লী উন্নয়ন অফিসার গোলাম রব্বানী, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুরাদ ইমাম কবিরসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম জানান,২০২৩-২৪ অর্থ বছরে খরিপ-১ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় আউশ ধান, পাট ও গ্রীষ্মকালিন পেঁয়াজ (নাবী) এর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরনের উদ্বোধন করা হয়েছে।তিনি আরও জানান,এ বছর হাকিমপুর উপজেলায় ৪০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে প্রতি বিঘার জন্য আউশ ধানের বীজ ৫ কেজি, ১০ কেজি ডিএফপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ৫০ জন কৃষকের মাঝে প্রতি বিঘা ১ কেজি পাট বীজ বিতরণ করা হয়েছে। পরবর্তীতে সময়ে ৩০ জন কৃষকের মাঝে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।


আরও খবর



চাঁদাবাজীতে অতিষ্ঠ মীরপুর শাহআলী ও দারুসছালামবাসী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫৭জন দেখেছেন

Image

ডেক্স রিপোর্টঃচাঁদাবাজদের অত্যচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত এলাকা মিরপুর-১, দারুসসালাম থানা এলাকার কাঁচাবাজারে আড়ৎসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যবসায়ীরা, বিশেষ করে রাস্তার পাশে ফুটপাথে বসা ব্যবসায়ী যেন ভোগান্তির শেষ নেই। বাদ পড়ছেন না বিভিন্ন মার্কেটে পজিশন নিয়ে বসা ব্যবসায়ীরাও। এমনকি টেম্পু স্ট্যান্ডগুলো চাঁদাবাজদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না মালিক ও চালকরা । এইসব নিয়ন্ত্রণ করছেন মোহাম্মদ খাইরুল, মোহাম্মদ রতন ও মোহাম্মদ জনি । তারা যুবলীগের নেতা বলে জানা গেছে।


এই তিন চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট মিলে প্রতিদিন ওইসব এলাকা থেকে এক লাখ টাকা চাঁদা উঠায় এবং মাসে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা উঠায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এইসব চাঁদার টাকা উঠানোর জন্য ওই তিন সিন্ডিকেট ১০ থেকে ১৫ জনকে নিয়োগ করেন। নিয়োগকৃত সদস্যরা প্রতিদিন এক লাখ টাকা চাঁদা উঠায়ে তিন সিন্ডিকেটের প্রধান রতনের কাছে টাকাগুলো জমা দেন বলে তাদের নিয়োজিত একজন সদস্য জানায় । এভাবে তাদের চাঁদাবাজি চলতে থাকে মাসের পর মাস বছরে পর বছর । তারা এমপি ও স্থানীয় প্রভাবশালী সরকারদলীয় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে এইসব চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম করে যাচ্ছে তারা এইসব অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীদের মাধ্যমে।


মিরপুর বেড়িবাঁধের কাঁচামালের আড়ৎদের ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন এখানে প্রায় ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ আড়ৎদার রয়েছেন । ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সাবধানে নেন এমনকি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এখানে মাল ক্রয় করতে আসলে তাদের কাছ থেকেও চাঁদা আদায় করে থাকেন। ওই চাঁদাবাদ সন্ত্রাসীদের নিয়োজিত সদস্যরা প্রতিটি রিকশা ভ্যান থেকে ও পিকআপ ভ্যান থেকে এমন কি ট্রাক থেকে ৩০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করেন। সাদা টাকা না দিলে ওই ব্যবসায়ীদের উপরে অমানবিক নির্যাতন শুরু করে চাঁদাবাজ সদস্যরা। তখন ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়ে তাদেরকে চাঁদা দিতে হয়। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এইসব চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নিচ্ছে না ।


ওইসব চাঁদাবাজদের চাঁদা দিতে গিয়ে দ্রব্যমূল্য জিনিসের দাম বেড়ে যায়। ব্যবসায়ীরা আরও অভিযোগ করেন, দীর্ঘকাল ধরে এলাকার নেতা ও তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা মাস্তানদের চাঁদা এবং পুলিশকে ঘুষ দিয়েই কাঁচামালের আড়ৎদের, ফুটপাথে ব্যবসা ও টেম্পু স্ট্যান্ড গুলো ব্যবসা করতে হচ্ছে এছাড়া আমাদের কোন প্রকার উপায় নেই। নাইমেন তৈয়ব আলী জানান, চাঁদাবাজ খাইরুল, রতন ও জনি তার কাছ থেকে প্রতিমাসে ৭ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে না হলে তাকে লাইন চালাইতে দিবে না। এমনকি তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদর্শন করেন ওই চাঁদাবাজরা। তাদের দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দিলে বিভিন্ন ধরনের অমানবিক নির্যাতন শুরু করে চাঁদাবাজদের সদস্যরা তাই ব্যবসায়ীরা নিরুপায় হয়ে তাদেরকে চাঁদা দিতে বাধ্য হচ্ছেন।


যেখানে চাঁদাবাজদের সঙ্গে প্রশাসন লোকজন জড়িত রয়েছে। তাই প্রশাসনের কাছ থেকে বিচার দিয়ে কি আর লাভ হবে। ব্যবসায়ী আবুল বাশার জানান খাইরুল, রতন ও জনি তারা কিশোর গ্যাংয়ের লিডার এবং তাদের মাধ্যমে মিরপুর বিভিন্ন এলাকায় কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে তাদের মাধ্যমে তারা এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। টেম্পু চালক আতিফুর রহমান জানান ওইসব চাঁদাবাজদের অত্যাচারে টেম্পু স্ট্যান্ডে যাত্রী রাও আসতে ভয় পায়। প্রতিদিনই চাঁদাবাজ সদস্যদের সাথে আমাদের কথা কাটাকাটি হয় এমনকি আমাদেরকে মারধর করে।


ব্যবসায়ী মোহাম্মদ কাউসার মিয়া জানান চাঁদাবাজরা যেসব চাঁদা টাকা উঠায় সেগুলো আবার মিরপুর ১ নাম্বার প্রিন্স বাজার মার্কেটের দ্বিতীয় ও সপ্তম তলা বসে তারা ভাগাভাগি করে নেয় । তাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলতে গেলে উল্টো তাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকেন। এইসব অবকর্মীর দেখার কেউ নেই? ওইসব চাঁদাবাজরা এমপি ও স্থানীয় সরকার দলীয় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি সহ অন্যান্য অপকর্ম করে যাচ্ছে কিন্তু নেতারা জানার পরেও কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না কেন। এর শেষ কোথায় কবে জানব।


এইসব ব্যাপারে খাইরুল, রতন ও জনি কে কাছে জানতে চাইলে তারা এসব ঘটনার অস্বীকার করেন তারা এইসব ঘটনায় কিছুই জানেন না। আবার
সম্প্রতি কিছু উঠতি মাস্তানদের দৌরাত্ম্য এতটাই বেড়েছে যে ব্যবসা করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে। এসব মাস্তান ২৫-৩০ জন কিশোরকে দলে ভিড়িয়ে একটি গ্রুপ তৈরি করছে। এরপর সংশ্লিষ্ট থানার কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের টাকার বিনিময়ে হাত করে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে। সম্প্রতি মিরপুর-১ ও দারুসসালাম এলাকায় হকার মোহাম্মদ খলিল ও আলামিন নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে এমনই একটি গ্রুপ।


যারা ওই এলাকার প্রতিটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে দিনহারে চাঁদা আদায় করছে। তাদের টাকা দিতে না চাইলে শুরু হচ্ছে হামলা ও নির্যাতন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে গেলে দ্বিমুখী সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। পুলিশ অভিযোগ শুনলেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। আর এই সুযোগে সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে নির্যাতন চালাতে শুরু করে। শাহ আলী এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হোসেনের দোকানে হামলা চালায় তাদের বাহিনীর সদস্যরা। এই ঘটনায় তিনি শাহআলী থানায় একটি জিডি করেন। তিনি বলেন, রাস্তার পাশে ব্যবসা করতে গেলে কয়েকটি ধাপে চাঁদা ও ঘুষ দিয়েই ব্যবসা করতে হয়। এটা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।


কিন্তু যখন এর বাইরেও চাঁদা দিতে হয় তখন ব্যবসায়ীদের পুঁজি ভেঙে খাওয়া ছাড়া কোনো পথ থাকে না।তিনি বলেন, ফুটপাথে খুবই কম লাভে পণ্য বিক্রি করতে হয়। এখন প্রচুর দোকান থাকায় খুব বেশি লাভও হয় না। তার মধ্যে থানা, পুলিশ, লাইনম্যান, ঝাড়–দার, সোর্স এবং এলাকার বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের আলাদা আলাদা করে টাকা দিতে হয়। কেউ দিন হিসাবে আবার কেউ সপ্তাহ হিসাবে এসব টাকা নিয়ে থাকে। তার মধ্যে এখন যুক্ত হয়েছে খলিল ও আলামিন বাহিনীর সদস্যরা। কিছু কিশোর ও উঠতি বয়সী যুবকদের সাথে নিয়ে প্রতিটি দোকানে চাঁদা দাবি করছে। না দিলে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হচ্ছে।


কামাল হোসেন নামে অপর একজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, এই দলে সাইদুল, হাসান, সিরাজ, বড় সুমন, মোল্লা ,বাবুসহ ২০-২৫ জন সদস্য রয়েছে। এরা প্রত্যেকে এলাকা ভাগ করে চাঁদা আদায় করছে। কেউ দিতে না চাইলে এরা সবাই একসাথে গিয়ে হামলা চালাচ্ছে। চাঁদা না দেয়ায় তার দোকানে হামলা চালিয়ে তাকে মারধর করে।এই ঘটনায় তিনি দারুসসালাম থানায় একটি জিডি করেন। তিনি আরো বলেন, এদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নেয় না। ফলে সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে যায়। তিনি বলেন, ফুটপাথে সামান্য লাভে পণ্য বিক্রি করে সংসার চালাতে হয়।


কিন্তু সেই সামান্য লাভের টাকা থেকে যদিও এভাবে বিভিন্ন পয়েন্টে পয়েন্টে ভাগ দিতে হয় তাহলে আর কিছুই থাকে না। এখন দেখা যাচ্ছে পুঁজি থেকেই চাঁদার টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে।তারা আরো অভিযোগ করে বলেন মুক্ত বাংলা মার্কেটে সভাপতি আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জুম্মান মিরপুর বিভাগের পুলিশের ডিসি মো. জসিম উদ্দিনের নামে খলিল ও আলামিন মাধ্যমে চাঁদা উঠায় হকারদের কাছ থেকে। প্রতিদিন তারা্ এই ভাবে পুলিশের নামে হকারদের কাছ থেকে চাঁদার টাকা উঠাচ্ছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



গাংনীতে তিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

মেহেরপুর প্রতিনিধি ঃ মেহেরপুরের গাংনীতে সাহারবাটি ও ষোলটাকা ইউনিয়ন পরিষদের শুন্য হওয়া তিনজন সদস্যদের শুন্য হওয়া সদস্যদের নির্বাচনে নির্বাচিত হওয়া সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে নির্বাহি অফিসার প্রীতম সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর ২ (  গাংনী ) আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ নাজমুল হক সাগর, বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র আহমেদ আলী ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন। । অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার ভুমি নাদির হোসেন শামীম সহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ ও বিভিন্ন সরকারি ূপ্তরের কর্মকর্তা ও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ষোলটাকা ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডে নবনির্বাচিত সদস্য তাহিরুল ইসলাম তুহিন, সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের দুই নম্বর ওয়ার্ডে মহিবুল ইসলাম ও তিন নম্বর ওয়ার্ডে আবুল বাশার শপথ গ্রহণ করেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি নাজমুল হক সাগর নবনির্বাচিত সদস্যদের উদ্দেশ্যে  বলেন, জনগণের ও সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে স্বচ্ছতা,দায়িত্বশীল হতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সরকারের সবচেয়ে তৃনমুল সংগঠন হিসেবে তার সদস্য হিসেবে আপনারা সরকারের সকল উন্নয়ন কাজে অংশগ্রহণ করবেন এবং জনগনের সুবিধা জন্য কাজ করবেন। দলমত সকল শ্রেণির মানুষের জন্য কাজ করার আহবান জানান তিনি।


আরও খবর



তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে কর্মসূচি পালন করেছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড। এ উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা আয়োজন করা হয়।


মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্। এ সময় কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ও সিবিএ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


এছাড়া তিতাস গ্যাস আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।



আরও খবর