Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মারা গেছেন অভিনেতা ঋতুরাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:ভারতের জনপ্রিয় টিভি অভিনেতা ঋতুরাজ সিং হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। গতকাল সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ৫৯ বছর বয়সে মৃত্যু হয়েছে এই তারকার। ঋতুরাজের বয়স হয়েছিল ৫৯ বছর। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।

সম্প্রতি অগ্ন্যাশয়ের জটিলতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ঋতুরাজ। সেখান থেকে ফেরার পর হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন তিনি; হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মারা যান অভিনেতা।

স্টার প্লাসের ‘অনুপমা’সহ বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে অভিনয় করে আলোচনায় আসেন একসময়ের মঞ্চাভিনেতা ঋতুরাজ সিং। তার অভিনীত টিভি ধারাবাহিকগুলোর মধ্যে ‘বানেগি আপনি বাত’, ‘শপথ; ‘আহাত’, ‘লাডু’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয়তা পায়। ধারাবাহিকের পাশাপাশি বলিউডের চলচ্চিত্র ও ওয়েব সিরিজেও দেখা গেছে তাকে।

১৯৬৪ সালের ২৩ মে রাজস্থানের কোটায় সিসোদিয়া রাজপুত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ঋতুরাজ সিং। সেই ছোটবেলাতেই তিনি দিল্লিতে চলে আসেন পড়াশোনার জন্য। তারপর সেখান থেকে আমেরিকায় চলে যান খুব কম বয়সে। তারপর আবার ১২ বছর বয়সে তিনি ফিরে আসেন ভারতে।

দিল্লিতে ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে আসা বিশিষ্ট নাট্যকার ব্যারি জনের নাট্য শিক্ষার সংস্থা থিয়েটার অ্যাকশন গ্রুপ বা ‘ট্যাগ’-এ অভিনয় শিক্ষা শুরু করেছিলেন ঋতুরাজ। সেই সময় ওই সংস্থায় তার সহপাঠীদের মধ্যে ছিলেন মনোজ বাজপেয়ী, দিব্যা শেঠ, রঘুবীর যাদব, মীরা নায়ার, কুইজ মাস্টার সিদ্ধার্থ বসু, লিলেট দুবে ও শাহরুখ খান।


আরও খবর



মাদক ব্যবসায়ীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে ওসি ফারুকুল আলম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ  রিপোর্টার:যারা মাদক ব্যবসা করে ও মাদক সেবন করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেন কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম  । সেই সঙ্গে যারা মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারীদের প্রশ্রয় দেয় তাদেরও ছাড় দেয়া হবে না বলে জানান তিনি।

মাদক ব্যবসায়ীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে ওসি ফারুকুল আলম বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে কাফরুল  থানা পুলিশ কঠোর অবস্থানে। মাদকের ব্যাপারে কোন ছাড় নেই। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সে কাজ করছি আমরা। কাজেই যারা মাদকের সাথে জড়িত আছেন তারা সময় থাকতে ভাল হয়ে যান। তওবা করে ফিরে আসেন। ভালো হতে কিন্তু পয়সা লাগে না।

ফারুকুল আলম  বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে কোন আপোষ নেই। কাফরুল  থানা পুলিশ জনগণের পাশে আছে। যে কোন প্রয়োজনে বা যে কোন মাদক ব্যবসায়ীদের তথ্য সরাসরি আমাকে জানালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সে কাজ করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।আমার এই মোবাইল নাম্বার চব্বিশ ঘন্টা আপনাদের জন্য খোলা রয়েছে। আপনারা যে কোন সময় আমাকে জানালে আমি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আর সামনে ঈদ। এই ঈদে অনেকে মলম পার্টির খপ্পরে পড়েন। তাই সবাই সচেতন থাকবেন।আর অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলমকে   সবসময় সহযোগিতা করেন দক্ষ ও চৌকস  এস আই বাদশা।

আরও খবর



ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে কারা জড়িত জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন বান্দরবানে সোনালী ব্যাংক এবং কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের ( কেএনএফ) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে বলে। বুধবার (৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় কুকি চিং নামে একটি জঙ্গি সংগঠন জড়িত বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। পুলিশ মহাপরিদর্শকের নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে রয়েছে। তারা সার্বিক দিক খতিয়ে দেখছে।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ব্যাংক লুট করে চলে যাওয়ার পরপরই পুলিশ ও বিজিবি সেখানে অভিযান চালাচ্ছে। সেনাবাহিনীর সদস্যরাও যোগ দেবেন বলে জানান তিনি।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে বান্দরবানের থানচিতে সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এর আগে মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) তারাবির নামাজ চলাকালে রুমায় সোনালী ব্যাংক পিলসি শাখায় ঢুকে ব্যাংকের ভোল্ট ভেঙে ২ কোটি টাকা লুটে করে। ব্যাংক ডাকাতির সময় সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজারকে অপহরণ করা হয়। এখনও তার খোঁজ মেলেনি।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে গ্রামবাসী নিরবে প্রশাসন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:রৌমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার ভেকু (এক্সিভিকেটর) দিয়ে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বর্ষা মৌসুম ছাড়া সারা বছর প্রকাশ্যে বালু উত্তোলন বিষয়ে মাসিক সভায় ও প্রশাসনকে অভিযোগ করা হলেও রহস্যজনক কারনে প্রশাসন নিচ্ছে না কোন ব্যবস্থা।

অবৈধ বালু উত্তোলনের কারনে হুমকিতে পড়তে হয় নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের। এসব বালু ট্রাক্টর (কাকড়া) দিয়ে পরিবহন করায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও গ্রামীন রাস্তাঘাট। নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শক্তিশালি একটি চক্র। এ কারনে স্থানীয়রা প্রকাশ্যে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ সিরাজুলসহ অনেকেই বলেন, এ অবৈধ বালু উত্তোলনে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই অবৈধ বালূ উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত। ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রতিদিন ভেকু ও ড্রেজারে উত্তোলিত বালূ ১শত থেকে দেড়শত ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, ইটভাটায় মাটি ও বালু বিক্রয় করা হচ্ছে। অবৈধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে ব্রম্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদী গুলো ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে বর্ষা ও বন্যায় উক্ত এলাকায় নদীভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় নদী তীরবর্তি এলাকার মানুষকে।

নদী থেকে অবৈধভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে ট্রাক্টর (কাকড়া) ও ভেকুর মালিক আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাজেদুল, রফিকুল শাহিন, ফকির চাঁনসহ অনেকেই বলেন, রৌমারীতে প্রায় ১৭ টি ভেকু ও ১৮০/ ২০০ টি ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ি চলছে। কাকড়া গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে ব্যবসার জন্য। মাটি, বালু পরিবহন না করলে আমরা চলবো কি ভাবে। ভেকু মালিকগণ বলেন, এলকার উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের এ ব্যবসা।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের জানান, বিভিন্ন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বালুর প্রয়োজন। কিন্তু এমন নয় অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন করে ক্ষতি করা হয়। এ বালু উত্তোলনের কারনে বর্ষার সময় নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান জানান, নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে পেরেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর



ঢাকা দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ দেশে চলমান তীব্র দাবদাহের মধ্যে বেড়েছে। বিশ্বের  সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের বায়ুদূষণ বাড়লেও মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বেশ কিছুদিন যাবত বৃষ্টি না হওয়ায় ঢাকার বাতাসের মান আবারও ভয়াবহ দূষণের দিকে যাচ্ছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকিও।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৬১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৯০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু; ১৬৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, ১৬৪ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এছাড়া ১৫৫ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে চীনের বেইজিং।

একিউআই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই বন্ধু নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে মোটরসাইকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বন্ধ নিহত হয়েছেন। এসময় অপর এক বন্ধু আহত হয়েছেন। সোমবার বিকেলে শেওড়াতলী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ঢাকার আশুলিয়া থানার গোয়ালবাড়ি এলাকার নুরু ইসলাম খন্দকারের ছেলে শফিকুল খন্দকার ও একই এলাকার নুরুল আমিনের ছেলে রায়হান খন্দকার। আহত অপর বন্ধু হলেন, একই এলাকার আকবর খানের ছেলে বিল্লাল খান।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শফিকুল, রায়হান ও বিল্লাল নামে তিন বন্ধু একটি মোটরসাইকেল যোগে বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে কালিয়াকৈর-ধামরাই সড়কের উপজেলার শেওড়াতলী এলাকায় সোমবার বিকেল ৫টার দিকে তাদের মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে তিনবন্ধু গুরুতর আহত হন।

তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শফিকুল ও রায়হানকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখান থেকে আহত অপর বন্ধু বিল্লাল খানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কালিয়াকৈর থানার ওসি (অপারেশন) জোবায়ের আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে দুইজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত অপরজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার্ড করা হয়। তবে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর