Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

মাহফুজ ও পরীমণিকে নিয়ে ওয়েব ফিল্ম

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ২২০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:অভিনেতা মাহফুজ আহমেদ ও পরীমণিকে নিয়ে ওয়েব ফিল্ম নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। নাম ছিল ‘অন্তরালে’। কিন্তু সেটি আর হয়নি। হয়েছে ‘প্রহেলিকা’ নামের সিনেমা। যেখানে জুটি বাঁধেন মাহফুজ ও শবনম বুবলী।

অবশেষে মাহফুজ-পরীকে নিয়ে শুটিংয়ে নামতে যাচ্ছেন চয়নিকা। এবারের প্রজেক্টও ওয়েব ফিল্ম। আপাতত নাম ‘চন্দ্রস্নানে এসো’। তবে এই নাম পরিবর্তন হতে পারে এমনটাই জানালেন নির্মাতা।

চয়নিকার ভাষ্য, ‘মাহফুজ এবং পরীর সঙ্গে চূড়ান্ত আলাপ হয়ে গেছে। তারা দুজনেই গল্পটি খুব পছন্দ করেছে। গল্প শুনে একেবারে চুপ হয়ে ছিল কিছুক্ষণ! এরপর সানন্দে রাজি হয়ে গেছে। এখন চিত্রনাট্য তৈরির কাজ চলছে পুরোদমে। সেটা প্রস্তুত হলেই আমরা শুটিং শিডিউল ঠিক করব।

চন্দ্রস্নানে এসো’র চিত্রনাট্য লিখছেন রায়হান খান। চয়নিকা জানান, চলতি বছরই সিনেমার কাজ শেষ করতে চান তিনি। কারণ নতুন বছরে তিনি নতুন পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমায় হাত দেবেন।

চন্দ্রস্নানে এসো’ নিয়ে কয়েকটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই কথা হয়েছে নির্মাতার। প্রত্যেকেই গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত যেখানে যুতসই মনে হবে, সেখানেই এটি মুক্তি দেবেন চয়নিকা।


আরও খবর



গাংনীতে জমি দখল পেতে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধিঃমেহেরপুর আদালত কর্তৃক রায় পাবার পরও জমি দখল পাচ্ছেন না আফতাব উদ্দীন নামের এক ভুক্তভোগি। রায় প্রাপ্ত জমি দখল পেতে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহকারী কমিশনার(ভুমি)সহ বিভিন্ন স্থানে আবেদন করেও কোন সুরাহা পাননি তিনি। অবশেষে আজ রোব্বার বিকেলে গাংনী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ভুক্তভোগি। 

আফতাব উদ্দীন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুর বর্ডার পাড়ার মৃত সাত্তার আলীর ছেলে। 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিতভাবে তিনি জানান, অত্র উপজেলার দেবীপুর গ্রামের মোঃ ফজলুর রহমানের ছেলে মোঃ মামনুর রশিদ, মৃত পিয়ার বক্সের ছেলে মোঃ ফজলুর রহমান, মৃত রহমত উল্লাহর ছেলে মোঃ ইউসুফ আলী, মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে মোঃ ছাবদার, কাজিপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে খবির উদ্দীন ও খড়মপুর গ্রামের দলিল লেখক ওমর আলী জাল জালিয়াতির মাধ্যমে গাংনী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল সম্পাদিত ও রেজিস্ট্রি করেন। যার নং- ১২৬৫, তাং- ০৪/০২/২০১০ ইং। 

এ দলিল বাতিলের জন্য আদালতে একটা মোকদ্দমা করা হয়। যার নং- দেং ১২৬/২০১০। উক্ত দলিল হস্তরেখা বিশারদ দ্বারা পরীক্ষাতে দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে সৃষ্ট বলিয়া প্রমানিত হয় এবং তদমর্মে হস্তরেখা বিশারদ রিপোর্ট দাখিল করেন। উক্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ও উভয় পক্ষের সাক্ষ্য প্রমানাদি গ্রহণে  যথাক্রমে ১৬ জানুয়ারী ২০২০, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০, ৩০ নভেম্বর ২১, ২০ জুন ২২, ২৭ সেপ্টেম্বর ২২, ২৪ অক্টোবর ২২, ১৩ সেপ্টেম্বর ২৩, ২২ অক্টোবর ২৩, ২১ নভেম্বর ২৩ ও ২৯ জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে চুড়ান্ত শুনানী শেষে বিজ্ঞ আদালত ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে আমার পক্ষে রায় প্রদান করেন।

রায়ে উল্লেখ করেন যে, "মোকদ্দমাটি ১/২ নং বিবাদীর বিরুদ্ধে দোতরফা সূত্রে এবং অন্যান্য বিবাদীর বিরুদ্ধে বিনা খরচায় ডিক্রী হইল। এতদ্বারা নালিশী 'ক' তপশীল বর্ণিত ৬৩ শতক জমির দখল বাদীর বরাবর বুঝিয়ে দেয়ার জন্য বিবাদীপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হলো। পাশাপাশি বিগত ০৪/০২/২০১০ তারিখের ১২৬৫ নং দলিল বাতিল করা হলো।

নালিশী দলিলটি বাতিল করণের নোট সংশ্লিষ্ট ভলিয়মে প্রদান করার নিমিত্তে ডিক্রীর অনুলিপি সাব-রেজিস্ট্রার গাংনী, মেহেরপুর বরাবর প্রদান করেন। এমতে আদেশ হওয়ার আমি দরখাস্তকারী প্রতিপক্ষগণকে নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখল ছেড়ে দেয়ার জন্য বারংবার অনুরোধ করলেও প্রতিপক্ষগণ মাননীয় আদালতের রায় ডিক্রী থাকা সত্বেও জমির দখল ছেড়ে দিচ্ছেন না এবং ছেড়ে দিবে না বলে স্পষ্ট ভাবে জানান। 

প্রতিপক্ষগণ অর্থাবলে ও জনবলে বলিয়ান ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তারা আরো হুমকি দিচ্ছেন যে, যদি নালিশী নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখলে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় তাহলে ভুক্তভোগিকে খুন গুম করে ফেলবে। ভয়ে ওই জমিতে যেতে পারেন না তিনি।  এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ‘উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) বরাবর আবেদন করেও কোথাও কোন সুরাহা পান নি বলে অভিযোগ করেছেন ওই ভুক্তভোগি। শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের উচ্চ মহলে বিষয়টি অবগত এবং আমি যাতে উক্ত জমি দখল পেতে পারেন তার সুষ্ঠু সমাধানে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন। 

সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয় যে, জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই বাছাই ছাড়া কিভাবে জমি রেজিস্ট্রি ও সনাক্ত এবং খারিজ হয় তা সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি আশাবাদী। জমি জালিয়াতিতে জড়িতদের মধ্যে সনাক্ত করেছেন কাজিপুরের খবির উদ্দীন যার প্রকৃত পিতার ফহিম হাসলানা অথচ পিতার নাম দেয়া হয়েছে আয়নাল হক। যা সম্পুর্ণ অবৈধ ও আইন বিরোধী বলেও দাবী করেন তিনি।


আরও খবর



হিলিতে ভুর্তুকি মূল্যে কৃষক পেল হারভেস্টার মেশিন

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নয়ন সহায়তা আওতায় ৫০% ভুর্তুকিতে দিনাজপুরের হিলিতে কৃষক পেল কম্বাইন হারভেস্টার (ধানা কাটা) মেশিন। 

রোববার (৫ মে) বেলা ১১ টায় হাকিমপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্তরে বোরো ধান কাটা মাড়াই করার জন্য হারভেস্টার মেশিনটি বিতরণ করা হয়।

ভর্তুকি মূল্যে হারভেস্টার মেশিনটি সংগ্রহ করেন উজেলার ১ নম্বর খট্রামাধবপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরী ডাংগাপাড়া গ্রামের আব্দুল মামুদ হোসেন।

এসময় সেখানে হাকিমপুর উপজেলা সহকারী (ভূমি) কর্মকর্তা লায়লা ইয়াসমিন, উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শাহীনুর রেজা শাহিন, দিনাজপুর জেলা কৃষি ইঞ্জিনিয়ার আবু সামস মো: বদরুদোজা, উপজেলা কৃষি অফিসার আরজেনা বেগম,উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা কৃষি অফিসার আরজেনা বেগম বলেন,এই হারভেস্টার মেশিন দিয়ে কৃষকরা অল্প মূল্যে এবং একই মেশিন দিয়ে স্বল্প সময়ে ধান কাটা ও মাড়াই করতে পারবেন।


আরও খবর



একনেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় একনেক সভা। এতে প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়। সভাশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালাম জানান, সভায় খুলনা শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং চট্টগ্রামে একটি বার্ন ইউনিট স্থাপনসহ ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ১০টি প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, নিজের নাম ব্যবহার করে আর প্রকল্প যাতে না নেওয়া হয় সেজন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী অর্থ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।


আরও খবর



নাসিরনগরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৩০,গ্রেপ্তার ১০

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ২১৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃপ্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে দুই পক্ষের মাঝে সংঘর্ষ হয়েছে।শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় এক  ধরে চলে এ সংঘর্ষ। এতে নারীসহ উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা। এলাকাবাসী জানায়, এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। ওসি বলেছেন, পরিস্থিতি সামলাতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ওই ঘটনায় পুলিশ মনির মিয়া ৩৫,জামাল মিয়া ৩৫,ফাইজুল ৩৮ফারুক ৬০,রিফাত ২৪,বিজয় ২০,দিদার, সাহাব উদ্দিন ২০,আজহারুল ১৮,শিমুল ১৮ কে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোর্পদ করেছেন।স্থানীয় লোকজন জানায়, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার ফান্দাউক গ্রামের কিশোর-তরুণরা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করে। খেলা চলাকালীন দুই তরুণের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। যা এক পর্যায়ে সংঘর্ষে গড়ায়।এ সংবাদ বড়দের কাছে পৌঁছালে তাদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।একটি সূত্র জানায়, বিবদমান দুই পক্ষের একটি পক্ষকে সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল আওয়াল সমর্থন দেন।

অপর পক্ষ সমর্থন পায় মো. রিপন মিয়া নামের এক প্রভাবশালী ব্যক্তির। বিষয়টি নিয়ে সালিশে বসে আলোচনার সিদ্ধান্তও হয়।এলাকাবাসী জানায়, শুক্রবার জুমার নামাজ পড়তে সাধুপাড়া নূরে মদিনা মসজিদে যান আবদুল আওয়ালের পক্ষের লোকজন। নামাজ থেকে বের হওয়ার পর তাদের ওপর অতর্কিতে হামলা করে রিপন মিয়ার পক্ষের লোকেরা।এ সংবাদ দ্রুত গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এতে নারীসহ দুই পক্ষের ৩০ জন আহত হয়। পরে তাদের পুলিশি পাহারায় নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

তাদের মধ্যে মো. নূরে আলম, মো. সজল, নাছির মিয়া, সাগর মিয়া, শিমুল মিয়া, তফু মিয়া, দিদার মিয়া, কাজল মিয়া, ফসাল শিয়া, হৃদয় মিয়া ও নূরেম বেগম আওয়ালের পক্ষের লোক। প্রতিপক্ষের আহতরা হলেন– গোলাম নূর, রুবেল মিয়া, আলা উদ্দিন, শাহনাজ বেগম, জিনিয়া বেগম, ফাতেমা বেগম ও রুজিনা বেগম।স্থানীয় সূত্র জানায়, আহত আরও বেশ কয়েকজন হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেছেন। যে কারণে তাদের নাম জানা যায়নি।সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল আওয়াল এ বিষয়ে বলেন, ‘ছোট বাচ্চাদের ক্রিকেট খেলা নিয়ে সামান্য বাকবিতণ্ডা হয়।

বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য স্থানীয়ভাবে বিচার-সালিশের ব্যবস্থাও হয়। কিন্তু আজ শুক্রবার নামাজ পড়তে গেলে রিপন মিয়ার পক্ষের লোকজন আমাদের পক্ষের লোকদের ওপর হামলা করে।’রিপন মিয়ার পক্ষের মো. রাজা মিয়া বলেন, ‘ঈদের দিন ছোট ছেলেদের মধ্যে মারামারি হয়। স্থানীয় মাতবররা বিষয়ডা শেষ কইরা দিবেন– বলছিলেন।’ তিনি দাবি করেন, জুমার নামাজ থেকে বের হওবার পর আওয়ালের লোকজন তাদের ওপর হামলা করে। এর বেশি কিছু জানেন না তিনি।নাসিরনগর থানার ওসি মো. সোহাগ রানা সমকালকে বলেন, ফান্দাউকে ক্রিকেট খেলা নিয়ে দুই পক্ষের মারামারি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় দশ জনকে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



সদরে আনারুল, মুজিবনগরে মিলু

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ২০জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুর:মেহেরপুর-১ আসনের অর্ন্তভুক্ত ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে সদর ও মুজিবনগর উপজেলায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের পাচঁজন নেতা। 

প্রথম ধাপে আজ বুধবার উপজেলা নির্বাচনে মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আমদহ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ৩০ হাজার ৪১৬ ভোটের ব্যবধানে  জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম শাহীনকে পরাজিত করেন।

মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলু আনারস প্রতিক ১৭ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তোতাকেে এক হাজার ৯৬৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে। রফিকুল ইসলাম ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১০০।

এদিকে সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাশেম আলী চশমা প্রতীকে, ভাইস চেয়ারম্যান পদে লতিফুন্নেছা বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে মুজিবনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বি.এম জাহিদ হাসান রাজীব টিউবয়েল প্রতীকে তকলিমা খাতুন কলস প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।

মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩৫ টি ভোট কেন্দ্রে ৭টি অস্থায়ী বুথ সহ ২৩৬ টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মোট ভোটার ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। এর মধ্যে ৪২ হাজার ৫৩৮ জন পুরুষ এবং ৪২ হাজার ৭২১ জন নারী ভোটার।

আরও খবর