Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মাদারীপুরের শিবচরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত বেড়ে ১৮

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৮৮জন দেখেছেন

Image

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি: মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়েতে ইমাদ পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৫ জন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আজ রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। শিবচর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু নাঈম মো. মোফাজ্জেল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার সকালে খুলনা থেকে যাত্রীবাহী ইমাদ পরিবহনের বাসটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পদ্মা সেতুর আগে ঢাকা-খুলনা এক্সপ্রেসওয়ের মাদারীপুরের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় পৌঁছালে বাসটির সামনের একটি চাকা ফেটে যায়। এতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি নিচে পড়ে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ১৪ জন মারা যান।

এ দুর্ঘটনায় আহত ১৫ জনকে উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাঁচ্চর রয়েল হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে হাসপাতালে নেয়ার পর আরও চারজন মারা যান।

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম বলেন, এ দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


আরও খবর



মধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃমধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃতটাঙ্গাইলের মধুপুর থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান, যিনি একের পর এক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে নানাবিধ অপরাধ, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাদক, চুরি ডাকাতি সহ বিভিন্ন বার্তার মাধ্যমে অপরাধীদের নতুন নতুন কৌশল সম্পর্কে জনসাধারণকে সতর্ক করে ব্যাপক আলোচিত হয়েছেন।যিনি সব সময়ই পুলিশ এবং গ্রাম পুলিশের কাজের গতি ও জনসেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহ প্রদান করে থাকেন।

তিনি মধুপুরে এসেই এবং বিভিন্ন পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে  জনসাধারণের সাথে মিশে মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।আর এরই অংশ হিসেবে তিনি গ্রাম পুলিশকে চৌকস করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদানের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেন। যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসার এ বিষয়গুলো নজরে আনেনি।এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থানা পুলিশকে সহায়তা করার জন্য প্রতি ৩ মাস পরপর গ্রামপুলিশকে মধুপুর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হয়।

মঙ্গলবার (৯এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা প্রাঙ্গণে ৮জন গ্রামপুলিশকে ভাল কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১টি করে পান্জাবি ও শাড়ি ঈদ উপহার হিসাবে প্রদান করেন থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান।এর ফলে বিভিন্ন পাড়া মহল্লার অপরাধ অনেকাংশেই কমে গেছে যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসারের মাধ্যমে সম্ভব হয়নি। এই ঈদ উপহার প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন এসআই আপেল মাহমুদ সহ আরও অন্যান্য পুলিশ অফিসারগন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বেনাপোল কাস্টমসে ল্যাগেজ বাণিজ্যে হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমসে চলছে অবৈধ ল্যাগেজ বাণিজ্য। দেশের অভ্যন্তরে বিনা শুল্কে অবৈধ পণ্য প্রবেশ করায় মারাত্মক হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য। স্থানীয় ল্যাগেজ পারাপারকারী চোরাই সিন্ডিকেটের সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তাদের রমরমা ঘুষ বাণিজ্য চলতে থাকায় প্রতিদিন সরকার হারাচ্ছে পণ্য চালান বাবদ কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। একই সাথে চলছে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স ফাঁকির মহোৎসব।

বেনাপোল নোম্যান্সল্যান্ড থেকে ভারতের পশ্চিমবাংলার রাজধানি কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৮৪ কিলোমিটার। এখান থেকে দু'দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় বিজনেস, ট্যুরিস্ট, মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসার সিংহভাগ যাত্রী এ পথেই যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ হাজার যাত্রী যাতায়াতের এই চেকপোস্ট থেকে ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার রাজস্ব আসার কথা। যা ইমিগ্রেশন এন্ট্রি কাউন্টার থেকে প্রতিদিনের যাত্রী সংখ্যা আর কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের হিসাব মেলালে শুভঙ্করের ফাঁকি বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন সচেতনমহল।

সুত্র মতে জানা যায়, ল্যাগেজ পারাপারকারী যাত্রীর কাছ থেকে প্রতিদিন ইমিগ্রেশনে কর্মরত অধিকাংশ ঘুষখোর কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদমর্যাদার মান বুঝে নগদ ঘুষ বাণিজ্য হয় সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত। সেখানে নাম মাত্র দু-একজন ননটেকার নামধারী কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিভিন্ন কাজের মাঝে চুরি করে ল্যাগেজ পণ্য পারাপার করেন এসব টেকার নামধারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়া দেশের সর্ববৃহৎ স্থল প্রবেশপথ বেনাপোল দিয়ে যাতায়াতে স্ক্যানিং মেশিন থেকে শুরু করে পথে পথে অহেতুক ব্যাগ তল্লাশির নামে হয়রানি করেন এসব কর্মকর্তা। লোভ তাদের এমনভাবে ঘিরে ফেলেছে যেখানে ব্যাগপ্রতি অবৈধ চাহিদার টাকা না দিলে ব্যবহারের জন্য ভারত থেকে নিয়ে আসা সামান্য কেনাকাটার পণ্যসামগ্রী ডিএম করে এবং তা কাস্টমসে জমা দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন অগণিত পাসপোর্ট যাত্রী। এছাড়া তাদের পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়। যে কারণে এ পথ দিয়ে প্রতিনিয়ত কমতে শুরু করেছে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল। সরকার হারাতে বসেছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।

তথ্যানুসন্ধানে আরো জানা যায়, ভারত থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ ট্রাক আমদানি পণ্য বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করত। এখন ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের অবাধ বিচরণে তা কমে ২০০ থেকে ৩০০ ট্রাকে পরিণত হয়েছে।

আমদানিকারকরা বলছেন, বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমস দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক ঘুষ লেনদেনে রমরমা ল্যাগেজ বাণিজ্য চলছে। ভারত-বাংলাদেশের সহস্রাধিক চোরাকারবারি বেনাপোল চেকপোস্টের কয়েকটি শক্তিশালী ল্যাগেজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ ব্যবসাটি পরিচালনা করছে। এরা কাস্টম সহ কয়েকটি সংস্থার কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ পণ্য পাচার করছে। সেই সঙ্গে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতি করে প্রতিদিন সরকারের লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে। একই সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তারা সব যাত্রীকে চোরাকারবারি ভেবে তাদের শরীর ও ব্যাগে নোংরাভাবে তল্লাশি করায় হয়রানির ভয়ে এ পথ ছাড়ছেন অনেকে। যে কারণে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে যাত্রী যাতায়াত আগের ৮-১০ হাজার থেকে ৩-৪ হাজারে নেমে এসেছে।

জানা যায়, বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের স্ক্যানিং মেশিনে কর্মরত সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা (এআরও) নাঈম, ইমরান ও  দিদারের সঙ্গে স্থানীয় ল্যাগেজ সিন্ডিকেটসহ অন্যান্য শুল্কফাঁকি চক্রের ঘুষ চুক্তিতে চলছে এখানকার রমরমা সব অবৈধ বাণিজ্য। সপ্তাহের প্রতিদিন তারা ব্যাগপ্রতি সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ঘুষ চুক্তিতে তল্লাশিবিহীন ৫০০ থেকে ৬০০ যাত্রীর ল্যাগেজ পাচার করছে।

বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং অ্যাজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের এক ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানিকারকরা সরকারি আমদানিনীতির প্রতিটি শর্ত পূরণ করে পণ্য আমদানি করে। যা বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। বন্দরে আসার পর তা কাস্টমসে পরীক্ষণ, শুল্কায়ন নির্ধারণ, রাজস্ব পরিশোধ, ছাড়করণ, লোড-আনলোড, পরিবহনসহ ইত্যাদি খরচ যোগ হয়, এরপর লভ্যাংশ।তাতে অবৈধ ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের পণ্য প্রায় দুমাস আগেই কমমূল্যে ঢাকাসহ বড় বড় বাজার দখল করে নেয়ায় ব্যবসায় মারাত্মক হিমশিম খেতে হচ্ছে আমদানিকারকদের। অনেকে লোকসান ঠেকাতে বাধ্য হচ্ছে আমদানি বাণিজ্য বন্ধ করতে। তাতে সরকার হারাচ্ছে শত শত কোটি টাকার রাজস্ব।

সরজমিনে বিষয়টি জানতে স্থানীয় এক সাংবাদিক পাসেপার্ট যাত্রী হয়ে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন। এ সময় ল্যাগেজ পণ্য পাচারের মহোৎসব চলতে থাকায় তার ভিডিওচিত্র ক্যামেরায় ধারণ করতে গেলে স্ক্যানিং মেশিনের সামনে থেকে অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন এআরও নাঈম, সুপার জাহাংগীর ও সুপার মোখলেছুর রহমান। তিনি হুংকার দিয়ে তেড়ে আসেন এবং এ প্রতিবেদকের মোবাইল ফোন কেড়ে নিতে বার বার উদ্ধত হন। পাসপোর্ট সাথে থাকা ছোট একটি ল্যাগেজ ছিনিয়ে নেয়া সহ অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। এ সময় নীরব দর্শকের মতো তার পাশে তাকিয়ে ছিলেন দায়িত্বরত রাজস্ব কর্মকর্তারা। বিভিন্ন ভঙ্গিতে আরো উপস্থিত ছিলেন শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তা, আনসার সদস্য, ইমিগ্রেশন পুলিশ, ব্যাটালিয়ন পুলিশ এবং বিভিন্ন শ্রেণির দালাল নামধারী বিভিন্ন প্রিন্ট পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও বড় বড় টিভি'র সাংবাদিকরা। দালাল নামধারী কতিপয় দুই ব্যক্তি দিনের বেশিরভাগ সময় ইমিগ্রেশন কাস্টমস ভভ্যন্তরে থাকেন বলে স্থানীয়দের অভিযােগ। সে সময় উক্ত সাংবাদিককে শারিরিকভাবে লাঞ্চিতও করা হয়। ইমিগ্রেশন কাস্টমসের সিসি ফুটেজ ঘাটলে বেরিয়ে আসবে কাস্টম কর্মকর্তাদের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার আসল চরিত্র। কথা হয় বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কাস্টমসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমানের সঙ্গে। তিনি সব অভিযোগ সঠিক না বলে জানান। পরে অবশ্য উক্ত সাংবাদিকের ল্যাগেজ সহ পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেন।


আরও খবর



ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ দুর্নীতির মামলায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুদকের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত,শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত শুনানি শেষে এ চার্জশিট গ্রহণ করেন।

এদিন আসামি মো. শাহজাহান আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় আদালত তার জামিন বাতিল করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আগামী ২ মে মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত। একইসঙ্গে মামলাটি বিশষ জজ আদালত-৪ এ বদলি করা হয়েছে।

এর আগে দুপুর পৌনে ১টার দিকে আদালতে আসেন ড. ইউনূসসহ অন্যান্য আসমিরা।

চার্জশিটভুক্ত ১৪ আসামি হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম।

গত ১ ফেব্রুয়ারি আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।


আরও খবর



বাড়তি ফি টেস্ট পরীক্ষার নামে নেওয়া যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টেস্ট পরীক্ষার নামে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি নেওয়া যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত না করার নির্দেশনা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সম্প্রতি এমন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, বর্ণিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন, টেস্ট পরীক্ষার নামে কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই নির্দেশনার প্রতিপালন না করলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।


আরও খবর



মাগুরার শালিখায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত,আহত ৬ জন

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার শালিখা উপেজলার মাগুরা - যশোর মহাসড়কের ছয়ঘরিয়া হাজাম বাড়ীর মোড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছে।শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিএনজি ও বাসের মধ্যে সংঘর্ষ  এ ঘটনা ঘটে।নিহতরা হলো যশোরের বাঘার পাড়া উপজেলার নারিকেল বাড়ীয়া গ্রামের নিত্যানন্দ দের স্ত্রী নিরুপা রানী দে (৪০), নারায়ন চন্দ্র দের স্ত্রী পুষ্প রানী দে(৫০), কালিপদ শিকদারের পুত্র মধু শিকদার (৫০)।যশোরগামী জিএম পরিবহনের একটি বাস মাগুরাগামী একটি  সিএনজিটিকে চাপাদিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।হতাহতরা মাগুরাতে একটি ধর্মীও অনুষ্ঠানে যোগদিতে যাচ্ছিলেন।

দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ৬ জনকে চিকিৎসার জন্য শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,যশোর সদর হাসপাতাল ও মাগুরা সদর হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে।দূর্ঘটনার সাথে সাথে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছে  নিহতদের লাশ ও আহতদের উদ্ধার করে।নিহত ও আহতদের সবাই সিএনজির চালকসহ   যাত্রী। 

সড়ক ও জনপথ বিভাগ রাস্তার দুই পাশে মাটি দেওয়ার  কাজে রাস্তার উপর মাটি রাখায়  এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।

আরও খবর