Logo
আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে ঐতিহাসিক বাড়াইবাড়ী যুদ্ধু দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম, রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:‘ওয়াহিদ, কাদের, মাহফুজ শহীদদের-আমরা তোমায় ভুলি নাই’ এই শ্লোগানের প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধের ২৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে সাবেক এমপি রুহুল আমিনের সহযোগীতায় বড়াইবাড়ি দিবস উদযাপন কমিটির আয়োজনে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালের দিকে বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধে নিহতের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তপক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিবসটি পালিত হয়। পরে বড়াইবাড়ী মসজিদ মাঠে সাবেক এমপি রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন সাবেক এমপি রুহুল আমিন, বড়াইবাড়ি বিজিবি ক্যাম্প, কলাবাড়ি বিবিসি উচ্চ বিদ্যালয়, বড়াইবাড়ি গ্রামবাসির পক্ষে, বারবান্দা সুর্য্য সংঘ, শহীদ পরিবারের পক্ষে, চুলিয়ারচর ও বারবান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলাবাড়ি বিবিসি উচ্চ বিদ্যালয়, জাতীয় পার্টি (জেপি), বড়াইবাড়ী গ্রামের কোমলমতি বাচ্চারাসহ এলাকার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। ২০০১ সালের এই দিনে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ বড়াইবাড়ী গ্রামে অবৈধ ভাবে প্রবেশ করে নারকীয় তান্ডব চালায়। অকুতোভয় তৎকালিন বিডিআর ও গ্রামবাসীদের সহযোগিতায় প্রতিরোধ করা হয়। নিহত হয় বাংলাদেশের তিন বীর বিডিআর জোয়ান ৩৩ রাইফেল্ধসঢ়;স ব্যাটালিয়নের ল্যান্স নায়েক ওয়াহিদুজ্জামান, সিপাহী মাহফুজার রহমান এবং ২৬ রাইফেলস্ধসঢ়; ব্যাটালিয়নের সিপাহী আঃ কাদের। ভারতীয় পক্ষে নিহত হয় ১৬ বিএসএফ সদস্য। সেই থেকে ঐতিহাসিক এই দিনটি পালিত হয় ‘বড়াইবাড়ী দিবস’ হিসেবে। এলাকাবাসীর দাবী বিজিবি ক্যাম্পের সামনে শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ, চলমান নির্মিত ব্রীজ ও রাস্তা তিন শহীদদের নামে নাম করন ও ঐতিহাসিক দিবসটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ইমান আলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আবু হোরায়রা সাধারন সম্পাদক উপজেলা আওয়ামী লীগ, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী, ভাইস চেয়ারম্যান মোজাফফর হোসেন উপজেলা পরিষদের, ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আকতার সৃতি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক মন্ডল, ইউপি সদস্য রুহুল আমিনসহ উপজেলা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে কুলিক নদীতে গোসল করতে গিয়ে ২ শিশুর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃগ্রাম্য এলাকাগুলোতে নববর্ষ উপলক্ষে রংমাখানো, নদী বা পুকুরে মাছ ধরা, গোসল করার প্রচলন রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় কুলিক নদীতে দুই শিশু গোসল করতে যায়। গোসলের একপর্যায়ে দূজনে পাতিতে তলিয়ে গেলে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নববর্ষ উপলক্ষে কুলিক নদীতে রবিবার (১৪ এপ্রিল) উপজেলার লেহেম্বা ইউনিয়নে খঞ্জনা গ্রামের ইব্রাহিমের কন্যা ইয়াসমিন (১০) দিনাজপুর সদর উপজেলার রেল স্টেশন এলাকার ইউসুফ আলী’র কন্যা তসলিমা (৮) গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা যায়। নানার বাড়িতে বেড়াতে আসা তসলিমা ইয়াসমিনের সাথে দুপুরে কুলিক নদীতে গোসল করতে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। একপর্যায়ে কুলিক নদী পানিতে দুজনের মরদেহ ভাসতে দেখে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। 

এব্যাপারে থানা অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে এএসপি সার্কেল রেজাউল হক, থানা পুলিশসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

আরও খবর



র‌্যাবের গণমাধ্যম শাখার নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কমান্ডার আরাফাত ইসলাম র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) তিনি এ দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি সদ্য বিদায়ী পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

র‌্যাব সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একজন চৌকস অফিসার। তিনি ১৯৯৫ সালে ৩৫তম বিএমএ লং কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৭ সালের ১ জুলাই এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চে কমিশন লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন নৌবাহিনীতে ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন জাহাজের অধিনায়ক হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। কমান্ডার আরাফাত ইসলাম দেশ ও বিদেশে নৌবাহিনীর বিভিন্ন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। কমান্ডার আরাফাত ইসলাম ২০২২ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রেষণে র‌্যাব ফোর্সেসে যোগদান করেন। তিনি ২০২৩ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত র‌্যাব-১৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি র‌্যাব-১৩ এর অধিনায়ক হিসেবে সততা, দক্ষতা ও একনিষ্ঠভাবে দীর্ঘ ১ বছর ৩ মাস দায়িত্ব পালন করে র‌্যাবের অভিযানিক কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি রংপুর বিভাগীয় অঞ্চলে জঙ্গি দমন অভিযান, ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, মাদকবিরোধী অভিযানসহ অন্যান্য অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি র‌্যাব-১৩ এ দায়িত্ব পালনের সময়ে র‌্যাব-১৩ প্রথমবারের মতো ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রশাসনিক দক্ষতায় শ্রেষ্ঠ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। কমান্ডার আরাফাত ইসলাম ২০০৭-২০০৯ সাল পর্যন্ত র‌্যাব-৪ ও র‌্যাব-৫ এর উপ-পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

শুধু বাংলাদেশ কোস্টগার্ডে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তাই নয়, তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে লেবানন এবং সাউথ সুদানে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি র‌্যাবে কর্মরত থাকা অবস্থায় পেশাগত দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশ পদক বিপিএম (সেবা), বাংলাদেশ নৌবাহিনী থেকে নৌ উৎকর্ষতা পদক (এনইউপি) এবং কোস্টগার্ড থেকে প্রেসিডেন্ট কোস্ট গার্ড মেডেল (পিসিজিএম) এ ভূষিত হয়েছেন। এছাড়াও তিনি নৌপ্রধানের প্রশংসা এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন হতে ফোর্স কমান্ডার’স কমেন্ডেশন প্রাপ্ত হয়েছেন।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম নেভিগেশন অ্যান্ড ডাইরেকশনের ওপর বিশেষ স্পেশালাইজেশন সম্পন্ন করেন। তিনি আবহাওয়াবিদ্যায় উচ্চশিক্ষা অর্জন ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন পরিসরের প্রশিক্ষক, কমান্ড ও স্টাফ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন চৌকস অফিসার। তিনি কর্মক্ষেত্রে অত্যন্ত সততা, পেশাদারিত্ব, পারদর্শিতা, উৎকর্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সুনাম অর্জন করে আসছেন।


আরও খবর



নাসিরনগর ঈদের দিনে মারামারি মামলার তিন আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ২১৮জন দেখেছেন

Image

জানা গেছে গত ঈদ উল ফিতরের দিনে জায়গা জমির বিষয় নিয়ে রফিক ও আমিন মিয়ার লোকজনের মাঝে সংঘর্ষ বাঁধে।সংঘর্ষে আমিন মিয়ার পক্ষের কয়েকজন গুরুতর আহত হয়।

সংঘর্ষের সময় রফিক মিয়ার পক্ষের লোকজন মিলে আমিন মিয়ার পক্ষের  হাজী মন্নান মিয়ার পক্ষের মুতাকাব্বির মিয়াকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।মুতাকাব্বির মিয়া বর্তমানে  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালর মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

ওই ঘটনায় আমিন মিয়া বাদী হয়ে ১৭ জন  অজ্ঞাতনামা আরো ১৫/২০ জনকে আসামী করে নাসিরনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করে।

মামলার পর নাসিরনগর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার এস আই রূপন নাথ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে মারামারির মুলহোতা রফিক, ফারুক ও ইয়াকু্বকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরন করে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই রূপননাথ বলেন,এটা একটা জগন্যতম ঘটনা।তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

- খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাগুরায় পথচারীদের মধ্যে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তীব্র গরমে,জীবিকা নির্বাহে ব্যস্ত পথচারী,অটোরিকশা ও রিকশা চালকদের মধ্যে বিশুদ্ধ ঠাণ্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে। মাগুরায় ৪১° উত্তপ্ত খরার হাত থেকে রেহাই পেতে,পথচারী ও জীবিকা নির্বাহে ব্যস্ত মাগুরা শহরের অটোরিকশা ও রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করে এলাকায় আলোচনায় উঠে এসেছে ফাউন্ডেশন। তারা এ ধরনের কাজ অব্যাহত রাখবে বলে জানান কর্মকর্তারা।


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




কক্সবাজারে পরিবেশ ও প্রকৃতি সুরক্ষায় লিফলেট বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image
এমরান আলী রানা সিংড়া (নাটোর) প্রতিনিধি:বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে পরিবেশ ও প্রকৃতি সুরক্ষায় জনসচেতনতার লক্ষে লিফলেট বিতরণ করেছেন পরিবেশ ও প্রকৃতি আন্দোলন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায় কক্সবাজারের কলাতলী, হিমছড়ি, ইনানী বিচে এসব বিতরণ করেন পরিবেশ ও প্রকৃতি আন্দোলনের সভাপতি মোল্লা মো. এমরান আলী রানা।

লিফলেট বিতরণকালে পরিবেশ ও প্রকৃতি আন্দোলন  ও সিংড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মোল্লা মোঃ এমরান আলী রানা বলেন, পরিবেশ ও প্রকৃতি সুরক্ষায় আমাদের সচেতন হতে হবে। একটি গাছ কাটার আগে অন্তত ৫ থেকে ১০টি সমকক্ষ গাছ লাগাতে হবে। প্রকৃতিতে আজ বিরুপ প্রভাব পড়েছে। চলছে তাপদাহে প্রচন্ড গরম আবাহাওয়া  আগের মত ব্যাঙের ডাক, ঝিঝি পোকার ডাক শোনা যায়না। তার মানে প্রকৃতি থেকে এসব প্রাণী আজ হারিয়ে যাচ্ছে। যার কারণে প্রকৃতি তার ভারসাম্য রক্ষা করতে পারছে না। ভেকু দিয়ে মাটি কেটে পুকুর খনন বন্ধ করতে হবে। কারণ একটা সময়ে হয়তো কৃষি জমির পরিমাণ কমে গেলে দেশে ধানের উৎপাদন কমে যাবে তখন বিদেশ থেকে ধান চাল আমদানি করতে হবে। ধুলাবালি থেকে নিজেকে সুরক্ষায় মাস্ক ব্যবহারের অভ্যাস করতে হবে। নিজের জন্য এবং আপনার আমার সন্তানদের সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্যই পরিবেশ ও প্রকৃতি সুরক্ষায় কাজ করে যেতে হবে।

আরও খবর