Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

কোনাপাড়া আল আমিন রোডে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃডেমরায় অসহনীয় গরম থেকে বাঁচতে বৃষ্টির আশায় আল্লাহর কাছে দোয়া ও ক্ষমা চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন কোনাপাড়া  আল-আমিন রোড এলাকার মুসল্লিরা। এ সময় তারা কান্নায় ভেঙে পড়েন।শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় ডেমরা থানা এলাকার কোনাপাড়া  আল-আমিন রোড প্রধান সড়কে সালাতুল ইসতিসকারের নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।

এলাকার মানুষের সার্বিক সহযোগিতায় ইসতিসকার সালাত আদায় ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন কোনাপাড়ার দোতলা মসজিদ খ্যাত বাইতুল তাকওয়া জামে মসজিদের  ইমাম ইমামুল হাসান।

সালাত আদায়ের নির্দিষ্ট সময়ের আগেই দলে দলে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা নামাজে অংশগ্রহণ করতে আল আমিন রোড প্রধান সড়কে একত্রিত হন।সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায়ের জন্য এলাকাবাসীর উদ্যোগে প্রধান সড়ক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নসহ আগত মুসল্লিদের জন্য সুপেয় পানি ও শরবতের ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় কোনাপাড়া, ডগাইর এলাকাসহ আশপাশের মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিন ও মুসল্লিরা সালাতুল ইসতিসকার নামাজে অংশগ্রহণ করেন।


আরও খবর



পত্নীতলায় কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পত্নীতলা উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে ৩দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  

পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা প্রোল্লাদ কুমার কুন্ডুর  সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পপি খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন পত্নীতলা থানার ওসি মোজাফফর হোসেন, উপজেলা সমাজসেবা ভারপ্রাপ্ত অফিসার শহিদুল ইসলাম, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, উপজেলা প্রকৌশলী ইমতিয়াজ জাহিরুল হক, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, অন্যান্য কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, কৃষকবৃন্দ, সূধীজন প্রমুখ।

অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে মেলার বিভিন্ন ফলদ, বনজ ও ঔষধি এবং কৃষি প্রযুক্তির বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন  করেন এবং আলোচনা শেষে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার সার ও বীজ তুলে দেন।

আরও খবর



জামিন পেলেন ড. ইউনূস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৫৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন ২৩ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে,শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায়।

এর আগে আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেন তারা। সাজার বিরুদ্ধে ড. ইউনূস আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন চান তিনি। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, সকালের দিকে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হন ড. ইউনূসসহ ৪ জন। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি তুলে ধরে খালাস চেয়ে আপিল করেন তিনি। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় দেয়া বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হলো।


আরও খবর



তানোরে দুই শতাধিকের অধিক আম গাছ কেটে জমি দখলের চেষ্টা! উত্তেজনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে দুই শতাধিক আম গাছ কেটে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী হাসানের বিরুদ্ধে। বুধবার দুপুরের দিকে পৌর এলাকার জিওল গ্রামে ঘটে ঘটনাটি। এঘটনায় জমির মালিকের ছেলে জিওল গ্রামের আলি হোসেন বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। গাছ কেটে জমি দখলের ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন মূহুর্তে ঘটতে পারে রক্তক্ষয়ীর মত সংঘর্ষ বলে আশঙ্কা গ্রামবাসির। 

জানা গেছে, তানোর পৌর এলাকার জিওল মৌজার অন্তর্গত আরএস ৩৩ নম্বর খতিয়ানে আরএস ২৫৩ দাগে জমি রয়েছে সাড়ে ১৮ শতাংশ। জমিটির মালিক ওই গ্রামের মুন্তাজের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম। তার নিজ নামে খাজনা খারিজও রয়েছে। যার খারিজ কেস নম্বর ৩৫৬০/1x-1/২০০৫-২০০৬ ইং, প্রস্তাবিত খতিয়ান নম্বর ১৯৭, হিসাব নম্বর ২০৩। কিন্তু জমিটি নিয়ে বারবার ঝামেলা ও দখল করার পায়তারা করে আসছেন জিওল গ্রামের প্রভাবশালী হাসান আলী। 
সরেজমিনে দেখা যায়, জিওল গ্রামের ধানী মাঠে পোল্ট্রি খামারের পূর্ব দিকে জমিটির অবস্থান। জমিটিতে গত মঙ্গলবার মালিক আনোয়ারা বেগমের ছেলে আলী হোসেন প্রায় আড়াই শত মত আম গাছ রোপন করেন। আমের জাত আমরুপালি। গাছ রোপনের পরদিন বুধবার  দখলদার হাসান গংয়ের নেতৃত্বে তরতাজা আম গাছ কর্তন ও ত্যারের বেড়া ভেঙে চুরমার করে ফেলেছে। গাছগুলো কাটা অবস্থায় নিথর ভাবে পড়ে রয়েছে। 

সেখানেই ছিলেন, জমির মালিকের ছেলে আলী হোসেন তিনি জানান, বিগত ১৯৮১ সাল থেকে জমিটি আমাদের দখলে ছিল। মাঝে মধ্যেই হাসান দলবল এনে দখল বাজী ও আবাদের ক্ষতি করে থাকে। আমার মা বিগত ১৯৮১ সালের দিকে  এজমিসহ আরো জমি কিনেন। কিনার পর খাজনা খারিজ করা হয়েছে। হাসান খারিজ বাতিলের জন্য নানা ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। কিন্তু তার লাঠি ও টাকার জোরে দখলের চেষ্টা করে থাকেন। তিনিই থানায় অভিযোগ করেন, তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে থানায় বসার কথা হয়। অথচ বসার আগেই আমার রোপনকৃত গাছ কেটে সাবাড় করে ফেলেছে। এতে করে আমার প্রায় ১ লক্ষ টাকা ক্ষতি সাধন হয়েছে। আমি এর সঠিক বিচার চায়। জমি তার হলে অবশ্যই ছেড়ে দিব।

দখলদার হাসান বলেন, আমি জমিটি বিগত ২০০৫ সালে কিনেছে। কিন্তু তারা কিভাবে খাজনা খারিজ করে ফেলেছে আমি জানিনা। আমার দলিল আগে। আপনার দলিল আগে হলে তো মিস কেস করলে খারিজ বাতিল হবে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি এডিসিতে আবেদন করেছিলাম, সে রায় ভূমি অফিসে আছে। রায় থাকলে তো জমি খারিজ হয়ে যাবে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোন সদ উত্তর না দিয়ে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে বসে মিমাংসা করা হবে বলে দায় সারেন তিনি। 
জমির মালিক আনোয়ারা বেগম ও তার স্বামী মুন্তাজ আলী বলেন, কাগজ যার জমি তার। আমার নামে খাজনা খারিজ আছে। হাসানের কাগজ যদি সঠিক থাকে  ও খারিজ বাতিল করতে পারলে এবং আমাদের বিপক্ষে রায় গেলে আমরা জমি ছেড়ে দিব। কিন্তু বারবার লাঠিয়াল বাহিনী এনে সব নষ্ট করে ফেলা কোন কাজ। এতগুলো আমগাছ কেটে ফেললো এর ক্ষতি পূরুন কে দিবে। তার লোকজন ও টাকা পয়সা আছে বলেই সবকিছু করবে এটা কোন ধরনের কথা। আমরা এসবের ন্যায্য বিচার চাই।  গাছ কাটার পর থানা পুলিশ তদন্ত করেছেন।

থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও খবর



ঈদ পর ফের বাড়লো হিলিতে আলু,পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে আলু আমদানি। তবে আমদানিতেও কমছে না ভারতীয় ও দেশীয় আলুর দাম। ভারতীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ৮ টাকা আর দেশীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এদিকে ঈদের পর থেকে ফের দাম বাড়তে শুরু করেছে দেশীয় রসুন, পেঁয়াজ ও আদার দাম। দেশীয় রসুন কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা,আমদানিকৃত আদা কেজিতে বেড়েছে ৬০ টাকা। আর দেশীয় পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। পণ্যগুলোর দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা সাধারণ। বিক্রেতারা বলছেন,টানা ছুটি থাকায় আমদানি বন্ধ ছিল ও সরবরাহ কমে যাওয়া দাম বেড়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের আগে দেশীয় আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে,আজ সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশী রসুন আগে ছিল ৮০ টাকা কেজি দরে,তা এখন ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকৃত চায়না আদা আগে বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকা কেজি দরে, তা এখন ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও তা এখন ১৫ টাকা বেড়ে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানিকৃত আলু বন্দর থেকেই দেশেরস্থানে পাঠানো হচ্ছে। তবে ক্রেতারা সাদ নেই বলে আমদানিকৃত আলু কিনতে চায় না।হিলি বাজারে আলু আদা,পেঁয়াজ ও রসুন কিনতে আসা ফরহাদ বলেন,বাড়িতে মেয়ে-জামাই এসেছে তাই বাজার করতে আসলাম। এসে দেখি সব জিনিসের দাম বেশি।

আমি ঈদের আগে দেশীয় আলু কিনেছি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে,আজকে সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে কিনলাম। আগে রসুন কিনেছি ৮০ টাকা কেজি দরে, আজ সেই রসুনের দাম চাচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে,আদা কিনেছি ১৮০ টাকা কেজি দরে,আজ আদা কিনেছি ২৪০ টাকা কেজি দরে। কি আর করার নিতেই হবে আমাকে তাই অল্প অল্প করে নিলাম।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ,রসুন ও আদা বিক্রেতা ময়নুল ইসলাম বলেন,ঈদের আগে সরবরাহ বেশি ছিল তাই দামও কম ছিল। টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ও সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। আমরা গেলো শনিবারও আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে। গত তিন দিন থেকে কেজিতে আলুর দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এখন আমরা খুচরা বিক্রি করছি ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে। আদা কেজিপ্রতি বিক্রি করেছি ১৮০ টাকায়,এখন কেজিতে ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।রসুন ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি এখন সেই রসুন কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও ১৫ টাকা বেড়ে এখন ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত তিন থেকে পাইকারী বাজারে দাম বেশি। আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আলুর দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশীয় আলু বেশি ভাগ ষ্টোর করেছেন কৃষকরা।আমদানিকৃত আলুর সাদ ভালো না হওয়ায় আমরা আমদানিকৃত আলু বিক্রি করিনা।যদিও দুই একজন নিয়ে আসে। তাও আবার সেইগুলো বিক্রি করতে অনেক সময় লাগে। টানা ৬ দিন ছুটি শেষে গতকাল সোমবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে ২৭টি ভারতীয় ট্রাকে ৬৯৩ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত আলু বন্দরে পাইকারী বিক্রি হচ্ছে ৩৯ থেকে ৪০ টাকায়। এর আগে ছিল ৩১ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়া ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে ইন্দোনেশিয়ার ওয়েস্ট পাপুয়া অঞ্চলে।স্থানীয় সময় রোববার (৫ মে) এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬.২। 

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ায় অনুভূত ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.২।

তবে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের আঘাতে জেরে কোনো হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম পাপুয়ায় ফাকফাক এলাকার ১৫৩ কিলোমিটার (৯৫ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে। ভূপৃষ্ঠের ১২.১ কিলোমিটার গভীরে।

এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া ভূতাত্ত্বিক অবস্থার কারণে ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত ও সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে থাকে।

এর আগে গত মাসের শেষের দিকে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ইন্দোনেশিয়া। সমুদ্রের নিচে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের জেরে সেসময় অবশ্য বিশাল কোনও ঢেউ সৃষ্টি হয়নি এবং সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়নি।

খবর আনাদুলু এজেন্সি


আরও খবর