Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

কক্সবাজারে বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়া ৪ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ২৫০জন দেখেছেন

Image

কক্সবাজার প্রতিনিধি:কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় বন্যার পানির স্রোতে ভেসে যাওয়া ভাই-বোনসহ চার শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে চকরিয়ার বদরখালী ও পেকুয়ার উজানটিয়া থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত শিশুরা হলো- চকরিয়ার বদরখালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভেরুয়াখালীপাড়ার মো. এমরানের ছেলে মো.জিশান (৯), পেকুয়া উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল আলমের মেয়ে তাহিদা বেগম (১০), ছেলে আমির হোসাইন (৭) ও তার আত্মীয় ছাবের আহমদের মেয়ে হুমাইয়া বেগম (৮)।

উজানটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল করিম জানান, বুধবার বিকেলে তিন শিশু পাশের সাহেবখালী খালে মাছ ধরা দেখতে যায়। সেখান থেকে তারা পাশে ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে যায়। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে সাহেবখালী খালে পড়ে নিখোঁজ হয় তারা। পরে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে ওই খাল থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এদিকে চকরিয়া উপজেলার বদরখালীতে বুধবার সকালে বন্যার পানিতে খেলা করছিল ১০ বছর বয়সী মো. জিশান। এ সময় সে বন্যার পানির স্রোতে ভেসে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর বৃহস্পতিবার সকালে গোয়াখালী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বদরখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরে হোসাইন আরিফ।

চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ ও পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওমর হায়দার জানান, শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



দেশের আকাশে জিলকদ মাসের চাঁদ দেখা গেছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র জিলকদ মাসের চাঁদ দেশের আকাশে দেখা গেছে। ফলে শুক্রবার (১০ মে) থেকে পবিত্র জিলকদ মাস গণনা করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারের সভাপতিত্বে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের জিলকদ মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়গুলো, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। এমতাবস্থায়, শুক্রবার থেকে ১৪৪৫ হিজরি সালের পবিত্র জিলকদ মাস গণনা শুরু হবে।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মহা. বশিরুল আলম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল, বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসনের ওয়াকফ প্রশাসক আবু সালেহ মো. মহিউদ্দিন খাঁ, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান, ঢাকা জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আমিনুর রহমান, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব রুহূল আমীন, বাংলাদেশ টেলিভিশনের সহকারী পরিচালক মো. নাজিম উদ্দিন প্রমুখ।


আরও খবর



শিক্ষার পেছনে ব্যয় এটা বিনিয়োগ: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে সরকার বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের একটাই ইচ্ছা ছিল, দেশের মানুষের মাঝে শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা। যেন তারা শিক্ষায় মনযোগ দেয়। দিনে দিনে আমাদের দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও বলতে চাই, যারা এখনও শিক্ষার বাইরে রয়েছে তাদেরকে শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

রোববার (১২ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এর পর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি, বিজ্ঞান প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে। অর্থাৎ সার্বিকভাবে শিক্ষিত হতে যা যা দরকার এবং বিশ্বপরিমণ্ডলে ঠিকে থাকতে হলে যা দরকার; সেটা আমরা প্রবর্তন করতে চাই। শিক্ষাক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু এমনও সময় গেছে মাসের পর মাস ফলাফল পড়ে থেকেছে। শিক্ষার্থীরা সেটা পায়নি। কিন্তু এখন একটা নিয়মের মধ্যে আনা হয়েছে। শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে সরকার বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের একটাই ইচ্ছা ছিল, দেশের মানুষের মাঝে শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা। যেন তারা শিক্ষায় মনযোগ দেয়। দিনে দিনে আমাদের দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও বলতে চাই, যারা এখনও শিক্ষার বাইরে রয়েছে তাদেরকে শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ছাড়া কোনো উন্নতি সম্ভব নয়, সেজন্য শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে সরকার। শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে। এরপর মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



তিতাসের এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ স্মার্ট বিতরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ধ্যানধারণার এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে লালন করা একজন কর্মবীর মানুষ।তার দায়িত্ব পালন কালীন সময়ে তিনি তিতাস গ্যাসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে বেশ দক্ষতার  পরিচয় দিয়েছেন।তার সময়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেকর্ড গড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাস গ্যাস। আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট বিতরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তিতাসের এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ।এজন্য তিতাস গ্যাস কে ডিজিটাইজেশন করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই। তার আড়াই বছরের দায়িত্ব পালনকালীন সময়টি তিতাস গ্যাসের সাফল্যের এক স্বর্ণালী অধ্যায়। তার তত্ত্বাবধানে ও দিকনির্দেশনায় বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে ২০২১-২২ অর্থবছরে পেট্রোবাংলার অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে তিতাস গ্যাস প্রথম স্থান অর্জন করে।


সংশ্লিষ্টরা জানান, হারুনুর রশিদ মোল্লাহ এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিতাসের সিস্টেম লসও কমে এসেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সিস্টেম লসের পরিমাণ ছিল ১৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সর্বশেষ ২০২৩ অর্থবছরের আগস্ট পর্যন্ত সিস্টেম লসের পরিমাণ কমে এসে দাড়ায় ৫ দশমিক ৪ শতাংশে।যা ধীরে ধীরে আরো কমে আসবে এবং সিষ্টেম লস শুন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।


সম্প্রতি বকেয়া আদায়ে ধারাবাহিক অভিযানে তিতাস গ্যাস মেট্রো ঢাকা রাজস্ব বিভাগ-৫, ধানমন্ডী অফিসের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম চলার কারণে অফিসে সেবা গ্রহিতাদের প্রচন্ড ভিড় লক্ষনীয় যার প্রভাব অন্যন্য আঞ্চলিক অফিস গুলোতেও পড়েছে।


তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার ও বকেয়ার কারণে আবাসিক ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৪৮৬টি বার্নার, ৫১৫টি শিল্প, ৫২৯টি বাণিজ্য, ১৭৯টি ক্যাপটিভ ও ৫৪টি সিএনজি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ৭৪৪ দশমিক ৪১ কিলোমিটার অবৈধ পাইপলাইন অপসারণ করা হয়েছে। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ৪৭০ কোটি ৯০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৯১৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে।শাস্তিমুলক ব্যাবস্থার অংশ হিসেবে  গ্যাস খেকোদের ঘনিষ্ঠ তিতাস কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধ বরখাস্ত, সাময়িক বরখাস্ত,বদলির মাধ্যমে তার সক্ষমতার জানান দিয়েছেন।যেকোন মুল্যে অবৈধ গ্যাস সংযোগ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে তার চেষ্টার কোন কমতি নেই।অবৈধ গ্যাস সংযোগ গ্রহনে মামলা এবং জরিমানা আরোপ করে নজির স্থাপন করেছেন হারুনুর রশীদ মোল্লাহ।অবৈধ পাইপলাইন অপসারণেও স্থাপিত হয়েছে নজির।



তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, যতক্ষণ অবৈধ সংযোগ আছে ততক্ষণ অভিযান চলবে। কোনো ছাড় নেই। এ ধরনের কাজের সঙ্গে যদি কোনো কর্মকর্তাও জড়িত থাকেন, তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, তিতাসের এলাকায় এখন সঞ্চালন লাইন অনেক পুরোনো হয়ে গেছে। সেগুলোর স্থানে নতুন লাইন বসানো হবে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ, জয়দেবপুরসহ যেসব এলাকায় শিল্পকারখানা রয়েছে, সেখানে নতুন পাইপলাইন বসানো হবে। যাতে শিল্পকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ থাকে। পাশাপাশি পাইপলাইনে সার্বিক বিষয় দেখভাল করতে স্ক্যাডা সিস্টেম বসানো হবে।


তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আড়াই  বছরে অনিয়ম, অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ৯ জনকে বরখাস্তসহ মোট ৭৬ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বিভিন্ন শাস্তি দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ২৮৩ জনকে নানা অভিযোগে বদলি করা হয়েছে।তিতাস গ্যাসের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, এমডির কঠোর অ্যাকশনে অনিয়ম ও দুর্নীতি একেবারেই নেই অবৈধ গ্যাস সংযোগের সিন্ডিকেট ভেঙে গেছে


আরও খবর



আবার ও আলমের নাটকে নিলয়-মাহি

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ছোটপর্দার জনপ্রিয় দুই তারকা নিলয় আলমগীর ও সামিরা খান মাহি। দুজনেই আসছে ঈদের নাটকের শুটিং নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তারই ধারাবাহিকতায় এ জুটি ঈদের জন্য এরইমধ্যে শেষ করেছেন ‘তোমার সাথে আড়ি’ শিরোনামের একটি নাটক। অনামিকা মণ্ডলের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন সময়ের ব্যস্ত পরিচালক জিয়াউদ্দিন আলম।

মাহবুব আলম এর প্রযোজনা নাটকটি নির্মান হয়েছে সিডি ভিশন এর ব্যানারে। নির্মাতা জিয়াউদ্দিন আলম জানান, বিয়ে বাড়ির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ নাটকের গল্প শুরু হয়। সেখানে দেখা যাবে, বরপক্ষের রাফি ও কনে পক্ষের কনার মধ্যে বিয়ে বাড়ির গেটের টাকা পয়সা নিয়ে নানা রকম মজার কাণ্ড ঘটতে থাকে। সম্পর্কে তারা দুজনেই বেয়াই ও বেয়াইন। কিন্তু একটা সময় তাদের দুজের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর গল্প নতুন মোড় নেয়। নির্মাতা জিয়াউদ্দিন আলম বলেন আরো বলেন, প্রথমবার অভিনেত্রী মাহিকে নিয়ে কাজ করেছি। দারুণ একটি কাজ হয়েছে। দর্শক ঈদে যে ধরনের কাজ পছন্দ করেন এটি তেমনই বলতে পারি। আশা করি আমার অন্য নাটকগুলোর মতো এটিও দর্শকের ভালো লাগবে। নাটকটিকে আরো অভিনয় করেছেন , চিত্রলেখা গুহ, রকি খান, বাপ্পি আশরাফ, সেলজুক তারিক, সেজুতি খন্দকার সহ ২৫ জন ছেলে ও মেয়ে কাজ করেছেন। নাটকটি শুটিং হয়েছে উত্তরার একটি শুটিং হাউজে।

নাটকটির চিত্রগ্রহনে ছিলেন সাখাওয়াত হোসাইন সাকিব , সম্পাদনা ও কালার করছেন, আরেফিন সরকার , সঙ্গীত আয়োজন করেছেন সজীব দাস।


আরও খবর



নওগাঁর রাণীনগরে মাছ ধরতে গিয়ে নদীর পানিতে ডুবে এক জেলের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁর রাণীনগরে মাছ ধরার সময় নদীর পানিতে ডুবে আনছার আলী প্রামানিক (৬৯) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১০ মে) সকালে ছোট যমুনা নদীর তারাপালের দহ নামকস্থানে এ ঘটনাটি ঘটে।নিহত জেলে আনছার আলী রাণীনগর উপজেলার পার্শ্ববতি নওগাঁ সদর উপজেলার দড়িয়াপুর মৎস্যজীবি পাড়া গ্রামের মৃত-মোহর আলী প্রামানিকের ছেলে। 

পরিবারের বরাদ দিয়ে রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ওবায়েদ বলেন, এদিন সকালে আনছার ও তার ছেলে জাল দিয়ে ছোট যমুনা নদীর আতাইকুলা তারাপালের দহ নামকস্থানে জাল দিয়ে মাছ ধরছিলেন। এ সময় নদীর পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয়। পরে আরো লোকজন মিলে খোঁজা খুজি করে আনছারের লাশ উদ্ধার করে বাড়ীদিতে নিয়ে যায়। তিনি আরো জানান, আনছার মৃগী রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এ কারনেই মারা মারা যেতে পারে বলে ধারনা করছেন তিনি। তবে এ ঘটনায় কেউ কোন অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর