Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

খিলক্ষেতে আওয়ামী লীগ নেতা গাফফার এর নেতৃত্বে হরতাল-অবরোধের বিরুদ্ধে কর্মসূচি

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃখিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গাফফার এর নেতৃত্বে জামায়াত ও বিএনপির সন্ত্রাস নৈরাজ্য এবং সহিংসতা ঠেকাতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ পালিত হয়।গত ২৮ অক্টোবর  খিলক্ষেত এলাকায় ঢাকা-১৮ আসনের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের নিয়ে এ কর্মসূচি পালিত হয়।এ সময় মিছিল নিয়ে নেতা কর্মীরা এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে নেতৃত্ব দেন খিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গাফফার।

আব্দুল গাফফার বলেন, হরতাল অবরোধের নামে বিএনপি জামাত দেশের উন্নয়ন কে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে বিভিন্ন মগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করে চলেছে, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে আগামী দিনের বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে রূপান্তরিত করতে কাজ করছে সরকার।এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় ত্বরান্বিত করতে হবে।তাই রাজপথে দেশ বিরোধী অপশক্তি কে রুখে দাঁড়াতে হবে।


আরও খবর



কদমতলীতে আদালতের রায় নিয়ে নালিশি সম্পত্তিতে প্রবেশ, সাইনবোর্ড স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগরে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তিতে স্থানীয় ভূমি দস্যু ও কিছু প্রভাবশালীর কারণে নিজস্ব জমিতে যেতে পারছিলেন না আব্দুল কাদের ও তার পরিবারের সদস্যরা।বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়, আব্দুল কাদের গং ওই জমির বৈধ মালিক। অবশেষে জমিতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন তারা। গত কিছুদিন পূর্বে ঢাকার বিজ্ঞ অতিরিক্ত সহকারী জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক ২২০/১৬ নং মোকাদ্দমায় আব্দুল কাদের গং দের পক্ষে রায় দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী আব্দুল কাদের গং সকল ওয়ারিশদের সাথে নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে।

এদিন মূল মালিকদের সকল ওয়ারিশগণ  অত্র এলাকার স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত এবং সৎ ব্যক্তি শাহীন আহমেদ এর সহধর্মিণী চামেলী আক্তারের নিকট বায়না সূত্রে আবদ্ধ হয়ে সকল ওয়ারিশগণের কাছ থেকে বায়না পত্রদলিল হস্তান্তর করেন। এবং চামেলী আক্তার বায়না সূত্রে সকল ওয়ারিশদের নিকট হতে জমির দখল ও কাগজপত্র বুঝে নেন।এ সময় চামেলি আক্তারের বায়না সূত্রে মালিকানার প্রমাণস্বরূপ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। এ সময় চামেলী আখতার সহ জমির পূর্বের ওয়ারিশ সূত্রে সকল মালিকগণ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কদমতলী থানা এলাকার মুজাহিদনগরে অবস্থিত ২৯ শতাংশ জমির তফসিল হচ্ছে জেলা ঢাকা, থানা ডেমরা,মাতুয়াইল মৌজার খতিয়ান নম্বর সিএস ১৮৪৭, এস এ ২১৮৩, আর এস ৯৭, সিটি ২৩১এবং  সি এস ও এস এ দাগ ৩৬৮০, আরএস দাগ ৩৬৬৪, সিটি ৩৯৫৮০ দাগে ৪২ শতাংশের কাতে ২৯ শতাংশ জমি।



আরও খবর



মহানগরী পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬৬জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃমহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল মাতুয়াইল কদমতলা সংলগ্ন দক্ষিণ শান্তি বাগ ক্যানেলপাড় শাপলা বিল্ডিং এর সামনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মনিরুল রহমান মোল্লা (মনির)। সভাপতিত্ব করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সভাপতি মোঃ ইমদাদুল ইমদাদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শামীম আহমেদ শামশ। পরিচিতি সভায় অন্যান্য এর মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন,মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিরাজ মিয়া, সহ-সভাপতি বিপ্লব মিয়া, মোঃ বাদল ভান্ডারী, সহ-সাধারণ সম্পাদক মীর মাফু, মোহাম্মদ মানিক মিয়া, মোহাম্মদ আলী নূর, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ক মোঃ ডলার মিয়া, কোষাধ্যক্ষ হেমায়েত হোসেন বাবলু, প্রচার সম্পাদক রাসেল মিয়া, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মাসুম চৌধুরী, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ ফিরোজ খান, মহিলা সম্পাদিকা মোছাম্মৎ ফারজানা আক্তার, কার্যকরী সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউসুফ মিয়া, মোঃ সাইফুল মিয়া, মিজানুর রহমান রাজিব, মোঃ রিপন মিয়া। উক্ত কমিটি অনুমোদন করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর সভাপতি মোহাম্মদ রাজিবুর রহমান রতন।


আরও খবর



ভোটারদের টাকা দিতে বাঁধা দেওয়ায় ছুরিকাঘাতে চেয়ারম্যান সমর্থককে হত্যা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃবরগুনা জেলার আমতলীতে ভোটারদের টাকা দিতে বাঁধা দেওয়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী মোতাহার উদ্দিন মৃধার সমর্থক হিরন গাজী (৫০) কে ছুরিকাঘাতে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল বাশার নয়ন মৃধার সমর্থক ইউসুফ মাতুব্বর, কাদের সরদার ও শহীদ মালাকার হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রত্যক্ষদর্শী মেতাহার মৃধার সমর্থক মিলন সরদার ও দেলোয়ার সরদার এমন অভিযোগ করেন।  পুলিশ নিহত হিরন গাজীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বরগুনা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে আমতলী উপজেলার আমতলী সদর ইউনিয়নের পুর্ব মহিষডাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে অনিল সাজ্জাল বাড়ীর সামনে বুধবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে। 

জানাগেছে, আগামী ২৮ এপ্রিল আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে ৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। অভিযোগ রয়েছে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী মোতাহার উদ্দিন মৃধা ও আবুল বাশার নয়ন মৃধা ভোটারদের টাকা বিতরন করছেন । বুধবার রাত ১১ টার দিকে আবুল বাশার নয়ন মৃধার সমর্থক ইউসুফ, কাদের সরদার ও শহীদ মালাকারসহ ৪০-৪৫ জন পুর্ব মহিষডাঙ্গা গ্রামে ভোটারদের টাকা দিচ্ছিল। এ সময় মোতাহার মৃধার সমর্থক হিরন গাজীসহ ১০-১২ জনে টাকা দিতে বাঁধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয় নয়ন মৃধার সমর্থকরা। এক পর্যায় আবুল বাশার নয়ন মৃধার সমর্থক ইউসুফ মাতুব্বর, কাদের সরদার ও শহীদ মালাকারসহ ৬-৭ জন তাকে ছুিরকাঘাত করে। ওই ছুরিকাঘাতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম হয়। তাৎক্ষনিক হিরনের সহযোগী মিলন সরদার, ও দেলোয়ার সরদারসহ ১০/১২ জনে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ কাঙ্খিতা মন্ডল তৃণা তাকে মৃত্যু ঘোষনা করেন। ওই রাতেই পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকালে তার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য বরগুনা মর্গে প্রেরন করেছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। বৃহস্পতিবার দুপুরে বরগুনা পুলিশ সুপার আব্দুস ছালাম পিপিএম, সহকারী পুলিশ সুপার রুহল আমিন ও ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, পুর্ব শত্রুতার জের ধরে নির্বাচনকে কাজে লাগিয়ে আবুল সরদারের ছেলে কাদের সরদার ও তার লোকজন হিরনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। 

প্রত্যক্ষদর্শী মিলন সরদার ও দেলোয়ার সরদার বলেন, আবুল বাশার নয়ন মৃধার সমর্থকরা গ্রামে টাকা বিতরন করতেছিল। এতে মোতাহার মৃধার সমর্থক হিরন গাজীসহ ১০-১২ জনে বাঁধা দেয়। এক পর্যায় ক্ষিপ্ত হয়ে নয়ন মৃধার সমর্থক শহীদ মালাকার, ইউসুফ মাতুব্বর ও কাদের সরদারসহ ৬/৭ জনে তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। আমরা তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলে আমাদেরকেও তারা ধাওয়া করেছে। 

নিহত হিরন গাজীর স্ত্রী তাসলিমা বেগম বলেন, মোর কিছুই রইলো না। ওরা মোর স্বামীরে মাইর‌্যা হালাইছে। মুই এ্যাইয়ার বিচার চাই।  

চেয়ারম্যান প্রার্থী মোতাহার উদ্দিন মৃধা বলেন, আবুল বাশার নয়ন মৃধার নেতৃত্বে তার ভাই পান্নু মৃধা ও  আজাদসহ ৪০-৫০ জন গ্রামে ঢুকে টাকা বিতরন করছিল। ওই সময় আমার লোকজন ঘোড়া ঘোড়া বলে ডাক চিৎকার দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আমার সমর্থক হিরন গাজীকে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। আমি এ হত্যাকান্ডের বিচার দাবী করছি।

অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল বাশার নয়ন মৃধা সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি গতকাল আমার ব্যবসার কাজে বাসায় সিসি ক্যামেরার আওতায় ছিলাম। মোতাহার মৃধা ও তার লোকজন দিয়েই হিরনকে হত্যা করে পরিকল্পিতভাবে আমার উপর দায় চাপাচ্ছেন। আমি এ হত্যাকান্ডের বিচার দাবী করছি। 

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ চিন্ময় হাওলাদার বলেন, হাসপাতালে আনার পুর্বেই ছুরিকাঘাতে আহত হিরন নামের একজন মারা গেছে। 

আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ভোটারদের টাকা দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় হিরন গাজী নামের একজনকে ছুরিকাঘাত করে। হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষনা করেছেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।  তিনি আরো বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার চেষ্টা অব্যাহত আছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত জাতীয় ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়ে ঈদের জামাত শেষ হয় ৮টা ৪০ মিনিটে।

জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন ইমাম এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সহকারী ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের কথা স্মরণ করে দোয়া করা হয়। মোনাজাতে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আহত, নিহত ও বাস্তুচ্যুত হওয়া ফিলিস্তিনিদের জন্য আল্লাহর কাছে বিশেষ দোয়া চাওয়া হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

এর আগে দুই ঘণ্টা আগে থেকেই দীর্ঘ লাইনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তায় ঈদের প্রধান জামাতে অংশ নিতে রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশ করেন মুসল্লিরা।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকালে পল্টন মোড়, মৎস্য ভবন ও হাইকোর্টের সামনে দি‌য়ে তিন‌টি চেকপোস্টের মধ্য দি‌য়ে ঈদগাহে প্রবেশ করেন মুসল্লিরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্ত দিয়েও দীর্ঘ লাইনে ঈদগাহে আসেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।

ঈদ জামাতে প্রবেশের মুখে চিল র‌্যাব-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তীক্ষ্ণ নজরদারি। ঈদ জামাতে আসা মুসল্লিদের তিন জায়গায় তল্লাশি করার পরই ঈদগাহে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।


আরও খবর



তানোরে ইউপি আ"লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোর উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার শেষ বিকেলের দিকে ইউপির ছাঐড় নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয় বর্ধিত সভা। কামারগাঁ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির) চেয়ারম্যান ও দক্ষিণ শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলে রাব্বি ফরহাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না, বাধাইড় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির) চেয়ারম্যান ইউপি সভাপতি আতাউর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক প্রভাষক মুনসেফ আলী, শিক্ষক আ"লীগ নেতা জিল্লুর রহমান, উপজেলা কৃষক লীগ সভাপতি শিক্ষক রাম কমল সাহা, কামারগাঁ ইউপি উত্তর শাখার সভাপতি প্যানেল চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন প্রামানিক, সাবেক সম্পাদক সুফি কামাল মিন্টু, সাবেক ইউপি যুবলীগ সভাপতি মেম্বার তোফায়েল আহমেদ, উত্তর শাখার সম্পাদক নির্মল সরকার। কামারগাঁ ইউপির উত্তর শাখা যুবলীগের সম্পাদক হায়দার আলীর সঞ্চালনায় অতিথি হিসেবে ছিলেন, উত্তর শাখা যুবলীগের সভাপতি সাফিউল ইসলাম, দক্ষিণ শাখার সভাপতি রবিউল ইসলাম, ওয়ার্ড আ"লীগ সভাপতি মেম্বার লুৎফর রহমান, আব্দুল মজিদ, মেম্বার বলু, মতিউর রহমান, মামুন, পিজুস প্রমুখ। এসময় ইউপির নয় ওয়ার্ডের আ"লীগের সভাপতি সম্পাদকসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর