Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

খাগড়াছড়িতে পুনাকের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে কেন্দ্র করে “বই পাঠ” উৎসব

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১১৪জন দেখেছেন

Image

জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে সামনে রেখে খাগড়াছড়ি পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি পুনাক এর উদ্যােগে প্রথমবারের মতো  “বই পাঠ” উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

রবিবার (১৮ই ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি পুনাক এর উদ্যােগে পুলিশ লাইন্স স্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে সামনে রেখে  প্রথমবারের মতো  “বই পাঠ” উৎসব এর উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি  জেলার পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) ।

এসময় খাগড়াছড়ি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.জসীম উদ্দিন, খাগড়াছড়ি সদর সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ মো.তফিকুল আলম সহ প্রধান শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদেরকে দুটি দলে (৬ষ্ঠ - ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নিয়ে জুনিয়র টিম এবং ৯ম ও ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নিয়ে সিনিয়র টিম) ভাগ করেন। তিনি নির্ধারিত দুটি দলের জন্য দুটি বই পাঠ করার জন্য নির্ধারণ করে দেন। সিনিয়র টিমকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা “কারাগারের রোজনামচা” এবং জুনিয়র টিমকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্নদ্রষ্টা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার লেখা “আমাদের ছোট রাসেল সোনা” নামক বইগুলো পাঠ করার জন্য প্রদান করা হয়। বই পাঠ শেষে শিক্ষার্থীদেরকে পাঠ্য বিষয় থেকে ১০টি করে প্রশ্ন লিখতে বলা হয়। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলার  পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন,
বাংলাকে মাতৃভাষা হিসেবে পেতে বুকের রক্ত দিয়েছেন আমাদের ভাষা শহীদগণ। তাঁদের এই ত্যাগের যথার্থ সম্মান প্রদর্শন করতে বাংলা ভাষা চর্চার ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসেবে মূলত শিক্ষার্থীদের মাঝে বই পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করার লক্ষ্যেই  এই বই পাঠ উৎসবের জানিয়ে তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশ পুুলিশের” পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো খাগড়াছড়ি জেলার প্রতিটি উপজেলায় এই ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন করেন।

আরও খবর



মাটিরাঙ্গায় সার্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার বাস্তবায়নে মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাটিরাঙ্গায় সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদ কক্ষে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী।

বর্তমান সরকারের বিভিন্ন গণমুখী কার্যক্রমের মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের আর্থিক সুরক্ষায় সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমটি একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ মন্তব্য করে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী বলেন, এখন থেকে কোনো মানুষের মনে বৃদ্ধ বয়সে পেনশন না পাওয়ার আক্ষেপ থাকবে না।

এসময় মাটিরাঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. মিজানুর রহমান, মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুবাস চাকমা, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মো. ওবায়দুল হক,  মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. ইশতিয়াক আহম্মদ, সহকারী প্রোগ্রামার রাজীব চৌধুরী, মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অ‌ফিসার ‌মো. আশরাফুল আলম সিরা‌জি, ইউআরসি ইনস্ট্রাক্টর মো. আসগর হোসেন ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য, টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে গত ১৭ আগস্ট-২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুবাস চাকমা ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলীসহ ১৫জন সার্বজনীন পেনশন স্কীমের আওতায় রেজিস্ট্রেশন করেন। এসময় তাদের হাতে পেনশন স্কীমের রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট তুলে দেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী।

আরও খবর



বিচারপতিদের সমান বেতন-ভাতা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (১৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে,প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন মিলেছে। এ আইনের আওতায় আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।

অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেন, এর আগে এ আইনের ইংরেজি ভার্সনে ছিল আমাদের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান আমাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররাও সেই সুযোগ সুবিধা পাবেন। এই আইনটিই পুনরায় বাংলায় করা হয়েছে। যার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এর আগে, গতবছর ২১ আগস্ট বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা চেয়ে আইনের খসড়া অনুমোদন করে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা যে সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সেই সুবিধা এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে অন্য কমিশনারদের জন্য।


আরও খবর



নাসিরনগর ঈদের দিনে মারামারি মামলার তিন আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২২৩জন দেখেছেন

Image

জানা গেছে গত ঈদ উল ফিতরের দিনে জায়গা জমির বিষয় নিয়ে রফিক ও আমিন মিয়ার লোকজনের মাঝে সংঘর্ষ বাঁধে।সংঘর্ষে আমিন মিয়ার পক্ষের কয়েকজন গুরুতর আহত হয়।

সংঘর্ষের সময় রফিক মিয়ার পক্ষের লোকজন মিলে আমিন মিয়ার পক্ষের  হাজী মন্নান মিয়ার পক্ষের মুতাকাব্বির মিয়াকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।মুতাকাব্বির মিয়া বর্তমানে  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালর মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

ওই ঘটনায় আমিন মিয়া বাদী হয়ে ১৭ জন  অজ্ঞাতনামা আরো ১৫/২০ জনকে আসামী করে নাসিরনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করে।

মামলার পর নাসিরনগর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার এস আই রূপন নাথ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে মারামারির মুলহোতা রফিক, ফারুক ও ইয়াকু্বকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরন করে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই রূপননাথ বলেন,এটা একটা জগন্যতম ঘটনা।তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

- খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে বলেছেন, বাংলা নতুন বছর ১৪৩১ আমাদেরকে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে।

রোববার (১৪ এপ্রিল) বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘শুভ নববর্ষ’ ১৪৩১। উৎসবমুখর বাংলা নববর্ষের এই দিনে আমি দেশবাসীসহ সব বাঙালিকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।’

শেখ হাসিনা বলেন, পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন। এটি সর্বজনীন উৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। আবহমান কাল ধরে নববর্ষের এই উৎসবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র জাতি জেগে ওঠে নবপ্রাণ স্পন্দনে, নব-অঙ্গীকারে। সারা বছরের দুঃখ-জরা, মলিনতা ও ব্যর্থতাকে ভুলে বাঙালি রচনা করে সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য, আনন্দ ও ভালোবাসার মেলবন্ধন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্যে ‘পহেলা বৈশাখ’ বিশেষ স্থান দখল করে আছে। বাংলা নববর্ষ পালনের সূচনা হয় মূলত মুগল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সম্রাট আকবর ‘ফসলি সন’ হিসেবে বাংলা সন গণনার যে সূচনা করেন, তা কালের পরিক্রমায় সমগ্র বাঙালির কাছে অসাম্প্রদায়িক চেতনার স্মারক উৎসবে পরিণত হয়েছে। পহেলা বৈশাখ বাঙালিয়ানার প্রতিচ্ছবি। এই উদযাপন আমাদের শেকড়ের সন্ধান দেয়, এর মধ্য দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় জাতিসত্তার পরিচয়।

তিনি বলেন, বাঙালির প্রতিটি ঘরে, জনজীবনে এবং আর্থসামাজিক সংস্কৃতিতে পহেলা বৈশাখ এক অনন্য উৎসব। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে হালখাতার পাশাপাশি যাত্রাগান, পালাগান, পুতুলনাচ, অঞ্চলভিত্তিক লোকসংগীত, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন পসরা নিয়ে মেলার বর্ণিল আয়োজনের মাধ্যমে যেমন লোকজ-সংস্কৃতি প্রাণ ফিরে পায় তেমনি দেশের অর্থনীতি তথা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমৃদ্ধ হয়, ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ পূর্ণপ্রাণ নিয়ে অবারিতভাবে বেড়ে ওঠার বাতায়ন। এটি ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করতে শেখায়। অসাম্প্রদায়িকতার চর্চা ও অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পহেলা বৈশাখ আমাদের মনে আনে নতুন তেজ। একারণেই আমরা দুর্বার প্রতিরোধে রুখে দিতে পেরেছি পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক অপশক্তিকে, যারা বাঙালির ঐতিহ্য নস্যাৎ করতে চেয়েছিল।

তিনি বলেন, আত্মপরিচয় ও স্বীয় সংস্কৃতির শক্তিতে বলিয়ান হয়ে আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম মুক্তির সংগ্রামে। সংস্কৃতি ও রাজনীতির মিলিত স্রোত পরিণত হয়েছিল স্বাধিকার ও স্বাধীনতার লড়াইয়ে। এভাবেই বিশ্বের বুকে অভ্যুদয় ঘটেছে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের।

ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি লালনের মাধ্যমে বিশ্বসমাজে বাঙালি শ্রেষ্ঠ জাতি হয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় ইউনেস্কো ২০১৬ সালে পহেলা বৈশাখের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’কে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। নববর্ষের-এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সারাবিশ্বের বাঙালির জন্য নিঃসন্দেহে বিরাট অর্জন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক, উদারনৈতিক, জাতীয়তাবাদী ও গণতন্ত্রের ভাবাদর্শে আজীবন যে সংগ্রাম করে গেছেন তার মূলমন্ত্র জাতিগত ঐতিহ্য ও অহংকার। একারণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং দেশ পুনর্গঠনে কাজ করেছে তাঁর অভিন্ন চেতনা। আমরা বীরের জাতি, এ জাতিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। কাল থেকে কালান্তরের পথ পরিক্রমায় বাঙালির অর্জন ও অগ্রগতি চির ভাস্বর হয়ে থাকবে, এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তথা উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে সক্ষম হব ইনশাআল্লাহ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসুন আমরা বিগত বছরের গ্লানি, দুঃখ-বেদনা, অসুন্দর ও অশুভকে ভুলে গিয়ে নতুন প্রত্যয়ে, নতুন উদ্যমে সামনে এগিয়ে চলি। সুখী, শান্তিময়, আনন্দপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি। বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এই হোক আমাদের অঙ্গীকার। কবিগুরুর ভাষায়...

‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা। রসের আবেশরাশি শুষ্ক করি দাও আসি, আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক। এসো হে বৈশাখ এসো, এসো...’


আরও খবর



ফরিদপুরে বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ১১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ফরিদপুরের কানাইপুরে দুই শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মাগুরাগামী ইউনিক পরিবহনের সঙ্গে ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে ১১ জন নিহত হয়েছেন। আহত চারজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে হতাহতদের নাম-ঠিকানা জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, একটি পরিবারের লোকজন পিকআপ ভাড়া করে ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছিলেন।


আরও খবর