Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৩২জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:প্রথম দুই ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারেনি বাংলাদেশ। ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুইটিতে হারায় তৃতীয় ম্যাচটি বাংলাদেশের জন্য তাই ছিল তাই হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর। এমন ম্যাচে অধিনায়ক লিটন দাসের ফিফটিতে আফগানদের ৭ উইকেটে উড়িয়ে দিল টাইগারা। ১২৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামা বাংলাদেশ জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ১৫৯ বল হাতে রেখেই।

অবশ্য ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রাথমিকভাবে ভালো ধাক্কাই খেয়েছিল বাংলাদেশ। ফজলহক ফারকীর বলে দলীয় ২ রানেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন মোহাম্মদ নাঈম। ২৮ রানের মাথায় সেই ফারুকীর বলেই বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত (১১)।

২৮ রানে ২ উইকেট হারানো বাংলাদেশকে পথ বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেন ওপেনার লিটন দাস এবং চারে নামা সাকিব আল হাসান। দুজনে মিলে গড়েন ৬১ রানের জুটি। ৮৯ রানের মাথায় ৩৯ বলে ৩৯ করা সাকিব ফিরলেও বিপদে পড়েনি বাংলাদেশ। জয়ের জন্য বাকি পথটুকু তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যেই পাড়ি দেন লিটন। শেষ পর্যন্ত তিনি ৬০ বলে ৩টি চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রানে অপরাজিত থাকেন। আর ১৯ বলে ২২ রানে অপরাজিত থাকেন হৃদয়।

এর আগে তৃতীয় ম্যাচে দলে ঢোকা তিন বোলার শরীফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ ও তাইজুল ইসলামের তোপে পড়ে ১২৬ রানেই অলআউট হয় আফগানিস্তান। চট্টগ্রামে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন আফগান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই জোড়া আঘাত হানেন বাঁহাতি পেসার শরীফুল। দ্বিতীয় বলে ইব্রাহিম জাদরানকে ফেরানোর পর রহমত শাহকেও আউট করেন। দুজনেই উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের কাছে ক্যাচ দেন। এরপর আরেক ওপেনার রহমতউল্লাহ গুরবাজকে ব্যক্তিগত ৬ রানে ফেরান তাসকিন আহমেদ। আর অভিজ্ঞ ব্যাটার মোহাম্মদ নবীকে নিজের তৃতীয় শিকার বানান শরীফুল। ১৫ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়া আফগানিস্তানকে পথ দেখানোর চেষ্টা করেন অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহিদি ও নাজিবুল্লাহ জাদরান। তবে ৩২ রানের মাথায় সাকিব আল হাসানের বলে আউট হয়ে দলের বিপদ বাড়ান নাজিবুল্লাহ।

এরপর আজমাতুল্লাহ ওমারজাইকে সঙ্গে নিয়ে ধ্বংসস্তুপ থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন অধিনায়ক শাহিদি। তবে দলীয় ৫৩ রানের মাথায় এই ম্যাচেই দলে ফেরা তাইজুলের বলে বোল্ড হন আফগান অধিনায়ক। ৬৮ রানের মাথায় ফের শরীফুলের আঘাত। আবদুল রহমানকে বানান নিজের চতুর্থ শিকার।

দলের সবাই আসা-যাওয়ার মিছিলে থাকলেও একপ্রান্ত আগলে পড়ে থাকেন সাত নম্বরে নামা ওমারজাই। নয় নম্বরে নামা জিয়া-উর-রহমানকে নিয়ে ২১ রানের জুটি গড়েন। ৮৯ রানে ফেরেন ৩০ বলে ৫ রান করা জিয়া। এরপর মুজিব-উর-রহমানকে নিয়ে দলকে একশ পার করেন ওমারজাই। নবম উইকেটে গড়েন ৩৬ রানের জুটি। ১২৫ রানের মাথায় ১১ রান করা মুজিবকে ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। আর ১ রান যোগ হতেই ওমারজাইকে ফেরান তাসকিন। শেষ হয় ৭১ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় তার ধ্রুপদী ইনিংস। তাতে বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৭ রানের।


আরও খবর



ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শনিবার বাংলাদেশে সফর করতে পারেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। ওই সফরে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সার্বিক দিক নিয়ে বৈঠক করবেন তিনি।

একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব। তবে তার সফরের বিস্তারিত এখনও জানা যায়নি।

গত মার্চে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে বিনয় কোয়াত্রার কার্যকালের মেয়াদ ছয় মাস বাড়িয়েছে ভারত সরকার। ১৯৮৮ সালে ভারতীয় পররাষ্ট্র পরিষেবায় যোগ দেওয়া কোয়াত্রা ২০২২ সালের ১মে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান।

এর আগে, ২০২৩ সালে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) অনুষ্ঠিত হয়। এফওসি হলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে দুটি দেশের পররাষ্ট্র সচিবের মধ্যে একটি প্রাতিষ্ঠানিক সংলাপ প্রক্রিয়া। দ্বিপক্ষীয় সংলাপে উভয় পক্ষ সাধারণত সীমান্ত ও নিরাপত্তা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও যোগাযোগ, পানি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা, জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতাসহ বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকে।

এদিকে কূটনৈতিক সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে, ভারতে জাতীয় নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশটিতে সফরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশ্বের বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে সাতটি ধাপে ১৯ এপ্রিল লোকসভার ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে ১ জুন পর্যন্ত। আর আগামী ৪ জুন ভোট গণনা করা হবে। প্রাক-নির্বাচনি জরিপে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন জোট আবারও নির্বাচিত হতে পারে।

সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা) ভারত সফর অবশ্যই হবে। তবে এটি ভারতের নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে। সফরটি ঠিক কবে হবে তা নিয়ে সরকারি পর্যায়ে এখনও আলোচনা হয়নি।

জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান মোদি। সে সময় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক অব্যাহতভাবে জোরদার করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে জি-২০ লিডারস সামিটে বাংলাদেশ অতিথি দেশ হিসেবে অংশগ্রহণ করলে সেখানে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে সর্বশেষ দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়।

আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করতে প্রধানমন্ত্রী মোদি তার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে দক্ষিণ এশীয় ও বিমসটেক দেশের নেতাদের আমন্ত্রণ জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারী হাসপাতালের আয়োজনে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) পৌর শহরের কেন্দ্রিয় মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় স্কুল মাঠে প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসানের সভাপতিত্বে প্রাণীসম্পদে ভরবো দেশ গড়বো স্মাট বাংলাদেশ এপ্রতিপাদ্যের উপর প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাফিজ উদ্দীন আহম্মেদ। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না,সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আ'লীগ সহ-সভাপতি  সেলিনা জাহান লিটা,আ’লীগ সভাপতি অধ্যাপক সইদুল হক, পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা,প্রেসক্লাব (পুরাতন) সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম, প্রেসক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, জাতীয় পাটির যুগ্ন সম্পাদক আবু তাহের প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সাইদুর রহমান। 

উল্লেখ্য প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী মেলায় এবার ৫০টি বিভিন্ন পশু পাখির স্টল স্থান পায়। অতিথিবৃন্দ স্টলগুলি পরির্দশ করেন।

আরও খবর



এমভি আবদুল্লাহ ২৩ নাবিকসহ দেশের পথে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে সোমালিয়ান জলদস্যুর কবল থেকে মুক্ত হওয়া বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ । সোমবার (২৯ এপ্রিল) মধ্যরাতে ২৩ নাবিককে নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মিনা সাকার বন্দর ত্যাগ করে জাহাজটি।

এর আগে ওই বন্দরে জাহাজে ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর বোঝাই করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেরুল করিম বলেন, দস্যুমুক্ত হওয়ার পর ২৩ নাবিকসহ ২১ এপ্রিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে নোঙর করে এমভি আবদুল্লাহ। সেখানে কয়লা খালাস করে জাহাজটি ২৭ এপ্রিল মিনা সাকার বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এরপর মিনা সাকার থেকে ৫৬ হাজার চুনাপাথর লোড করে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে জাহাজটি। মুক্ত হওয়া ২৩ নাবিকও আসছেন একই সঙ্গে। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর কুতুবদিয়া চ্যানেলে জাহাজ থেকে কার্গো খালাস করা হবে।

প্রসঙ্গত, ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাতের আল–হামরিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগর থেকে ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজটি ছিনতাই করে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। এরপর তারা জাহাজটিকে সোমালিয়া উপকূলে নিজেদের ডেরায় নিয়ে যায়। ৩১ দিনের জিম্মি জীবন পার করার পর ১৩ এপ্রিল ছাড়া পান ওই ২৩ নাবিক।

মুক্ত হওয়ার পর পরই ১ হাজার ৪৫০ নটিক্যাল মাইল দূরে থাকা আরব আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয় এমভি আবদুল্লাহ। কড়া নিরাপত্তা দিয়ে জাহাজটিকে ঝুকিপূর্ণ জলসীমা পার করে দেয় ইউরোপীয় ইউনিয়নের দুইটি যুদ্ধজাহাজ ও তিনটি টহল জাহাজ।

এর আগে, ২০১০ সালের ডিসেম্বরেও আরব সাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল একই মালিকপক্ষের জাহাজ এমভি জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। পরে ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর



বন্ধ থাকছে স্কুল-মাদরাসা, আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদরাসার পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতের এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তবে আদালত বন্ধ থাকায় আপিল করা হবে না বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র।

এর আগে সোমবার (২৯ এপ্রিল) আদালতের আদেশের পর আপিল করা হবে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী।

রাজধানীর আগারগাঁয়ে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বক্তৃতাকালে তিনি বলেন, সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব, তা পালন করা বাঞ্ছনীয়।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, আদালতের আদেশের কোনো কপি এখনও আসেনি। আর এ পরিস্থিতিতে আপিল করার সুযোগও নেই। কারণ উচ্চ আদালত বন্ধ।

বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে সোমবার এ আদেশ দেন। আদেশে আদালত বলেছেন, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র (এসি) রয়েছে, সেগুলোতে যথারীতি ক্লাস চলবে। যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য করা থাকে সেক্ষেত্রে সিডিউল অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



জামিন পেলেন ড. ইউনূস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন ২৩ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে,শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায়।

এর আগে আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেন তারা। সাজার বিরুদ্ধে ড. ইউনূস আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন চান তিনি। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, সকালের দিকে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হন ড. ইউনূসসহ ৪ জন। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি তুলে ধরে খালাস চেয়ে আপিল করেন তিনি। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় দেয়া বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হলো।


আরও খবর