Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
টাঙ্গাইলের মধুপুরে শান্তিপূর্ণ ভাবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পূর্ণ রূপগঞ্জে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব (দোয়াত-কলম) পক্ষে গণসংযোগ ৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত তরুণদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে কার্ভড ডিসপ্লের সেরা স্মার্টফোন বিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা মাগুরায় রানা আমীর ওসমানের বিজয় মিছিলে সাকিব আল হাসান কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল চুরান্ত জয়পুরহাটে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান হলেন যারা চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে চালের দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী

ফুলবাড়ীর পল্লীতে জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারপিট বাড়ী দখলের চেষ্টা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির সমশের নগর গ্রামে জমিজমার বিরোধ কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় বাড়ীঘর ভাংচুর, জমি দখলের চেষ্টা, অগ্নিসংযোগ, মারপিটে আহত-২।

দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির সমশের নগর গ্রামের মৃত্যু মিনহাজুল হকের পুত্র প্রতিবন্ধী মোঃ গহিন এর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সমশের নগর গ্রামের মৃত্যু আমির উদ্দীনের পুত্র মোঃ সালাম বাবু (৩৫); মৃত্যু কেফার উদ্দীন এর পুত্র মোঃ মনির হোসেন (৬০); মোঃ মনির হোসেন এর পুত্র মোঃ ফয়জুর (৩৫); মোঃ কালাম এর পুত্র মাহাবুর (৪০); মৃত্যু মমিনুল বোদ পুত্র মোঃ জাহাঙ্গীর (৩৬); মোঃ আজিবর রহমান এর পুত্র সুমন (৩৬) সর্ব সাং-সমশের নগর ফুলবাড়ী, দিনাজপুর। তারা দলবদ্ধ হয়ে গত ২৬/০৪/২০২৪ইং তারিখে দুপুর সাড়ে ১২টায় জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে তারা লাঠি শোটা নিয়ে একই গ্রামের মৃত্যু মিনহাজুল হক এর পুত্র প্রতিবন্ধী গহিন (৫০) ও মিনহাজুল হক এর পুত্র সেকেন্দার আলী (৪৭) কে বেধম মারপিট করে এবং বাড়ী দখল করার চেষ্টা করে। অবশেষে বাড়ী তে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনায় ৯৯৯ এ ফোন দিলে ফুলবাড়ী থানা থেকে এএসআই জামেদুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে আসেন। এই ঘটনায় স্থানীয় লোকজন ঐ দুই জন ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় ঘটনা স্থল থেকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করান। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।

প্রতিবন্ধী গহিনের ভাই হাফেজ মোঃ বেলাল হোসেন জানান, আমি ঐ সময় মসজিদে নামাজ পড়াচ্ছিলাম খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। সেখানে দেখি চারদিক থেকে লাঠি শোটা নিয়ে বাড়ীতে হামলা করছে। আমি নিরুপাই হয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানাই।

১৯৬৩ সাল থেকে ঐ জায়গায় আমার ভাই ও আমার পরিবার বসবাস করে আসছে। তারা কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারে নি। এই ঘটনায় ফুলবাড়ী থানার এএসআই জামেদুল ইসলাম এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, গত শুক্রবার ৯৯৯ ফোনে ফোন পেয়ে আমি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে যাই এবং পরিস্থিতি শান্ত করি। এ বিষয়ে ভুক্তভুগি প্রতিবন্ধী গহিন এর পরিবারকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলি। মামলা হয়েছে কিনা তা বলতে পারব না। প্রতিবন্ধী মোঃ গহিন উল্লেখ্য ব্যক্তিদের নাম দিয়ে ফুলবাড়ী থানায় অভিযোগ করেছেন।এই ঘটনায় প্রতিবন্ধী গহিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ন্যায় বিচারের দাবী করেছেন।


আরও খবর



আত্রাইয়ে বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু, আবহাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত নওগাঁর আত্রাইয়ে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন মাঠে আগাম জাতের বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। তবে কৃষকেরা বলছে ধান কাটা-মাড়াই পুরোদমে শুরু হতে আরো ৭দিন সময় লাগতে পারে। আবহাওয়া অনুক’লে থাকায় ও কৃষি বিভাগের যথাযথ পরামর্শে যথাসময়ে কৃষকরা ভালো পরিচর্যা করায় এবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে।

একদিকে তাপদাহ অন্যদিকে অতিরিক্ত গরমে কৃষকদের কষ্ট হলেও ভালো ফলন হওয়ায় মনের আনন্দে ধান কেটে মাড়াই এর কাজ করছেন তারা। পাশাপাশি বসে নেই কৃষাণীরাও। তারাও ভালো ফলনে বেজায় খুঁশি। তবে শেষ পর্যন্ত কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই ঘরে তুলতে পারবে কিনা তা নিয়েই শঙ্কায় রয়েছে কৃষকেরা।

শুক্রবার সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি বছর এ সময় দেশের দক্ষিণ ও উওরাঞ্চল বিশেষ করে নাটোরের লালপুর, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, পোড়াদহ, চিলাহাটি, ডোমারসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ধান কাটা শ্রমিক এ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আসতে শুরু করেছে। এদিকে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে দিগন্তজুড়ে পাকা ধানের সোনালি রঙের সমারোহ। চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানের ভালো ফলনের বুকভরা আশা নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনছে। বাজারে নতুন ধানের আমদানি হওয়ায় কেনা-বেচা শুরু হলেও দাম ভালো থাকায় কৃষকদের মুখে হাসি দেখা দিয়েছে।

উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শাহাগোলা, ভোঁপাড়া, মনিয়ারী, পাঁচুপুর ও বিশা ইউনিয়ে সর্বাধিক পরিমান জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এবারে বোরো মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকদের বোরোচাষে কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। বিশেষ করে বীজতলা থেকে ধান রোপন ও পরিচর্যা সব মিলিয়ে মাঠে মাঠে কৃষকের ধান এখন দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। অনেক মাঠে ধান পাকতে শুরু করেছে। উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন পুরোদমে বোরো ধান কাটতেও শুরু করেছে। তারপরও অধিকাংশ মাঠগুলোতে ধানের শীষের সাথে এখন দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন। মাঠের পর মাঠ সোনালী রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে। ঈদুল ফিতরের পর থেকেই পুরোদমে শুরু হয়েছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। 

উপজেলার বজ্রপুর গ্রামের কৃষক মো. আব্দুল মজিদ মন্ডল জানান, আমি এ বছর ১১ বিঘা জমিতে  বোরো লাগিয়েছি। কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাসময়ে ভালো পরিচর্যা করায় আমার জমিতে ধান ভালো হয়েছে। ইতোমধ্যেই ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হচ্ছে। 

এ ব্যাপারে উপজেলার শাহাগোলা গ্রামের কৃষক মো. আজাদ সরদার জানান, আমি এবার ১৬ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হয়েছে। আশাকরি বাজারে দামও ভালো পাবো।

উপজেলার ভবানীপুর-মির্জাপুর হাটের ধান ব্যবসায়ী জুয়েল জানান, গত হাটে তেমন ধান আমদানি শুরু হয়নি। তবে টুকটাক বেচা-কেনা হয়েছে। আশা করছি দু-চারদিনের মধ্যে পুরোদমে ধান আমদানি শুরু হবে।

এ ব্যাপারে পাঁচুপুর  ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জানান, আমরা বিশেষ করে অধিক ফলেন জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে আসছি। এবার আত্রাই উপজেলার কোথাও মাঝড়া পোকার আক্রমণ নেই। এবং উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, বোরো চাষের শুরু থেকেই ভাল মানের বীজ, জমির উর্বরতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করেছি। বর্তমানে উপজেলার প্রতিটি এলাকাতে ধান কাটা মাড়াই শুরুও হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে বোরো ধান কাটা শুরু হয়ে যাবে। তারপরও যেসব জমির ধান ৮০ ভাগ পেকে গেছে ওই সব জমির ধান দ্রুত কেটে নিতে আমরা কৃষককে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিচ্ছি। 


আরও খবর



মাগুরায় বোরোধান কাটা শুরু, উৎপাদন হবে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন ধান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান, মাগুরা থেকে:মাগুরায় বোরোধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষকরা প্রচন্ড তাপদাহের মধ্যে ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে। তাপদাহের কারনে ধান কাটা শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে। সামনে বৃষ্টির আশংকায় ধান কেটে ঘরে তুলতে তারা সমস্যার মধ্যে পড়েছে। গত ৬ মে সোমবার সন্ধ্যায় হটাৎ বিষ্টি আসলেও তা সামান্য যা ধানের কোন ক্ষতি করতে পারেনি। মাগুরার জেলায়    বোরো মৌসুমে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন। আর এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জেলার ৪ উপজেলায় ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে।

 জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন ও চাষ বাড়াতে কৃষি প্রণোদনা পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় ২৪ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বোরো বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস এ তথ্য জানায়। অফিস আরো জানায়, গত বছর ও ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছিল। দেখা যায়  কৃষি প্রনোদনা কর্মসুচির মাধ্যমে কৃষকদের বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষে  প্রনোদনা দেয়া হলেও বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধি পায়নি। তবে কোন দুর্যোগ দূর্বিপাক না হলে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে কৃষি বিভাগ জানায়।

 কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড, মোহাম্মদ ইয়াছিন আলী জানান, উৎপাদনের লক্ষমাত্রা অর্জনে মাগুরা জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫  হেক্টর জমির মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায়  ২৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর,  শ্রীপুর উপজেলায় ১ হাজার ৬০৫ হেক্টর, শালিখা উপজেলায় ১৩ হাজার৫৭০ হেক্টর, মোহাম্মদপুর উপজেলায় ৭ হাজার২০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। জেলা কৃষি বিভাগ থেকে  জেলার কৃষকদের বোরো ধান চাষে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি। তিনি আশা করেন জেলায় এবার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হবে।

আরও খবর



জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য স্মৃতিসৌধে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের সূচনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:আজ ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসটি। নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে মেহেরপুরের আ¤্রকাননে পালিত হচ্ছে দিনটি। ভোর ৬ টার সময় মুজিবনগহর স্মৃতিসৌধের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা করেন মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম ও মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার দত্ত্ব। এছাড়াও সকাল ৯ টার সময় শুরু হবে মূল আনুষ্ঠানিকতা। মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক, জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনসহ আওয়ামী লীগের কেদ্রীয় নেতৃবৃন্দ। পরে কুচকাওয়াজ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, গার্ড অ্যাব ওনার ও গিতিনাট্য পরেবশন করা হবে। শেখ হাসিনা মঞ্চে শুরু হবে বিশাল জনসভা। যেখানে সভাপতিত্ব করবেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দীন নাসিম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ।


আরও খবর



যশোরে সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:চলতি মৌসুমে যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে ৩টায় জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করে যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটির আবহাওয়া দফতর। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৯ শতাংশ।

আবহাওয়া অফিস জানায়, খুলনা বিভাগে তীব্র তাপদাহ বেশকিছু দিন ধরেই চলছে।বিশেষ করে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। প্রতিদিনই তাপমাত্রা বাড়ছে এক ডিগ্রি করে।

বৈশাখের তপ্ত গরমে বিপর্যস্ত সারাদেশের সাথে যশোরের মানুষ।  তীব্র তাপপ্রবাহে আগুন ঝরা রোদ থেকে রক্ষা পেতে যশোরের মানুষ একটু ছায়া খুঁজছেন।

চরম ভোগান্তি নেমে এসেছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন। ভোগান্তিতে চরমে রয়েছেন শ্রমজীবী মানুষেরা। তাছাড়া  শহরের বেশ কয়েকটি সড়কের পিচ গরমে গলে উঠে গেছে। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, বাতাসেও গরম অনুভূত হচ্ছে। এতে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন অনেকেই।

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এ তাপদাহ আরও কিছুদিন বিরাজ করবে। এতে সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।


আরও খবর



মহেরপুরে কলাক্ষেত কেটে তছরুপ করেছে দুর্বৃত্তরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর মাঠে ইকবাল হোসেন নামের এক বর্গা চাষির এক বিঘা কলা ক্ষেত কেটে তছরুপ করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোব্বার দুপুরে প্রকাশ্য দিবালোকে এ ঘটনাটি ঘটে। এতে লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী করেছেন কলাচাষি ইকবাল।

ইকবাল হোসেন জানান, তিনি গ্রামের জোবাইর হোসেনের কাছ থেকে ৬ বছরের জন্য বর্গা নিয়েছিলেন জমি। জমিতে কলা পুষ্ট হয়ে উঠেছে। সকালে তিনি জমিতে সেচ দিয়ে চলে যান। দুপুরে জোবাইর ও তার লোকজন এসে কলাক্ষেত কেটে বিনষ্ট করেন। কি কারনে কলাগাছ কেটেছেন সে ব্যাপারে কিছুই জানেন না ইকবাল হোসেন। কলাগাছ কাটার ব্যাপারে ইকবাল হোসেন থানায় অভিযোগ করবেন বলেও জানান। 


আরও খবর