Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

দেশের স্বাস্থ্যখাত আজও চরম দুর্নীতিযুক্ত!

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৩২জন দেখেছেন

Image
এস. হোসেন মোল্লা :চিকিৎসা সেবার নামে দেশের প্রায় প্রতিটি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রেই চলছে  অনিয়ম ও দুর্নীতির তুখোড়  প্রতিযোগিতা!  চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান নি:সন্দেহে দেশ ও সমাজের অতি গুরুত্বপূর্ণ, সেবামূলক ও সম্মানজনক হলেও বর্তমান বাজারে যেন উদ্ভট,আপত্তিকর, কুতসিত ও ভয়ংকর  মরন ছোবল বানিজ্যে পরিনত হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় উপজেলায়  গড়ে উঠেছে অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক। এর পাশাপাশি গড়ে উঠেছে জানা-অজানা বহু ডায়াগনিস্টিক সেন্টার। সরেজমিনে তথ্য নিয়ে জানা গেছে,  স্বাস্থ্য সেবার নামে জানা অজানা অসংখ্য হাসপাতাল, ডেন্টাল কেয়ার ,চক্ষু হাসপাতাল, প্রাইভেট ক্লিনিক,ডায়াগনস্টিক সেন্টার ইত্যাদি ছড়িয়ে আছে। এগুলোর সেবা সম্পর্কে জানা যায়, কোনো মুমূর্ষু রোগীকে নিয়ে গেলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের যেনো ওঁত পেতে থাকা বিভিষিকাময় বানিজ্যের দ্বার খুলে যায়। মুমূর্ষু রোগীকে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে দেখেও  হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি চিকিৎসা সেবা না দিয়ে তাদের স্বজনদের টিকিট নেয়া এবং ভর্তির জন্য ব্যস্ত রেখে শুরু করে রাক্ষুসে বানিজ্য ! যেমন - কেবিন নিয়ে দরকষাকষি (এসি-নন এসি/সিঙ্গেল বেড-ডাবল বেড), পোষ্য দালালদের আগমন, রোগীদের একাধিক পরীক্ষা/টেস্ট  যা নিছক বাড়তি বা অপ্রয়োজনীয় ইত্যাদি । 

বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে ,এক সময়ে চিকিৎসকরা তাদের ভিজিটিং কার্ড দিয়ে রুগীকে  নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠাতেন।  ফলশ্রুতিতে ভালো কমিশন চিকিৎসকের কাছে চলে যেতো ।সেই সব চিকিৎসকদের খবর  বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার পরও এই অপকর্ম এখনো চলছে তবে লুকিয়ে!  মানে ব্যাবসার কৌশল পরিবর্তন হয়েছে মাত্র! আবার কোনো কোনো হাসপাতালে ভূল চিকিৎসায় রোগী মারা যাওয়ার তথ্যও অহরহই পাওয়া  যায়। উপরোন্ত অনেক হাসপাতালে মৃত ব্যক্তিকে (জীবিত বলে) আইসিইউতে দিনের পর দিন রেখে মৃত ব্যক্তির স্বজনদের মিথ্যা আশ্বাস দিয়েও চলে বিশ্বয়কর মহাবানিজ্যিক তান্ডব লীলা ! অন্যদিকে সরকারি হাসপাতালের চিত্রও খুবই আপত্তিকর। রহস্য জনক কারণে যুগ যুগ ধরে  কোন ব্যাবস্থাতেই আজও  স্বাস্থ্য খাতকে দুর্নীতিমুক্ত করা সম্ভব হয়নি।

জানা যায়,সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা আবার বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক বা হাসপাতাল নিয়েও ব্যস্ত থাকেন। রোগীর সঠিক চিকিৎসার ব্যাপারে  তাদের যেনো মাথা ব্যাথাই নেই । দেশের অনেক বিত্তবানরা তাদের চিকিৎসার জন্য  ভারত, সিঙ্গাপুর,থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে গিয়ে থাকেন।কারন হিসেবে জানা যায়, দেশের হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের ওপর তাদের মোটেই আস্থা নেই । এতে সহজেই বোধগম্য যে, আস্থাহীন ভাবে  চলছে  দেশের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান! তার ওপর আরও আছে  ভুল চিকিৎসা, প্রতারণা, দালাল এমনকি প্রায় ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগত সন্ত্রাস বাহিনী ! কোনো গর্ভবতী মহিলা  হাসপাতাল গুলোতে গেলেই চিকিৎসকরা কথায় কথায়  বলেন সিজার করতে হবে। সাথে জুড়ে দেন একাধিক টেষ্টও! যা কিনা অলিখিত ভাবেই আবশ্যিক বা পূর্বশর্ত !মানে অনিয়মই আজ সেখানে নিয়মে পরিনত হয়েছে! যেন ভেলকিবাজি ও অরাজকতা নিয়েই চলছে দেশের স্বাস্থ্যখাত!

সাধারন জনতার মতে, এই যদি হয় হাসপাতালের অবস্থা তাহলে আমরা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে কিসের ভরসায় যাব? প্রতারণার ফাঁদে আর কতকাল পা দিতে হবে ? ওদিকে প্রায় বছর খানিক আগে খুলনায়  ভুল চিকিৎসায় এক রোগী মারা যাওয়ায় রোগীর স্বজনদের দ্বারা  হাসপাতালের কর্তব্যরত কয়েকজনকে মারধরের ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল এবং ডাক্তাররা ধর্মঘটও করেছিলেন  সেই সময়ে। ক্ষোভ প্রকাশ করে  রোগীরা অনেকেই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, "প্রথমে কোনো রোগী যদি ডাক্তারদের কাছে চিকিৎসার জন্য যায় তখন তাকে ডাক্তারী ভিজিট দিতে হয় ।পরে ডাক্তারের দেয়া টেস্ট বা পরীক্ষার রিপোর্ট দেখাতে গেলে পুনরায় ভিজিট দেয়া লাগবে কেন"? অনেকেই একটি প্রশ্নের  জবাব চেয়েছিলেন -- "দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়, স্বাস্থ্য সচিব,স্বাস্থ্য মন্ত্রী,স্বাস্থ্য অধিদপ্তর,বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোশিয়েশন ইত্যাদি  থাকা সত্ত্বেও কেনো চিকিৎসা সেবায় এমন  দুর্নীতি"? হায় আফসোস! আজও এর জবাব কেউই দিতে পারেননি! চিকিৎসা ব্যবস্থা যেন মুমুর্ষূ অবস্থায় থুবড়ে পরে আছে !

জানা যায়, অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে তাদের অনিয়ম সম্পর্কে কোনো রোগীর স্বজনরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে দেখা বা মুঠোফোনে কথা বলতে চাইলেও হাসপাতালের কর্তব্যরতরা তাদের সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেয় না। তখন সেই সমস্ত প্রাইভেট ক্লিনিক বা হাসপাতালের বৈধতা  নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক যা সন্দেহজনক বটেই ।অনেকেই প্রাইভেট  হাসপাতাল বা ক্লিনিক করলে নামে মাত্র ট্রেড লাইসেন্স কিংবা  জয়েনস্টক লাইসেন্স করেই চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন। প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে কি পরিবেশ অধিদপ্তর,  স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন এবং বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন ইত্যাদির কোনো সহযোগিতা লাগে না,নাকি ওসবের প্রয়োজন নেই ? 

জনমনে প্রশ্ন, ভবন ভাড়া নিয়ে নামে মাত্র ট্রেড লাইসেন্স ও জয়েন স্টক লাইসেন্স করলেই লিমিটেড লিখে মানব সেবা মুলক হাসপাতাল করা যায় কেমন করে ? অনেক রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে এসব বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের সেবা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, "হাসপাতাল গুলোতে যেভাবে  দাঁপিয়ে  অপরাধ( দালালদের দৌরাত্ম, ভুল চিকিৎসা, একাধিক টেস্ট, নিরবে রোগীর স্বজনদের যৌন হয়রানি ইত্যাদি)  হচ্ছে তা আমরা কার কাছে বা কোথায়  অভিযোগ দেবো ?আর এভাবে কতকাল  চিকিৎসার নামে  প্রতারণার কবলে পরতে হবে"? 

বিভিন্ন সুত্রে প্রাপ্ত  তথ্য, অভিযোগ ও অসংখ্য  প্রশ্নের সঠিক  জবাব ও সত্যতা বের করতে বহুদিন যাবত বিভিন্ন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী দেশের অনেক  স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান সমুহের  অনিয়ম নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে কিংবা  প্রয়োজনীয়  অনুমোদন পত্র কিংবা বিভিন্ন পদে চাকুরেদের সনদ বা যোগ্যতা দেখতে চাইলে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ  প্রয়োজনীয় তথ্য বা সদুত্তর প্রদানতো দুরের কথা ! উল্টো  মানবাধিকার ও গণমাধ্যম  কর্মীদের  ওপর আক্রোশমুলক চড়াও হয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে মেতে নাজেহাল ও হয়রানি করার ঘটনাই ঘটিয়েছেন মর্মে অহরহ শোনা যায়। কেন এমন ঘটনা ঘটছে তা রাষ্ট্র ও জনতার স্বার্থে  জরুরি ভাবে একে একে খতিয়ে দেখতে হবে।

এত প্রকাশ্য অনিয়ম সত্ত্বেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নেই কোনো অভিযান, নেই কোনো জরিমানা !  জাতির মনে প্রশ্ন, সাধারণ জনগণ  বা অসহায় রুগী হাসপাতালের দালালদের খপ্পর, ভুল চিকিৎসা এবং চক্রান্তমুলক ভাবে  পরিকল্পিত বৈচিত্রপুর্ন প্রতারণার হাত থেকে আদৌ রেহাই  পাবে কি ? এগুলো কি স্বাস্থ্য সেবা নাকি মরন দশা? এভাবে  অপকর্ম চালু থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাজ কি?এতো প্রশ্নের জবাব কেই বা দেবে?  দেশের স্বাস্থ্য সেবা চরম প্রশ্নবিদ্ধ কেন? এমন অপ্রতিরোধ্য অনিয়মের শেষ কোথায়? 

আরও খবর



শেষ মুহুর্তে জমে উঠেছে ডোমার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৫জন মহিলা প্রার্থীর প্রচারণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমারে শেষ মুহুর্তে জমে উঠেছে ৮জন সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রচার প্রচারণা, আগামী ৮ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীকে দিন রাত দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেছে।

নির্বাচনে জয়ী হতে তারা তাদের কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে হাট, বাজার, পাড়া মহল্লায় পথসভা, উঠান বৈঠক, মিছিল মিটিং করে ব্যস্ত সময় পাড় করছে। পেষ্টারে ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো এলাকা। বিকাল হলেই শুরু হয় প্রার্থীদের নামে গান বাজনার তালে তালে গুনো কির্তন। দোয়া ও আর্শিবাদের পাশাপাশী নিজের মার্কায় ভোট চেয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুড়ছে তারা।

এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জনসহ মোট ২১ জন বৈধ্য প্রার্থী মাঠে কাজ করছে।

সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন, বেগম রৌশন কানিজ (হাঁস), লাইলী বানু লিলি (ফুটবল), শিল্পী আক্তার বানু (কলস), ফেরৗেসী বেগম (প্রজাপতি), শ্রী সন্ধ্যা রানী (বৈদ্যুতিক পাখা) মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা করছে। এখন জনমনে অপেক্ষার পালা ৮ তারিখের নির্বাচনে কে হতে পারে সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়ী। উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ২ লক্ষ ৭ হাজার ৫শত ৭১। মোট কেন্দ্র ৭৫ এবং বুথ সংখ্যা হবে ৫শত ৮৫টি। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা নুরে আলম।


আরও খবর



জুয়া খেলার অপরাধে ২৭ জনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:জুয়া খেলার অপরাধে  ২৭জনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ।  মঙ্গলবার  রাতে মিরপুর ১৩ নং কালভার্ট সংলগ্ন ময়লা ডাস্টবিনের পাশে সোহেলের রিক্সার গ্যারেজ হতে ১৪ জন এবং মিরপুর ১৩ আয়নাবিবি মসজিদের পাশে সাংবাদিকের গ্যারেজ হতে ১৩ জনসহ মোট ২৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান এ তথ্য জানান। 

কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  আমরা জানতে পারি দুটি জায়গায়  অবৈধভাবে জুয়া খেলা হয়। শোনা মাত্রই আমি পুলিশ  পাঠিয়ে তাদের গ্রেফতার করি।  

কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান জানান, ওসি স্যার বলা মাত্রই মিরপুর ১৩ নং কালভার্ট সংলগ্ন ময়লা ডাস্টবিনের পাশে সোহেলের রিক্সার গ্যারেজে অভিযান চালায় সেখান থেকে   ১৪ জন এবং মিরপুর ১৩ আয়নাবিবি মসজিদের পাশে সাংবাদিকের গ্যারেজ হতে ১৩ জনসহ মোট ২৭ জনকে গ্রেফতার করি । পরবর্তীতে আমরা তাদের  বিজ্ঞ  আদালতে প্রেরণ করি।

আরও খবর



তীব্র গরমে রূপগঞ্জে পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬১জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে একটু প্রশান্তির জন্য বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত  বিতরণ করা হয়েছে।

৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার উপজেলার গোলাকান্দাইল ও ভুলতা গোলচত্বর এলাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওসকল এলাকায় তৃষ্ণার্ত গাড়ি চালক, রিক্সা চালক, অটো চালক ও পথচারীদের বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত পান করানো হয়েছে।

রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেনের নিজস্ব অর্থায়নে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম রূপগঞ্জ এর উদ্যোগে চলমান এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এসময়  উপস্থিত থাকেন উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, মীর শফিকুল ইসলাম, মনজুর এলাহী, পারভেজ, আলম হোসাইন, আল-আমিন, সিরাজুল ইসলাম, সোহেল কবির, রনি, রাকিবুল ইসলাম, নিলয় আহমেদ রাফি সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ। 

বিতরণী অনুষ্ঠানে  রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন বলেন, তীব্র গরম থেকে পথচারী, গাড়ি চালক ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে সেবা নিতে আসা লোকজনদেরকে  স্বস্তি দিতে বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের করা হচ্ছে। এ বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের আজ দ্বিতীয় দিন চলছে। আগামীতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সব শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বঙ্গভবনে ক্রেডেন্সিয়াল হলে সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন তিনি।

বঙ্গভবনের কর্মকর্তারা জানান, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবার ১৫০০ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে। জ্যেষ্ঠ রাজনীতিবিদ, বিচারক, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।


আরও খবর



ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সব আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে ঈদুল ফিতরের দিন। তবে বিশেষ সিদ্ধান্তে দু-একটি কমিউটার ট্রেন চলাচল করবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকালে ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ঈদের দিন সব আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে কয়েকটি কমিউটার ও মেইল ট্রেন চলাচল করবে।

কমিউটারের মধ্যে কোন কোন ট্রেন চলবে, ঈদের দুদিন আগে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন রেলওয়ের এই কর্মকর্তা।

শাহ আলম কিরণ শিশির আরও জানান, ঈদের পরদিন থেকে ফের ফিরতি যাত্রার ট্রেন চলাচল শুরু হবে; পরবর্তী সাত দিন পর্যন্ত চলবে।


আরও খবর