Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

দেশে সোলার প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে হুয়াওয়ের কর্মশালা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ২৫১জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশের সোলার প্রযুক্তি খাতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট ইনস্টলার বা সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনকারীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া। এতে ৭০ জনেরও বেশি ইঞ্জিনিয়ারসোলার ইনভার্টার ইনস্টলার ও টেকনিশিয়ান অংশগ্রহণ করেন। রাজধানী ঢাকার হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে সম্প্রতি এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

 

হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইনস্টলার ওয়ার্কশপ ২০২৩” শীর্ষক এ কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড সোলার সিস্টেমের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেয়েছেন। তারা সর্বোত্তম কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোত্তম ইনস্টলেশন অনুশীলনের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নির্দেশনা পান।

 

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক) বলেন, “বাংলাদেশে শক্তির সহজলভ্যতাস্থায়িত্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে সৌরশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌরবিদ্যুৎ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর দেশের নির্ভরতা হ্রাস করছেপরিবেশগত অবক্ষয় কমাচ্ছে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টায় অবদান রাখছে। এই ধরনের কর্মশালা আমাদের সৌর প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলক অর্জন করতে সহায়তা করে।”

 

হুয়াওয়ের ইপিসি সহযোগী প্রতিষ্ঠান সোলার ইপিসি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের টেকনিক্যাল সল্যুশন ম্যানেজার মুহাম্মদ নাজিবুল আহামেদ বলেন, “হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইন্সটলার ওয়ার্কশপ ২০২৩- একটি অনুকরণীয় উদ্যোগ। বিশেষজ্ঞ সেশনহাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এবং অনন্য নেটওয়ার্কিং সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এই ওয়ার্কশপের এজেন্ডাটি অত্যন্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই কর্মশালা শুধু অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদেরই উপকার করছে না বরং বাংলাদেশের সৌর শক্তি খাতের বৃদ্ধি ও উন্নয়নেও অবদান রাখছে।”

 

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার’ সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে পাওয়া সুযোগ-সুবিধাগুলোরর ওপর ভিত্তি করে এর সর্বাধিক ব্যবহারের উপায়সমূহ নিয়ে কাজ করছে। এ পর্যন্তকোম্পানিটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সোলার প্ল্যান্টে স্ট্রিং ইনভার্টার সল্যুশন স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে ৫০ মেগাওয়াট (এসি)৩০ মেগাওয়াট (এসি) ক্ষমতাসম্পন্ন কিছু সোলার ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার (আইপিপি) প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি রুফটপ প্রকল্পে কাজ করেছে। সিএন্ডআই (কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল) খাতের জন্য হুয়াওয়ে ৩.০০ মেগাওয়াট২.৪৮ মেগাওয়াট২.৪০ মেগাওয়াট২.৩৯ মেগাওয়াট ও ২.১০ মেগাওয়াট এসি ক্যাপাসিটির প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। হুয়াওয়ে মোট ১০৫ মেগাওয়াট এরও বেশি সক্ষমতার বিভিন্ন রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেযেগুলো স্থাপনা পর্যায়ে রয়েছে। এবং খুব দ্রুত এগুলো গ্রিডে যুক্ত করা হবে। দেশকে ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর



ঈদে নানা বাড়ীতে এসে নদীতে নেমে আর ফেরা হলো ইব্রাহীমের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

লিয়াকত হোসাইন লায়ন,ইসলামপুর(জামালপুর)প্রতিনিধি:জামালপুরের ইসলামপুরে ঈদে নানা বাড়ীতে এসে ব্রহ্মপুত্র নদে গোছল করতে নেমে আর ফেরা হলো ইব্রাহীমের(১৬)। পানিতে ডুবে মারা যায় কিশোর ইব্রাহীম । বুধবার বিকালে পৌর এলাকার উত্তর দরিয়াবাদ গ্রামের ফকির পাড়া ঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

জানাগেছে, নারায়নগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার এনায়েত নগর গ্রামের সেলিম মিয়ার পুত্র ইব্রাহীম ঈদে নানা বাড়িতে বেড়াতে আসে। সহপাঠির সাথে ব্রহ্মপুত্র নদের ঘাটে গোছল করতে যায়। গোছল করার এক পর্যায়ে সকলে উঠে এলেও পিছন থেকে এক সহপাঠিকে নিয়ে আবারো আরেকটি ডুৃব দিতে যায় ইব্রাহীম। এসময় গভীর পানিতে তলিয়ে গেলে সহপাঠি বাড়িতে খবর দেয়। পরে খোঁজাখুজির প্রায় দুঘন্টা পর লাশ ভেসে উঠে।

উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। কাউন্সিলর জুলহাস মন্ডল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এ ব্যাপারে অফিসার ইনচার্জ সুমন তালুকদার বলেন- নিহতের বাবার মৌখিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে লাশ থানায় আনা হয়েছিল। বাবা এসে কোন অভিযোগ না করায় রাতে তার নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



ঢাকা থেকে হাতিয়াগামী লঞ্চের সময়সূচী পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন যাত্রী সাধারণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেনঃহাতিয়া থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়সূচী পরিবর্তন করার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। বর্তমান সিডিউল পরিবর্তন করে পাঁচটা থেকে ছয়টার মধ্যে করার প্রস্তাব তুলেছেন তারা। হাতিয়া থেকে ঢাকায় চলাচলকারী যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোকে মানুষের কল্যাণের কথা মাথায় রাখতে হবে বলেও জানান তারা। হাতিয়াবাসীর দাবিঃ হাতিয়া থেকে লঞ্চ বিকাল ৫ টা থেকে ৬ টার মধ্যে ছাড়তে হবে। এই সময়সূচির মধ্যে লঞ্চ পরিচালনা করলে চাকরিজীবীরা তাদের কাজ সেরে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে পারবে। বর্তমান সিডিউল অনুযায়ী মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বারোটা থেকে একটার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ার কারণে যাত্রীদের অর্ধ দিবস কর্ম বিরতি দিয়ে তাড়াহুড়ো করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়। বর্তমান লঞ্চের সিডিউল বাস্তবসম্মত নয়।

সাধারণ মানুষদের একদিনের বেশি সময় লঞ্চে অবস্থান করতে হয় যা যাত্রী সাধারণের সময় এবং কাজ দুটোই নষ্ট হয়। ডেক যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ ডেকে বসে ভোগান্তি পোহাতে হয়। অন্যদিকে রাত তিনটা বা চারটার দিকে লঞ্চ সদরঘাটে এসে পৌঁছায়। সেই সময়টা যাত্রীদের জন্য গন্তব্যে পৌঁছানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। যদি লঞ্চগুলো ছয়টা বা সকাল সাতটার দিকে ঘাটে পৌছাতো তাহলে অফিসের কাজকর্ম অন্যান্য কাজকর্ম সুস্টভাবে সম্পাদন করার পরিবেশ তৈরি হতো। এতে একদিকে যেমন সময়ের সাশ্রয় হতো অন্যদিকে যাত্রী ভোগান্তি লাঘব হতো। ঢাকার সদরঘাট থেকে হাতিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চগুলো সাড়ে পাঁচটা অথবা ছয়টায় রওনা হয়ে ভোরবেলায় হাতিয়া পৌঁছায়, আবার বারোটা একটার দিকে লঞ্চগুলো তাড়াহুড়ো করে ঢাকায় রওয়ানা দিয়ে ফিরে আসে। এটা যাত্রীদের জন্য অনেকটা অবিচার। তাই যাত্রীদের কথা চিন্তা করে হাতিয়া থেকে বিকাল ৫ঃ০০ টা থেকে ছয়টার মধ্যে লঞ্চ ছেড়ে আসলে দুর্ভোগ অনেকটাই কমে যেত বলে তাদের বিশ্বাস। এ কারণে যাত্রী সাধারণ হাতিয়া থেকে ঢাকা গামী লঞ্চ গুলোর সিডিউল পরিবর্তন করার দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন।


আরও খবর



হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ গ্রামে ভৈরবনগর গ্রামের ৪ প্রবাসী যুবকের

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image
মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ নবীনগর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধি:পরিবারের ইচ্ছে পূরণে এবং নিজেদের  স্বপ্ন ছিল হেলিকপ্টারে চড়ে বাড়ি ফিরেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার  বিদ্যাকুট ইউনিয়ন ভৈরবনগর গ্রামের, কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লার পরিবারের চার সদস্য কাতার প্রবাসি দুলাল মিয়া , আব্দুলা , আমির হোসেন , নূর মোহাম্মদ ও পারবেছ । 

মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় কাতার থেকে বিমানে করে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে নামলেন এই চার প্রবাসী । 

এবার তাদের বাড়ি ফেরার গল্পটি সিনেমার মতোই। শত শত উৎসুক মানুষ ভিড় জমায় হেলিকপ্টার ও তাদেরকে দেখার জন্য। গ্রামের চারপাশে ফসলি মাঠ। সবুজ সমারোহের মাঝখানে তৈরি হেলিপ্যাড। দল বেঁধে ফসলি জমির আইল দিয়ে, সড়ক দিয়ে নারী-পুরুষ দাঁড়িয়ে ছিলেন হেলিপ্যাডের পাশে বাড়ির আঙিনায়।

এমন দৃশ্যটি নবীনগর বিদ্যাকুট ইউনিয়ন ভৈরবনগর গ্রামের, কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লা পরিবারের চার সদস্য কাতার  প্রবাসীর । 

আকাশে ভেসে বেড়ায় হেলিকপ্টারের শব্দ। উৎসুক নারী-পুরুষ ও শিশুরা তাকিয়ে ছিল আকাশের দিকে। সকাল ১০ টার দিকে হেলিকপ্টারে চড়ে ভৈরবনগর গ্রামের ফসলি জমির হেলিপ্যাডে মাঠে নামেন তারা। এসময় প্রবাসী চার ভাইকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীর পক্ষে বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান,ওবায়দুল হক, শহীদ মেম্বার, নজরুল ইসলাম । 

স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৫ বছর আগে কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লার পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে কাতার পাড়ি জমান। এর আগে কয়েকবার বাড়িতেও এসেছেন তারা। কিন্তু পরিবারের ইচ্ছা ও নিজেদের শখ ছিল একদিন হেলিকপ্টারে চড়ে গ্রামে ফিরবেন। সেই শখ মেটাতে এবং পরিবারের ইচ্ছে পূরণে এবার তারা এলেন হেলিকপ্টারে চড়ে।

এ সময় তাদের দেখতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেন। চার ভাইকে দেখতে আসা বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকারুল হক এর ভড় ভাই মো. ওবায়দুল হক বলেন, তারা খুব ভালো মানুষ। গ্রামের কারও বিপদ আপদে তাদের শরণাপন্ন হলে সাধ্যমতো সহযোগিতা করতে চেষ্টা করেন।

এ সময় কাতার প্রবাসী তিতন মোল্লা  বলেন, আমরা দীর্ঘদিন কাতারে আছি। আমাদের বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণে ও নিজেদের শখ মেটাতে এবং গ্রামের মানুষ ও আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের মাঝে আনন্দ-উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দিতে আমরা ব্যতিক্রমভাবে বাড়ি ফিরি। নিজেদের শখ পূরণের পাশাপাশি আমরা সাধ্য মোতাবেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এলাকার মানুষের পাশে থাকি। সার্বিক সহযোগিতা করি। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও করবো।

আরও খবর



দিল্লিতে মর্যাদাপূর্ণ ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতেছেন মিথিলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:সম্প্রতি ভারতের দিল্লিতে মর্যাদাপূর্ণ ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতেছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। টালিউড চলচ্চিত্র ‘ও অভাগী’র জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার ঘরে তোলেন তিনি। এক ভিডিও বার্তার মাধ্যমে মিথিলা নিজেই এই পুরস্কারপ্রাপ্তির তথ্য জানিয়েছেন।

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে রাফিয়াত রশিদ মিথিলা অভিনীত ছবি ‘ও অভাগী’। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’র উপর ভিত্তি করে পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তী বানিয়েছেন এই সিনেমা।

এদিকে চলতি বছরের ১৪ তম দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নিয়েছেন মিথিলা। পুরস্কারটি অভিনেত্রীর তরফ থেকে গ্রহণ করেন পরিচালক এবং প্রযোজক।

এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে মিথিলা বলেন, এমন সম্মান পেয়ে আমি ভীষণ খুশি। আমার কাছে সিনেমা একটা টিম ওয়ার্কের মতো। সকলে ভালো কাজ করেছেন বলেই, আমার কাজটা আরও ভাল হয়েছে এবং জাতীয় স্তরে পৌঁছে গিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমি কানাডায় ছিলাম আমার কিছু কাজের জন্য, ঢাকায় ফিরেছি। খবরটা পেয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করছি। ভালো লাগত, দিল্লি গিয়ে পুরস্কারটা নিতে পারলে। কিন্তু কাজের চাপে সেটা হলো না।

প্রসঙ্গত, ‘ও অভাগী’ সিনেমায় মিথিলা ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন সুব্রত দত্ত, দেবযানী চ্যাটার্জি, ঈশান মজুমদার, সায়ান ঘোষ, সৌরভ হালদার প্রমুখ।


আরও খবর



পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চেয়েছিলেন পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সমপ্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সকল সংস্কৃতির মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাঙ্গামাটি কাপ্তাই উপজেলার সাপছড়ি এলাকার ওয়াগ্গা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত ৭ম মহাসম্মেলন ও ৬ষ্ঠ কেন্দ্রীয় কাউন্সিল-২০২৪ অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে  প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন। 

তঞ্চঙ্গা সম্প্রদায় আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাহাড়ের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায় সবদিকেই অনেক দূর এগিয়েছে। আধুনিক সমাজেও তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায় তাদের কৃষ্টি, কালচার এবং ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এটি প্রশংসার দাবীদার।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত আসন হতে রাঙ্গামাটির তঞ্চঙ্গা সম্প্রদায়ের জ্বরতী তঞ্চঙ্গাকে  সংসদ সদস্য হিসেবে পার্বত্যবাসীকে  উপহার দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই উপহার পার্বত্য অঞ্চলে  বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সহাবস্থানকে আরো গতিশীল করবে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর  স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নব নিযুক্ত সংসদ সদস্যের নেতৃত্বে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
 
এর আগে জাতীয় পতাকা উড্ডয়ন ও রঙীন বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার আহ্বায়ক ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য দীপ্তিময় তালুকদার। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাজিব কুমার তঞ্চঙ্গ্যা। 

সম্মেলনের ১ম পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সদস্য খোকনেশ্বর ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী, কাপ্তাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: মফিজুল হক প্রমুখ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যাণ সংস্থার সদস্য সচিব উজ্জ্বল তঞ্চঙ্গ্যা।

সম্মেলন এর দ্বিতীয় পর্বে বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা কল্যান সংস্থার শিল্পিদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া কেন্দ্রীয় কাউনসিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করা হয়।

আরও খবর