Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

দেশে সোলার প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে হুয়াওয়ের কর্মশালা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭২জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশের সোলার প্রযুক্তি খাতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট ইনস্টলার বা সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনকারীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া। এতে ৭০ জনেরও বেশি ইঞ্জিনিয়ারসোলার ইনভার্টার ইনস্টলার ও টেকনিশিয়ান অংশগ্রহণ করেন। রাজধানী ঢাকার হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে সম্প্রতি এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

 

হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইনস্টলার ওয়ার্কশপ ২০২৩” শীর্ষক এ কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড সোলার সিস্টেমের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেয়েছেন। তারা সর্বোত্তম কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোত্তম ইনস্টলেশন অনুশীলনের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নির্দেশনা পান।

 

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক) বলেন, “বাংলাদেশে শক্তির সহজলভ্যতাস্থায়িত্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে সৌরশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌরবিদ্যুৎ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর দেশের নির্ভরতা হ্রাস করছেপরিবেশগত অবক্ষয় কমাচ্ছে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টায় অবদান রাখছে। এই ধরনের কর্মশালা আমাদের সৌর প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলক অর্জন করতে সহায়তা করে।”

 

হুয়াওয়ের ইপিসি সহযোগী প্রতিষ্ঠান সোলার ইপিসি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের টেকনিক্যাল সল্যুশন ম্যানেজার মুহাম্মদ নাজিবুল আহামেদ বলেন, “হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইন্সটলার ওয়ার্কশপ ২০২৩- একটি অনুকরণীয় উদ্যোগ। বিশেষজ্ঞ সেশনহাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এবং অনন্য নেটওয়ার্কিং সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এই ওয়ার্কশপের এজেন্ডাটি অত্যন্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই কর্মশালা শুধু অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদেরই উপকার করছে না বরং বাংলাদেশের সৌর শক্তি খাতের বৃদ্ধি ও উন্নয়নেও অবদান রাখছে।”

 

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার’ সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে পাওয়া সুযোগ-সুবিধাগুলোরর ওপর ভিত্তি করে এর সর্বাধিক ব্যবহারের উপায়সমূহ নিয়ে কাজ করছে। এ পর্যন্তকোম্পানিটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সোলার প্ল্যান্টে স্ট্রিং ইনভার্টার সল্যুশন স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে ৫০ মেগাওয়াট (এসি)৩০ মেগাওয়াট (এসি) ক্ষমতাসম্পন্ন কিছু সোলার ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার (আইপিপি) প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি রুফটপ প্রকল্পে কাজ করেছে। সিএন্ডআই (কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল) খাতের জন্য হুয়াওয়ে ৩.০০ মেগাওয়াট২.৪৮ মেগাওয়াট২.৪০ মেগাওয়াট২.৩৯ মেগাওয়াট ও ২.১০ মেগাওয়াট এসি ক্যাপাসিটির প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। হুয়াওয়ে মোট ১০৫ মেগাওয়াট এরও বেশি সক্ষমতার বিভিন্ন রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেযেগুলো স্থাপনা পর্যায়ে রয়েছে। এবং খুব দ্রুত এগুলো গ্রিডে যুক্ত করা হবে। দেশকে ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর



কোনো অবস্থায় বিশৃঙ্খলা করতে দেওয়া যাবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কেউ যেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একটি অপশক্তি বিশৃঙ্খলা করতে চেষ্টা করবে। কোনো অবস্থায় বিশৃঙ্খলা করতে দেওয়া যাবে না। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপড়ায় নিজ বাসভবনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনি আচরণবিধি ভঙ্গ করা যাবে না। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত নির্বাচন আচরণবিধি প্রতিপালন করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না।

এ সময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে। সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে রাজপথে নামাতে হবে। আমার মা, বাবা, ভাই নেই। আপনারাই আমার সব। আমার সব কিছুই আপনারা দেখবেন।

এর আগে বিকেলে ছোট বোন শেখ রেহানা ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ সময় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের শিকার বঙ্গবন্ধু ও সব শহিদের রুহের শান্তি কামনা করে দোয়া করেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে ছিলেন।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার: অবৈধ মালামালসহ গ্রেফতার ৩

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া প্রতিনিধি,সুনামগঞ্জ:সুনামগঞ্জ জেলার ৬ উপজেলা সীমান্তে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চোরাকারবারীরা। তারা সরকারের কোটিকোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন অবৈধ ভাবে ভারত থেকে গরু, মহিষ, ছাগল, কাপড়, কমলা, চিনি, সুপারী, কয়লা, চুনাপাথর ও কসমেটিকসসহ ইয়াবা, মদ, গাঁজা, নাসিরউদ্দিন বিড়িসহ নানান প্রকার মাদকদ্রব্য পাচাঁর করছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পুলিশ পৃথক অভিযান চালিয়ে বাবা-ছেলেসহ ৩জনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছে মাদকদ্রব্য। গ্রেফতারকৃতরা হলো- জেলার বিশ^ম্ভরপুর উপজেলার নয়াহাটি গ্রামের মৃত ছানা উল্লাহর ছেলে এখলাছ মিয়া (৩৯), একই গ্রামের মৃত কুদরত আলীর ছেলে ফজলুল হক (৫৮) ও তার ছেলে তোফাজ্জল হোসেন (২৫)।

আজ সোমবার (৪ ডিসেম্ভর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে গ্রেফতারকৃতদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও বিজিবি সূত্রে জানা গেছে- গত রবিবার (৩ ডিসেম্ভর) দুপুরে বিশ^ম্ভরপুর উপজেলার নয়াহাটি গ্রামে অভিযান চালিয়ে ১কেজি ২শ গ্রাম গাঁজাসহ চোরাকারবারী এখলাছ মিয়াকে তার নিজ বসতবাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার (২ ডিসেম্ভর) রাতে ৯শ ৬০গ্রাম গাঁজাসহ একই গ্রাম থেকে মাদক ব্যবসায়ী ফজলুল হক ও তার ছেলে তোফাজ্জল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।

অপরদিকে গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় জেলার তাহিরপুর উপজেলার লাউড়গড় সীমান্তের শাহিদাবাদ বর্ডার হাটে সংলগ্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৫৬লাখ ৭০হাজার টাকার মূল্যের পাচাঁরকৃত অবৈধ কমলা জব্দ করে বিজিবি ও কাস্টমস কর্মকর্তারা। এরআগে এই সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত অবৈধ ফুছকা ও কসমেটিস ঢাকা পাঠানোর সময় জগন্নাথপুর থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে লাউড়গড়ের ২জন চোরাকারবারীকে গ্রেফতার করেছিল। এব্যাপারে সীমান্তবাসী সূত্রে জানাযায়- লাউড়গড় সীমান্তের বডারহাট চালু হওয়ার পর সাধারণ ক্রেতাদের চাইতে চোরাকারবারীদের চাহিদা বেশি বেড়েগেছে। স্থানীয় চোরাকারবারীরা সোর্স পরিচয়ধারী জসিম ও বায়েজিদসহ আরো একাধিক দালালের মাধ্যমে বিজিবি ও কাসস্টমসের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নিয়মের চাইতে বেশি মালামাল সংগ্রহ করে। আর দীর্ঘদিন যাবত এই অনিয়ম চলার কারণে চোরাকারবারীদের দাপট দিনদিন বেড়েই চলেছে। এছাড়াও এই সীমান্তের যাদুকাটা নদী, বারেকটিলা ও পুরান লাউড়সহ আরো একাধিক এলাকা দিয়ে অবাধে নাসিরউদ্দন বিড়ি, কসমেটিকস, গরু, পাথর, কয়লা, মদ, গাঁজা ও ইয়াবা পাচাঁর করা হচ্ছে।

এদিকে গতকাল রবিবার( ৩ ডিসেম্ভর) রাত ১২টার পর টেকেরঘাট সীমান্তের রজনী লাইন ও বুরুঙ্গা ছড়া এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী আক্কাল আলী প্রায় শতাধিক লড়ি বোঝাই করে ভারত থেকে চুনাপাথর ও কয়লা পাচাঁর শুরু করে। পরে বিজিবির গোয়েন্দা সংস্থা বিএসবি ও ডিএসবির দায়িত্বে থাকা সদস্যদের সহযোগীতায় কয়লা ও চুনাপাথর পাচাঁর বন্ধ করা হয়। টেকেরঘাট ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা কোম্পানী কমান্ডার আনোয়ার হোসেন যোগদানের পর থেকে সোর্স আক্কল আলী ও তার সহযোগী কামাল মিয়া এক ট্রলি চুনাপাথর (৩ মেঃটন) থেকে ২হাজার টাকা ও ১বস্তা কয়লা (৫০ কেজি) থেকে ১৫০টাকা চাঁদা নিয়ে রাতে টহলে থাকা বিজিজি সদস্যদের সাথে রেখে কয়লা ও চুনাপাথর পাচাঁর করে।

এছাড়া পাচাঁরকৃত চোরাই কয়লা যখন ইঞ্জিনের নৌকায় বোঝাই করা হয় তখন আবারো ১মেঃটন চোরাই কয়লা থেকে ২হাজার ৩শত টাকা করে চাঁদা উত্তোলন করে সোর্সরা।

একই ভাবে বালিয়াঘাট সীমান্তের লাকমা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে অবৈধ ভাবে ভারত থেকে কয়লা ও মাদকদ্রব্য পাচাঁরের পর সোর্স পরিচয়ধারী একাধিক মামলার আসামী ইয়াবা কালাম, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, মনির মিয়া ও হোসেন আলী প্রতি বস্তা কয়লা ও মাদক থেকে ৩৫০টাকা চাঁদা উত্তোলন করে পুলিশ, সাংবাদিক, ডিবি ও বিজিবির নাম ভাংগিয়ে। অন্যদিকে বীরেন্দ্রনগর ও চারাগাঁও সীমান্তে পাচাঁরকৃত ১ মেঃটন চোরাই কয়লা থেকে বিজিবি ক্যাম্পের নামে ৮শত, থানার নামে ১ নৌকা (২০ মেঃটন) কয়লা থেকে ২৫ হাজার টাকা, টেকেরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির নামে ১বস্তা কয়লা থেকে ৭০টাকা ও ১ টন চুনাপাথর থেকে ১৫শত টাকা চাঁদা উত্তোলন করে একাধিক চোরাচালান মামলার আসামী সোর্স রফ মিয়া, আইনাল মিয়া, সাইফুল মিয়া, রিপন মিয়া, লেংড়া জামাল, হযরত আলী, আনোয়ার হোসেন বাবলু, শরাফত আলী ও শামসুল মিয়া। পরে উত্তোলিত চাঁদার টাকা নিয়ে সোর্সরা তাদের গডফাদার তোতলা আজাদ মিয়ার অন্দর মহল কামড়াবন্দ গ্রামে যায়। সেখানে চোরচালান ও চাঁদাবাজির চাঁদার টাকা হয় ভাগভাটোয়ারা। সরকারের কোটিকোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে গত ৩বছর যাবত ওপেন চোরাচালান ও চাঁদাবাজি করে সোর্স ও তাদের গডফাদার কোটিপতি হয়েগেছে বলে জানা গেছে।

সোর্স পরিচয় দিয়ে চোরাচালান ও চাঁদাবাজির বিষয়ে তাহিরপুর থানার ওসি নাজিম উদ্দিন বলেন- থানা-পুলিশের কোন সোর্স নাই। কেউ যদি পুলিশের নাম ভাংগিয়ে চোরাচালান ও চাঁদাবাজি করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক ও টেকেরঘাট বিজিবির কোম্পানী কমান্ডার আনোয়ার হোসেনের বক্তব্য জানার জন্য তাদের সরকারী মোবাইল নাম্বারে বারবার কল করার পরও কেউ ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। বিশ^ম্ভরপুর থানার এসআই মতিয়ার রহমান পৃথক অভিযানে মাদকসহ ৩জনের গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান- গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও খবর



গাংনীতে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

গাংনী(মেহেরপুর)প্রতিনিধিঃমেহেরপুরের গাংনীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অংশ গ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে গাংনী সন্ধানী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মিলনায়তনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

মেহেরপুর জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা রিয়াজ মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন। অতিথি ছিলেন জেলা তথ্য অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন, জেলা ক্রীড়া অফিসার আরিফ আহমেদ, জেলা প্রতিবন্ধী বিষয় কর্মকর্তা তুলসী কুমার পাল, জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক, গাংনী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাছির উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সন্ধানী স্কুল এন্ড কলেজের নির্বাহী পরিচালক আবু জাফর। কর্মশালায় মেহেরপুর গাংনী উপজেলার ৪০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক অংশ গ্রহণ করেন।


আরও খবর



মাগুরায় পেয়াজ এক রাতে ৯০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার বাজারে ৯০ টাকার পেয়াজ একলাফে এক রাতে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত শুক্রবার যে পেয়াজ ৯০ টাকা  প্রতিকেজি বিক্রি হয়েছে তা আজ বিক্রি হচ্ছে প্রতাকেজি ১৮০ টাকা। মূল্যবৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে মাগুরা কাঁচা বাজার আড়তের ব্যবসায়ীরা জানান ,  শুক্রবার থেকে ভারত থেকে পেয়াজ আমদানী বন্ধ থাকবে এ সংবাদ প্রচার হওয়ায় এ মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। পেয়াজের এ মূল্যবৃদ্ধি পেলেও কোন ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছেনা। অথচ সাধারণ ক্রেতারা পড়েছে মহা বিপদে। তাদের আয় বাড়ছেনা অথচ এভাবে কেবলমাত্র পেয়াজ নয় প্রায় সকল পণ্যের মূল্য দ্বীগুন বেড়ে যাওয়ায় মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তারা কার কাছে বা কোথায় তাদের এ অবস্থার কথা জানাবে তা বুঝতে পারছেনা। মাগুরা কাঁচা বাজার আড়তে যেয়ে দেখা যায় বাজারে পেয়াজের উপস্থিতি কম, তবে মূল্য দিলে অভাব নেই। একজন অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারি স্কুল শিক্ষক জানান, এভাবে পেয়াজসহ বিভিন্ন পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবার নিয়ে আর টিকে থাকতে পারছিনা। জনৈক ছোট ব্যবসায়ী বলেন মূল্য বৃদ্ধি পায় এটা মনে হয় দেখার কেউ নেই। মাগুরা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মামুনুল হক জানান, ভারত থেকে পেয়াজ রপ্তানী বন্ধের ঘোষনার পরই বাজারে পেয়াজের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর বাজারে তদারকি অব্যাহত রেখেছে। কোথাও পেয়াজ গুদামজাত করা হয়েছে কিনা তা খুজে দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান, রবিবার জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভায় বিষয়টি আলোচনার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।


আরও খবর



ভোলায় ১৭ প্রার্থীর মনোনয়ন চুড়ান্তভাবে বৈধ ঘোষণা ॥ বাতিল-৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন ভোলা (বিশেষ) প্রতিনিধি :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সোমবার ছিল মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ের শেষ দিন। শেষ দিনের যাচাই-বাছাইয়ের শেষ দিনে ১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়। ভোলা জেলার ৪টি আসনের ১৭ প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র বৈধ এবং ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান সোমবার (৪ ডিসেম্বর) জেলা রিটার্নিং অফিসারের সম্মেলন কক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন।

জানা গেছে, ভোলা জেলার ৪টি আসনে মোট ২০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে ১৭ জন প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। ভোলা-১ সদর (১১৫) সংসদীয় আসনে ৩ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী, আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি। মোঃ শাজাহান মিয়া জাতীয় পার্টি (লাঙ্গল), মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান (জাসদ)। বাতিল হওয়া প্রর্থীর নাম মোঃ মিজানুর রহমান (স্বতন্ত্র)।

ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন)-১১৬ : এ আসনে ৪ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল এমপি, মোঃ গজনবী (জাতীয় পার্টি-জেপি), মোঃ আসাদুজ্জামান (বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি), শাহেন শাহ মোঃ শামসুদ্দিন মিয়া (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন)। বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম রিটু (বাংলাদেশ কংগ্রেস) এবং মোঃ মিজানুর রহমান (জাতীয় পার্টি)।

ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন)-১১৭ : এ আসনে ৫ জনের মনোনয়ন পত্র-ই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনীত প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি। ফারজানা চৌধুরী (জাতীয় পার্টি-জেপি), মোঃ কামাল উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), মোঃ আলমগীর (বাংলাদেশ কংগ্রেস) এবং মোঃ জসীম উদ্দিন (স্বতন্ত্র)।

ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা)-১১৮ : এ আসনে ৫ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি। মোঃ আলাউদ্দিন (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), মোঃ হানিফ (তৃণমূল বিএনপি), মোঃ মিজানুর রহমান (জাতীয় পার্টি) ও আবুল ফয়েজ (স্বতন্ত্র)।


আরও খবর